ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২ বৈশাখ ১৪৩১
মার্কিন ভিসানীতি

দুশ্চিন্তার ভাজ বিচারাঙ্গনে

Daily Inqilab সাঈদ আহমেদ

২৭ মে ২০২৩, ১১:২৫ পিএম | আপডেট: ২৮ মে ২০২৩, ১২:০০ এএম

বাংলাদেশের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ঘোষিত নতুন ভিসা নীতিতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে বিচার বিভাগকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে বিচার বিভাগ বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্য ‘বাধাগ্রস্তকারী প্রতিষ্ঠান’ হিসেবে চিহ্নিত হলো। ফলে বিচার বিভাগ সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশী নাগরিককে ভিসা প্রদানের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পক্ষ থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেনের এই ঘোষণা উল্লেখিত অন্য কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশের বিচার বিভাগকেও মিলিয়ে ফেলা হলো। এই ভিসা-নিষেধাজ্ঞা দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে গোটা বিচার বিভাগের ওপর। দুশ্চিন্তা শুধু এই জন্য নয় যে, গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্য বাঁধা দানকারী বিচার বিভাগীয় ব্যক্তিবর্গ যুক্তরাষ্ট্র এবং ্ইউরোপের মিত্র দেশে আর গমণ করতে পারবেন না।

দুশ্চিন্তা সৃষ্টি হয়েছে নানা কারণে। প্রথমত: রাষ্ট্রের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হচ্ছে বিচার বিভাগ। এক যুগান্তকারী রায়ের প্রেক্ষিতে ১৬ বছর আগে বিচার বিভাগ নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক হয়। সরকার ২০০৭ সাল থেকে বিচার বিভাগকে ‘স্বাধীন’ বলে প্রচার করে আসছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, বিচার বিভাগ এখন নির্বাহী বিভাগের ওপর আগের তুলনায় বেশিমাত্রায় নির্ভর। বিভিন্ন ইস্যুতে এটি বহুবার প্রমাণিতও হয়েছে যে, বিচার বিভাগ চলে সরকারের নির্বাহী বিভাগের ইশারায়। তবে এতোদিন এটি ছিলো বিদ্যমান বিচার বিভাগ সম্পর্কে নাগরিক সমাজের অভ্যন্তরীণ সমালোচনা। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা-নিষেধাজ্ঞা এই সমালোচনাকে আন্তর্জাতিকতা দিয়েছে।

 

দ্বিতীয়ত: দেশের মানুষ বিচার বিভাগকে সম্মান করে। এটিকে যথাসম্ভব বিতর্কের উর্ধ্বে রাখে। বিচার বিভাগের কোনো রায় কিংবা সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রকাশ্যে কোনোরকম প্রশ্ন তোলে না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বিচার বিভাগকে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্য বাঁধাদানকারী প্রতিষ্ঠানের তালিকায় এনে সরাসরি সন্দেহের দৃষ্টি নিবদ্ধ করলো। এটি অত্যন্ত অবমাননা ও গ্লানিকর। ভিসা নিষেধাজ্ঞা যদি বিচার বিভাগের নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির ওপর আরোপ করা হতো-তাতে হয়তো বিষয়টিকে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ‘একক দায়’ বলে ইজ্জত রক্ষার চেষ্টা করা যেতো। শরীরের অংশ বিশেষ দুর্গন্ধযুক্ত হতো। রক্ষা পেতো বাদবাকি শরীর। যুক্তরাষ্ট্র কালিমা লেপ্টে দিলো পুরো শরীরে। কিন্তু কেন ? বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার কোন্ বিষয়টির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মনো হলো যে, গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বিচার বিভাগ বিঘœ সৃষ্টি করতে পারে ? কিছু প্রামাণিক ঘটনার মাঝে এমন উত্তর খোঁজা যেতে পারে।

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিচার বিভাগকে দেখা যায় বিশেষ ভূমিকায়। ড. কামাল হোসেনের গড়া ‘জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট’র ব্যানারে নির্বাচন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। একদিকে শত শত গায়েবী মামলা দিয়ে বিএনপি’র নেতা-কর্মীদের ঘরছাড়া করা হয়। এসব মামলায় আসামি করা হয় লাখ লাখ মানুষকে। অধিকাংশ মামলায়ই প্রধান আসামি করা হয় বিভিন্ন আসনে সম্ভাব্য এমপি প্রার্থীদের। সরকারদলীয় জোট প্রার্থীদের জয় নিশ্চিত করতে পুলিশ প্রশাসন অতিউদ্যোগী ভূমিকায় ছিলো। পরপরই ছিলো নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা। বিএনপি’র কারাবন্দী চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ ১৯ জনের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়। আইনি প্যাঁচে ফেলে নানা বাতিল করতে থাকে সরকারবিরোধী জোট প্রার্থীদের প্রার্থিতা। নির্বাচন কমিশনের এ বাতিল আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন প্রার্থীরা। হাইকোর্টের আদেশে কোনো কোনো প্রার্থী প্রার্থিতা ফিরে পান। কিন্তু আদেশের বিরুদ্ধে আপিলে যায় নির্বাচন কমিশন। আপিল বিভাগের তৎকালিন চেম্বার কোর্ট হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেন। এভাবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্তত: ১৩ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করে দেন চেম্বার কোর্ট। বিএনপি’র পক্ষ থেকে তখন জানানো হয়েছিলো, অন্তত: ৮টি আসনে ধানের শীষের কোনো প্রার্থী নেই। গায়েবীসহ বিভিন্ন মামলায় ১৬ প্রার্থীকে আটকে রাখা হয় কারাগারে। বার বার আবেদন সত্ত্বেও জামিন লাভে ব্যর্থ হন তারা। প্রার্থীদের মধ্যে ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয় নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর। সেই বিভাগের ঘটনাপ্রবাহ সরকারের অভিপ্রায় অনুযায়ী চলছিলো বলে অনেকে মনে করেন।

তবে এমন প্রবণতা নতুন নয়। তখন ২০০৭ সাল। ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী ‘মাইনাস-টু ফর্মূলা’র বাস্তবায়ন চলছিলো। ‘দুর্নীতি বিরোধী অভিযান’র নামে সারা দেশে গ্রেফতার তান্ডব। সে সময়ও গ্রেফতার হওয়া রাজনৈতিক নেতা-কর্মী,ব্যবসায়ী এবং বিভিন্ন পেশাজীবীদের জামিন হচ্ছিলো না। বার বার খারিজ হয়ে যাচ্ছিলো জামিন আবেদন। তখন বর্ষীয়ান আইনজ্ঞ ব্যারিস্টার রফিক উল হক ক্ষোভের সঙ্গে বলেছিলেন, ‘বিচার বিভাগ রায় দেয় হাওয়া বুঝে’। কীর্তিমান এই আইনজীবী তখন একই সঙ্গে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার আইনজীবী ছিলেন। এর আগে ২০১৭ সালে কোন্ পরিস্থিতিতে তৎকালিন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (এসকে সিনহা) দেশত্যাগে বাধ্য হন এটি সবারই জানা। বিদ্যমান রাজনৈতিক সঙ্কটের জন্য সরকারের বিরোধী শিবির প্রধানত: দায় করেন বিচারপতি এবিএম খায়রুল হককে। তিনি সংবিধানের ষোড়স সংশোধনী বাতিল রায়ের মধ্য দিয়ে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে দেন।

নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক হওয়ার পর বিচার বিভাগ কতটা স্বাধীন-সেটি প্রমাণ মেলে ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর। ২০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার সংক্রান্ত দুর্নীতি মামলায় বিএনপি’র বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়েছিলেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক মোতাহার হোসেন। এ রায়ের পর তাকে দেশ ছাড়তে হয়। দুদক তার বিরুদ্ধে দায়ের করে মামলা।

বিচার বিভাগের ওপর নির্বাহী বিভাগের হস্তক্ষেপের সাম্প্রতিক দৃষ্টান্ত রয়েছে ভুরি ভুরি। পিরোজপুরের সাবেক এমপি একেএমএ আউয়ালের বিরুদ্ধে ৩৩ কোটি ২৭ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০২০ সালের মার্চ মাসের ঘটনা। এ মামলায় জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন পিরোজপুরের তৎকালিন জেলা জজ আবদুল মান্নান। এ আদেশের পর আইনমন্ত্রণালয় তাৎক্ষণিক আদেশে প্রত্যাহার করে আবদুল মান্নানকে। জামিন আবেদন নাকচ করে দেয়ার ৪ ঘন্টার মধ্যে একই আদালত সাবেক এমপি একেএমএম আউয়ালের জামিন দেন। এ ঘটনায় তখন বিচারাঙ্গনে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ব্যক্তিত্ব, নোবেল বিজয়ী একমাত্র বাংলাদেশী ড.মুহাম্মদ ইউনূস প্রশ্নে বিচার বিভাগ এখন কি ভূমিকাও এ ক্ষেত্রে বিশেষ প্রনিধানযোগ্য।

এসব ঘটনা এ বার্তাই দিয়েছে যে, কাগজ-কলমে স্বাধীন হলেও বাংলাদেশের বিচার বিভাগ কার্যত: নির্বাহী বিভাগের পদানত।
গত দেড় দশকে বিচার বিভাগের অনেক কর্মকর্তা, বিচারক ব্যক্তিগতভাবে রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব করেন। সাংবিধানিক পদে বসেও তারা অবতীর্ণ হন পক্ষপাতমূলক ভূমিকায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ক’জন হলেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা, আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে অবসরে যাওয়া বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন মানিক, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি হিসেবে অবসরে যাওয়া বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম,আপিল বিভাগের বিচারপতি আব্দুল ওয়াহহাব মিঞা, বর্তমানে মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রে সপরিবারে বসবাসকারী বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী।

মার্কিন ভিসানীতিতে অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন স্পষ্টতই বলেছেন, এই নীতির অধীনে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে মনে করা যে কোনো বাংলাদেশী নাগরিকের ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে। তাদের মধ্যে বর্তমান ও সাবেক বাংলাদেশী কর্মকর্তা, সরকারপন্থী ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত। এই ঘোষণা বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তাদের কথা স্পষ্ট করা হয়েছে। স্বভাবতই বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন মানিক কিংবা নিজামুল হক নাসিমের মতো বিতর্কিত বিচারপতিগণও আটকা পড়বেন-এ কথা বলাই বাহুল্য।

বিগত দেড় দশকে বিচারিক আদালতে বহু বিচারক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। উচ্চ আদালতেও দেয়া হয়েছে অনেক বিচারপতি নিয়োগ। উভয় নিয়োগেই দলীয় আনুগত্য বিবেচনায় নিয়ে নিয়োগ দেয়া হয়েছে-মর্মে অভিযোগ রয়েছে। তাদের অনেক রায় এবং সিদ্ধান্তে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। দলীয় বিবেচনায় নিয়োগপ্রাপ্ত বিচারপতিদের কিছু রয়েছেন, পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ প্রাপ্ত। কারও রয়েছে মার্কিন ও বৃষ্টিশ নাগরিকত্ব। অনেকের সন্তান,পরিবারের সদস্যগণ যুক্তরাষ্ট্র,কানাডা কিংবা বৃটেনে থাকেন। ঘোষিত মার্কিন ভিসা নীতি তাদেরকে স্পর্শ করবে মারাত্মক রকম।

সরকারের পক্ষে মামলা পরিচালনায় দেশের বিচারিক আদালতগুলোতে কাজ করছেন শত শত পিপি,এপিপি,জিপি, স্পেশাল পিপি। উচ্চ আদালতে সরকারের পক্ষে মামলা পরিচালনা নিযুক্ত রয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল,অ্যাসিস্ট্যান্ড অ্যাটর্নি জেনারেল গণ। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলা, বিভিন্ন রাজনৈতিক মামলা এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দুর্নীতি মামলায় বিরোধী শিবিরের নেতাদের জামিনের বিরোধিতা করাই হচ্ছে তাদের কাজ। দলীয় আনুগত্য বিবেচনায় নিয়োজিত এসব আইন কর্মকর্তারাও চিহ্নিত হতে পারেন গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্তকারী হিসেবে।
এ প্রসঙ্গে ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পীস ফর বাংলাদেশ’র প্রেসিডেন্ট সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ ইনকিলাবকে বলেন,বাংলাদেশের জন্য ঘোষিত মার্কিন ভিসা নীতিতে বিচার বিভাগের কথা উল্লেখ রয়েছে। বিচার বিভাগে কর্মরত বিচারক,বিচারপতি,সরকারি আইন কর্মকর্তা-যাকেই মার্কিন কর্তৃপক্ষ ‘গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া’র অন্তরায় মনে করবে তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে। এটি শুধু বিচার বিভাগের জন্যই গ্লানিকর নয়। গোটা জাতির জন্য অবমাননাকর। গণতন্ত্র,মত প্রকাশের স্বাধীনতা,সুষ্ঠু নির্বাচন প্রশ্নে সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বশীল ভূমিকাই পারে বিচার বিভাগকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত রাখতে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

মতিঝিলের ফুটপাতে পড়েছিল রিকশাচালকের লাশ

মতিঝিলের ফুটপাতে পড়েছিল রিকশাচালকের লাশ

তারাকান্দায় ইকবাল হত্যা মামলার দুই আসামী গ্রেফতার

তারাকান্দায় ইকবাল হত্যা মামলার দুই আসামী গ্রেফতার

ভবিষ্যত বিশ্বব্যবস্থার পরীক্ষা স্থল হয়েছে ইউক্রেন: বেলারুশের প্রেসিডেন্ট

ভবিষ্যত বিশ্বব্যবস্থার পরীক্ষা স্থল হয়েছে ইউক্রেন: বেলারুশের প্রেসিডেন্ট

দোয়ারাবাজারে হত্যা মামলার আসামিসহ দুই ইয়াবা কারবারি গ্রেফতার

দোয়ারাবাজারে হত্যা মামলার আসামিসহ দুই ইয়াবা কারবারি গ্রেফতার

বরগুনায় বৃষ্টির জন্য সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায়

বরগুনায় বৃষ্টির জন্য সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায়

ঝালকাঠিতে বৃষ্টি প্রার্থনায় ইসতেস্কার নামাজ আদায়

ঝালকাঠিতে বৃষ্টি প্রার্থনায় ইসতেস্কার নামাজ আদায়

রাজশাহীতে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়

রাজশাহীতে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়

ভুল করে পাঁচ মাইল এলাকা হারালো ইউক্রেনীয় সেনা

ভুল করে পাঁচ মাইল এলাকা হারালো ইউক্রেনীয় সেনা

বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা

বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা

শেরপুরে উপজেলা নির্বাচণে অংশ নেয়া ৬ বিএনপির প্রার্থীকে কারণ দর্শও নোটিশ!

শেরপুরে উপজেলা নির্বাচণে অংশ নেয়া ৬ বিএনপির প্রার্থীকে কারণ দর্শও নোটিশ!

রোনালদো নয়, মেসিকেই এগিয়ে রাখলেন সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ কোচ

রোনালদো নয়, মেসিকেই এগিয়ে রাখলেন সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ কোচ

কালিয়াকৈরে তাপদাহে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে

কালিয়াকৈরে তাপদাহে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে

হোয়াটসঅ্যাপে ইন্টারনেট ছাড়াই পাঠানো যাবে

হোয়াটসঅ্যাপে ইন্টারনেট ছাড়াই পাঠানো যাবে

গাজার ক্ষুধার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন ক্রিকেটার বিথী

গাজার ক্ষুধার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন ক্রিকেটার বিথী

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে হিট স্ট্রোকে এসএসসির ফলপ্রত্যাশীর মৃত্যু

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে হিট স্ট্রোকে এসএসসির ফলপ্রত্যাশীর মৃত্যু

বাংলাদেশেই থাকবে টাঙ্গাইল শাড়ি : শিল্পমন্ত্রী

বাংলাদেশেই থাকবে টাঙ্গাইল শাড়ি : শিল্পমন্ত্রী

কক্সবাজারে বিভিন্ন স্থানেসালাতুল ইস্তিস্কা আদায়

কক্সবাজারে বিভিন্ন স্থানেসালাতুল ইস্তিস্কা আদায়

মতিঝিলে অতিরিক্ত গরমে অসুস্থ হয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

মতিঝিলে অতিরিক্ত গরমে অসুস্থ হয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

পটুয়াখালীতে উপকারি বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়...

পটুয়াখালীতে উপকারি বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়...

নারী কর্মীদের নেকাব ও বোরকা পরা নিষিদ্ধ করেছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল

নারী কর্মীদের নেকাব ও বোরকা পরা নিষিদ্ধ করেছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল