উদ্বিগ্ন শিল্পপতি-ব্যবসায়ী-শ্রমিকরা প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা কারখানায় উৎপাদন বন্ধ রাখতে হচ্ছে শ্রমিকদের বসিয়ে রেখে বেতন দেয়া কঠিন হয়ে পড়ছে কল-কারখানায় উৎপাদন কমে গেলে ব্যাংকখাতও ডুবে যাবে

বিদ্যুৎ বিপর্যয় সঙ্কটে শিল্পখাত

Daily Inqilab হাসান সোহেল

০৫ জুন ২০২৩, ১১:২৮ পিএম | আপডেট: ০৬ জুন ২০২৩, ১২:০৩ এএম

বিদ্যুতের লোডশেডিং দেশের শিল্পখাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বেশি টাকা দিয়েও প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ না পাওয়ায় অনেক কারখানায় ঘন্টার পর ঘন্টা উৎপাদন বন্ধ রাখতে হচ্ছে। কারখানা চালু রাখতে সোলার, কেপটিভ ও জেনারেটর রেখেও সমাধান হচ্ছে না। ফলে বিপর্যয়ের মুখে পড়তে যাচ্ছে শিল্পখাত। লোডশেডিংয়ের কারণে একদিকে উৎপাদন কম, অন্যদিকে শ্রমিকদের মজুরি দিতেই হচ্ছে। সরকার বলছে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে কয়লা আমদানি করে বিদ্যুৎ সংকটের সমাধান করা হবে। অন্য কোনো পন্থায় শিল্পকারখানায় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার চেষ্টা নেই। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন আগামী ১৫ দিন লোডশেডিং থাকবে। কিন্তু গতকাল ইন্দোনেশিয়ার একটি কোম্পানীর সঙ্গে কয়লা আমদানির চুক্তি করার কথা ছিল, কিন্তু সে চুক্তি হয়নি। কোথাও সুখবর নেই। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্যাস-বিদ্যুতের সংকট সুরাহা করতে না পারলে অনেক কারখানই বন্ধ রাখতে হবে। এতে বেকার হয়ে পড়বে লাখো শ্রমিক।

পোশাক শিল্প খাতের সংগঠন বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম ইনকিলাবকে বলেন, লোডশেডিংয়ে কারখানার উৎপাদন ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমেছে। ঘণ ঘণ বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় জেনারেটরের মর্টারগুলো নস্ট হচ্ছে। মেশিনগুলোর ওপর প্রেসার পড়ছে। প্রতিদিনই পোশাকের অর্ডার কমছে। অর্ডার বাতিল হওয়ার শঙ্কায় আছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে অন্যদেশে পোশাকের অর্ডার চলে যাওয়ার শঙ্কা প্রকাশ করেন শহীদুল্লাহ আজিম।

জানতে চাইলে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ৭/৮ ঘন্টা কারখানা বন্ধ থাকায় অনেকে আমাকে ফোন করে জানতে চান শিল্পখাতে তো বিদ্যুৎ থাকার কথা ছিল। বিদ্যুতের জন্য সোলার, কেপটিভ ও জেনারেটর রেখেও সমাধান হচ্ছে না। কোন দেশের শিল্পখাত এতো বিকল্প হাতে রাখে না। এমন অবস্থা চলতে থাকলে শিল্পখাতের সঙ্গে ব্যাংকখাত ডুবে যাবে।

