ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১
করোনার মধ্যেও দেশে দারিদ্র কমেছে মাথাপিছু মাসিক আয় বেড়ে হয়েছে ৭৬১৪ টাকা দারিদ্রের হার ১৮.৭ শতাংশ হতদরিদ্রের হার ৫.৬ শতাংশ

সংসারের ব্যয় বেড়েছে দ্বিগুণ

Daily Inqilab অর্থনৈতিক রিপোর্টার

১২ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৩০ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৫:১৮ পিএম

মহামারী করোনার প্রভাব ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বিশ্বব্যাপী মন্দা বিরাজমান। দেশের মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশ থেকে প্রায় ১০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট হচ্ছে সমাজের মধ্যবিত্তরা। আর সেই সময়েই দেশের দারিদ্র কমেছে বলে তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। এদিকে দেশে দারিদ্র্যের হার কমলেও ছয় বছরে পরিবার প্রতি খরচ বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। বিবিএস বলছে, পরিবার প্রতি খরচ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ হাজার ৫০০ টাকা। সর্বশেষ যখন ২০১৬ সালে হাউজহোল্ড ইনকাম অ্যান্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে (এইচআইইএস) করা হয়। তখন দেশে পরিবার প্রতি খরচ ছিল ১৫ হাজার ৭১৫ টাকা। এছাড়া গত ছয় বছরে ৯৩ শতাংশের বেশি বেড়ে দেশের মানুষের মাথাপিছু মাসিক আয় দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৬১৪ টাকায়। ২০১৬ সালে দেশের মানুষ মাসে গড়ে ৩ হাজার ৯৩৬ টাকা আয় করতেন। এ হিসাবে ছয় বছরে মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৮ টাকা করে। একই সঙ্গে ২০১০ সালে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৫৫৩ টাকা। পরের ছয় বছরে ৫৪ শতাংশ বেড়ে মাথাপিছু আয় ২০১৬ সালে দাঁড়ায় ৩ হাজার ৯৩৬ টাকায়।

গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিসংখ্যান ভবনে বিবিএস প্রকাশিত খানার আয় ও ব্যায়ের জরিপ ২০২২ এর তথ্যে দেখা গেছে, দারিদ্রের হার কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। এবং হত দরিদ্রের কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। অনুষ্ঠানে জরিপের তথ্য তুলে ধরেন প্রকল্প পরিচালক মহিউদ্দিন আহমেদ।

বিবিএস’র আয় ব্যায়ের এই জরিপ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১৬ সালের জরিপে দেশের দরিদ্রের হার ছিল ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। ২০২২ সালে তা কমে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ নেমেছে। ২০১০ সালের এ হার ছিল ৩১ দশমিক ৫ শতাংশ। সর্বশেষ জনশুমারি অনুসারে দেশে জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার। সেই হিসেবে দরিদ্রের সংখ্যা ৩ কোটি ১৭ লাখ ৫৭ হাজার।

জরিপের ফল বলছে, শহরের দরিদ্রের হার ১৪ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে গ্রামে দরিদ্রের হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশ। অপরদিকে ২০২২ সালে দেশের প্রতি দরিদ্রের হার ৫ দশমিক ৬ শতাংশ নেমেছে। ২০১৬ সালে এই হার ছিল ১২ দশমিক ৯ শতাংশ।

জরিপে দেখা যায়, ২০২২ সালে খানা প্রতি মাসিক আয় ছিল ৩২ হাজার ৪২২ টাকা। মাসিক খরচ ৩১ হাজার ৫০০ টাকা। অর্থাৎ খানা প্রতি মাসে এক হাজার টাকা সঞ্চয় হচ্ছে। ২০১৬ সালের জরিপে খানা প্রতি মাসিক আয় ছিল ১৫ হাজার ৯৮৮ টাকা। সেই হিসেবে ছয় বছরের ব্যবধানে আয় দ্বিগুণ হয়েছে। জরিপে খানার আয়ে দেখা যায়, গ্রামে একটি থানার গড় আয় ২৬ হাজার ১৬৩ টাকা। আর শহরে গড় আয় ৪৫ হাজার ৭৫৭ টাকা। যেখানে ২০১৬ সালে গ্রামের একটি পরিবারের গড় আয় ছিল ১৩ হাজার ৯৯৮ টাকা এবং শহরের একটি পরিবারের গড় আয় ছিল ২২ হাজার ৬০০ টাকা।
খানার ব্যয়ের হিসাবে দেখা যায়, ২০২২ সালে গ্রামে একটি খানার মাসিক গড় ব্যয় ২৬ হাজার ৮৪২ টাকা এবং শহরের একটি খানার মাসিক গড় ব্যয় ৪১ হাজার ৪২৪ টাকা। যেখানে ২০১৬ সালে গ্রামে একটি পরিবারের মাসিক গড় ব্যয় ছিল ১৪ হাজার ১৫৫ টাকা এবং শহরের একটি পরিবারের মাসিক গড় ব্যয় ছিল ১৯ হাজার ৬৯৭ টাকা।

