ধামাচাপা পাসপোর্টের ‘ডি-লারু কেলেঙ্কারি’
০২ জুলাই ২০২৩, ১১:৩০ পিএম | আপডেট: ০৩ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম
শেষ পর্যন্ত কি ধামাচাপা পড়ে গেলো আলোচিত ‘ মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট কেলেঙ্কারি’র অনুসন্ধান ? ৭ বছর কেটে গেলেও এখন পর্যন্ত মামলা করেনি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একের পর এক অনুসন্ধান কর্মকর্তা পরিবর্তনের কৌশল নিয়ে বছরের পর বছর কালক্ষেপণ করা হয়। মেলে দুর্নীতির অকাট্য প্রমাণ। তা সত্ত্বেও সংস্থাটি বেছে নেয় নথিভুক্তির পথ। তথ্য নির্ভরযোগ্য সূত্রের।
সূত্রটি জানায়, আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য করে তোলার জন্য ২০১০ সালে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। ৮০ কোটি টাকার এমআরপি প্রকল্পটিকে পরে ১১শ’ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়। পরে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন নিয়ে দেখা দেয় প্রশ্ন। অভিযোগ ওঠে নি¤œমানের পাসপোর্ট বই কেনার বিপরীতে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার । যা ‘ডি-লারু কেলেংকারি’ হিসেবে সমধিক পরিচিত। দুর্নীতি দমন কমিশন ২০১৬ সালে অভিযোগটি তদন্তের জন্য হাতে নেয়। দুই হাত ঘুরে তৎকালিন উপ-পরিচালক ফরিদ আহম্মেদ পাটোয়ারির হাতে আসে অভিযোগটি অনুসন্ধানের জন্য। দুদক বিধিমালা-২০০৭ অনুযায়ী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে অনুসন্ধান শেষ হওয়ার কথা। এর মধ্যে সম্পন্ন না হলে আরো ১৫ কার্যদিবস সময় বাড়ানো যায়। বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে অনুসন্ধান শেষ করতে না পারায় দুদক চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ যোগদান করেই প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের সাড়ে ৭শ’ কারণদর্শানোর নোটিস দেন। তবে সময়সীমার মধ্যে অনুসন্ধান শেষ করতে না পারলেও এ জন্য ফরিদ আহম্মেদ পাটোয়ারিকে কোনো কারণদর্শাননি। তবে অনুসন্ধান প্রক্রিয়ায় তিনি বেশকিছু রেকর্ডপত্র জব্দ করেন। কেনাকাটায় সংশ্লিষ্ট পাসপোর্টের অনেককেই জিজ্ঞাসাবাদ করেন। সবশেষ তিনি ডি-লারুর সরবরাহকৃত পাসপোর্টের নমুনা উচ্চতর পরীক্ষাও সম্পন্ন করেন। সায়েন্স ল্যাবরেটরির ডিজিগনেটেড রেফারেন্স ইন্সটিটিউট ফর কেমিক্যাল মেজারমেন্টস (ডিআরআইসিএম) রিপোর্টও তিনি হাতে নেন। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি কমিশনে পরিপূর্ণ প্রতিবেদন দাখিল করেননি। এরই মধ্যেই ফরিদ আহম্মেদ পাটোয়ারিকে প্রেষণে অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়া হয়। ফাইলটি দেয়া হয় উপ-পরিচালক মো: সফিউল্যাহর হাতে। তার টেবিলে ফাইলটি পড়ে থাকে সাড়ে ৭ মাস। পরবর্তীতে ফাইলটি দেয়া হয় উপ-পরিচালক (বর্তমানে অবসর-পূর্ব ছুটিতে) শাহীন আরা মমতাজকে। তিনি দীর্ঘদিন ফাইলটির রেকর্ডপত্র রেখে দেন বস্তাবন্দী করে। পরবর্তীতে তিনি কিছু রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করেন। কিন্তু এরপর নথিটির কোনো হদিস মেলেনি। তবে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, বিগত কমিশন বিদায় নেয়ার আগে আলোচিত ‘ডি-লারু’ দুর্নীতির ফাইলটি নথিভুক্তি (দায়মুক্তি)র নির্দেশনা দিয়ে যায়। সে অনুসারে অনুসন্ধান পর্যায় থেকে দায়মুক্তি দেয়া হয় অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের।
সূত্রটি আরও জানায়, প্রকল্পের আওতায় ২০১৩ সালে টেন্ডারের মাধ্যমে ইংল্যান্ডভিত্তিক কোম্পানি ‘ডি-লারু’র সঙ্গে চুক্তি হয় সরকারের। ২০১৫ সালে আড়াইকোটি পাসপোর্টের মধ্যে দেড় কোটি পাসপোর্ট বই পাসপোর্ট অধিদফতরকে বুঝিয়ে দেয় প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু ডি-লারুর সরবরাহ করা পাসপোর্ট বইগুলোর প্রাথমিক পরীক্ষায়ই নি¤œমানের বলে ধরা পড়ে। বইগুলো ছাপানোর সময় প্রতিদিন ২ থেকে ৩শ’ বই নষ্ট হয়ে যায়। টেন্ডারের শর্ত অনুযায়ী প্রতিটি বইয়ে ৫২টি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য থাকার কথা। বাস্তবে আছে ৩২টি। গুরুত্বপূর্ণ ২০টি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য কম দেয়ার বিনিময়ে ‘ডি-লারু’ প্রথম দফায়ই পাসপোর্টের তৎকালিন মহাপরিচালক, প্রকল্প পরিচালক, টেকনিক্যাল কমিটি, একসেপ্টেন্স কমিটিকে ৩৫ কোটি টাকা দেয় বলে অভিযোগ রয়েছে। টেন্ডারে তিন ধরণের পাসপোর্ট বই কেনা হয়। সাধারণ পাসপোর্ট , অফিসিয়াল পাসপোর্ট এবং ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্ট বই। বইগুলোতে নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য না থাকার কারণে সহজেই জাল-জালিয়াতি করা সম্ভব হয়। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে হাজার হাজার অফিসিয়াল পাসপোর্ট জাল হয়। সাধারণ মানুষের হাতে চলে যায় কয়েক হাজার অফিসিয়াল পাসপোর্ট। এ নিয়ে দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের পরষ্পর চিঠি চালাচালির এক পর্যায়ে বিষয়টি গণমাধ্যমে চলে আসে। দুদকের অনুসন্ধানেই বেরিয়ে ভয়াবহ দুর্নীতি। কিন্তু এ দুর্নীতির সঙ্গে কয়েকজন রাঘব বোয়াল জড়িত থাকায় সংস্থাটি মামলা রুজুতে ‘ধীরে চলো’ নীতি অনুসরণ করে।
সূত্রমতে, ডি-লারু কেলেংকারির দুর্নীতি প্রমাণে দুদকের হাতে আসা রেকর্ডপত্রই যথেষ্ট। অফিসিয়াল পাসপোর্ট জালিয়াতির অনুসন্ধানে নেমে ২০১৬ সালের ১ ডিসেম্বর দুদক ‘ডিজিগনেটেড রেফারেন্স ইন্সটিটিউট ফর কেমিক্যাল মেজারমেন্ট’র মেজারমেন্ট সার্ভিস সেকশনকে (এমএসএস) তিন ধরণের পাসপোর্টের নমুনা কপি দেয়। একইবছর ১৪ ডিসেম্বর মেজারমেন্ট সেকশন দুদকে প্রতিবেদন দেয়। এ হিসেবে অনুসন্ধান শুরুর ২ বছরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা মামলা দায়ের করার মতো যথেষ্ট প্রমাণাদি সংগ্রহ করেন। ডিআরআইসিএম’র কাছে পাসপোর্টের ১৪৭টি স্পেসিফিকেশন যাচাই করার জন্য দেন তৎকালিন অনুসন্ধান কর্মকর্তা। প্রতিষ্ঠানটির মেজারমেন্ট সার্ভিস সেন্টার (এমএসএস) টেন্ডারে উল্লেখিত স্পেসিফিকেশন যাচাই করে। নমুনা পাসপোর্টগুলো হচ্ছে, সাধারণ পাসপোর্ট (নং-বিএম-০৫৯১০০১), অফিসিয়াল পাসপোর্ট (নং-বিএমজি-০০২৩০০১) এবং একটি ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্ট (নং-০০০৭) । এমএসএস’র পরীক্ষার ফলাফলে দেখা যায় টেন্ডারে উল্লেখিত স্পেফিকেশন এবং ডি-লারু’র সরবরাহকৃত এমআরপি পাসপোর্ট বইয়ে আকাশ-পাতাল ব্যবধান।
টেন্ডার স্পেসিফিকেশনে বলা হয়েছে, এমআরপি পাসপোর্ট বইয়ের পেছনের কভার পৃষ্ঠার সিকিউরিটি ফাইবার হবে ৭০ থেকে ৭৫টি। পরীক্ষায় মিলেছে ২৫ থেকে ৩০টি সিকিউরিটি ফাইবার। স্পেসিফিকেশনের অর্ধেকের কম ফাইবার দিয়ে তৈরি করা হয়েছে পাসপোর্ট বই। টেন্ডারে ‘ভিসা পেজ’র ১৯ নম্বর স্পেসিফিকেশনে বলা হয়েছে, এমআরপি বইয়ে ‘রেইন বো প্রিন্টিং’ থাকতে হবে। এমএসএস’র রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘নন-কমপ্লায়েন্ট’। অর্থাৎ কোনো রেইন বো প্রিন্টিং নেই। ২১ নম্বর স্পেসিফিকেশনে বলা হয়েছে বইয়ে ‘ইন্টিগ্রেটেড পেজ নম্বর’ থাকতে হবে, যা ইউভি লাইটে দেখা যাবে। ডি-লারু স্যাম্পলে ‘ইন্টিগ্রেটেড পেজ নম্বর’ দেখালেও সরবরাহকৃত বইয়ে সেটি পাওয়া যায়নি। ফলে সহজেই এমআরপি পাসপোর্ট জাল হচ্ছে। এমএসএস’র রিপোর্টে এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, ‘নন-কমপ্লায়েন্ট’। ২৬ নম্বর স্পেসিফিকেশনে বলা হয়েছে, প্রতি পৃষ্ঠায় ৬০ থেকে ৬৫টি ‘সিকিউরিটি ফাইবার’ থাকতে হবে, যা ইউভি লাইটে দেখা যাবে । কিন্তু ডি-লারু স্যাম্পল বইতেই সাধারণ পাসপোর্টে ২৫ থেকে ৩০টি সিকিউরিটি ফাইবার দিয়েছে। সরবরাহ করা বইয়ে পাওয়া গেছে ২০ থেকে ২৫টি ফাইবার। অফিসিয়াল পাসপোর্টের স্যাম্পলে দেয়া হয় ২৫ থেকে ৩৫টি। সরবরাহ করা বইয়ে মিলেছে ২৫ থেকে ৪০ টি করে ফাইবার। ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্ট বইয়ের স্যাম্পলে ছিলো ২৫ থেকে ৩৫টি ফাইবার। পরীক্ষায় মিলেছে ২৫ থেকে ৪০টি। গড়ে ৪০টি ফাইবার কম দিয়ে বই সরবরাহ করা হয়েছে। পাসপোর্টের টেন্ডার স্পেসিফিকেশনের ৪০ নম্বরে (বায়োডাটা পেজ) রেইনবো প্রিন্ট থাকার কথা বলা হয়েছে। যা ইউভি লাইটে দেখা যাবে। কিন্তু ডি-লারু স্যাম্পলেই এটি দেয়নি। সরবরাহকৃত বইয়েও এটির অস্তিত্ব মেলেনি। এমএসএস রিপোর্টে এ বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘নন-কমপ্লায়েন্ট’। টেন্ডারের ৪৪ নম্বরের চাহিদা অনুযায়ী পাসপোর্ট বইতে ৮৫ থেকে ৯০টি সিকিউরিটি ফাইবার থাকতে হবে। সাধারণ এবং অফিসিয়াল পাসপোর্টের স্যাম্পলে এটি আছে ৩৫ থেকে ৪০টি। ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্টে আছে ৩৫ থেকে ৪০টি। টেন্ডারের ৪৫ নম্বর স্পেসিফিকেশনে রয়েছে সেকেন্ডারি পোট্রেট ( ঘোস্ট ইমেজ), যা ইউভি লাইটে দেখা যাবে। সরবরাহ করা কোনোপ্রকার পাসপোর্ট বইতেই এটির অস্তিত্ব নেই। এমএসএস’র রিপোর্টে বলা হয়েছে ‘নন-কমপ্লায়েন্ট’।
টেন্ডারের ৪৬ নম্বর স্পেসিফিকেশনে রয়েছে ইউভি পাসপোর্ট নম্বর। এটি ডি-লারুর স্যাম্পলে নেই, সরবরাহও করেনি। পাসপোর্ট টেন্ডারের ১৩ নম্বর স্পেসিফিকেশনে বলা হয়েছে, বইয়ের শুধুমাত্র ফ্রন্ট কভার হবে ১৩ মাইক্রোনের সোনালি ফয়েল এমবোসিং। পুরুত্ব হবে ৩৫০ মাইক্রন। এমএসএস’র রিপোর্ট বলছে ‘নট-পারফর্মড’, অর্থাৎ স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী গোল্ডেন এমবোসিং দেয়া হয়নি। ডাটা পেজ ব্যতিত পেজের ডিজাইন সংক্রান্ত ৩৭ নম্বর স্পেসিফিকেশনে আছে রেইনবো প্রিন্টিং, এন্টি স্ক্যান প্যাটার্ন (স্টার টাইপ)। বইটি যাতে স্ক্যানিং করা না যায় সে লক্ষ্যে এন্টি স্ক্যান প্যাটার্ন রাখা হলেও সরবরাহ করা ডি-লারুর কোনো রকম পাসপোর্টেই এটি নেই। ফলে বর্তমান এমআরপি পাসপোর্ট বইগুলো সহজেই স্ক্যান করে জাল করা সম্ভব। ৩৮ নম্বর ‘প্ল্যানচিস্ট’ সম্পর্কে এমএসএস’র রিপোর্টে বলা হয়েছে ‘নন-কমপ্লায়েন্ট’। টেন্ডারে ‘হাই সিকিউরিটি পেপার’ ৩৯(১) নম্বর স্পেসিফিকেশনে বলা হয়েছে, ইউভি লাইটের স্পর্শকাতর তন্তু, অদৃশ্য হলুদ, নীল এবং লাল কালি। ফাইবারের দৈর্ঘ্য হবে ৩/৩.৫ মিলিমিটার। ফাইবারের পুরুত্ব হবে ২০/২৫ ডেসিটেক্স। ওজন হবে ৯৮ গ্রাম। সাধারণ পাসপোর্টের স্যাম্পলে রয়েছে ৯৯.২ গ্রাম, সরবরাহ করা হয় ৯৬.৬ গ্রাম। অফিসিয়াল পাসপোর্টের স্যাম্পলে ৯৮.৮ গ্রাম সরবরাহে ৯৯.২ গ্রাম এবং ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্টের স্যাম্পলে ১০০.২ গ্রাম এবং সরবরাহে ৯৫.৯ দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ এখানে চিকন ফাইবার দিয়ে পেজের পুুরুত্ব বাড়ানো হয়েছে। ৪০ নম্বর স্পেসিফিকেশনে ইনার কভার পেজ ৫০ শতাংশ কটন এবং ৫০ সেলুলজ দেয়ার কথা থাকলেও সেটি দেয়া হয়নি। এমএসএস’র প্রতিবেদনে বলা হয় ‘নট পারফর্মড’। এর ফলে বইগুলো তাপামাত্রার তারতম্য ঘটলেই টিউবের মতো বেঁকে যায়। ৭৩ নম্বর স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী পেজ নম্বরে ইন্টিগ্রেটেড ব্যাকগ্রাউন্ড থাকার কথা। কিন্তু ডি-লারু সাধারণ পাসপোর্টের স্যাম্পলেই এটি দেয়নি। সরবরাহকৃত সাধারণ পাসপোর্টেও এটি নেই। উচ্চতর পরীক্ষায় এরকম অসংখ্য বিচ্যুতি পাওয়া যায়।
এমন অসংখ্য প্রমাণ মিললেও অনুসন্ধানটি অদৃশ্য সুতোর টানে মামলা অবধি গড়ায়নি। বর্তমান কমিশন হয়তো আলোচিত এই অনুসন্ধানটির কথা ভুলেই গেছে। যে কারণে আলোচিত এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যত: কোনো ব্যবস্থাই গৃহিত হয়নি। এ বিষয়ে দুদক সচিব মো: মাহবুব হোসেন এ প্রতিবেদককে বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। অনুসন্ধানটি নথিভুক্ত হযেছে নাকি মামলা হয়েছিলো- খোঁজ-খবর নিয়ে জানাতে হবে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
‘শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে’ : তারেক রহমান
সাজেক ভ্রমণে আটকা পড়েছেন ৮০০ পর্যটক
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সুগার মিলের নিরাপত্তা প্রহরীর মৃত্যু
একদিনে ৮৪৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১
বিচার বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা প্রধান বিচারপতির
মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই: তারেক রহমান
জিয়ার ভূমিকাকে অবহেলা করায় পাহাড়ে সমস্যা হচ্ছে : জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হোক আওয়ামী লীগ তা কখনও চায়নি : শিমুল বিশ্বাস
এনপি জনগণকে নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিবে- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এজেডএম ডাঃ জাহিদ হোসেন,
আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে আওয়ামীলীগের পাঁচ নেতা গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনা ও শামীম ওসমানসহ ৩৬ জনের নামে নারায়ণগঞ্জে মামলা।
আড়াইহাজারে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে চাঁদাবাজ গ্রেপ্তার
গাজীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা- ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
ছাত্র জনতার এই অর্জনকে নস্যাৎ করার চেষ্টা চলছে-জামায়াত নেতা আব্দুল করিম
সরকার পতন আন্দোলনের মূল কারিগর তারেক রহমান : রিজভী
চোট নিয়ে খেলছেন সাকিব: যে প্রশ্ন তুললেন তামিম
কুমিল্লার আদালতে মামলা স্থগিতেও সাবেক আইনমন্ত্রীর প্রভাব
আ'লীগের মতো বিএনপিও যদি জুলুম করে জনগণ যাবে কোথায়? - সোনারগাঁয়ে সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেজাউল করিম
এম আবদুল্লাহ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি হওয়ায় সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের অভিনন্দন
পবিত্র সিরাতুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে পাবনায় বর্ণাঢ্য র্্যালী সমাবেশ অনুষ্ঠিত