ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১
সড়ক-নৌ-রেল-আকাশ সব পথেই যাত্রীর চাপ ট্রেনের টিকিট অনলাইনে ‘ডিজিটাল সিন্ডিকেটের’ কবলে, বিমানের অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ও বেসরকারি কোম্পানিগুলোর উড়োজাহাজের টিকিটের চাহিদা বেড়েছে, লঞ্চঘাটে যাত্রীদের ভিড় বাড়লেও সড়ক পথে যাত্রীর চাপ বেশি, মালিকপক্ষ ৪০ থেকে একশ শতাংশ বাসভাড়া বাড়িয়েছে

ঢাকা ছাড়ছে মানুষ

Daily Inqilab একলাছ হক

২৪ জুন ২০২৩, ১১:৫৬ পিএম | আপডেট: ২৫ জুন ২০২৩, ১২:০০ এএম

দরজায় কড়া নাড়ছে মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। কোরবানির ঈদ হিসেবে পরিচিত এই উৎসব পরিবার পরিচনের সঙ্গে পালন করতে কর্মস্থল ঢাকা ছাড়ছেন মানুষ। প্রতিবছর ঈদে ঘরমুখি মানুষের পথে পথে যানজট ও ভোগান্তির কথা মাথায় রেখে আগেভাগেই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। শেষ মুহূর্তের ভিড় এড়াতে কেউ কেউ পরিবারের সদস্যদের ছুটি শুরুর আগেই বাড়িতে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। সড়ক পথ, নৌ পথ, বিমান পথ ও রেলপথে ছুটছেন মানুষ গ্রামে নাড়ির টানে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অনলাইনে ট্রেনের টিকিট ক্রয়ের সিস্টেম করে কার্যত রেলের টিকিট সাধারণ মানুষের সীমানার বাইরে নেয়া হয়েছে। অনলাইনে এখন এনআইডি দিয়ে অনলাইনে ডিজিটাল সিন্ডিকেট টিকিট বিক্রি করছে। এই সিন্ডিকেট টিকিটের মূল টাকার চেয়ে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ বেশি নিচ্ছে। সেই টাকার ভাগ রেলওয়ের উপর মহল পর্যন্ত যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ঈদে বেশির ভাগ মানুষ সড়ক পথেই গ্রামে ফিরেন। ফলে বাসে টিকিট নেই বললেই চলে। অতিরিক্ত টাকা দিয়ে যাত্রীরা গ্রামে যাচ্ছেন। নৌ পথে যাত্রী আগের চেয়ে কম হলেও সদরঘাট টার্মিনালে প্রচ- ভিড় দেখা যাচ্ছে। ইদানিং আকাশ পথেও ঈদে গ্রামের ফেরার প্রবণতা বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ বিমানের অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ও বেসরকারি কোম্পানিগুলোর উড়োজাহাজের টিকিটের চাহিদা বেড়ে গেছে।

জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার থেকে ব্যাপকভাবে ঢাকার বাইরে অর্থাৎ গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছেন লোকজন। শুক্রবার ও শনিবার বন্ধ থাকায় বৃহস্পতিবার বিকাল থেকেই রাস্তায় ভিড় লক্ষ করা গেছে। এছাড়া শুক্রবার ও শনিবার থেকে লোকজনকে ঢাকার বাইরে যেতে দেখা গেছে। তবে বাস টার্মিনালগুলোতে গতকালও ঘরমুখো মানুষকে যাতায়াত করতে দেখা গেছে।

