মেট্রোরেল মতিঝিল যাবে অক্টোবরে
১৮ জুন ২০২৩, ১১:০৭ পিএম | আপডেট: ১৯ জুন ২০২৩, ১২:০০ এএম
আগামী অক্টোবর মাসে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অংশে মেট্রোরেল সেবা চালু হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রথম মেট্রোরেলের এই অংশ উদ্বোধন করবেন বলেও জানান তিনি। গতকাল রোববার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) আয়োজিত সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে এই মেট্রোরেলের উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশে সেবা চালু করা হয়। নতুন অংশটি চালু হলে উত্তরা থেকে ৩৮ মিনিটে মতিঝিল যেতে পারবেন যাত্রীরা।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নিয়ে সিটি করপোরেশনের কিছু কিছু জায়গায় আপত্তি আছে। যেমন হাতিরঝিল। আমরা চিন্তা করছি ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে তেজগাও পর্যন্ত রাখব। পরবর্তী অংশ আমরা আলাপ আলোচনা করে সমাধান করতে পারব। এটাতে চ্যালেঞ্জ আছে। তবে আমি মনে করি না এই চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করা যাবে না। কারণ আমাদের সবার আন্তরিকতা আছে।
মেট্রোরেলের পিলারে পোস্টার লাগানো বিষয়ে সড়কমন্ত্রী বলেন, মেট্রোরেলের পিলারগুলো শুরুতে যেভাবে আক্রান্ত হচ্ছিল আমরা ভয় পেয়ে যাচ্ছি। এইটুকু সৌন্দর্যটি আমাদের থাকবে না। রুচিবোধের এতই কি ঘাটতি বাংলাদেশে! যে দেশ আজকে সারা বিশ্বের বিস্ময়, সেই দেশের এত রুচির দারিদ্র কেন। এখানে জরিমানা করে হলেও পোস্টটা লাগানো বন্ধ করতে হবে। এই মেট্রোরেল সারা জাতির সম্পদ। এই সম্পদ রক্ষা করতে সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতে হবে। কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চিরদিন ক্ষমতায় থাকবেন না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি মন্ত্রী আমার প্রটেকশন গাড়িতে কোন হুটারের আওয়াজ শোনবেন না। আমি এটা বন্ধ করে দিয়েছি। আমি হুটার চালাই না। হাসপাতালে সামনে দিয়ে গাড়িগুলো যেভাবে হর্ন বাজিয়ে থাকে, এটা যেন না হয় এটা বন্ধ করতে হবে। আমি দুই মেয়রের উপস্থিতিতেই কথাগুলো বলছি।
রাস্তায় গাড়ি থেকে ময়লা ফেলার বিষয়ে বিআরটিএকে আইন করতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, গাড়ি থেকে সিগারেটের শেষ অংশ রাস্তায় ফেলা বা কোনো কিছু খেয়ে রাস্তায় ফেলা বন্ধ করতে হবে। গাড়ি থেকে যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা ফেলা যাবে না এবং যেখানে সেখানে সিগারেট খাওয়া যাবে না। ঢাকা শহরে সিগারেট খাওয়া বন্ধ করুন। ধুমপানের জন্য দুই মেয়র প্লিজ আপনারা আলাদা জায়গা করে দিন।
দেশের প্রথম বিদ্যুৎচালিত দ্রুতগতির গণ পরিবহন মেট্রোরেলের (এমআরটি লাইন-৬) উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অংশের বাস্তব গড় অগ্রগতি হয়েছে ৯৪ দশমিক ৭৬ শতাংশ। গত ৩১ মে পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি নিরূপণের পর এ তথ্য জানা যায়। তা ছাড়া আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের পূর্ত কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৯৪ দশমিক ৩২ শতাংশ। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ডিএমটিসিএল আয়োজিত আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত এমআরটি লাইন-৬’র পরিচালন বিষয়ক এক সেমিনারে এসব তথ্য তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক। অনুষ্ঠানে আগারগাঁও হতে মতিঝিল পর্যন্ত স্টেশনভিত্তিক বাস্তবায়ন সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়।
বিজয় সরণি মেট্রোরেল স্টেশন সম্পর্কে জানা গেছে, এ স্টেশনে রুফ শিট, রুফের গ্লাস, কনকোর্স ও প্ল্যাটফর্ম লেভেলে গ্রানাইট স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। বর্তমানে মেকানিকাল, ইলেকট্রিকাল এবং প্লাম্বিং ও আর্কিটেচারাল কাজ চলমান। স্টেশন ভবনের স্থাপত্য কাজের সামগ্রিক অগ্রগতি ৮৭ শতাংশ। এমইপি কাজের মধ্যে বৈদ্যুতিক কাজের অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ। বিল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, ফায়ার ডিটেকশন ও প্রোটেকশন সিস্টেম, প্লাম্বিং কাজের সমন্বিত অগ্রগতি ৮৫ শতাংশ। ভেন্টিলেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিংয়ের কাজের অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ এবং প্রবেশ ও বাহির নির্মাণ কাজের অগ্রগতি ৭০ শতাংশ।
ফার্মগেট মেট্রোরেল স্টেশনের রুফ শিট এবং কনকোর্স ও প্ল্যাটফর্ম লেভেলে গ্রানাইট স্থাপনের কাজ শেষ। রুফের গ্লাস স্থাপন কাজের অগ্রগতি ৯৫ শতাংশ। বর্তমানে মেকানিকাল, ইলেকট্রিকাল এবং প্লাম্বিং ও আর্কিটেচারাল কাজ চলমান স্টেশন ভবনের স্থাপত্য কাজের সামগ্রিক অগ্রগতি ৮৮ শতাংশ। এমইপি কাজের অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ। এর মধ্যে বৈদ্যুতিক কাজের অগ্রগতি ৮৭ শতাংশ। বিল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ। প্লাম্বিং কাজের অগ্রগতি ৮৫ শতাংশ। ভেন্টিলেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিংয়ের কাজের অগ্রগতি ৮২ শতাংশ। প্রবেশ ও বাহির নির্মাণ কাজের অগ্রগতি ৬০ শতাংশ।
কারওয়ান বাজার মেট্রোরেল স্টেশন অংশের রুফ শিট স্থাপন এবং কনকোর্স ও প্ল্যাটফর্ম লেভেলে গ্রানাইট স্থাপনের কাজও শেষ। রুফের গ্লাস স্থাপন কাজের অগ্রগতি ৯৩ শতাংশ। বর্তমানে মেকানিকাল, ইলেকট্রিকাল এবং প্লাম্বিং ও আর্কিটেচারাল কাজ চলমান। স্টেশন ভবনের স্থাপত্য কাজের সামগ্রিক অগ্রগতি ৮৫ শতাংশ। এমইপি কাজের মধ্যে বৈদ্যুতিক কাজের অগ্রগতি ৮৭ শতাংশ। বিল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের অগ্রগতি ৭৯ শতাংশ। ফায়ার ডিটেকশন ও প্রোটেকশন সিস্টেম স্থাপন কাজের অগ্রগতি ৭৮ শতাংশ। প্লাম্বিং কাজের অগ্রগতি ৭৫ শতাংশ। ভেন্টিলেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিংয়ের কাজের অগ্রগতি ৮৮ শতাংশ। প্রবেশ ও বাহির নির্মাণ কাজের অগ্রগতি ৫০ শতাংশ।
শাহবাগ মেট্রোরেল স্টেশনের অবস্থায়ও একই। কনকোর্স ও প্ল্যাটফর্ম লেভেলে গ্রানাইট স্থাপনের কাজের গতি ১৬ শতাংশ। স্টেশন ভবনের স্থাপত্য কাজের সামগ্রিক অগ্রগতি ৯৫ শতাংশ। এমইপি কাজের মধ্যে বৈদ্যুতিক কাজের অগ্রগতি ৮৮ শতাংশ। বিল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কাজের অগতি ৭৫ শতাংশ। ফায়ার ডিটেকশন ও প্রোটেকশন সিস্টেম স্থাপন কাজের ৬০ শতাংশ। প্লাম্বিং কাজের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ। ভেন্টিলেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিংয়ের কাজের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ। প্রবেশ ও বাহির নির্মাণ কাজের অগ্রগতি ৬০ শতাংশ। অন্যান্য কাজও চলমান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেট্রোরেল স্টেশনের কনকোর্স ও প্ল্যাটফর্ম লেভেলে গ্রানাইট স্থাপন কাজের অগতি ১৯ শতাংশ। স্টেশন ভবনের স্থাপত্য কাজের সামগ্রিক অগ্রগতি ৯৬ শতাংশ। এমইপি কাজের মধ্যে বৈদ্যুতিক কাজের অগ্রগতি ৯০ শতাংশ। বিল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কাজের ৮৫ শতাংশ। ফায়ার ডিটেকশন ও প্রোটেকশন সিস্টেম স্থাপন কাজের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ। প্লাম্বিং কাজের অগ্রগতি ৯০ শতাংশ। ভেন্টিলেশন এন্ড এয়ার কন্ডিশনিংয়ের কাজের অগ্রগতি ৮৫ শতাংশ। প্রবেশ ও বাহির নির্মাণ কাজের অগ্রগতি ৯০ শতাংশ। রুফ শিট ও রুফের গ্লাস স্থাপনের কাজ শেষ। মেকানিকাল, ইলেকট্রিকাল এবং প্লাম্বিং ও আর্কিটেচারাল কাজ চলমান।
বাংলাদেশ সচিবালয় মেট্রোরেল স্টেশনের এমইপি কাজের মধ্যে বৈদ্যুতিক কাজের অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ। স্টেশন ভবনের স্থাপত্য কাজের সামগ্রিক অগ্রগতি ৮৭ শতাংশ। রুফ শিট ও রুফের গ্লাস স্থাপনের কাজ শেষ। কনকোর্স ও প্ল্যাটফর্ম লেভেলে গ্রানাইট স্থাপন কাজের অগ্রগতি ৯৮ দশমিক ৫০ শতাংশ। মেকানিকাল, ইলেকট্রিকাল এবং প্লাম্বিং ও আর্কিটেচারাল কাজ চলমান। বিল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কাজের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ। ফায়ার ডিটেকশন ও প্রোটেকশন সিস্টেম স্থাপন কাজের অগ্রগতি ৭৫ শতাংশ। প্লাম্বিং কাজের অগ্রগতি ৮৫ শতাংশ। ভেন্টিলেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিংয়ের কাজের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ। প্রবেশ ও বাহির নির্মাণ কাজের অগ্রগতি ৬৫ শতাংশ।
মতিঝিল মেট্রোরেল স্টেশনের ফায়ার ডিটেকশন ও প্রোটেকশন সিস্টেম স্থাপন কাজের অগ্রগতি ৭৫ শতাংশ। প্লাম্বিং কাজের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ। ভেন্টিলেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিংয়ের কাজের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ। প্রবেশ ও বাহির নির্মাণ কাজের অগ্রগতি ৬০ শতাংশ এগিয়েছে। রুফ শিট ও রুফের গ্লাস স্থাপনের কাজ শেষ। কনকোর্স ও প্ল্যাটফর্ম লেভেলে গ্রানাইট স্থাপন কাজের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ। বর্তমানে মেকানিকাল, ইলেকট্রিকাল এবং প্লাম্বিং ও আর্কিটেচারাল কাজ কাজ চলমান। স্টেশন ভবনের স্থাপত্য কাজের সামগ্রিক অগ্রগতি ৮০ শতাংশ। এমইপি কাজের মধ্যে বৈদ্যুতিক কাজের অগ্রগতি ৮৯ শতাংশ। বিল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কাজের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ শেষ।
মতিঝিল রিসিভিং সাব-স্টেশন ভবনের নির্মাণ কাজ ও যাবতীয় বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি স্থাপন শেষ। মানিকনগর গ্রিড সাবস্টেশন থেকে মতিঝিল রিসিভিং সাবস্টেশন পর্যন্ত ১৩২ কেভি ভূগর্ভস্থ ক্যাবল স্থাপন এবং মতিঝিল রিসিভিং সাবস্টেশন হতে মতিঝিল মেট্রোরেল স্টেশন পর্যন্ত ৩৩ কেভি ক্যাবল স্থাপনের কাজও শেষ। এ অংশের স্টেশনসমূহে স্থাপিতব্য তিনটি ট্রাকশন সাব স্টেশন (টিএসএস) ও সাতটি অক্সিলারি সাব স্টেশনের (এএসএস) বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি স্থাপন, টেস্টিং এবং কমিশনিংও সম্পন্ন হয়েছে। বিজয় সরণি মেট্রোরেল স্টেশন থেকে মতিঝিল মেট্রোরেল স্টেশন পর্যন্ত স্টেশনগুলোতে প্ল্যাটফর্ম স্ক্রিন ডোর (পিএসডি) স্থাপনের কাজ চলমান।
আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত সম্পূর্ণ অংশে (১৬ দশমিক ১৯ ট্র্যাক-কিলোমিটার) রেল লাইন এবং সিজার ক্রসওভার ও টার্ন আউট স্থাপনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সব ওসিএস পোর্টাল স্থাপন করে সম্পূর্ণ অংশের (১৯ দশমিক ৮৯ কিলোমিটার) ওসিএস ওয়্যারিং সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে এই অংশের সিগনালিং ও টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম স্থাপনের কাজ চলমান আছে। আগামী জুলাই ২০২৩ মাসের মধ্যে এই কাজগুলো শেষ করা যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এই অংশে স্থাপিতব্য ৫২টি এস্কেলেটর এবং ২৯টি লিফট স্থাপনের কাজ বিভিন্ন পর্যায়ে বাস্তবায়নাধীন।
সংগৃহীত ২৪টি ট্রেন সেটের মধ্যে সবগুলোই ঢাকার উত্তরার ডিপোয় রয়েছে। জুলাই মাসে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশে মেট্রো ট্রেনগুলো নিয়ে পারফরমেন্স টেস্ট শুরু করা যাবে।
জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির বাংলাদেশের প্রধান প্রতিনিধি ইচিগুচি তমোহিদে বলেন, আপনাদের এ ব্র্যান্ডিং সেমিনারে উপস্থিত হতে পেরে আমি আনন্দিত। ঢাকা মেট্রো এমআরটি আমাদের সবচেয়ে সফল প্রকল্পগুলোর একটি। এটি বাংলাদেশ-জাপানের পারস্পরিক বিশ্বাস-বন্ধুত্বের এক অনন্য উদাহরণ। ডিএমটিসিএলের প্রকৌশলীরা প্রত্যেক বছর জাপানে যেতে পারবেন, এছাড়া জাইকা থেকে সব ধরনের কারিগরি সহায়তাও অব্যাহত রাখা হবে। আপনাদের মতো ঢাকা আমারও খুব প্রিয় শহর। ঢাকার মতো এত জনবহুল শহরে এরকম প্রকল্প সম্পন্ন করা আসলেই চ্যালেঞ্জিং। ভবিষ্যতেও বাংলাদেশে জাইকার সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়োমাকি মিনোওরি বলেন, আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত এমআরটি লাইন-৬ বাংলাদেশ-জাপানের আরেকটি যৌথ গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম। এটি প্রমাণ করে যোগাযোগ খাতে জাপান-বাংলাদেশ কতটা অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এটি ঢাকার জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে। জাপান বাংলাদেশের উন্নয়নে ভবিষ্যতেও সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। এবং উইন-উইন সিচুয়েশনের ভিত্তিতে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন সিদ্দিক জানান, আগারগাঁও-মতিঝিল অংশে মেট্রোরেলের কাজ প্রায় ৯৫ শতাংশ শেষ হয়েছে। এখন কিছু স্টেশনে এক্সিট-এন্ট্রি নির্মাণের কাজ চলমান।
সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নুরী, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস প্রমুখ।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঘণকুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
আওয়ামী লীগ যা করেছে, বিএনপি তার বিপরীত কাজ করে সুন্দর সমাজ গড়বে- কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের নেতা ইয়াকুব চৌধুরী
রোমাঞ্চকর ম্যাচে বার্সাকে হারিয়ে শীর্ষে আতলেটিকো
জেসুসের জোড়া গোলের রাতে আর্সেনালের বড় জয়
বিলুপ্তির পথে মাটির ঘর
চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
প্রতিবন্ধী স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন
বিহারিরা কেমন আছে
লক্ষ্মীপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে
১৫ নারী ও শিশুকে হস্তান্তর
আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে
মেহেরপুরে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি
কাশিয়ানীর হাট-বাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব
অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক
সমস্যায় জর্জরিত আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
সবুজ গালিচায় হলুদের সমারোহ
আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত