সরকারের মাল দরিয়ায় ঢাল
১২ এপ্রিল ২০২৩, ১১:২৮ পিএম | আপডেট: ২৯ এপ্রিল ২০২৩, ০৩:১৬ এএম
‘সরকারের মাল দরিয়ায় ঢাল’ প্রবাদের মতোই অবস্থা পানি উন্নয়ন বোর্ডের। হাজার হাজার একর জমি বছরের পর বছর ধরে অবৈধ দখলে রয়েছে, কিন্তু তা উদ্ধারে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে না। অথচ এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা এই সব জমি লিজ দেয়ার নামে চুক্তি বাণিজ্য করে লাখ লাখ টাকা পকেটে ভরছেন। উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদেরও জমি উদ্ধারে তেমন আগ্রহ নেই।
জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভূমি ও রাজস্ব পরিদপ্তরের পরিচালক মো.রেজাউল করিম ইনকিলাবকে বলেন, আমাদের অধিগ্রহণ করা পতিত জমি উদ্ধারে মাঠের সকল বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীদের চিঠি দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক আমাদের অবৈধ দখলে থাকার জমি গুলো উদ্ধর করে বৈধ পথে লীজ দেয়ার জন্য বলা হয়েছে।
জানা গেছে, সারাদেশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নামে ২ লাখ ২১ হাজার ১২১ একর জমি সরকারি ভাবে অধিগ্রহণ করা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯ হাজার ২২৮ দশমিক ৪৫৪ কিলোমিটার বেড়ি বাঁধের মধ্যে ৭ হাজার ২শ’ কিলোমিটার ঝুঁকিপূর্ণ। আর সারাদেশে ৫ হাজার ১২৮ একর জমি অবৈধ দখলে রয়েছে। এসব জমি উদ্ধার করা যাচ্ছে না। এছাড়া রাজধানীর পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঢাকা ডিবিশনাল জোন-১ এবং ঢাকা ডিবিশনাল জোন-২ এ মাধ্যমে অবৈধ ভাবে মাসিক চুক্তি ভিত্তিতে রয়েছে ১ হাজার ৩১৯ একর জমি। এসব পতিত জমি অবৈধ দখলদারদের কাজ থেকে উদ্ধার করে বৈধ পথে সরকারি রাজস্ব বৃদ্ধির বিনিময়ে সারাদেশে পানি উন্নয়ন বোডের অধিগ্রগণ করা জমি লীজ বরাদ্ধ দিতে চিঠি পানি উন্নয়ন ভূমি ও রাজস্ব পরিদপ্তর। অপরদিকে ঢাকা পওব বিভাগের দুই নির্বাহী কর্মকর্তার টাকার বিনিময়ে চুক্তি বানিজ্য রাজধানীর বেড়িবাঁধের অবৈধ ভাবে জমি দিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। গত ১০ বছর ধরে চিঠি চলাচালি করছে মন্ত্রণালয় ও বোর্ডের কর্মকর্তারা।
জানতে চাইলে প্রকাশে অনিচ্ছুক পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, সারাদেশে কত কিলোমিটার বাঁধ অবৈধ দখলে আছে তার কোনো তথ্য নেই মন্ত্রণালয়ে। এছাড়া কত কিলোমিটার বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ সে খবরও রাখেন না অনেক কর্মকর্তা। ফলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে।
সারাদেশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নামে ২ লাখ ২১ হাজার ১২১একর জমি সরকারি ভাবে অধিগ্রহণ করা রয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৭০টি জোনের মধ্যে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ৮ হাজার ৪২৯ কিলোমিটার, উপকূলীয় বাঁধ ৪ হাজার ৭৫০ কিলোমিটার বাঁধ, ডুবন্ত বাঁধ দুই হাজার ৪৩৬ কিলোমিটার এবং সেচ খালের ডাইক ৩ হাজার ৬১২ কিলোমিটার বাঁধ রয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ১৩৮ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের ওপর রাস্তা নির্মাণ করেছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের এলজিইডি। এক হাজার ৩২৩ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের ওপর রাস্তা নির্মাণ করে দখল করেছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভা বেড়িবাঁধের ওপরে রাস্তা নির্মাণ করে দখল করেছে ৮৭০ কিলোমিটার। এসব বাঁধের জমি গত ১০ বছরে উদ্ধারে ব্যবস্থা নিতে পারেনি পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ড।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল হাসান ইনকিলাবকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনায় পানি উন্নয়ন বোর্ডোর পতিত জমি বৈধভাবে লীজ দেয়ার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে। বিভিন্ন জেলায় অবৈধ দখলে থাকা বাঁধগুলোর জমি উদ্ধারের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মো: নূরুল ইসলাম সরকার ইনকিলাবকে বলেন, ২ লাখ ২১ হাজার ১২১ একর জমি সরকারি ভাবে অধিগ্রহণ করা রয়েছে। সারাদেশে ৭০টি জোনের মধ্যে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ৮ হাজার ৪২৯ কিলোমিটার, উপকূলীয় বাঁধ ৪ হাজার ৭৫০ কিলোমিটার, ডুবন্ত বাঁধ ২ হাজার ৪৩৬ কিলোমিটার এবং সেচ খালের ডাইক ৩ হাজার ৬১২ কিলোমিটার বাঁধের রয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ১৩৮ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের ওপর রাস্তা নির্মাণ করেছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের এলজিইডি। এক হাজার ৩২৩ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের ওপর রাস্তা নির্মাণ করে দখল করেছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভা বেড়িবাঁধের ওপরে রাস্তা নির্মাণ করে দখল করেছে ৮৭০ কিলোমিটার। এসব বাঁধ অবৈধ দখল উদ্ধারে বিভিন্ন জেলায় মামলা চলছে। এ কারণে উদ্ধারকাজ হচ্ছে না। এসব বাঁধ উদ্ধারে ব্যবস্থা নিতে পারেনি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ড।
জানা গেছে, ষাটের দশকে নির্মাণ করা এসব বাঁধ এখন নামেই টিকে আছে। অনেক এলাকায় বাঁধের কোনো অস্তিত্বও নেই। আশির দশকে নির্মাণ করা উলিপুরের থেতরাই-গুনাগাছ বুড়ি তিস্তা নদী এখন অবৈধ দখলে। আবার অনিয়ম ও দুর্নীতি গিলে খেয়েছে অনেক এলাকার বেড়িবাঁধ নির্মাণ প্রকল্প। এদিকে দেশের বিভিন্ন জেলায় অবৈধ দখলে থাকা বেড়িবাঁধ উদ্ধারে মামলা থাকলেও তা কার্যকর হচ্ছে না। এদিকে কত হাজার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ রয়েছে তা জানে না পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়। এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য নেই মন্ত্রণালয়ে। যেসব জেলায় বাঁধ দখল করা হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে- ঢাকায় পওর বিভাগ-১ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ১০৯ দশমিক ২৫০ কিলোমিটার সেচ খালের ডাইক ১২৫ দশমিক ৩০০ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও ঢাকা সিটি কপোরেশন দখল করেছে ১৫৭ দশমিক ২৭৫ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ৪২ দশমিক ১৫০ কিলোমিটার। ঢাকায় পওর বিভাগ-২ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ৫১ দশমিক ৭৬০ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ৩৫ দশমিক ৫০০ কিলোমিটার। নারায়ণগঞ্জ পওর বিভাগে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ১২০ দশমিক ২৫০ কিলোমিটার সেচ খালের ডাইক ৪১ দশমিক ৫০০ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও ঢাকা সিটি কপোরেশন দখল করেছে ৬৪ দশমিক ৯০০ কিলোমিটার। মানিকগঞ্জ পওর বিভাগে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ৩৮ দশমিক ৬০০ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৩০০ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ৬ দশমিক ৯৫০ কিলোমিটার। ময়মনসিংহ পওর বিভাগ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ১৮১ দশমিক ২৫০ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৯৬ দশমিক ৫২৫ কিলোমিটার। জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ৮৭ দশমিক ১৫০ কিলোমিটারের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৩৬ দশমিক ৬৫০ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ১০ কিলোমিটার। নেত্রকোনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ৩৫ দশমিক ১৫০ কিলোমিটার, ডুবন্ত বাঁধ ১৩১ দশমিক ১০০ কিলোমিটার, এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ২১ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ২ দশমিক ৫০০ কিলোমিটার। ট্ঙ্গাাইল জেলায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ২৩৬ দশমিক ১৫০ কিলোমিটারের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৬৫ দশমিক ৬৯০ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ২৪ দশমিক ৫০০ কিলোমিটার। কিশোরগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ৪৮ দশমিক ৯০৫ কিলোমিটারের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ১৬ দশমিক ৫০০ কিলোমিটার। কুমিল্লা জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ১৪১ দশমিক ৩০০ কিলোমিটারের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৫৭ দশমিক ৮৬০ কিলোমিটার। চাঁদপুর জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ১৩ দশমিক ৩০০ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ৬৯ দশমিক ১০০ কিলোমিটার। এদিকে ফেনী জেলায় ১২২ দশমিক ৭৮০ কিলোমিটার, নোয়াখালী জেলায় উপকূলীয় বাঁধ ৪২৪ দশমিক ৩৩৮ কিলোমিটার, লক্ষীপুর জেলায় উপকূলীয় বাঁধ ১৪৪ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম-১ জোনে ২১৭ দশমিক ৭৫০ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম-২ জোনে ৬ দশমিক ৬৯৮ কিলোমিচার এবং স্থানীয় সরকার দখল করেছে ৩৭ দশমিক ৫৫০ কিলোমিটার। রাঙ্গামাটি জেলায় সেচ খাল ৮৬ দশমিক ২৫০ কিলোমিটারের মধ্যে ১২ দশমিক ৫০০ কিলোমিটার দখল করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩৬৯ দশমিক বাঁধের মধ্যে ডুবন্ত বাঁধ ১৪৬ দশমিক ২৫০ কিলোমিটারের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৬৯ দশমিক ৫ কিলোমিটার এবং সড়ক বিভাগ দখল করেছে ১৩০০০ কিলোমিটার। সুনামগঞ্জে বেড়িবাঁধ ৩৭০০০ কিলোমিটার। ডুবন্ত বাঁধ হচ্ছে ১৫৬২ দশমিক ৪২৬ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ২২৪ দশমিক ৩৯০ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ৮৩০০০ কিলোমিটার। মৌলভীবাজার জোনে বেড়িবাঁধ ৫৩৯ দশমিক ৯০১ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৮৯ দশমিক ৫৭৫ কিলোমিটার। হবিগঞ্জ জোনে বেড়িবাঁধ ১৪৬০০০ কিলোমিটার এবং ডুবন্ত বাঁধ রয়েছে ৩০.৮০০০ কিলেমিটারের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৪০ দশমিক ৫০০ কিলোমিটার। ফরিদপুর জোনে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ২৭০ দশমিক ১০০ কিলেমিটার। এর মধ্যে ১২৪ দশমিক ৫০০ কিলোমিটার স্থানীয় সরকার বিভাগের দখলে এবং সড়ক বিভাগ দখল করেছে ৫৩ দশমিক ৫০০ কিলোমিটার। গোপালগঞ্জ জেলায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ১৪৫ দশমিক ১৪২ কিলোমিটার। ডুবন্ত বাঁধ রয়েছে ১৭১ দশমিক ৭৭৮ কিলোমিটার। স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৮৯ দশমিক ১৮০ কিলোমিটার। সড়ক বিভাগ দখল করেছে ১২০ দশমিক ৯৬ কিলোমিটার। কুষ্টিয়া পওর বিভাগে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ২৪০০০ কিলোমিটার সেচ খালের ডাইক ৫৩১ দশমিক ৮০০ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৫৭ দশমিক ৯০০ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ১২ দশমিক ৬০০ কিলেমিটার। চুয়াডাঙ্গা পওর বিভাগে বন্যা নিয়ন্ত্রণ সেচ খালের ডাইক ১৮৫ দশমিক ৭৫০ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৪ দশমিক ১০০ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ১৩০০০ কিলোমিটার। যশোর পওর বিভাগে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ৫৭০০০ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ২৮০০০ কিলোমিটার।
খুলনা পওর বিভাগ-১ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ৩৩৬ দশমিক ২৫০ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ২২৭০০০ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ১২.০০ কিলোমিটার। খুলনা-২ পওর বিভাগে ডুবন্ত বাঁধ ৫০৯ দশমিক ৩৮০ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ১৪৭ দশমিক ৪০২ কিলোমিটার এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ দখল করেছে ২৭ দশমিক ৪০০ কিলোমিটার। রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ২৬৯ দশমিক ৯৪০ কিলোমিটারের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ১২০ দশমিক ৫৭০ কিলোমিটার। সড়ক বিভাগ দখল করেছে ৩৭০০ কিলোমিটার। নাটোর পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ১৪৯০০০ কিলোমিটার। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৯৯০০০ কিলোমিটার। সড়ক বিভাগ দখল করেছে ৮০০ কিলেমিটার। বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ৯৪ দশমিক ৩২৮ কিলোমিটারের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ দখল করেছে ৯ দশমিক ৭০৯ কিলোমিটার। সড়ক বিভাগ দখল করেছে ১৪০০০ কিলোমিটার। এবিষয়ে ঢাকা পওর বিভাগের-১ ও ২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী এম এল সৈকত ফোনে যোগাযোগ করা হলে তারা ফোন ধরেনি।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলা আইন শৃঙ্খলা মিটিং স্থগিত করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার
‘দৈনিক ইনকিলাব দেশ জাতি মুসলিম উম্মাহ ও মানবতার কথা বলে’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দৃষ্টি হারানো সাতক্ষীরার শাহীনকে বিজিবির অর্থ সহায়তা প্রদান
নরসিংদীতে ছাত্র দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় এনআরবিসি ব্যাংকের ১০৯তম শাখার উদ্বোধন
নিরাপদ ভ্রুমনের লক্ষে ফিটনেস বিহীন গাড়ি চালাবেননা- শেরপুরের পুলিশ সুপার
নরসিংদীর বেলাবতে সড়ক দুর্ঘটনায় উপসহকারী প্রকৌশলী নিহত
সীমান্ত যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ছে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান
মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের নির্দেশিকায় ট্রান্সজেন্ডারদের নাম সংশোধনী বিষয় অন্তর্ভুক্তিতে জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের নিন্দা
পাওয়ার সল্যুশনের সমৃদ্ধিতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করবে এনার্জিপ্যাক ও পারকিন্স
অবৈধ দখলদারদের কবল থেকে লক্ষ্মীপুরে সওজ'র ১০ কোটি টাকার জমি উদ্ধার
রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে জিয়া পরিষদের ফুলের শুভেচ্ছা
৪ দফা দাবি না মানলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিলেন সৈয়দপুরের উর্দুভাষীরা
রংপুর সড়ক জোনের আয়োজনে অংশীজনের সভা অনুষ্ঠিত
এক নজরে বিপিএলের সাত দলের স্কোয়াড
শুনতে পেয়েছি, হাসিনাকে ভারত ফেরত দেবে না: উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
বনানী ক্লাবের সভাপতি পদে পুনরায় নির্বাচিত হলেন রুবেল আজিজ
রাশিয়া ও চীনকে প্রতিহত করতে গ্রিনল্যান্ড নিয়ে মন্তব্য ট্রাম্পের!
ডিসেম্বরে রেকর্ড রেমিট্যান্স
জেনিনে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক শাজাকে গুলি করে হত্যা