পরিবহন কর্মীরা বলছেন, ২৬ ও ২৭ জুন সড়কপথে যাত্রীদের প্রচ- ভিড় হবে। পদ্মা সেতুর কারণে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ সড়কপথে বাড়ি ফিরছেন। আগে যেখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফেরিঘাটে অপেক্ষা করতে হতো, সেখানে এখন ৬ থেকে ৭ মিনিটেই পদ্মা সেতু দিয়ে গন্তব্যে যেতে পারছেন তারা। গাবতলী, সায়েদাবাদ ও মহাখালী টার্মিনালে দখা গেছে ঘরমুখো লোকজনকে পরিবার পরিজন নিয়ে বাড়ি ফিরছেন। ঈদের ছুটির আগে ২৬ জুন শেষ কর্মদিবস। তাই, সোম ও মঙ্গলবার সর্বোচ্চ যাত্রী চাপ থাকবে। ঈদের আগের দিনের টিকিট বেশি অগ্রিম বিক্রি হয়েছে। তারা ঈদের আগের দুই থেকে তিনদিন জ্যামেরও আশঙ্কা করছেন। যানজটের ভয়ে অনেক বাস অপারেটর এবার আগাম টিকিট বিক্রি করেননি। পরিস্থিতি বুঝে ট্রিপ চালানোর পরিকল্পনা তাদের। আর যারা আগাম টিকিট বিক্রি করেছে তারা বলছে, ২৬ ও ২৭ জুন বাদে, ঈদের আগের অন্যান্য দিনের পর্যাপ্ত টিকেট রয়েছে।

যাত্রীরা বলছেন, ঈদের ছুটি শুরু হলে রাস্তায় যানজট বাড়তে যার। তার উপর বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে গরুর হাট। এইসব নানা করণে রাস্তায় যানজটের আশঙ্কা থাকার জন্য আগেই অনেকে বাড়ি চলে যাচ্ছেন। অনেকের সাথে বাচ্চা ও মহিলা থাকার কারণেও ছুটি শুরুর অগেই বাড়ি চলে যাচ্ছেন। পরিবারের সদস্যরা যদি আগে বাড়ি চলে যেতে পারেন তাহলে শেষের দিকটার ধকল তাদের পোহাতে হবে না। ঈদের আগে জ্যামসহ অন্যান্য সমস্যায় ভোগান্তি পোহাতে হয়।

সড়ক, নৌ, রেল পথ ছাড়াও আকাশ পথে লোকজন বাড়ি ফিরছেন। রাস্তার ভোগান্তি ও সময়ের কথা বিবেচনা করে অনেকেই আগে থেকেই সরকারি ও বেসরকারি এয়ারলাইন্সের টিকিট ক্রয় করেছেন। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের লোকজন তুলনামূলকভাবে বেশি বাড়ি ফিরছেন আকাশ পথে। তবে ঈদ উপলক্ষে অন্যান্য এলাকার অনেকে বেছে নিয়েছেন আকাশ পথ।

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মো. কামরুল ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, ঈদ যাত্রায় সাধারণত অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের ক্ষেত্রে ঢাকা-সৈয়দপুর ও ঢাকা-রাজশাহী রুটে একটু চাহিদা থাকে। ঈদ যাত্রার কথা বিবেচনা করে ২৩ তারিখ থেকে দৈনিক একটি ফ্লাইট এ রুটে বাড়ানো হয়েছে। তবে ঈদের পর ঢাকা-কক্সবাজর রুটে টিকিটের চাহিদা বাড়বে।

এদিকে, পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে ট্রেনে রাজধানী ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছে মানুষ। গতকাল শনিবার থেকে যাত্রা শুরু করেছে অগ্রিম টিকিট কাটা ট্রেন। তবে এবার ট্রেনের টিকিট শতভাগ অনলাইনে বিক্রির কারণে অনেকেই টিকিট কাটতে পারেননি। অভিযোগ রয়েছে রেলের এই ব্যবস্থা করার কারণে সাধারণ লোকজন টিকিট পান না। আর টিকিট কাটার জন্য সার্ভারে প্রবেশ করলে টিকিট শেষ বলে জানানো হয়। সকাল ছয়টার পর আন্তঃনগর ট্রেন ধূমকেতু এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এর মাধ্যমে শুরু হলো ট্রেনে ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রা। এরপর আরও কয়েকটি ট্রেন ঢাকা ছেড়ে যায়।

ঈদযাত্রার প্রথম দিনেই কমলাপুর রেলস্টেশনে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। প্লাটফর্মে টিকিট ছাড়া কেউ যাতে ঢুকতে না পারে সেজন্য বসানো হয় চেক পোস্ট। স্টেশনে প্রবেশ পথে প্রত্যেক যাত্রীকে চেক করা হচ্ছে। যাদের টিকিট আছে তারাই কেবল প্রবেশ করতে পারছেন। যাদের টিকিট নেই তাদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।

একজন টিকিট চেকার (টিটিই) বলেন, ঈদযাত্রায় ভোগান্তি এড়াতে টিকিট নেই এমন কাউকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। আমরা যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করছি রেলের নির্দেশনা পালন করতে। ১৪ জুন থেকে ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়। ১৪ জুন বিক্রি হয় ২৪ জুনের টিকিট, ১৫ জুন বিক্রি হয় ২৫ জুনের টিকিট, ১৬ জুন বিক্রি হয় ২৬ জুনের টিকিট, ১৭ জুন বিক্রি হয় ২৭ জুনের টিকিট, ১৮ জুন বিক্রি হয় ২৮ জুনের টিকিট। এছাড়া ফিরতি টিকিটের ক্ষেত্রে ২২ জুন বিক্রি হয় ২ জুলাইয়ের টিকিট, ২৩ জুন বিক্রি হয় ৩ জুলাইয়ের টিকিট, ২৪ জুন বিক্রি হয় ৪ জুলাইয়ের টিকিট, ২৫ জুন বিক্রি হবে ৫ জুলাইয়ের টিকিট, ২৬ জুন বিক্রি হয় ৬ জুলাইয়ের টিকিট।

ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার বলেন, ট্রেনে ঈদযাত্রা শুরু হয়েছে। সকাল থেকে সবগুলো ট্রেন যথা সময়ে ছেড়ে গেছে। অনলাইনে আগেই সব টিকিট বিক্রি হয়েছে। মোট আসনের ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি হচ্ছে কাউন্টার থেকে। যাত্রীদের ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে স্টেশনে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। টিকিট ছাড়া কাউকে প্ল্যাটফর্মে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।

মাসুদ সারওয়ার বলেন, আন্তঃনগর ট্রেনে ২৭ হাজার যাত্রী পরিবহন করবে। ঢাকা-লালমনি ও ঢাকা-পঞ্চগড় স্পেশাল দুইটি ট্রেন ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে ছেড়ে যাবে। শতভাগ অনলাইনে টিকিট বিক্রি ও ২৫ ভাগ স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রির ফলে রেলের লাভ লোকসান বিবেচ্য বিষয় নয়। যাত্রী সাধারণরা যেন নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যে ঈদযাত্রা করতে পারেন এটাই আমাদের লক্ষ্য।

এছাড়া মানুষ এবার নৌপথে স্বস্তিতে রাজধানী ছাড়ছে। গত শুক্রবার সদরঘাটের ঢাকা নদীবন্দরে যাত্রীর চাপ ছিল তুলনামূলক কম। তবে গতকাল শনিবার তুলনামূলক বেশি সংখ্যক লোকজন নৌ-পথে বাড়ি ফিরছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সোমবার অফিস ছুটির পর সদরঘাটে যাত্রীচাপ কিছুটা বাড়তে পারে। এ ঈদে ৩০ লাখ যাত্রী নৌপথে যাতায়াত করবেন। যাত্রীদের নিরাপত্তায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) সঙ্গে নৌপুলিশ, র‌্যাব, কোস্টগার্ড ও স্বেচ্ছাসেবকরা কাজ করছেন। লঞ্চগুলোতে যাত্রীরা চাহিদামতো আসন সংগ্রহ করে যাত্রা করছেন। তবে অধিকাংশ কেবিন অগ্রিম বুক হয়ে গেছে। বরিশালগামী লঞ্চগুলোতে ডেক যাত্রীদের ৫০০ টাকা, সিঙ্গেল কেবিন ১৫০০ টাকা, ডাবল কেবিন ২৫০০ টাকা ও ভিআইপি কেবিন ৭০০০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া নেয়া হচ্ছে। যা গত ঈদের থেকে কিছুটা বেশি বলে জানান কিছু যাত্রী।

ঢাকা নদীবন্দরের যুগ্ম পরিচালক (ট্রাফিক) কবির হোসেন বলেন, ঈদযাত্রা নির্বিঘœ করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

দুটি ঈদকে কেন্দ্র করে সাধারণত দেশে ফেরেন প্রবাসীরা। আশা থাকে প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করা। আর এই সময়টাতে অতিরিক্ত ভাড়া গুণতে হয় তাদের। টিকিটের মূল্যবৃদ্ধির কারণে স্বজনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারেন না অনেকেই। এবারও ঈদুল আজহায় অনেকে দেশে যাবার পরিকল্পনা করলেও, বাংলাদেশ বিমানের টিকিট মূল্যের কাছে হেরে গেছেন দুবাই প্রবাসীদের অনেকে। বাংলাদেশ বিমানের দুবাই থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম বা সিলেটের ওয়ানওয়ে টিকিট বিক্রি হচ্ছে প্রায় ২ হাজার ৪০০ দিরহামে, প্রায় ৭০ হাজার টাকার বেশি। কোনো কোনো ট্রাভেল এজেন্সিতে ঈদের আগে নেই বাংলাদেশ বিমানের কোনো টিকিট। তবে টিকিটের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে এজেন্সিগুলো বলছে, উৎসবের মৌসুমে টিকিটের দাম এমন বাড়তি থাকে।

প্রবাসীরা বলেন, দেশে যাওয়ার আকাক্সক্ষা থাকলেও বাড়তি বিমান ভাড়ার কারণে তা পূরণ হচ্ছে না। আমিরাতে অসংখ্য প্রবাসী আছেন যারা বিমানের টিকিটের মাত্রাতিরিক্ত ভাড়ার কারণে স্বাভাবিক সময়েও দেশে যেতে পারেন না। করোনাকালের পরে আসন্ন ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে যে হারে বিমান ভাড়া বাড়ানো হয়েছে, তা নজিরবিহীন। বিশেষ করে বাংলাদেশ বিমানের টিকিটের মূল্য বেশি থাকায়, অন্যান্য বিমান সংস্থাও অস্বাভাবিকভাবে ভাড়া বাড়িয়েছে। ফলে অনেকের দেশে যাওয়ার সাধ থাকলেও টিকিট কেনার সাধ্য হচ্ছে না। ###


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

জুনে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন ১৭ শতাংশ কমেছে

জুনে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন ১৭ শতাংশ কমেছে

রাঙামাটিতে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট

রাঙামাটিতে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট

গারো পাহাড়ের বালু খেকোদের বিরুদ্ধে এসিল্যান্ডের সতর্কবার্তা

গারো পাহাড়ের বালু খেকোদের বিরুদ্ধে এসিল্যান্ডের সতর্কবার্তা

রেকর্ডের মালা গেঁথে দ. আফ্রিকার বিপক্ষে আফগানিস্তানের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

রেকর্ডের মালা গেঁথে দ. আফ্রিকার বিপক্ষে আফগানিস্তানের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর, চীনকে ঠেকাতে কোয়াড কি এখনও প্রাসঙ্গিক?

মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর, চীনকে ঠেকাতে কোয়াড কি এখনও প্রাসঙ্গিক?

টেলর সুইফটের পর কমলাকে বিখ্যাত বিজ্ঞান ম্যাগাজিনের সমর্থন নিয়ে বিতর্ক

টেলর সুইফটের পর কমলাকে বিখ্যাত বিজ্ঞান ম্যাগাজিনের সমর্থন নিয়ে বিতর্ক

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন