ঢাকা   শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
অবজ্ঞা হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞায় ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে দেশ

বন্ধ হয়নি ইজিবাইক

Daily Inqilab বিশেষ সংবাদদাতা

০৯ জুন ২০২৩, ১১:৫৩ পিএম | আপডেট: ১০ জুন ২০২৩, ১২:০২ এএম

বিদ্যুৎ সঙ্কটে বিপর্যস্ত জনজীবন। তীব্র গরম আর লোডশেডিংয়ে প্রাণ ওষ্ঠাগত। পায়রা বন্দর পাওয়ার প্লান্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ সঙ্কটে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যয়কর পরিস্থিতি সৃষ্টির পাশাপাশি ব্যহত হচ্ছে কল-কারখানার উতপাদন। অর্থনীতিতে ফেলছে বিরূপ প্রতিক্রিয়া। ডলার বা বৈদেশিক রিজার্ভে টান পড়ায় বিদ্যুত পরিস্থিতি সহসাই স্বাভাবিক হবে-এমন আশার বাণীও শোনাতে পারছেন না কেউ। পরিস্থিতি সামাল দিতে গ্রাহকদের যথাসম্ভব বিদ্যুৎ কম ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। নানাজন নানা পরামর্শ দিচ্ছেন। প্রাইমারি স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। অগ্রাধিকার খাত বিবেচনায় বিদ্যুতের রেশনিং চলছে। বিদ্যুত ব্যবহারে মিতব্যয়ি হওয়ার পাশাপাশি আরও কি কি করা যায় সে নিয়ে চলছে এন্তার গবেষণা। কিন্তু একটি জায়গায় কেউ হাত দিচ্ছেন না। তাহলো উতপাদিত ব্যয়বহুল বিদ্যুতের যথেচ্ছ ব্যবহার। বিদ্যুৎ চুরি এবং অবৈধ সংযোগ।

তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, বিদ্যুতের বর্তমান মোট চাহিদা ১৩ হাজার ৬৬২ মেগাওয়াট। চাহিদার অন্তত: ৯ ভাগ যোগান দিতো পায়রা বন্দর বিদ্যুত কেন্দ্র। ১৩২০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন এই প্ল্যান্ট সম্প্রতি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে বিদ্যুত সঙ্কট আরও তীব্র হয়েছে। সৃষ্ট লোডশেডিংয়ের প্রভাবে বিভিন্ন সেক্টরে বছরে ক্ষতি হচ্ছে ৩শ’ ৩০ কোটি ডলার। শিল্পকারখানার উৎপাদন কমে গেছে। ঘন্টার পর ঘন্টা থাকছে না রাজধানীসহ সারা দেশে। গ্রামাঞ্চলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে বিদ্যুত মিলছে মাত্র ৩-৪ ঘন্টা। ১৮ থেকে ২০ ঘন্টাই থাকছে বিদ্যুৎ বিহীন। সেচপাম্প না চালাতে পারায় কৃষি ব্যহত হচ্ছে। দেশের সার্বিক অর্থর্নীতির ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে বিদ্যুৎ সঙ্কট। এই সঙ্কটের ফলে জীবনযাত্রায় মানুষের ব্যাপক পরিবর্তন হলেও অক্ষত রয়েছে একটি জায়গা। তাহলো, বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ ও চুরি। অবৈধ সংযোগ ও চুরিজনিত প্রতিদিন বিদ্যুতের অপচয় এখন ১০ শতাংশের বেশি।

জানাগেছে, বিদ্যুতের তীব্র সঙ্কটের মধ্যেও ঘাটতি নেই চুরিতে। বিদ্যুত বিভাগের দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সহযোগিতায় দীর্ঘদিন ধরে চলছে এই চুরি। বৈধ সংযোগের আড়ালে দুর্বৃত্তরা রাতের অন্ধকারে বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনে হুক লাগিয়ে বিদ্যুত চুরি করছে। ভ্রাম্যমান আদালত মাঝেমধ্যেই এসব অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন,বিদ্যুত চোরদের শাস্তি ও আর্থিক জরিমানা করছে। কিন্তু বন্ধ হয়নি বিদ্যুত চুরি। দিনকে দিন বাড়ছে এই চুরি। রাজধানী ঢাকা,বিভাগীয় শহর, শহরতলী,উপ-শহর, জেলা, উপজেলা ও পৌরশহর গুলোতে এখন ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকে গিজগিজ। এসব ইজিবাইকের কোনো নিবন্ধন নেই। বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) নিবন্ধন দেয় না। তাই ইজিবাইকের সঠিক সংখ্যা-পরিসংখ্যান নেই। তবে ২০২১ সালে হাইকোর্টে একটি রিট হয়েছিলো ইজিবাইক বন্ধে। সেখানে ইজিবাইকের সংখ্যা উল্লেখ করা হয় ৪০ লাখ। বাস্তবে এ সংখ্যা আরও বেশি। ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক চলতে লাগে অনেক বিদ্যুত। বিদ্যুতের এই অভাবের দিনে প্রাত্যহিক জীবনের অনেক কিছুই ত্যাগ করছে দেশের মানুষ। অথচ বিদ্যুৎ খেকো ইজিবাইকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের কথা কেউ চিন্তা করছে না। যদিও যদিও ইজিবাইক চালানো এবং যন্ত্রাংশ আমদানিতে হাইকোর্টের রয়েছে কড়া নির্দেশনা।

আদালত সূত্র জানায়, ২০২১ সালের ১৫ ডিসেম্বর একটি রিটের শুনানি শেষে ব্যাটারি চালিত থ্রি-হুইলার, ইজিবাইক বন্ধের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে এ ধরণের গাড়ি আমদানি, ক্রয় ও বিক্রয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। বিচারপতি মামনুন রহমান এবঙ বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের তৎকালিন ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আতিক তৌহিদুল ইসলাম। সরকার পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত।
অ্যাডভোকেট তৌহিদ জানান, ইজিবাইক গুলোতে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ব্যাটারি চার্জ দেয়া হয়। এগুলো পরিবেশ মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। এছাড়া রুট পারমিট ছাড়াই চলাচল করে ইজিবাইকগুলো। এই ইজিবাইকের বিদ্যুৎ খাত থেকে সরকার কোনো রাজস্ব পাচ্ছে না। এ কারণে সারাদেশে চলা অবৈধ প্রায় ৪০ লাখ ইজিবাইক বন্ধের নির্দেশনা চেয়েছিলাম। শুনানি শেষে আদালত এ নির্দেশনা দিয়েছিলেন।

এর আগে ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর ‘বাঘ ইকো মোটরস লিমিটেড’র সভাপতি কাজী জসিমুল ইসলামের পক্ষে তিনি এ রিট করেন। রিটে শিল্প সচিব, সড়ক পরিবহন সচিব, পরিবেশ সচিবসহ ৭ জনকে বিবাদী করা হয়।
অ্যাডভোকেট আতিক আরও জানান,আদালত ব্যাটারিচালিত ৪০ লাখ ইজিবাইক জব্দের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে এগুলো আমদানি ও ক্রয়-বিক্রয়ে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। অবৈধ ইজিবাইক আমদানি থেকে বিরত থাকতে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, এই মর্মে রুল জারি করা হয়েছিলো। তবে রুলের জবাব আজও মেলেনি। এছাড়া সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো হাইকোর্টের এ রায় কার্যকর করেনি।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) সূত্র জানিয়েছে, পায়রা বন্দর বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যাপক ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে অব্যাহত রয়েছে বিদ্যুৎ চুরি। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা শুষে নিচ্ছে অনেক বিদ্যুৎ। মফস্বল এলাকা বিশেষত গ্রামীন জনপদে এখন লাখ লাখ বিদ্যুৎ চালিত অটোরিকশা, ত্রি-হুইলার বা অটোরিকশা চলছে। রাস্তার দু’পাশে গ্রামীণ বাড়িগুলোতে রয়েছে ত্রিহুইলারের গ্যারেজ। এগুলোতে রাত-দিন ব্যাটারি চার্জ চলছে। রাতে সংযোগ দেয়া হয় অবৈধ বিদ্যুতের। চুরি করা এই বিদ্যুতের বিপরীতে সরকার কোনো রাজস্ব পায় না। ভাগ-বাটোয়ারা করে নেয় স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা।

নিষিদ্ধ শুধু কাগজ-কলমে : দেশে ২১টি মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, নছিমন, করিমন, চাঁদের গাড়িসহ সিএনজি অটোরিকশা চলাচল নিষিদ্ধ করেছিলো সরকার। এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হওয়ার পর মহাসড়কগুলোতে ইজিবাইকসহ থ্রি হুইলার চলাচল বন্ধ থাকে। হাইওয়ে পুলিশের তৎপরতায় সে সময় মহাসড়কে দুর্ঘটনাও অনেকটা কমে আসে। কিন্তু এ সুফল মাত্র কয়েক মাস স্থায়ী হয়। আবার আগের মতোই মহাসড়কে চলতে থাকে নিষিদ্ধ যানগুলো। এখন দেশের সবগুলো সড়কেই ইজিবাইক চলাচল করছে। এর সাথে যুক্ত হয়েছে মোটরচালিত রিকশা। গতবছর ২৫ জানুয়ারি এ বিষয়ে হাইকোর্ট একটি আদেশ জারি করে। ওই আদেশে দেশের ১০টি জেলার মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, নসিমন, করিমন, সিএনজি অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করতে প্রশাসনকে নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্তু হাইকোর্টের এ নির্দেশনা এখন কার্যকর নয়।

শুধু মহাসড়ক নয়। নিষিদ্ধ ইজিবাইক ও মোটরচালিত রিকশায় রাজধানীতে এখন চলাচলের জো নেই। অলিতে গলিতে ইজিবাইক। মহল্লার প্রবেশদ্বারগুলো ইজিবাইকে ঠাঁসা। স্থানীয় সরকারদলীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি, ওয়ার্ড কাউন্সিলর, রাজনীতিক,শ্রমিক নেতা, ছাত্র নেতা বখরা নিয়ে এসব ইজিবাইক চলাচলের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। এতে পথচারিরা বিরক্তবোধ করলেও তাদের কিছু যায় আসে না। নিত্য সকালে সন্তানদের স্কুলে দিতে গিয়ে অভিভাবকরা পড়ছেন ইজিবাইক বিড়ম্বনায়।

রাজধানীর অলিগলিতে এখন ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও মোটরচালিত রিকশার ছড়াছড়ি। এগুলো চলাচলে বাধা না দেয়ায় দিনকে দিন বাড়ছে সংখ্যা। নগরীর যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, শ্যামপুর, বাসাবো, মাদারটেক, হাজারীবাগ, মিরপুর-১, ১০, বিমানবন্দর, দক্ষিণখান, উত্তরখান, বনশ্রী, আজিমপুর, মোহাম্মদপুর, আদাবর, রামপুরা, খিলগাঁও, সিপাইবাগ, বাড্ডা, মেরুল বাড্ডা, মেরাদিয়াসহ নগরীর বিভিন্ন স্থানে অবৈধ হাজার হাজার ইজিবাইক ও মোটরচালিত রিকশা চলাচল করছে। নগরীর শ্যামপুর, কদমতলী ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় হাজার হাজার ইজিবাইক ও মোটরচালিত রিকশা পরিচালনার নেপথ্যে রয়েছেন স্থানীয় নেতা ও প্রভাবশালীরা। তারা রাতের বেলায় বিদ্যুতের চোরাই লাইন টেনে ইজিবাইকের ব্যাটারি চার্জ দিচ্ছেন। যাদের নিজেদেও ইজিবাইক নেই তারা প্রতিটি ইজিবাইক থেকে দৈনিক ২ থেকে আড়াই লাখ টাকা করে চাঁদা তুলছেন। এভাবে একেকটি ইজিবাইক সরকারকে কয়েক দফায় রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছে। প্রথমত: বিআরটিএতে নিবন্ধনের ব্যবস্থা না থাকায় সরকাকে ইজিবাইক মালিককে কোনো রাজস্ব দিতে হচ্ছে না। দ্বিতীয়ত: ইজিবাইক চলাচলের বিপরীতে যে টাকা সরকার পেতো সেটি ছিনিয়ে নিচ্ছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। তৃতীয়ত: চোরাই বিদ্যুৎ ব্যবহার করে ইজিবাইক চার্জ দেয়াতে বিদ্যুৎ চুরি বাবদ সরকারের আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে কোটি কোটি টাকার।

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে অবিলম্বে ইজিবাইক বন্ধের দাবি জানিয়ে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পীস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি)র চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, ইজিবাইক, থ্রি-হুইলার ও মোটর রিকশা বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ কনজুম করছে। যেখানে আমরা প্রাত্যহিক জীবনে চরম বিদ্যুৎ সঙ্কটে ভুগছি সেখানে ইজিবাইক বিদ্যুৎ চুরি অব্যাহত রয়েছে। এটি হতে পারে না। তিনি বলেন, ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক শুধু মূল্যবান বিদ্যুৎই খেয়ে ফেলছে না। এগুলো পরিবেশের জন্যও ক্ষতিকর। ব্যাটারির ব্যবহার বেড়ে গেছে। এসব ব্যাটারি ধ্বংসাবশেষ মাটি, বাতাস ও পানির সঙ্গে মিশে পরিবেশ দূষণ ঘটাচ্ছে। যা জনস্বাস্থ্যের জন্যও মারাত্মক হুমকি। এসব বিবেচনা করে গতবছর হাইকোর্ট ইজিবাইক চলাচল নিষিদ্ধ করেছেন। এর যন্ত্রাংশ আমদানিও নিষিদ্ধ করেছেন। সংশ্লিষ্টদের উচিৎ হাইকোর্টের এ রায় মেনে চলা।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

শেখ রাসেলকে হারালো আবাহনী

শেখ রাসেলকে হারালো আবাহনী

নারী প্রিমিয়ার ফুটবল লিগ শুরু শনিবার

নারী প্রিমিয়ার ফুটবল লিগ শুরু শনিবার

চীনে ছয় পদক জিতে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের উশু

চীনে ছয় পদক জিতে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের উশু

এসটিপি ছাড়া নতুন বিল্ডিং করার অনুমোদন কেউ পাবে না: গণপূর্তমন্ত্রী

এসটিপি ছাড়া নতুন বিল্ডিং করার অনুমোদন কেউ পাবে না: গণপূর্তমন্ত্রী

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধে জাতিসংঘকে কার্যকরী উদ্যোগ নিতে হবে -বিক্ষোভ সমাবেশে খেলাফত মজলিস

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধে জাতিসংঘকে কার্যকরী উদ্যোগ নিতে হবে -বিক্ষোভ সমাবেশে খেলাফত মজলিস

বকেয়া বেতন চাওয়ার কারনে গৃহকর্মীকে নির্যাতন

বকেয়া বেতন চাওয়ার কারনে গৃহকর্মীকে নির্যাতন

মায়ের দূর সম্পর্কের বোনকে বিয়ে করা প্রসঙ্গে।

মায়ের দূর সম্পর্কের বোনকে বিয়ে করা প্রসঙ্গে।

উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের কর ফাঁকি দেয়ার সুযোগ দিচ্ছেন অসাধু কর কর্মকর্তারা : সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে

উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের কর ফাঁকি দেয়ার সুযোগ দিচ্ছেন অসাধু কর কর্মকর্তারা : সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে

দু’সহোদর হাফেজ শ্রমিক হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে হবে -মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ

দু’সহোদর হাফেজ শ্রমিক হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে হবে -মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ

সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে প্রশ্নবিদ্ধ তথ্য প্রচারের নিন্দা ডিআরইউর

সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে প্রশ্নবিদ্ধ তথ্য প্রচারের নিন্দা ডিআরইউর

মির্জাপুরে রাজশাহী সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুন ১০ যাত্রী আহত

মির্জাপুরে রাজশাহী সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুন ১০ যাত্রী আহত

ফরিদগঞ্জে বিয়ে না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যা

ফরিদগঞ্জে বিয়ে না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যা

মোদির গোলামির জিঞ্জিরে দেশকে আবদ্ধ করেছে সরকার -মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম

মোদির গোলামির জিঞ্জিরে দেশকে আবদ্ধ করেছে সরকার -মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম

গাজায় ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কারে লাগতে পারে ১৪ বছর : জাতিসংঘ

গাজায় ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কারে লাগতে পারে ১৪ বছর : জাতিসংঘ

তীব্র তাপদহে বৈরী আবহাওয়া, ভোরে কুয়াশা, মসজিদে মসজিদে বিশেষ দোওয়া অনুষ্ঠিত

তীব্র তাপদহে বৈরী আবহাওয়া, ভোরে কুয়াশা, মসজিদে মসজিদে বিশেষ দোওয়া অনুষ্ঠিত

ফতুল্লায় ৫ যুবক আটক, ‘ডাকাতির প্রস্তুতি’র অভিযোগ

ফতুল্লায় ৫ যুবক আটক, ‘ডাকাতির প্রস্তুতি’র অভিযোগ

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় সাংবাদিকের মৃত্যু

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় সাংবাদিকের মৃত্যু

মন্দিরে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে তদন্তভিত্তিক বিচারের দাবি

মন্দিরে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে তদন্তভিত্তিক বিচারের দাবি

কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান

কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান

ইরানের কৃষি-খাদ্য রপ্তানি বেড়েছে ২২ শতাংশ

ইরানের কৃষি-খাদ্য রপ্তানি বেড়েছে ২২ শতাংশ