জরিপে দেখা যায়, ২০২২ সালে খানা ভিত্তিক ভোগ্য পণ্য বাবদ একটি খানার গড় ব্যয় ৩০ হাজার ৬০৩ টাকা। যা ২০১৬ সালে ছিল পনেরো ৪২০ টাকা। ২০২২ সালে গ্রামের একটি থানার মাসিক ভোগ্য পণ্য ব্যয় ২৬ হাজার ২০৭ টাকা। এবং শহরের একটি খানার গড় ব্যয় ৩৯ হাজার ৯৭১ টাকা।
জরিপে দেখা যায়, ২০২২ সালে একটি খানার খাদ্য বহির্ভূত ভোগ ব্যয় ১৪ হাজার ৩ টাকা। ২০১৬ সালে একটি খানার খাদ্য বহির্ভূত গড় ভোগ ব্যয় ছিল ৭ হাজার ৩৫৪ টাকা। যার মধ্যে গ্রামের একটি খানার মাসিক গড় ব্যয় ১৩ হাজার ১২৫ টাকা। এবং শহরের একটি খানার গড় ব্যয় ১৫ হাজার ৮৭৫ টাকা।

জরিপে দেখা যায়, ২০২২ সালে আগের তুলনায় আয়ের বৈষম্য বেড়েছে। বর্তমানে গড় আয় বৈষম্য ছিল শূন্য দশমিক ৪৯৯। যা ২০১৬ সালের জরিপে ছিল শূন্য দশমিক ৪৮২। এবং আগের জরিপের তুলনায় ভোগের বৈষম্য বেড়েছে। ২০১৬ সালে ভোগ বৈষম্য ছিল শূন্য দশমিক ৩২৪। ২০২২ সালে ভোগ বৈষম্য শূন্য দশমিক ৩৩৪।
জরিপে দেখা যায়, দেশের বর্তমানে খানার বা পরিবারের গড় আকার ৪ দশমিক ২৬। অর্থাৎ একটি পরিবারের সদস্য সংখ্যা চারজনের বেশি। এই সংখ্যা গ্রামে ৪ দশমিক ৩০। এবং শহরে ৪ দশমিক ১৮। ২০১৬ সালে এই খানার আকার ছিল ৪ দশমিক ০৬। যার মধ্যে গ্রামে ছিল ৪ দশমিক ১১ এবং শহরে ছিল ৩ দশমিক ৯৩। অর্থাৎ এবার খানার আকার বেড়েছে। যদিও ২০১০ সালে খানার গড় আকার ছিল ৪ দশমিক ৫০।

খানা প্রধানের শতকরা হারে দেখা যায়, দেশের ৮৭ দশমিক ৪ শতাংশ পরিবারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পুরুষরা। আর ১২ দশমিক ছয় শতাংশ পরিবারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মহিলারা। লিঙ্গ অনুপাতে দেশে ১০০ জন পুরুষের বিপরীতে ১০০ দশমিক ৮ জন মহিলা রয়েছে। যা ২০১৬ সালে ছিল ৯৮ দশমিক ৪ জন।

জরিপে দেখা যায়, দেশের সাত বছরের বেশি বয়সের মানুষের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৪ শতাংশ। এর মধ্যে পল্লী এলাকায় সাক্ষরতার হার ৭০ দশমিক ৩ শতাংশ এবং শহর এলাকায় সাক্ষরতার হার ৮২ শতাংশ। ২০১৬ সালে দেশের সাক্ষরতার হারছিল ৬৫ দশমিক ৬ শতাংশ।

জরিপে বিদ্যুৎ সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে দেখা যায়, দেশের ৯৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ মানুষই বিদ্যুৎ পাচ্ছে। যেখানে ২০১৬ সালে ৭৫ দশমিক ৯২ শতাংশ পরিবারে বিদ্যুৎ ছিল। আর ২০১০ সালে ছিল ৫৫ শতাংশ পরিবারে বিদ্যুৎ।

জরিপে দেখা যায়, খাবার পানির উৎস হিসেবে সাপ্লাই পানির ওপর নির্ভরশীল ১৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ মানুষ। ৭৬ দশমিক ৮১ শতাংশ ব্যবহার করে টিউবয়েলের পানি। এবং ৩ দশমিক ৫ খানা পানির উৎস হিসেবে পুকুর নদী খাল বিল কুয়ার পানি ব্যবহার করে। যেখানে ২০১৬ সালে ১২ দশমিক ১ শতাংশ সাপ্লাইয়ের পানি, ৮৫ দশমিক ১৮ শতাংশ টিউবয়েলের পানি এবং ২ দশমিক ৮১ শতাংশ অন্যান্য উৎস থেকে পানি ব্যবহার করত।
জরিপে দেখা যায় দেশের ৯২ দশমিক ৩২ শতাংশ মানুষই উন্নত টয়লেট ব্যবহার করে। ৬ দশমিক ৯৯ শতাংশ খানা অনুন্নত টয়লেট ব্যবহার করে। আর শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ খানা উন্মুক্ত স্থানে মলত্যাগ করে অর্থাৎ তাদের সুনির্দিষ্ট কোন টয়লেট সুবিধা নেই। যেখানে ২০১৬ সালে এক শর্টলি দশমিক ৩৭ শতাংশ উন্নত টয়লেট ব্যবহার করত। অনুন্নত টয়লেট ব্যবহার করত ৩৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এবং উন্মুক্ত জায়গায় টয়লেট ব্যবহার করত ২ দশমিক ৯৬ শতাংশ।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, দারিদ্রতা ২৪ থেকে ১৮ শতাংশে নামা একটি বিশাল অর্জন। বিশেষ করে এমন কোভিড আর যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যেও এমন অর্জন বড় আনন্দের বিষয়। করোনার সময় প্রধানমন্ত্রীর সাহসী সিদ্ধান্ত আর ১০০ কোটি ডলারের বিভিন্ন প্যাকেজ এটা অর্জনে সহায়তা করেছে। আমরা উৎপাদন এবং চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করিনি। আর মূল্যস্ফীতি বাড়তে থাকায় মানুষেকে সুলভ মূল্যে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। রমজানেও ১ কোটি পরিবার সহায়তা পেয়েছে। নয়তো মূল্যস্ফীতি ১২/১৩ হয়ে যেতেও বলে মনে করছেন তিনি।

তবে বৈষম্য বৃদ্ধিকে গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি। বৈষম্য হ্রাস আর দারিদ্র দূরীকরণকে প্রধান সংগ্রাম বলে অভিহিত করেন তিনি। বৈষম্য রোধে উন্নয়নের নামে বালুমহল, মাছ মহল, পানি মহল ইজারা দেয়া বন্ধ হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন পরিকল্পনামন্ত্রী।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন, গ্রামে এতো বেশি সহায়তা যায়নি। এখন কাবিখা, খাদ্য সহায়তা, চাউল দেয়াসহ নানা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ফলে দারিদ্রতা কমেছে। এখন ঘরে ঘরে গাড়ি নিয়ে যাওয় যায়। এমনকি গ্রামে শ্রমিক সঙ্কট দেখা দিচ্ছে। তবে বৈষম্য খুব বেশি বাড়েনি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ঈশ্বরগঞ্জে জামিয়াতুল মোদার্রেছীনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ঈশ্বরগঞ্জে জামিয়াতুল মোদার্রেছীনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশকে বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দিল ভারত

বাংলাদেশকে বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দিল ভারত

বিষ প্রয়োগ ও শিল্প দূষণ বন্ধ করে পশুর নদী ও সুন্দরবন বাঁচাতে হবে

বিষ প্রয়োগ ও শিল্প দূষণ বন্ধ করে পশুর নদী ও সুন্দরবন বাঁচাতে হবে

রাশিয়ায় হামলার উপযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্র কিয়েভে পাঠাবে না জার্মানি

রাশিয়ায় হামলার উপযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্র কিয়েভে পাঠাবে না জার্মানি

ইসলামের বিধি-বিধান নিয়ে কটুক্তিকারী ড. সৈয়দ জামিল আহমেদকে অপসারণ করতে হবে

ইসলামের বিধি-বিধান নিয়ে কটুক্তিকারী ড. সৈয়দ জামিল আহমেদকে অপসারণ করতে হবে

সাইবারট্রাক ‘অচল’ করে দেয়ার জন্য মাস্ককে দুষলেন কাদিরভ

সাইবারট্রাক ‘অচল’ করে দেয়ার জন্য মাস্ককে দুষলেন কাদিরভ

ফিরেই পান্তের সেঞ্চুরি,  তিন অঙ্কে গিলও

ফিরেই পান্তের সেঞ্চুরি, তিন অঙ্কে গিলও

মুখে সুন্নী বললে সুন্নী হওয়া যায়না, আমলের মাধ্যমে সুন্নী হতে হয় -ছারছীনার পীর ছাহেব

মুখে সুন্নী বললে সুন্নী হওয়া যায়না, আমলের মাধ্যমে সুন্নী হতে হয় -ছারছীনার পীর ছাহেব

রাঙামাটি পৌঁছেছে তিন উপদেষ্টাসহ সরকারের প্রতিনিধি দল

রাঙামাটি পৌঁছেছে তিন উপদেষ্টাসহ সরকারের প্রতিনিধি দল

'কাজ না করলে বেতন বন্ধ’, ধর্মঘটকারী ভারতীয় কর্মীদের হুঁশিয়ারি দিল স্যামসাং

'কাজ না করলে বেতন বন্ধ’, ধর্মঘটকারী ভারতীয় কর্মীদের হুঁশিয়ারি দিল স্যামসাং

অফ-স্পিনে ৩৯ বার আউট: কোহলিকে যে দাওয়াই দিলেন শাস্ত্রী

অফ-স্পিনে ৩৯ বার আউট: কোহলিকে যে দাওয়াই দিলেন শাস্ত্রী

মাগুরায় ৮ বছর আগে কেড়ে নেয়া মাইক্রো উদ্ধার মালিককে ফেরত দিলেন যুবদল নেতা

মাগুরায় ৮ বছর আগে কেড়ে নেয়া মাইক্রো উদ্ধার মালিককে ফেরত দিলেন যুবদল নেতা

পার্বত্য এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করা হয়নি: নাহিদ

পার্বত্য এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করা হয়নি: নাহিদ

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় দূতাবাসের কর্মকর্তার রহস্যজনক মৃত্যু

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় দূতাবাসের কর্মকর্তার রহস্যজনক মৃত্যু

সুনামগঞ্জে ২২ লাখ টাকার ইলিশ জব্দ

সুনামগঞ্জে ২২ লাখ টাকার ইলিশ জব্দ

ছাত্রজনতা হত্যার নির্দেশদাতা বিতর্কিত পুলিশ সদস্যরা এখনো লাপাত্তা

ছাত্রজনতা হত্যার নির্দেশদাতা বিতর্কিত পুলিশ সদস্যরা এখনো লাপাত্তা

রোগীদের সুস্থ করে তুলতে ‘রোবটের মতো’ কাজ করেছে লেবাননের যে চিকিৎসক

রোগীদের সুস্থ করে তুলতে ‘রোবটের মতো’ কাজ করেছে লেবাননের যে চিকিৎসক

মোদীর সফরের আগে ভারত সরকারের নামে যুক্তরাষ্ট্রে মামলা পান্নুনের

মোদীর সফরের আগে ভারত সরকারের নামে যুক্তরাষ্ট্রে মামলা পান্নুনের

মিয়ানমার থেকে মণিপুরে অনুপ্রবেশ ৯০০ জঙ্গির, দাবি ভারতের

মিয়ানমার থেকে মণিপুরে অনুপ্রবেশ ৯০০ জঙ্গির, দাবি ভারতের

৪৩ দিন পর কাজে ফিরলেন আর জি করের জুনিয়র চিকিৎসকরা

৪৩ দিন পর কাজে ফিরলেন আর জি করের জুনিয়র চিকিৎসকরা