দেশজুড়ে চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যে ঘন ঘন লোড শেডিংয়ে বিপর্যস্ত দেশ। গভীর রাত পর্যন্ত থাকছে গরমের তেজ। জ্বালানি সঙ্কটের কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো অর্ধেক সক্ষমতারও কম চলছে। এতে মধ্যরাতের পরও বিদ্যুতের চাহিদা তেমন একটা কমছে না; কিন্তু বিদ্যুৎ উৎপাদন রাত ১০টার পর থেকে কিছুটা কমতে থাকে। গত কয়েক দিন সর্বোচ্চ লোডশেডিং হচ্ছে মধ্যরাতের পর। যদিও পরিস্থিতি দিন-রাত সমান। এই পরিস্থিতি সারা দেশে, বিশেষ করে ঢাকার বাইরেই বেশি। প্রচ- গরমের মধ্যে চাহিদা বাড়তে থাকলেও বিদ্যুৎ উৎপাদনে কোনো উন্নতি অসেনি। এতে লোডশেডিং পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। দিনের কোনো কোনো ঘণ্টায় তিন হাজার মেগাওয়াটের বেশি লোডশেডিং হচ্ছে। প্রচ- গরমে দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে জনজীবন। এরমধ্যে নতুন করে দুঃসংবাদ জ্বালানি সঙ্কটে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া। এতোদিন একটি হায় বন্ধ থাকলেও গতকাল থেকে দ্বিতীয় হাফটি বন্ধের মাধ্যমে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রটি একেবারেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আর তাই এখান থেকে একটা বড় বিদ্যুৎ পাচ্ছে না সিস্টেমে। অপরদিকে নতুন করে কয়লার চালান না এলে ৪-৫ দিনের মধ্যে আবারও বন্ধ হয়ে যেতে পারে ১৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বাগেরহাটের রামপাল কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন। এছাড়া বড় পুকুরিয়া বিদ্যুৎকেন্দ্রটি অর্ধেক ক্যাপাসিটিতে চলছে, লিকুইড ফুয়েল বা তরল জ্বালানির বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো প্রায় অর্ধেক ক্যাপাসিটিতে চলছে। একই সঙ্গে কয়েকটা বিদ্যুৎকেন্দ্র কাজ না করাতে অনেক দিন থেকেই লোডশেডিং চলছে। এদিকে নারায়নগঞ্জের হরিপুরের ৩৬০ মেগা ওয়াট ডুয়েল-ফুয়েল প্লানটি বন্ধের পথে। আগামী ১৫ জুনের মধ্য প্ল্যান্টের কাজ পুনরায় নবায়ন করা না হলে বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। আর তাই লোডশেডিং পরিস্থিতি কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে এ নিয়ে কারোরই কোন ধারণা নেই। যদিও বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন লোডশেডিং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও অন্তত দুই সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হতে পারে। একই সঙ্গে গ্যাস, কয়লা ও জ্বালানি তেলের জোগান করতে না পারায় লোডশেডিং হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের বিষয়টি স্বীকার করে দুঃখপ্রকাশ করে নসরুল হামিদ বলেছেন, আমি জানি, এখন লোডশেডিংটা অসহনীয় হয়ে গেছে। চেষ্টা করছি যে, কত দ্রুত সমস্যার সমাধান করা যায়। আমাদের কয়লা, তেল ও গ্যাসের জোগান দিতে হচ্ছে। শিল্পকারখানাতেও গ্যাস দিতে হচ্ছে। সব পরিস্থিতি একসাথে এসেছে। যে পরিমাণ রিজার্ভের অবস্থা দেখছি আমরা এবং হিটওয়েভের জায়গাটও বেড়ে গেছে। ৩৮ থেকে ৪১ ডিগ্রিতে উঠে গেছে তাপমাত্রা। সেই কারণে বিদ্যুতের চাহিদাও বেড়ে গেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

সূত্র মতে, ঢাকায় দিনে, রাতে কিংবা ভোরে বিদ্যুৎ যাচ্ছে নিয়মিত বিরতিতে; ঘড়ির কাঁটায় মেপে মেপে কোথাও আসছে এক ঘণ্টা কোথাওবা এরও বেশি সময় পর, গ্রামের অবস্থা আরও নাজুক। তাপদাহের মধ্যে ভ্যাপসা এ গরমে লোড শেডিংয়ের সেই সময়টুকু যেন এক যন্ত্রণা হয়ে ঘুরে ফিরে আসছে দিনে-রাতের বড় একটা সময়জুড়ে। শুধু ঘরেই ভুগতে হচ্ছে তা নয়, অফিস আর সব ধরনের প্রতিষ্ঠানের মতো বাদ যাচ্ছে না শিল্প কারখানাও; বিঘিœত হচ্ছে উৎপাদন, বাড়ছে ব্যয়।

আর তাই ‘শতভাগ বিদ্যুতের দেশে’ বিদ্যুৎ ও গ্যাস নিয়ে কোনো সুখবর দিতে পারছেন না সরকারের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এতে চরম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন দেশের ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরা। দেশের অর্থনীতি চরম সঙ্কটের মুখে পড়বে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা। তাদের মতে, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের ব্যবস্থা করা না গেলে হাজার হাজার শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে, ব্যবসা-বাণিজ্য ডুবে যাবে। এতে দেশের ৪৫ লাখ শ্রমিক বিপাকে পড়বেন।

খোরশেদ আলম নামে এক উদ্যোক্তা জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক সময়ে শ্রমিকদের বসিয়ে বেতন দিতে হচ্ছে। তার ৩৭ বছরের শিল্পজীবনে এমন গ্যাসের সঙ্কট তিনি দেখেননি। ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকে না, এ কারণে তার একটি ইউনিট বন্ধ, অন্য ইউনিটের ৩৫ শতাংশ কাজ চলছে। বিদ্যুতের সমস্যাতো আরও ভয়াবহ। সামনে বয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছি। ব্যবসা গুটিয়ে পালানো ছাড়া উপায় দেখছি না।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেছেন, চলমান গ্যাস ও বিদ্যুৎ সঙ্কটের কারণে টেক্সটাইল খাতে উৎপাদন সক্ষমতা কমেছে প্রায় ৪০ শতাংশে। উৎপাদন কমে যাওয়ায় টেক্সটাইল শিল্প ক্রমাগত লোকসানে পড়ছে। এতে করে উদ্যোক্তারা ব্যাংকঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হচ্ছেন। জ্বালানির পাশাপাশি ডলারের বিপরীতে টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন খাতটির সঙ্কট আরো বাড়িয়ে তুলেছে। এমন পরিস্থিতিতে অনেক শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে এবং আরো অনেক কারখানা বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। তিনি বলেন, টেক্সটাইল খাতে বর্তমান বিনিয়োগ ১ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে বিভিন্ন ব্যাংকের বিনিয়োগের পরিমাণ চলতি মূলধনসহ প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা। মিলগুলোর উৎপাদন কমে যাওয়ায় ক্রমাগত লোকসানের কারণে উদ্যোক্তারা ব্যাংকঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হচ্ছেন। অনেক শিল্প ইতিমধ্যে রুগ্ন হয়ে পড়েছে ও বন্ধ হয়ে পড়ার উপক্রম হয়েছে। ছোট ও মাঝারি মানের ফেব্রিক মিলগুলোর অবস্থা আরো খারাপ। সিরাজগঞ্জ, পাবনা, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, পলাশ, কালিবাড়ী, মাধবদী ইত্যাদি এলাকায় অনেক ছোটখাটো মিল রয়েছে। এসব এলাকার মানুষের জীবন-জীবিকা মূলত তাঁতনির্ভর এবং মিলগুলো পরিচালিত হয় সাধারণত বিদ্যুৎ দিয়ে। ফলে বিদ্যুৎ সঙ্কটের কারণে মিলগুলোর যে আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে তা পূরণ করার কোনো বিকল্প নেই।

জ্বালানির তীব্র সঙ্কটের মধ্যে দেশে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। আবার নতুন করে দেশব্যাপি লোডশেডিংয়ে ব্যবসা ও শিল্পে কী ধরনের প্রভাব ফেলছে এ নিয়ে নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি এবং মিনার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঞ্জুরুল হক বলেন, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে পরিবহনের খরচ বেড়েছে। জেনারেটরে চালাতে গিয়ে উৎপাদন খরচ বেড়েছে। এখন গ্যাস, বিদ্যুতের যে সঙ্কট, এটার সমাধান না হলে শ্রমিক ছাঁটাই করতে হচ্ছে। এ মুহূর্তে ক্রেতারা পণ্যের দাম বাড়াতে আগ্রহী হচ্ছেন না। এখন টিকে থাকাটাই আমাদের শিল্পমালিকদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, গ্যাস, বিদ্যুৎসহ নানা সঙ্কটে পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠেছে। উৎপাদনভিত্তিক অনেক শ্রমিক নিজেরাই আস্তে আস্তে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছেন।

এদিকে শিগগিরই বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়তে পারেÑ এমন কোনো আভাস দিতে পারছে না বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি); বরং উৎপাদন আরও কমতে পারে। কয়লার মজুত শেষ হয়ে আসায় গতকাল পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ করা হয়েছে। পটুয়াখালীর ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার এ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ পেতো পিডিবি।

রাজধানী ঢাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করে বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) ও ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি)। এই দুই সংস্থার দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কয়েক দিন ধরে বিদ্যুতের চাহিদা টানা বাড়ছে। বেশি ঘাটতি হচ্ছে দিনের বেলায়। সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়তি চাহিদা সামাল দিতে পারছেন না তারা। গতকালও দিনের বেলায় বেশির ভাগ এলাকায় অন্তত ৫ বার করে লোডশেডিং হয়েছে। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ প্রায় ৩০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং করেছে ডেসকো। আর ডিপিডিসি করেছে প্রায় ৩৫০ মেগাওয়াট পর্যন্ত। তবে রাজধানীর চেয়ে পরিস্থিতি বেশি খারাপ ঢাকার বাইরে। ঢাকার আশপাশের কিছু জেলা, ময়মনসিংহ, খুলনা, কুমিল্লা ও রাজশাহী অঞ্চলের জেলা শহরগুলোর গ্রাম এলাকায় কোথাও কোথাও ৭ থেকে ৮ বার করে লোডশেডিং করছে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি)। চট্টগ্রাম, রংপুর, সিলেট, বরিশালের গ্রামগুলোতে ৩ থেকে ৪বার করে লোডশেডিং হচ্ছে। দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ বিতরণ এই সংস্থা মূলত গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

অলৌকিক ক্ষমতা নেই, তবু মানুষের মুখে হাসি ফোটান ‘ব্রাজিলের সুপারম্যান’

অলৌকিক ক্ষমতা নেই, তবু মানুষের মুখে হাসি ফোটান ‘ব্রাজিলের সুপারম্যান’

সাকিবকে ডিপিএলে চান প্রধান নির্বাচক

সাকিবকে ডিপিএলে চান প্রধান নির্বাচক

ভুঁইফোড় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে

ভুঁইফোড় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে

মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন : যা বলছে আওয়ামী লীগ

মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন : যা বলছে আওয়ামী লীগ

আইএমএফের প্রতিনিধি দল ঢাকায়, বসবে বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে

আইএমএফের প্রতিনিধি দল ঢাকায়, বসবে বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে

‘বুয়েটে আবরারের সঙ্গে যা হয়েছিল আমার সঙ্গেও তা হয়েছে’

‘বুয়েটে আবরারের সঙ্গে যা হয়েছিল আমার সঙ্গেও তা হয়েছে’

নুডলসের প্যাকেটে কোটি টাকার হীরা পাচার

নুডলসের প্যাকেটে কোটি টাকার হীরা পাচার

ইসরাইলের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা হিজবুল্লাহর

ইসরাইলের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা হিজবুল্লাহর

‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য আরও সুযোগ সৃষ্টি করবে চীন’

‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য আরও সুযোগ সৃষ্টি করবে চীন’

ভারতে থেকে সাংবাদিকতা করা কঠিন কাজ, দাবি অস্ট্রেলিয়ার সাংবাদিকের

ভারতে থেকে সাংবাদিকতা করা কঠিন কাজ, দাবি অস্ট্রেলিয়ার সাংবাদিকের

যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ইউক্রেন সমস্যা সমাধানের সঠিক উপায় নয়: চীন

যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ইউক্রেন সমস্যা সমাধানের সঠিক উপায় নয়: চীন

সূর্যঘড়ি নির্মাণকারী জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইবনে আশ শাতির

সূর্যঘড়ি নির্মাণকারী জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইবনে আশ শাতির

সাংবাদিকদের ওপর হামলা: মিশা-ডিপজলের দুঃখ প্রকাশ, তদন্ত কমিটি গঠন

সাংবাদিকদের ওপর হামলা: মিশা-ডিপজলের দুঃখ প্রকাশ, তদন্ত কমিটি গঠন

এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর শিল্পীদের হামলা, আহত ১০

এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর শিল্পীদের হামলা, আহত ১০

মিশার নেতৃত্বে শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ

মিশার নেতৃত্বে শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ

উড়ন্ত চেলসিকে মাটিতে নামাল আর্সেনাল

উড়ন্ত চেলসিকে মাটিতে নামাল আর্সেনাল

১৭ রানও আটকাতে পারলেন না মুস্তাফিজ,ফের হারল চেন্নাই

১৭ রানও আটকাতে পারলেন না মুস্তাফিজ,ফের হারল চেন্নাই

সিলেটের মাটিতে ভারতীয় নারী ক্রিকেট টিম !

সিলেটের মাটিতে ভারতীয় নারী ক্রিকেট টিম !

বিশ্বনাথ পৌরমেয়র মুহিবকে গ্রেফতার ও অপসারণের দাবিতে ঝাড়– মিছিল

বিশ্বনাথ পৌরমেয়র মুহিবকে গ্রেফতার ও অপসারণের দাবিতে ঝাড়– মিছিল

থাইল্যান্ডে ইউএন এসকাপ-এর ৮০তম সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন প্রতিমন্ত্রী পলক

থাইল্যান্ডে ইউএন এসকাপ-এর ৮০তম সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন প্রতিমন্ত্রী পলক