সেপ্টেম্বরেই নতুন মন্ত্রিসভা!
২৬ জুন ২০২৩, ১১:৪৩ পিএম | আপডেট: ২৭ জুন ২০২৩, ১২:০০ এএম
সংবিধানের মধ্যে থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের পথে হাঁটতে শুরু করেছে সরকার। ২০১৮ সালের আগে যে ভাবে ছোট্ট কলেবরে মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়েছিল, সে পথেই অগ্রসর হচ্ছে সরকার। বিদেশিদের চাপ উপেক্ষা করেই আগামী সেপ্টেম্বর মাসে যে কোনো সময় নির্বাচনকালীন সরকার ঘোষণা দেয়া হতে পারে। এ নিয়ে ফাইল চালাচালি চলছে। বর্তমান মন্ত্রিসভার প্রায় তিন ডজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-উপমন্ত্রী বাদ পড়তে পারেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এবার আগে থেকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভা পুনর্গঠনের কাজ শুরু করেছে। বর্তমান মন্ত্রিসভার চেয়ে নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভার আকার ছোট হবে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। যাদের গ্রহণযোগ্যতা আছে তাদের এবার ছোট তিন মাসের মন্ত্রিসভায় স্থান দেয়া হতে পারে বলে জানা গেছে। একাদশ সংসদের মেয়াদ ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি শেষ হবে।
সংবিধান অনুযায়ী, সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিন আগে ও ৯০ দিন পরে নির্বাচন করতে হবে। গত ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। সেই হিসেবে ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের ঘোষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যারা বাধা দেবে তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। যুক্তরাষ্ট্র এর আগেও নির্বাচন নিয়ে অসচ্ছতার মধ্যে থাকায় নাইজেরিয়া ও উগা-ার কয়েকজন নাগরিকদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। বাংলাদেশেও এমনটা করা হলে সেটাও হয়তো জানার উপায় থাকবে না।
এদিকে সংসদ বিলুপ্ত, সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর, নতুন নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় নির্বাচন করা এবং গত ২০১৪ ও ২০২৮ সালের নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি। দেশের মানুষ যাতে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থার দাবি করছে বিএনপি।
নির্বাচনী প্রস্তুতি হিসেবে স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের বিষয়গুলো প্রাধান্য দিয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। কী কী থাকবে ইশতেহারে সেগুলো সংযোজন-বিয়োজনের কাজ করছেন সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন সচিব। ইতোমধ্যে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার আওয়ামী লীগের দলীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে। তিনি কাজ শুরু করেছেন জেলা-উপজেলার নেতাদের মতামত নিচ্ছেন। গতকাল সোমবার সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের একটি প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক করেছেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার।
অন্যদিকে গত রোববার জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর বক্তব্য দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চলতি বছরের শেষে বা ২০২৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের চলমান মেয়াদে এটাই শেষ বাজেট। তবে একেবারে শেষ বাজেট কি না, সেই সিদ্ধান্ত জনগণ ভোটের মাধ্যমে নেবে। এর আগে গত ৪ জুন বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিচারকদের এক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে নির্বাচনকালীন সরকার প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছিলেন ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন মনে করবেন তখন পদত্যাগ করে নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করবেন’। পরে আইন মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রীর এই বক্তব্যের কথা জানানো হয়। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী যখন মনে করবেন, তখন ছোট সরকার বা নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করবেন। আইনমন্ত্রী বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী ওয়েস্টমিনিস্টার স্টাইল পার্লামেন্টারি সিস্টেম অব গভর্নমেন্টে আমাদের রাষ্ট্র পরিচালনা করা হয়। সেই ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী যখন মনে করেন, তিনি একটি ছোট সরকার গঠন করতে চান বা নির্বাচনকালীন সরকার করতে চান, তখন তিনি তা করবেন। প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে বলে দিয়েছেন, নির্বাচনকালীন সরকারে কারা কারা থাকতে পারেন, সে ব্যাপারে একটি রূপরেখা তিনি দিয়েই রেখেছেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভা পুনর্গঠনের কাজ শুরু করেছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করে। প্রধানমন্ত্রীর ওপর নির্ভর নির্বাচনকালীন সরকার গঠন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। এবারের নির্বাচনকালীন সরকারে নতুন এবং পুরানো মুখ আসছে। যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তারা হলেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী প্রবীণ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী এবং আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলমসহ বেশ কয়েকজনের নাম জানা গেছে।
সংবিধানের ৫৭ (৩) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর উত্তরাধিকারী কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীকে স্বীয় পদে বহাল থাকিতে এই অনুচ্ছেদের কোনো কিছুই অযোগ্য করিবে না।
সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে পরবর্তী নির্বাচন হতে হবে। সংবিধানের ১২৩ (৩) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে (ক) মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভাঙিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাঙিয়া যাইবার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে’ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বর্তমান সংসদের প্রথম অধিবেশন বসেছিল ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। সে হিসেবে সংসদের ৫ বছরের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি। এর ৯০ দিন আগে অর্থাৎ ২৯ অক্টোবর থেকে আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে যে কোনো দিন একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আগেই নির্বাচনের অন্য সব প্রস্তুতি নির্বাচনকালীন সরকার গঠন, তফসিল ঘোষণা, প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র আহ্বান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই এগুলো শেষ করতে হবে।
গতকাল সোমবার প্রায় একমাসজুড়ে বাজেট অধিবেশনে একটানা সাধারণ আলোচনা শেষে জাতীয় সংসদে আসন্ন ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পাস হয়। তবে বাজেটে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মঞ্জুরি দাবির ওপর ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা ক্ষোভ জানান। জাতীয় সংসদ অধিবেশনে নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে বিরোধীদলের তোপের মুখে পড়েন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাজার কারসাজিতে বাণিজ্যমন্ত্রীই জড়িত, বিরোধীদের এমন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনে তিনি পদত্যাগে প্রস্তুত বলেও জানান টিপু মুনশি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত দাবির সূত্র ধরে সংসদে বিরোধী দলীয় আইনপ্রণেতারা বাজারে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির জন্য বাণিজ্যমন্ত্রীর ওপর দায় চাপিয়ে বক্তব্য রাখেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন হজে যাওয়ার আগে ইনকিলাবকে বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে মন্ত্রিসভা পুনর্গঠনের প্রক্রিয়ায় সরকার যে সিদ্ধান্ত দেবে, সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রস্তুত রয়েছে। তবে এবার নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভায় কতটা পরিবর্তন আসতে পারে এখনই বলা যাবে না।
গতকাল রাজধানীর গুলশানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক করতে সবার সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের রূপরেখা দেবে বিএনপি। আওয়ামী লীগ নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে বাধ্য হবে। শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচনে বিএনপি যাবে না। এই সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে এক সচিব ইনকিলাবকে বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার আগে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন হতে পারে। সেটা বর্তমান সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আকার বড় হবে না ছোট হবে। বড় থাকলে প্রজ্ঞাপন হবে, ছোট থাকলেও প্রজ্ঞাপন হবে। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনকালীন যখন নির্দেশনা দিবেন তখন হবে।
গত অক্টোবর মাসে বর্তমান মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়ে একটি ছোট আকারের নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভা গঠন করার কথা থাকলে তা দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সংলাপের কারণে পিছিয়ে যায়। এদিকে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের আগে কয়েকজন মন্ত্রীকে পদত্যাগ করার নির্দেশনা দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলে জানা গেছে।
নির্বাচনকালীন যেসব মন্ত্রী বাদ পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে তারা হচ্ছেনÑবানিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মো.তাজুল ইসলাম, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় মন্ত্রী এম এ মান্নান, শিল্প মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নুরুজ্জামান আহমেদ, পরিবেশ-বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বীর বাহাদুর উশৈসিং, ভূমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ। এছাড়াও প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মো. জাহিদ আহসান রাসেল, সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মো. আশরাফ আলী খান খসরু, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী, পরাষ্ট্র পতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেছা, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ভবিষ্যতে পুতিনের সাথে সরাসরি কথা বলতে চান শলৎজ
বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ওপর ২২০০ সহিংসতা নিয়ে ভারতের তথ্য বিভ্রান্তিকর : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
ছিনতাইকারীর হাতে খুন হন হাফেজ কামরুল
ধামরাইয়ে ২টি ড্রেজার মেশিন জব্দ
রাবিতে অপরাধে জড়িত ৬ শিক্ষার্থী স্থায়ী বহিষ্কার, শাস্তি পেল মোট ৩৩ জন
রাণীশংকৈলে ফিল্মি স্টাইলে দোকান চুরি, ১৮ ঘন্টা অতিবাহিত হলেও চোর ধরতে ব্যর্থ পুলিশ
মাগুরার শালিখায় অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু
বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন