প্রধান আসামিকে বাদ দিয়ে চার্জশিটের সুপারিশ
২৪ জুন ২০২৩, ১১:০১ পিএম | আপডেট: ২৫ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম
ঋণের নামে ৪০ কোটি টাকার বেশি সরকারি অর্থ আত্মসাতের মামলায় চার্জশিট দেয়া হচ্ছে প্রধান আসামিসহ দায়ী ৩ ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে। ঋণের দায় কেরাণীর (হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা) ঘাড়ে চাপিয়ে দাখিল করা হয়েছে তদন্ত প্রতিবেদন। এ প্রতিবেদন কমিশনের অনুমোদন লাভ করলেই আদালতে দাখিল হবে চার্জশিট। এভাবে বিচারের আওতার বাইরে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে মূল অপরাধীদেরকে। বিচারের কাঠগড়ায় সোপর্দ করা হচ্ছে অপেক্ষাকৃত কম দায়ী ব্যক্তিদের। এভাবে মামলা থেকে অব্যাহতি পেতে রানা বিল্ডার্স প্রা:লি: দুদক কর্মকর্তাদের পেছনে ব্যয় প্রায় ৮ কোটি টাকা ব্যয় করেছে-মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দুদকের একজন এমএলএসএস, উপ-পরিচালক এবং একজন পরিচালকের মধ্যে এ অর্থ ভাগভোটোয়ারা হয়। তথ্য নির্ভরযোগ্য সূত্রের।
সূত্রটি জানায়, সিটি করপোরেশনের প্রকল্প অসমাপ্ত অবস্থায় ফেলে রেখে সরকারের ৪০ কোটি টাকারও বেশি অর্থ আত্মসাত করে ‘ মেসার্স রানা বিল্ডার্স লিমিটেড‘ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এ ঘটনার অনুসন্ধান শেষে ২০২২ সালের ১০ মে মামলা করে দুদক। সংস্থার উপ-পরিচালক মো: আনোয়ারুল হক বাদী হয়ে মামলা ২টি রুজু করেন। একটি এজাহারে আসামি করা হয় প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো: আলমসহ ৮ জনকে। অন্য আসামিরা হলেন, ‘মেসার্স রানা বিল্ডার্স প্রা:লি:’র আমমোক্তারপ্রাপ্ত মো: জাকির হোসেন, সালেহ আহাম্মদ, ইউসিবিএল ব্যাংকের কুমিল্লা শাখার তৎকালিন শাখা ব্যবস্থাপক মো: সারোয়ার আলম,ব্যাংকটির একই শাখার তৎকালিন এভিপি মো: আনিসুজ্জামান,একই শাখার তৎকালিন ক্রেডিট ইনচার্জ ছাইফুল আলম মজুমদার, একই শাখার নির্বাহী কর্মকর্তা ও রিলেশনশিপ অফিসার মকামে মাহমুদুল ইসলাম আরেফিন,ইউসিবিএল কুমিল্লা শাখার সাবেক রিলেশনশিপ অফিসার দেবু বোশ। আরেকটি মামলায় আসামি করা হয় অভিন্ন ব্যক্তিদের। তবে এ মামলায় আসামি হিসেবে সালেহ আহমদের নাম ছিলো না।
এজাহারের তথ্য মতে,‘ইমপ্রুভমেন্ট অব পোর্ট কানেকটিং রোড বাই বিসি ফ্রম অলঙ্কার টু নিমতলা’ নামে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন একটি প্রকল্প হাতে নেয়। প্রকল্প বাস্তবায়নে সর্বনিম্ন দরদাতা (৫০ কোটি ৮৪ লাখ ৭০ হাজার ৪৭২ টাকা) হিসেবে ‘মেসার্স রানা বিল্ডার্স প্রাইভেট লিমিটেড’ কার্যাদেশ পায়। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে এর মালিক মোহাম্মদ আলম চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। কিন্তু মোহাম্মদ আলম দরপত্রের শর্ত ভঙ্গ করে আসামি মো: জাকির হোসেনকে ১০০০ টাকার জন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে অপ্রত্যাহারযোগ্য আমমোক্তারনামা প্রদান করেন। পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দলিলে জাকির হোসেনকে সম্পাদিত চুক্তির প্রকল্প বাস্তবায়নে সর্বময় দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব দেয়া হয়। কথিত এই ‘আমমোক্তার নামা’র বিপরীতে ছালেহ আহাম্মদ ‘রানা বিল্ডার্স-ছালেহ আহাম্মদ (জেভি)’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর দাবি করে ভুয়া সীল-স্বাক্ষরে ইউসিবিএল’র কুমিল্লা শাখায় একটি চলতি ব্যাংক হিসাব খোলেন। এছাড়া জাকির হোসেন আমমোক্তারনামাসহ বিভিন্ন কাগজপত্র ব্যবহার করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ‘মেসার্স জাকির এন্টারপ্রাইজ’ নামেও একটি অ্যাকাউন্ট খোলেন। সিটি করপোরেশেনের কার্যাদেশের বিপরীতে জাকির হোসেন তার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে ৯০ দিনের জন্য সাড়ে ৩ কোটি টাকা ঋণ নেন। পরবর্তীতে একই কার্যাদেশের বিপরীতে ৬ দফায় মোট ২০ কোটি টাকা ঋণ নেন। ব্যাংক কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় জাকির হোসেন একই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আরও নেন ২০ কোটি টাকা। ৪০ কোটি টাকার ঋণের বিপরীতে তিনি কুমিল্লা শহরে ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা মূল্যের একটি বাড়ি, বুড়িচং উপজেলার শরীয়তপুর মৌজার ৬০ লাখ টাকা মূল্যের একটি জমি, উত্তর বিজয়পুর মৌজায় ৮৮ লাখ টাকা মূল্যের একটি জমিসহ মোট ৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা মূল্যের সম্পত্তি বন্ধক রাখেন। ২০ কোটি টাকার ঋণ পরিশোধ না করায় সুদাসলে পরবর্তীতে সেটি ২৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকায় উন্নীত হয়।
এদিকে যে প্রকল্পের কার্যাদেশের বিপরীতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া হয়েছে সেটি সমাপ্তির সময়সীমা কয়েক দফা বাড়িয়েও প্রকল্পটি অসমাপ্ত অবস্থায় ফেলে রাখা হয়। এ প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন কার্যাদেশ বাতিলের জন্য রানা বিল্ডার্স-সালেহ আহমদ ( জেভি)কে ২৮ দিনের নোটিশ দেয়। পরবর্তীতে রানা বিল্ডার্সকে এক বছরের জন্য কালোতালিকাভুক্ত করে।
অন্যদিকে চুক্তি অনুযায়ী প্রকল্পের কাজ সম্পাদন না করায় চরম গণভোগান্তির সৃষ্টি হয়। এর ফলে সরকারের ২ কোটি ৭৬ লাখ ৩৭ হাজার ৯১৯ টাকার আর্থিক ক্ষতি সাধিত হয়। এ ঘটনায় দুদক দ-বিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ এবং ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলা করে।
মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় সংস্থাটির একজন উপপরিচালককে। কিন্তু তিনি তদন্তের নামে চেষ্টা করেন ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার। দাখিল করেন একটি ফরমায়েশী প্রতিবেদন। যাতে দুই মামলার প্রধান আসামি মেসার্স রানা বিল্ডার্স (প্রা:)লি:‘র মালিক মোহাম্মদ আলমকে সুরক্ষার চেষ্টা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। কমিশনে তার দাখিলকৃত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, তদন্তকারী কর্মকর্তা বিতর্কিত কিছু কাগজপত্র,প্রমাণযোগ্য আলামত, যেমন-টাকা উত্তোলনের চেক, সিআইডি কর্তৃক বিশেষজ্ঞ মতামত না নিয়ে অন্যান্য রেকর্ডপত্র সিআইডি থেকে এক্সপার্ট করিয়ে আনেন। যাতে মোহাম্মদ আলমের সম্পৃক্ততা প্রমাণিত না হয়। একই সঙ্গে সম্পৃক্ত অন্যান্য ব্যক্তিরাও যাতে আসামির তালিকায় না আসেন। তবে গোজামিলের এই প্রতিবেদন দাখিল করা হলেও এর প্রতিটি অনুচ্ছেদ জন্ম দেয় হাজারও প্রশ্ন ও সন্দেহ। যেমন-তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখিত তথ্যমতে, এনআরবি ব্যাংকের সঙ্গে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের কোনো চুক্তি হয় নি। তাই চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এনআরবি ব্যাংকে চেক প্রদান করতে বাধ্য নয়। চুক্তিপত্রের শর্ত অনুসারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে সিটি করপোরেশন চেক ইস্যু করতে বাধ্য। চ.সি.ক. থেকে সেভাবেই চেক দেয়া হয়েছে। চেক ইস্যু করা হযেছে ততকালিন চসিক মেয়র আজম নাসির উদ্দীন এবং চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো: সামসুদ্দোহা। অথচ দুদক চেক ইস্যুকারীদের আসামি না করে শুধুমাত্র নির্দেশ প্রতিপালনকারী প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা সফিউদ্দিনকে আসামি করেছে। রানা বিল্ডার্সের মালিক চসিকে সশরীরে হাজির হয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। অভিযোগ অনুসন্ধানকালে দুদকের কাছে মেয়র এবং কর্মকর্তাগণ এই মর্মে স্বীকারোক্তিও দিয়েছেন । টেন্ডার দাখিলের জন্য যেসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন এগুলো সবরাহ করেছেন মোহাম্মদ আলম। তিনি সেগুলো সরবরাহ না করলে আসামি জাকির হোসেনের পক্ষে সংগ্রহ করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। ব্যাংক ঋণের অর্থ যে মোহাম্মদ আলমই সরিয়েছেন এর সপক্ষে রয়েছে ভুরি ভুরি প্রমাণ। যেমন ইমপ্রুভমেন্ট অব পোর্ট কানেকটিং রোড বাই বিসি ফ্রম অলঙ্কার টু নিমতলা‘ প্রকল্পের অনুকূলে দেয়া চেক (নং-৫৩৮১১৪৫, তারিখ: ০৯/০৮/২০১৯, চেক নং-৫৩৮১২১৫, তারিখ: ২৪/০৪/২০১৯, চেক নং-৫৩৮১১২৫২, তারিখ-৩০/০৮/২০১৯সহ ৬টি চেক ‘রানা বিল্ডার্স (প্রা:লি:)র নাম লিখে সিটি করপোরেশন থেকে ঠিকাদারের প্রতিনিধি মো: জাকির হোসেনকে হস্তান্তর করা হয়। এই চেকগুলোর মূল ঠিকাদার মোহাম্মদ আলম কর্তৃক পরিচালিত ব্যাংক এশিয়া, কুমিল্লা শাখার রানা বিল্ডার্স (প্রা:লি:) নামীয় সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টে জমা দিয়ে ক্যাশ করা হয়। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে ২০১৮ সনের টেন্ডার দাখিলের আগে ২০১৬ সালে তাহলে রানা বিল্ডার্সের নামে কে অ্যাকাউন্ট খুললো ? অ্যাকাউন্ট খোলার পর এতে লেনদেনই বা করলেন কে ? তদন্ত প্রতিবেদনে এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। ২০১৬ সালের ২১ এপ্রিল টেন্ডার দাখিলের আগে চলতি অ্যাকাউন্টটি (নং-০৭১৩৩০০০৪৬৬) খোলেন। পুনরায় অ্যাকাউন্টটি চালু করার জন্য মোহাম্মদ আলম ২০১৮ সালের ১১ আগস্ট ব্যাংক এশিয়া, কুমিল্লা শাখার ম্যানেজার বরাবর আবেদন করেন। পরে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন থেকে ‘রানা বিল্ডার্স (প্রা: লি:)র নামে ইস্যুকৃত ১৩টি চেক উক্ত অ্যাকাউন্টে জমা দিয়ে ২৪ কোটি ৯১ লাখ ৯৬ হাজার ৩০৭ টাকা নগদায়ন করেন। মো: আলম সশরীরে ব্যাংকে গিয়ে এ টাকা উত্তোলন করেননি। কিন্তু যে চেকের বিপরীতে এ টাকা নগদায়ন করা হয়েছে সেটিতে স্বাক্ষর রয়েছে মো: আলমের।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মো: জাকির হোসেন এবং মোহাম্মদ আলম গতবছর ৬ মার্চ এসকে এসোসিয়েটস‘র পক্ষে একজন আইনজীবীর মধ্যমে দুদকে হাজির হয়ে বক্তব্য প্রদানের জন্য ৩ সপ্তাহ সময় প্রার্থনা করেন। এই আবেদন বিশ্লেষণ করলেও শাহ আলম ও জাকির হোসেন পরষ্পর যোগসাজশে সরকারি অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি প্রমাণিত হয়। যদি রানা বিল্ডার্সের মালিক শাহ আলমের চুক্তিপত্র না হয়ে থাকে তাহলে চসিক কারসঙ্গে চুক্তি করলো ? এ ক্ষেত্রে চসিকের প্রধান প্রকৌশলী কি দায়িত্ব পালন করলেন ? অথচ এ মামলায় চসিকের প্রধান প্রকৌশলীকেও দায়মুক্তি দেয়া হয়েছে। তাকে চার্জশিটভুক্ত আসামি না করার এটিই দাঁড়ায় যে, গোটা টেন্ডার প্রক্রিয়াটিই ছিলো ভুয়া।
সূত্রমতে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন প্রণয়নে ভিত্তি ধরেন প্রশ্নবিদ্ধ ও বিতর্কিত কিছু কাগজপত্রকে। প্রমাণযোগ্য আলামত, টাকা উত্তোলনের চেকসমুহ আমলে নেননি তিনি। নেননি সিআইডি কর্তৃক বিশেষজ্ঞ মতামতও । কিন্তু বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে কম গুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য রেকর্ডপত্র তিনি সিআইডি কর্তৃক ঠিকই এক্সপার্ট করিয়েছেন। অত্যন্ত চাতুর্যের সঙ্গে মূল কাগজপত্র তিনি এড়িয়ে যান। কারণ, প্রধান লক্ষ্যই ছিলো আসামি মো: শাহ আলমসহ গুরুত্বপূর্ণ তিন আসামিকে তদন্ত পর্যায় থেকে দায়মুক্তি দেয়া। মামলাটি তদন্ত করেন উপ-পরিচালক মো: সিরাজুল হক। তদন্ত তদারক করেন পরিচালক মো: ইউসুফ।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয় রানা বিল্ডার্সের মালিক মো: আলমের সঙ্গে। ফোনের অপরপ্রান্ত থেকে মো: জাকির হোসেন নামক ব্যক্তি নিজেকে মো: আলমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও) পরিচয় দিয়ে বলেন,এ ঘটনার সঙ্গে মো: আলম কোনোভাবে জড়িত নন। রেকর্ডপত্রে তার কোনো স্বাক্ষর নেই। তিনি আত্মপক্ষ সমর্থন করে কমিশনে ব্যক্তিগত শুনানিতে অবতীর্ণ হয়েছেন। তারপরও বলবো, কে দোষী, কে নির্দোষ এটি নির্ধারিত হবে তদন্তে। অপরাধী যে-ই হোক, আমরা চাই তার শাস্তি হোক।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
কালিহাতীতে মারামারির সন্ধিগ্ধ মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ইংল্যান্ড দলে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
ঝিকরগাছায় মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে চলছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
কেবল সেবন নয় মাদক ব্যবসায়ও জড়িত তারকারা, ডিসেম্বরের পরে দেখে নেবে কে?
গাবতলীতে আরাফাত রহমান কোকো ফুটবল টুর্নামেন্ট ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সাবেক এমপি লালু
যমুনার ভাঙনের মুখে আলোকদিয়াবাসীর বসতবাড়ি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা
নোবিপ্রবির সঙ্গে নেদারল্যান্ডের ইউট্রিচ বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি স্বাক্ষর
৯ দফা দাবীতে নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালরে সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
এলজিইডির এক প্রকল্পে ৪০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
আবাসিক হোটেলের নামে মাদকের আড্ডা
নোয়াখালীতে মসজিদের ইমাম ও খতিবকে বিদায়ী সংবর্ধনা
খুলনাকে বিদায় করে ফাইনালে মেট্রো
কালিয়াকৈরে চাঁদাবাজের হামলায় চাঁদাবাজ কালামের মৃত্যু
বিরল উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত- ১
কামালপুর সড়কের ব্রিজ ভেঙ্গে মরণফাঁদ চরম দুর্ভোগে পথচারীরা
মেয়েদের ক্রিকেটে যুক্ত হলো যেসব সুযোগ-সুবিধা
বাড়ছে শীতের প্রকোপ, সাধারণের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয়
জকিগঞ্জে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
খালিশপুরে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন