পশ্চিমা ট্যাঙ্ক ধ্বংস করলেই পুরস্কার পাচ্ছে রুশ সেনারা
১৮ জুন ২০২৩, ১২:০০ এএম | আপডেট: ১৮ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম
ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকেই কিয়েভকে বিপুল সমরাস্ত্র ও গোলাবারুদ দিয়ে সহায়তা করছে পশ্চিমা দেশগুলো। দেশটিতে বিভিন্ন আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র ও এফ-১৬ যুদ্ধবিমান পাঠানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছে ন্যাটো সদস্যরা। মস্কোকে পরাজিত করতে ধাপে ধাপে সব ধরনের আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে মাঠে নামছে জেলেনস্কি বাহিনী। এর মধ্যেই যুদ্ধে জার্মানির তৈরি লেপার্ড ২, যুক্তরাজ্যের চ্যালেঞ্জার ও যুক্তরাষ্ট্রের আব্রাম ট্যাঙ্ক ব্যবহার করছে কিয়েভ। এমন পরিস্থিতির মধ্যে রুশ কর্তৃপক্ষ ঘোষণা দিয়েছে, পশ্চিমা এসব ট্যাঙ্ক ধ্বংস করলেই পুরস্কার পাবেন রুশ সেনারা।
শুক্রবার রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, যেসব রুশ সেনা সদস্য জার্মানির তৈরি লেপার্ড ২ ট্যাঙ্ক এবং যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহ করা বিভিন্ন সাঁজোয়া যান ধ্বংস করতে পারবেন, তাদের বাড়তি অর্থ দেয়া হবে। মন্ত্রণালয় আরও জানায়, এটি বৃহত্তর পুরস্কার প্রকল্পের একটি অংশ। ১৬ মাস আগে শুরু হওয়া সামরিক সংঘাতের পর এখন পর্যন্ত ১০ হাজারের বেশি রুশ সেনা এর আওতায় পুরস্কার অর্জন করেছেন। রুশ কমান্ডারদের দেয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, সামরিক অভিযানের সময় লেপার্ড-২ ট্যাঙ্ক এবং যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর অন্যান্য দেশগুলোর তৈরি সাঁজোয়া যুদ্ধযানগুলো ধ্বংসের জন্য রুশ সশস্ত্র বাহিনীর সৈন্যদের অর্থ প্রদান করা হচ্ছে। তবে সব সৈন্য এসব অর্থ পাচ্ছেন না বলেও অভিযোগ রয়েছে। মঙ্গলবার রুশ সাংবাদিক সেমিয়ন পেগভ প্রেসিডেন্ট পুতিনকে এমন তথ্য জানান। অভিযোগ জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে পুরস্কারের অর্থ প্রদানে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন রুশ প্রেসিডেন্ট।
এর আগে রোববার যেসব রুশ সেনা জার্মান লেপার্ড ট্যাঙ্ক ও যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ব্র্যাডলি সাঁজোয়া যান ধ্বংস করেছেন, তাদের হিরো অব রাশিয়া গোল্ড স্টার পদক দিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, ৩১ মে পর্যন্ত মোট ১০ হাজার ২৫৭ জন রুশ সেনা ১৬ হাজার ইউক্রেনীয় ও পশ্চিমা যুদ্ধ সরঞ্জাম ধ্বংস করার জন্য পুরস্কার পেয়েছেন। প্রতিটি সাঁজোয়া যান ধ্বংসের জন্য প্রায় ৬০০ মার্কিন ডলার, প্রতিটি ট্যাঙ্ক ধ্বংসের জন্য প্রায় ২ হাজার মার্কিন ডলার পুরস্কার পাচ্ছেন রুশ সেনারা। রুশ পাইলট ও আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র পরিচালকরা প্রতিটি ইউক্রেনীয় যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার ধ্বংসের জন্য ৩ হাজার ৬০০ মার্কিন ডলার পুরস্কার পাবেন। এ ছাড়া সোভিয়েত যুগের প্রতিটি তোচকা-ইউ ও মার্কিন হিমার্স রকেট লঞ্চ সিস্টেম ধ্বংসের জন্য একই পরিমাণ অর্থ পুরস্কার ঘোষণা করেছে রুশ প্রশাসন।
এদিকে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে বেলারুশে তাদের কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্রের প্রথম ধাপ স্থাপন করা হয়েছে। তিনি এক ফোরামে বলেন এটা তখনই ব্যবহার করা হবে যখন রাশিয়ার কোন অঞ্চল বা রাষ্ট্র হুমকিতে পড়বে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে ইউক্রেনে হামলার জন্য রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে এমন কোন ইঙ্গিত নেই। ‘আমরা এমন কোন লক্ষণ দেখছি না যে রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে,’ পুতিনের মন্তব্যের পর এমনটি বলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। বেলারুশ রাশিয়ার প্রধান মিত্র এবং গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে পুতিন যখন ইউক্রেনে অভিযান শুরু করেন সেসময় বেলারুশে অস্ত্র মোতায়েন করা হয়েছিল।
পুতিন বলেন, কৌশলগত পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলি এই গ্রীষ্মের মধ্যেই স্থানান্তর সম্পন্ন হবে। সেন্ট পিটার্সবার্গে আন্তর্জাতিক ইকোনমিক ফোরামে বক্তৃতা শেষে এক প্রশ্নের জবাবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, তার এ পদক্ষেপটি মূলত ‘নিয়ন্ত্রণ’ এবং যারা ‘আমাদের কৌশলগত পরাজয়ের চিন্তা করছে’ তাদের সতর্ক করার জন্য। পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনা নিয়ে ফোরামের পরিচালকের করা প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা পুরো পৃথিবীকে কেন হুমকি দেব? আমি আগেই বলেছি যে আমরা এই চরম পদক্ষেপ তখনই নেব যখন রাশিয়া রাষ্ট্রের উপর কোন বিপদ নেমে আসবে।’
কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র বলতে ছোট পারমাণবিক ওয়ারহেড বোঝায়। এছাড়া যুদ্ধক্ষেত্রে সীমিতভাবে ব্যবহারের জন্য এক ধরণের ‘ডেলিভারি সিস্টেম; বা সরবরাহ ব্যবস্থা। সাধারণত সীমিত আক্রমণের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহৃত হয়। এগুলো এমনভাবে তৈরি যে এটি শত্রুকে একেবারে নির্দিষ্ট জায়গায় আঘাত করতে পারে এবং তেজস্ক্রীয়তা অতোটা ছড়ায় না। সবচেয়ে ছোট কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্রের ওজন এক কিলোটন বা তার কম (১ হাজার কেজি টিএনটি বিস্ফোরকের সমপরিমাণ)। আর সবচেয়ে বড়টির ওজন হতে পারে ১০০ কিলোটন পর্যন্ত। উদাহরণস্বরুপ যুক্তরাষ্ট্র ১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমায় যে বোমা ফেলেছিল সেটি ছিল ১৫ কিলোটন।
রাশিয়ান নেতৃবৃন্দ সেন্ট পিটার্সবার্গে আফ্রিকান নেতাদের সাথে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে। শুক্রবার তারা কিয়েভ সফর করেছে এবং দুটি দেশের কাছেই আফ্রিকান নেতারা শান্তি প্রস্তাব নিয়ে যাচ্ছেন। তবে তারা কিয়েভে থাকাকালীন শহরটি রাশিয়ান মিসাইল হামলার শিকার হয়। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা দুটি দেশকেই যুদ্ধ থেকে সরে এসে শান্তি প্রতিষ্ঠায় আলোচনার আহবান জানাচ্ছেন। ‘আমরা এখানে এসেছি শুনতে এবং ইউক্রেনের জনগণে যেটার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে তাদের পাশে দাঁড়াতে।’
কিন্তু ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেন্সকি বলেছেন রাশিয়ার সাথে কূটনৈতিক আলাপের পরিবর্তে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের তাদেরকে কূটনৈতিকভাবে একেবারে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া উচিত তারা যে আগ্রাসন করছে সেটার নিন্দা হিসেবে। কিয়েভ মস্কোর সাথে কোন আলোচনায় যাবে না যতক্ষণ তারা ইউক্রেনের অঞ্চল দখল করে রাখবে-বলেন জেলেন্সকি। অন্যদিকে পুতিন আবারো জোর দিয়ে বলেছেন, ইউক্রেন যে পাল্টা আক্রমণ চালাচ্ছে সেটাকে তাদের সফল হবার কোন সম্ভাবনাই নেই। ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর খুব শিগগিরই তাদের নিজস্ব সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে এবং তখন তাদের শুধুমাত্র পশ্চিমা দেয়া সরবরাহ ব্যবহার করতে হবে, বলেন তিনি।
ইউক্রেনে সংঘাত নিষ্পত্তির জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রস্তুত : সংযুক্ত আরব আমিরাত ইউক্রেনের সংঘাত নিরসনের প্রচেষ্টায় যেকোনো উপায়ে সহায়তা করতে প্রস্তুত, দেশটির প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান শুক্রবার তার রুশ সমকক্ষ ভøাদিমির পুতিনের সাথে আলোচনার সময় বলেছেন। ‘ইউক্রেন সম্পর্কে, আপনার কথার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে, সংযুক্ত আরব আমিরাত যদি পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে, মানবিক ইস্যুতে কোনও ভূমিকা পালন করতে পারে, আমরা যে কোনও উপায়ে সহায়তা করতে প্রস্তুত,’ বলেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার প্রচেষ্টার জন্য পুতিনকে ধন্যবাদ জানান। বিশেষ করে, তিনি উল্লেখ করেছেন যে, সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামে (এসপিআইইএফ) সংযুক্ত আরব আমিরাতের কোম্পানিগুলোর অংশগ্রহণ দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার বিকাশের প্রমাণ দিয়েছে। ‘আমরা একটি শক্তিশালী এবং মজবুত সম্পর্কের জন্য প্রস্তুত। এর জন্য আমি আপনার (পুতিনের) কাছে কৃতজ্ঞ,’ তিনি উপসংহারে বলেছিলেন। দুই প্রেসিডেন্ট শুক্রবার এসপিআইইএফ সাইডলাইনে আলোচনা করেছেন এবং প্রধান অতিথি হিসাবে ফোরামে অংশগ্রহণকারী সংযুক্ত আরব আমিরাতের অবস্থানগুলো পরীক্ষা করেছেন।
শীঘ্রই তুরস্ক সফরে যাচ্ছেন পুতিন : রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেপ এরদোগান একমত হয়েছেন যে, রুশ নেতা ‘শীঘ্রই’ তুরস্ক সফর করবেন, ইন্টারফ্যাক্স শুক্রবার ক্রেমলিনের একজন সহযোগীকে উদ্ধৃত করে বলেছে।
২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২২-এ ইউক্রেনে কয়েক হাজার সৈন্য পাঠানোর নির্দেশ দেয়ার পর থেকে ন্যাটোর কোনো দেশে এটি পুতিনের প্রথম সফর হবে। সম্পূর্ণ মাত্রার যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে পুতিন খুব কমই রাশিয়ার বাইরে ভ্রমণ করেছেন। ইন্টারফ্যাক্স ক্রেমলিনের পররাষ্ট্র নীতি উপদেষ্টা ইউরি উশাকভকে উদ্ধৃত করে বলেছেন, ‘তুরস্কের প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে একটি আমন্ত্রণ এসেছে। পুতিন এবং এরদোগান একমত হয়েছেন যে অদূর ভবিষ্যতে সফর হবে, তবে আমরা এখনও একটি নির্দিষ্ট দিন, নির্দিষ্ট তারিখ সম্পর্কে কথা বলিনি।’
এরদোগান গত মাসে আরও পাঁচ বছরের মেয়াদের জন্য পুনর্র্নিবাচিত হয়েছে। তিনি ইউক্রেনের সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে মস্কো এবং কিয়েভ উভয়ের সাথেই শক্তিশালী সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করেছেন। তুরস্ক রাশিয়ার উপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার ক্ষেত্রে তার পশ্চিমা মিত্রদের সাথে যোগ দিতে অস্বীকার করেছে, তবে ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ করেছে এবং তার সার্বভৌমত্বকে সম্মান করার আহ্বান জানিয়েছে।
আঙ্কারা বন্দী বিনিময়ের মধ্যস্থতা করতেও সাহায্য করেছে এবং জাতিসংঘের সাথে, কৃষ্ণ সাগরের মাধ্যমে ইউক্রেনীয় বন্দরগুলো থেকে নিরাপদে শস্য রপ্তানির অনুমতি দেয়ার জন্য ২০২২ সালের জুলাইয়ে একটি চুক্তিতে আলোচনা করেছিল। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ পরে ইউক্রেন সংঘাতে এরদোগানের ‘ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থানের’ প্রশংসা করে মস্কো এবং আঙ্কারার মধ্যে ‘অভূতপূর্ব সহযোগিতা’ বলে অভিহিত করেছেন।
ইউক্রেনে এফ-১৬ আসলে উপযুক্ত জবাব দেবে রাশিয়া : ইউক্রেনের আকাশে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দেখা দিলে রাশিয়া সামরিক-প্রযুক্তিগত প্রতিক্রিয়া দিতে প্রস্তুত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ শুক্রবার আরটি টেলিভিশন চ্যানেলের সাথে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন। ‘অবশ্যই, এর জন্য একটি সামরিক-প্রযুক্তিগত প্রতিক্রিয়া অনুসরণ করা হবে,’ তিনি এ সম্পর্কিত একটি প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন।
ল্যাভরভ যোগ করেছেন যে, রাশিয়া জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্যানেল ‘পারমাণবিক পাঁচ’ এর কাঠামোর মধ্যে ‘খুবই গুরুতর আপত্তি’ উপস্থাপন করেছে যে, এফ-১৬ বিমানটি পারমাণবিক অস্ত্র বহনের জন্য ইউক্রেনে স্থানান্তরের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। ল্যাভরভ জোর দিয়ে বলেন, ‘এখন এফ-১৬ বিমানের কথা বলা হচ্ছে, যেটি আসলে পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সজ্জিত হতে পারে। আমরা এটা প্রকাশ্যে বলেছি,’ ল্যাভরভ জোর দিয়ে বলেছিলেন। সূত্র : তাস, রয়টার্স, বিবিসি।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন
কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু
আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী
সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের
পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন
শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন
টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য নীতি করার তাগিদ
লোকসংগীত শিল্পী নিপা আহমেদ সারাহ্ এর একক সঙ্গীত সন্ধ্যা