বরিশালে ব্যর্থ ইসি
১২ জুন ২০২৩, ১১:৫০ পিএম | আপডেট: ১৩ জুন ২০২৩, ১২:০০ এএম
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সফল করতেই তারা ব্যর্থ হয়েছে। সেই আগের মতই প্রার্থীর ওপর হামলা, নেতা-কর্মীদের মারধর-হয়রানি, পোলিং এজেন্টদের কেন্দ্রে ঢুকতে না দেয়া, কেন্দ্র থেকে এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ভোটারদের বাধা দেয়া, জোরপূর্বক ভোট দেয়া এসব নানান ঘটনার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে বরিশাল সিটি নির্বাচন। ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিমের উপর নৌকা মার্কার কর্মী সমর্থকরা হামলা করেছে। এতে তিনিসহ দলের বেশ কিছু নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
বরিশালে হামলার প্রতিবাদে খুলনায় ও বরিশালের ফলাফল প্রত্যাখ্যান এবং সিলেট ও রাজশাহীর নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন। গতকাল সন্ধ্যায় বরিশাল নগরের চাঁদমারি মাদ্রাসা সড়ক এলাকায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে দলটির আমির চরমোনাই পীর সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম দুই সিটি ভোটের ফলাফল প্রত্যাখ্যান এবং অপর দুটির ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনের বুথগুলো নিয়ন্ত্রণে রেখে তারা বিভিন্ন পর্যায়ে অনিয়ম করেছে। মারাত্মক অনিয়মের প্রতিবাদে আমরা বরিশালের নির্বাচনী ফলাফল প্রত্যাখ্যান করছি। সঙ্গে খুলনার ফলাফলও আমরা প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা করছি। আর সিলেট ও রাজশাহীতে নির্বাচনে আমাদের প্রার্থী রয়েছে, সেই নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা দিচ্ছি। যেহেতু সুন্দর পরিবেশ নেই, তাই তারা নির্বাচন করবে না। জাতীয় নির্বাচনের আগে পাঁচ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন ছিল ইসির জন্য এক অগ্নিপরীক্ষা। গতকাল বরিশালে হাতপাখা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীর কর্মী সমর্থকদের হামলায় আহত হওয়ার মধ্যদিয়ে ইসির অসহায়ত্ব আবার প্রমাণ হয়েছে। অন্যদিকে খুলনায় ভোটারের কম উপস্থিতি ইসির প্রতি তাদের আস্থাহীনতাও প্রকাশ পেয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপি এ সিটি নির্বাচনে নেই। এতে সুষ্ঠু ভোটের জন্য ইসিকে খুব কঠিন পরীক্ষা দিতে হয়নি। তারপরও তারা ভোটের পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। সামান্য প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই প্রার্থীর উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দর্শকের ভূমিকা পালন করে। এ অবস্থায় সব দলের অংশগ্রহণে যখন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে, তখন সেখানে ইসি আসলে কতটা শক্ত অবস্থান নিতে পারবে, সেই ধারণা এ সিটি নির্বাচন থেকে অনুমেয়।
বরিশালে ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম সাংবাদিকদের বলেন, তার ওপর দফায় দফায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। তার গাড়ি ভাঙচুর ও সঙ্গে থাকা কর্মীদের মারধর করে নৌকার ব্যাজধারী নেতাকর্মীরা। এতে তিনিসহ দলের বেশ কিছু নেতা–কর্মী আহত হয়েছেন।
ফয়জুল করিম বলেন, নৌকার কর্মীদের হামলার অভিযোগ নিয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে যাই। রিটার্নিং অফিসারের কাছে অভিযোগ দিয়ে বের হয়ে ২২নং সাবেরা খাতুন স্কুল কেন্দ্রে গিয়ে দেখি, নৌকার ব্যাজধারী কর্মীরা ভিড় করছে। প্রিজাইজিং অফিসারকে এ কথা জিজ্ঞেস করতেই- আমার ওপর হামলা করে নৌকার কর্মীরা। তারা আমাকে কিলঘুষি মারে। এতে আমার ঠোঁট ফেটে যায়। তিনি বলেন, রক্ত যখন ঝরিয়েছি তাই শেষ রক্ত বিন্দু পর্যন্ত মাঠে থাকব। আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটিয়ে মাঠ থেকে বিদায় হবো।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীর নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির মিডিয়া সেলের সদস্য কেএম শরিয়তুল্লাহ অভিযোগ করেন, ২নং ওয়ার্ডের কাদের চৌধুরী সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে হাতপাখার কর্মীদের মারধরের অভিযোগের খবর পেয়ে প্রার্থী মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম উপস্থিত হলে তার গাড়িতে ভাঙচুর ও সঙ্গে থাকা লোকজনের ওপর হামলা চালায় নৌকার কর্মীরা। এছাড়া ২নং ওয়ার্ডের শেরেবাংলা দিবা-নৈশ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পোলিং এজেন্টের কার্ড ছিনিয়ে নিয়ে বের করে দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার সাইফুল ইসলাম বলেন, হাতপাখার প্রার্থী ফয়জুল করীমের ওপর হামলায় যারাই জড়িত থাকুক তাদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনা হবে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত পুলিশ সদস্যদের গাফিলতির বিষয়ে তিনি বলেন, এটা তদন্ত করে কোন পুলিশ সদস্যের গাফিলতি থাকলে তাকেও শাস্তির আওতায় আনা হবে।
অন্যদিকে ভোট কেন্দ্র থেকে এজেন্টদের বের করে দেয়ার অভিযোগও রয়েছে। ঘড়ি মার্কার মেয়র প্রার্থী কামরুল আহসান রূপণ অভিযোগ করেন- পলাশপুরের একটি কেন্দ্র থেকে তার নির্বাচনী এজেন্টকে বের করে দেয়া হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে সেই দলিলউদ্দিন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ছুটে গেলে রুপনের সাথে দেখা মেলে। তিনি জানান, সকাল ৮টায় তার নির্বাচনী এজেন্টকে বের করে দেয়া হয় পলাশপুরের একটি কেন্দ্র থেকে। এই কেন্দ্রে ঘড়ির নির্বাচনী এজেন্ট মাকসুদ আলম বেগ জানান, তার কাগজপত্রে ত্রুটি দেখিয়ে তাকে বের করে দেয়া হয়। ২ ঘণ্টা বাইরে থাকার পর প্রার্থী এসে তাকে নিয়ে বুথে প্রবেশ করেন। বরিশালের বিভিন্ন কেন্দ্রে রূপনের এজেন্ট দেখা যায়নি। এদিকে হাতপাখা মার্কার ইসলামী আন্দোলনের মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম অভিযোগ করেন, কাউনিয়া ব্রাঞ্চরোডস্থ শেরে বাংলা দিবা নৈশ বিদ্যালয়, আমানতগঞ্জের ওজোপাডিকো অফিস কেন্দ্র থেকে তার নির্বাচনী এজেন্ট বের করে দেয়া হয়েছে। আছমত মাস্টার কেন্দ্রের বাইরে হাতপাখার ক্যাম্প ভেঙে দেয়া হয়েছে। লাকুটিয়ার সৈয়দুর রহমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটারদের প্রবেশে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার অভিযোগ করেন তিনি।
মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিমের উপর হামলার খবর ছড়িয়ে পড়লে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা-কর্মীরা বরিশালে বিক্ষোভ করেছে। এ ছাড়া ঢাকায় বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে ইসলামী আন্দোলন এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করে। এ ছাড়া ঝালকাঠির নেছারাবাদ দরবার শরীফসহ অন্যান্য সংগঠন এ হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও দোষীদের শাস্তি দাবি করেন।
ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে হাতপাখার মেয়র প্রার্থী দলের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই’র উপর সরকার দলীয় সন্ত্রাসীদের হামলা প্রমাণ করে যে নির্বাচন কমিশন একজন প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ সে নির্বাচন কমিশনের এক মুহুর্তও ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। তিনি বলেন, বরিশালে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত প্রশাসন কোনভাবেই এর দায়ভার এড়াতে পারে না।
গতকাল সোমবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে বরিশালে হাতপাখার প্রার্থী মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাইসহ ভোটারদের উপর সন্ত্রাসীদের হামলার প্রতিবাদে তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সংগঠনের ঢাকা মহানগর উত্তর সেক্রেটারী মাওলানা আরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, দলের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, কেএম আতিকুর রহমান, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, শ্রমিকনেতা মাওলানা খলিলুর রহমান, যুবনেতা মুফতী মানসুর আহমদ সাকী, নগর উত্তর সহ-সভাপতি আলহাজ আনোয়ার হোসেন, দক্ষিণ সহ-সভাপতি হাজী আনোয়ার হোসেন, সেক্রেটারী ডা. শহিদুল ইসলাম।
ইউনুছ আহমাদ আরও বলেন, সরকার জুলুম নির্যাতনে সীমালঙ্ঘন করছে, এই সীমালঙ্ঘনকারীদের পতন ঘন্টা বেজে গেছে। একজন মেয়র প্রার্থীর রক্ত ঝরিয়ে, বহিরাগত সন্ত্রাসীদের দিয়ে ভোট কেন্দ্র দখল করে এবং ভোটারদের উপর হামলার ঘটনা নৌকার ভরাডুবি প্রমাণ করে। সরকার দলীয় দস্যুরা যেভাবে হাতপাখার প্রার্থীকে আক্রমণ করেছে, তাতে দলদাস নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের মুখোশ উম্মোচিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন সরকারের গৃহপালিত কমিশনে পরিণত হয়েছে। পরে একটি বিশাল মিছিল বায়তুল মোকাররম, পল্টন মোড়, বিজয়নগর নাইটঅ্যাঙ্গল মোড় হয়ে পল্টনে মোড় এসে দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয়।
এদিকে, ইসলামী আন্দোলনের মেয়রপ্রার্থী মুফতী ফয়জুল করীমের উপর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির আমীর আল্লামা ছরওয়ার কামাল আজিজি ও মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহার এবং ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি মাওলানা অ্যাডভোকেট আব্দুর রকীব।
গতকাল পৃথক পৃথক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, আবারও প্রমাণ হলো এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। এই ন্যাক্কারজনক সন্ত্রাসী হামলায় জড়িতদের অনতিবিলম্বে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে নেতৃদ্বয় বলেন, নইলে এর কড়া মাশুল দিতে হবে।
বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি ঢাকা মহানগর আমীর প্রিন্সিপাল মাওলানা আবু তাহের খান ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মুফতী দ্বীনে আলম হারুনী, ইসলামী যুব সমাজের সভাপতি মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী ও মহাসচিব মাওলানা আবদুল্লাহ আল মাসউদ খান, ইসলামী ছাত্র সমাজের সভাপতি এহতেশামুল হক সাখী ও মহাসচিব বি এম আমীর জেহাদী পৃথক ভাবে এই সন্ত্রাসী হামলার তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানিয়েছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান এ হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।
নেছারাবাদ দরবার শরীফের নিন্দা ও প্রতিবাদ
বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী হযরত মাওলানা মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই-এর উপর হামলার প্রতিবাদে গতকাল বাদ-আসর ঝালকাঠি নেছারাবাদে এক প্রতিবাদ সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়। এতে আমীরুল মুছলিহীন হযরত মাওলানা মুহম্মদ খলীলুর রহমান নেছারাবাদী বলেন, আমরা দলীয় রাজনীতি পছন্দ করি না, তবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও নাগরিক অধিকার রক্ষায় কথা না বলা আমরা জায়েয মনে করি না। গুটিকয়েক নাস্তিক ব্যতীত আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখ এদেশের ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের শ্রদ্ধার পাত্র। তাদের সাথে বেয়াদবী করে অতীতেও কেউ রক্ষা পায়নি, ভবিষ্যতেও পাবে না।
তিনি বলেনÑমনে রাখতে হবে, আল্লাহ যখন কারো উপর অখুশী হন, তখন ক্ষমতায় থাকার শক্তি তার থাকে না। লৌহমানব আইউব খানকে এদেশ থেকে বিতাড়িত করার ব্যাপারে সকলেই সন্দিহান ছিলেন কিন্তু আল্লাহ যখন তার উপর নাখোশ হলেন, তখন আর এদেশ শাসন করার সাধ্য তার ছিল না। অদ্য বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে শায়খে চরমোনাই’র উপর রক্তাক্ত-হামলা করে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ যারা নস্যাত করেছে, সে যে-ই হোক আইনের আওতায় এনে তাদের দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করছি এবং এই বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ
আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন
দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা
নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই
ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে
বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম
সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা
সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক
জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ
বিহারীরা কেমন আছে
ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার
মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত