গ্রেফতারে পূর্বানুমোদন দুর্নীতির জন্য উৎসাহব্যঞ্জক আপিল বিচারাধীন রেখে আইন প্রণয়ন লজ্জাজনক : অভিমত বিশ্লেষকদের

নির্বাচনের আগে সরকারি কর্মচারীদের উপঢৌকন

Daily Inqilab সাঈদ আহমেদ

০৮ জুলাই ২০২৩, ১১:৫৬ পিএম | আপডেট: ০৯ জুলাই ২০২৩, ১২:০৫ এএম

সংবিধানে সব নাগরিকের অধিকার সমান বলে উল্লেখ রয়েছে। নাগরিকের অধিকার সম্বলিত এই বিধানকে পদদলিত করে সরকারি কর্মচারিদের অধিকারকে প্রায়ই ‘বেশি সমান’ করার চেষ্টা লক্ষ্য করা যায়। জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে লক্ষ্যনীয় হয়ে ওঠে সেই চেষ্টা। কিন্তু প্রতিবারে চেষ্টাই উচ্চ আদালতে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে। তবে বিচারের দীর্ঘসূত্রিতায় ফেলে সেই ‘চ্যালেঞ্জ’গুলোকে পর্যবসিত করা হয় অমীমাংসার দিকে। ফলে সরকারি কর্মচারিদেরকে দেয়া অতিরিক্ত নাগরিক সুবিধা উপভোগ এক প্রকার আইনি সুরক্ষা পাচ্ছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত ৪ জুলাই জাতীয় সংসদে স্বশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত্ব প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মচারিদের গ্রেফতারে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন নেয়ার আরও একটি আইন পাস হয়। নির্বাচনকে সামনে রেখে এ আইন প্রণয়নকে সরকারের পক্ষ থেকে সরকারি কর্মচারিদের জন্য ‘উপঢৌকন’ বলে উল্লেখ করেছেন আইনজ্ঞ ও বিশ্লেষকরা। সদ্য পাস হওয়া এ আইনটিও উচ্চ আদালতে চ্যালেঞ্জযোগ্য বলে মনে করছেন তারা।

সংবিধানের ২৭ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে দেশের সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রযলাভের অধিকারী। ২৮(২) অনুচ্ছেদ অনুসারে রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী,পুরুষের সমান অধিকার লাভ করবে। অনুচ্ছেদ ২৯(১) এ বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ ও পদ লাভের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের সুযোগের সমতা থাকবে। নাগরিকের ‘সমান অধিকার’ সংক্রান্ত এসব অনুচ্ছেদের ভিত্তিতে রাষ্ট্র নাগরিকের অধিকার নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এর ব্যত্যয় ঘটলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ-নির্দেশ-বিধানকে উচ্চ আদালতে চ্যালেঞ্জ করতে পারেন। এটি সর্বজন বিদিত। তা সত্ত্বেও সরকারের পক্ষ থেকে প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত ব্যক্তিদের প্রায়ই বাড়তি নাগরিক অধিকার প্রদানের একটি চেষ্টা লক্ষ্য করা যায়।

সর্বশেষ গত ৪ জুলাই জাতীয় সংসদে কন্ঠভোটে এমন বিধান সম্বলিত আরেকটি আইন পাস করা হয়। ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) বিল-২০২৩’ নামক এ আইন নিয়ে এখন সমালোচনা চলছে ব্যাপক। কারণ এ আইন অনুযায়ী, স্বশাসিত সংস্থা রাষ্ট্রায়ত্ত্ব প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দায়িত্ব পালনের সঙ্গে সম্পর্কিত অভিযোগে করা ফৌজদারি মামলায় আদালত চার্জশিট গ্রহণ করার আগে তাকে গ্রেফতার করতে হলে সরকার বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে। আইনটিতে স্বশাসিত সংস্থা রাষ্ট্রায়ত্ত্ব প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় সরকারি প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মচারীদের বেতন-ভাতা, অবসর-সুবিধা সরকারি চাকরি আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

সরকারি চাকরি (সংশোধন) বিল ২০২৩-এ বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের সরকারি চাকরি আইনের ১৫, ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৪ ও ৪৫ ধারার বিধান স্বশাসিত সংস্থা রাষ্ট্রায়ত্ত্ব প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় সরকারের অধীন প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য হবে।

৪১ ধারায় বলা হয়েছে, ‘কোনো সরকারি কর্মচারীর দায়িত্ব পালনের সহিত সম্পর্কিত অভিযোগে দায়েরকৃত ফৌজদারি মামলায় আদালত কর্তৃক অভিযোগপত্র গৃহীত হইবার পূর্বে, তাহাকে গ্রেফতার করিতে হইলে, সরকার বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি গ্রহণ করিতে হইবে।’

আইনের এ সংশোধনী বিষয়ে জাতীয় পার্টির এমপি পীর ফজলুর রহমান বলেছেন, এই আইন স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে। তার মতে, ফৌজদারি মামলায় অভিযোগ গঠনের আগে যে কাউকেই গ্রেফতার করা হয়। এ জন্য কারও অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু সরকারি কর্মচারীদের অভিযোগ গ্রহণের আগে গ্রেফতার করা যাবে না, এটা আইনের চোখে সবাই সমান-এই নীতির পরিপন্থি। গণফোরামের এমপি মোকাব্বির খানও বলেছেন, প্রজাতন্ত্রের কিছু কর্মচারী নিজেকে এমনিতেই স্বঘোষিত মার্শাল আইয়ুব খান বা তার অনুসারী ভাবেন।

কিন্তু এমন কুসুম কুসুম সমালোচনায় ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) বিল-২০২৩’ প্রণয়ন থেকে সরকার নিবৃত হয়নি। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সরকার আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে অত্যন্ত দুরভিসন্ধিমূলকভাবেই আইনটি পাস করেছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের তুষ্ট রাখতেই করা হয়েছে এটি। বিগত ২টি বিতর্কিত নির্বাচনের আগেও এমন আইন করা হয়। পরবর্তীতে যা হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ এবং স্থগিতাদেশ নিয়ে এখনও আপিল বিভাগে বিচারাধীন।

২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার এমন বিধান সম্বলিত একটি আইন করে। ২০১৩ সালে প্রণীত আইন অনুযায়ী, সরকারের অনুমোদন ছাড়া সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না। এর মাধ্য দিয়ে দুর্নীতি বিরোধী একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনি এখতিয়ার খর্ব করা হয়। ফলে ওই বছর ২৫ নভেম্বর ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পীস ফর বাংলাদেশ’ (এইচআরপিবি) প্রণীত সংশোধনী আইনটি হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করে। রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে ২০১৫ সালের ৩০ জানুয়ারি আদালত আইনটি অসাংবিধানিক ও অবৈধ ঘোষণা করেন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা হয়। আপিল বিভাগ হাইকোর্টের এ আদেশের ওপর অন্তর্বর্তীকালিন স্থগিতাদেশ দেন। ওই আপিল এখনও নিষ্পত্তির অপেক্ষায়।

বিশ্লেষকদের মতে, দুদক আইন ছাড়াও দেশে বিদ্যমান ফৌজদারি আইনে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুরক্ষা এমনিতেই রয়েছে। ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৭ ধারা অনুসারে সরকারি কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পেলে চার্জশিট দাখিলের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা দপ্তরের অনুমোদন লাগবে। তবে গ্রেফতারে বাধা নেই। কিন্তু নতুন আইনে চার্জশিট আদালতে গৃহিত হওয়ার আগে গ্রেফতার করতে চাইলে সরকারের অনুমতি লাগবে।

এ অবস্থায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০১৮ সালে ফের সরকারি কর্মচারিদের সুরক্ষা দিতে সরকারি চাকরি বিধি সংশোধন করা হয়। ব্যাপক সমালোচনার মুখে তবে সেটির প্রয়োগ তখন নিবৃত থাকে। প্রয়োগের চেষ্টা করা হয় ২০১৯ সালে। সেই চেষ্টাকে পূর্ণতা দেয়া হলো সরকারি চাকরি (সংশোধন) বিল ২০২৩ প্রণয়ণের মধ্য দিয়ে। তবে নির্বাচন এলেই সরকারের পক্ষ থেকে একই ধরণের আইন বারংবার প্রণয়নকে ‘লজ্জ্বাজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। তিনি বলেন, এটি করা হয়েছে সরকারি কর্মচারিদের তুষ্ট রাখার জন্য। এবারের আইনটিও চ্যালেঞ্জযোগ্য। তবে আমাদের লজ্জ্বা লাগছে একই বিষয়কে বার বার চ্যালেঞ্জ করতে। আপিল বিভাগে আগের বিষয়টি বিচারাধীন। বিষয়টি আপিল বিভাগ থেকেই নিষ্পত্তি হতে পারতো। সেটির অপেক্ষা না করে আবারও সরকারি কর্মচারিদের সুরক্ষায় আইন করে ফেলা হলো। আপিল বিভাগতের প্রতি সম্মান দেখানো হলো না। সুপ্রিম কোর্টকে সম্মান দেখানোর প্রাক্টিস উঠে যাচ্ছে। বিষয়টি আমাদের বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এটিকে সরকারের তরফ থেকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারিদেরকে দেয়া একটি ‘ঘুষ’ও বলা যেতে পারে। যদিও এ ঘুষ কাজে লাগবে বলে মনে হচ্ছে না। দেশের মানুষ এবং উন্নয়ন অংশীদারদের এবারের দাবি হচ্ছে নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন।

অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা জজ মো: মঈদুল ইসলামের মতে, বিষয়টি খুবই দু:খজনক। যেখানে মূল আইনটিই এখনও পেন্ডিং। যেখানে মূল আইনকে হাইকোর্ট স্থগিত করেছেন। সেখানে সাব্যস্ত হয়েছে যে, সরকারি কর্মচারিদের পক্ষে করা এই আইনটি বৈষম্যমূলক, সেখানে আবার এ ধরণের সংশোধনী আনা হলো। এটি দুর্নীতিবাজ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের জন্য অত্যন্ত উৎসাহব্যঞ্জক। এমনিতেই সরকারের পদস্থ বড় দুর্নীতিবাজ কর্মকাদের বিরুদ্ধে দুদক কোনো ব্যবস্থা নেয় না। এখন স্বশাসিত,স্বায়ত্বশাসিত এবং আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানের ছোট কর্মচারিরা দুর্নীতিতে আরও সাহসী হবেন। দুর্নীতি করলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে না-এই সংশোধনী তেমনই একটি আশ্বাস মাত্র। দুর্নীতিকে উৎসাহিত করার জন্যই এটি করা হয়েছে।

এদিকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারিদের কল্যাণে সরকারের এই আইনের সংশোধনীতে হতাশা নেমে এসেছে দুর্নীতি দমন কমিশনে। সংস্থায় কর্মরত সিনিয়র কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করে জানান, এমনিতেই প্রতিষ্ঠানটি দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ থেকে দৃশ্যত: নিবৃত রয়েছে। দুর্নীতি মামলা দায়ের হলেও গ্রেফতার করছে না। জামিন না নিলেও তাদের গ্রেফতার স্পর্শ করার ন্যূনতম আগ্রহটুকুনও দেখাচ্ছে না। সেখানে এ ধরণের আইন দুদকের কার্যক্রমকে স্থিমিত করবে। অনুমোদন নেয়ার পূর্বশর্ত জুড়ে দেয়ায় প্রতিরোধমূলক ‘ফাঁদ মামলা’ বন্ধ হয়ে যাবে। তবে পাস হওয়া আইনটির বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মন্তব্য জানতে চেয়ে গতকাল শনিবার দুদক সচিব মো: মাহবুব হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। রিং হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বিডিআর হত্যাকাণ্ড তদন্তে ৭ সদস্যের কমিশনে যারা আছেন
‘বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন’-এ বারের অন্তর্ভুক্তিকরণ প্রস্তাব
যাকাত বোর্ডের ১১ কোটি টাকা বিতরণের প্রস্তাব অনুমোদিত
জিনিসের দাম একবার বাড়লে কমানো কঠিন: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তরুণদের প্রস্তুতি নিতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
আরও

আরও পড়ুন

বিডিআর হত্যাকাণ্ড তদন্তে ৭ সদস্যের কমিশনে যারা আছেন

বিডিআর হত্যাকাণ্ড তদন্তে ৭ সদস্যের কমিশনে যারা আছেন

‘বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন’-এ বারের অন্তর্ভুক্তিকরণ প্রস্তাব

‘বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন’-এ বারের অন্তর্ভুক্তিকরণ প্রস্তাব

সোনারগাঁওয়ে বাস-অ্যাম্বুলেন্সের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

সোনারগাঁওয়ে বাস-অ্যাম্বুলেন্সের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

মামলা রেকর্ড করতে ঘুষ গ্রহণ, কুষ্টিয়ায় ওসি ও এসআই ক্লোজ

মামলা রেকর্ড করতে ঘুষ গ্রহণ, কুষ্টিয়ায় ওসি ও এসআই ক্লোজ

কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় জামায়াতের ২ কর্মী বহিষ্কার

কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় জামায়াতের ২ কর্মী বহিষ্কার

পতিত আওয়ামী স্বৈরাচারের গত ১৭ বছরের নির্যাতন ভুলে যাবার সুযোগ নেই: আমিনুল হক

পতিত আওয়ামী স্বৈরাচারের গত ১৭ বছরের নির্যাতন ভুলে যাবার সুযোগ নেই: আমিনুল হক

পাবনা ব্যাপ্টিস্ট চার্চে প্রাক বড়দিন উৎসব অনুষ্ঠিত

পাবনা ব্যাপ্টিস্ট চার্চে প্রাক বড়দিন উৎসব অনুষ্ঠিত

পূর্বধলায় শীতার্ত মানুষের মাঝে ইসলামী যুব আন্দোলনের কম্বল বিতরণ

পূর্বধলায় শীতার্ত মানুষের মাঝে ইসলামী যুব আন্দোলনের কম্বল বিতরণ

ধর্ম-বর্ণ নয়, সমান মর্যাদায় হোক নাগরিক পরিচয়: জোনায়েদ সাকি

ধর্ম-বর্ণ নয়, সমান মর্যাদায় হোক নাগরিক পরিচয়: জোনায়েদ সাকি

এসবিএসি ব্যাংকের শরিয়াহ্ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

এসবিএসি ব্যাংকের শরিয়াহ্ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

আ.লীগের হাতেও নির্যাতিত হয়েছিলেন সেই মুক্তিযোদ্ধা, কিন্তু তুলে ধরেনি গণমাধ্যম!

আ.লীগের হাতেও নির্যাতিত হয়েছিলেন সেই মুক্তিযোদ্ধা, কিন্তু তুলে ধরেনি গণমাধ্যম!

ভারত বাংলাদেশ থেকে বস্তা বস্তা টাকা লুট করেছে : দুদু

ভারত বাংলাদেশ থেকে বস্তা বস্তা টাকা লুট করেছে : দুদু

আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

মতিঝিলে বিশ্বমানের ডায়াগনস্টিক সেবা প্রদান শুরু আইসিডিডিআর,বি’র

মতিঝিলে বিশ্বমানের ডায়াগনস্টিক সেবা প্রদান শুরু আইসিডিডিআর,বি’র

স্বামীর অগোচরে স্ত্রী অন্য কারও সাথে কথা বলা প্রসঙ্গে?

স্বামীর অগোচরে স্ত্রী অন্য কারও সাথে কথা বলা প্রসঙ্গে?

চাঁদপুর মেঘনায় মালবাহী জাহাজে ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা, গুরুতর আহত ১

চাঁদপুর মেঘনায় মালবাহী জাহাজে ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা, গুরুতর আহত ১

পতিত স্বৈরাচার হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি

পতিত স্বৈরাচার হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি

যাকাত বোর্ডের ১১ কোটি টাকা বিতরণের প্রস্তাব অনুমোদিত

যাকাত বোর্ডের ১১ কোটি টাকা বিতরণের প্রস্তাব অনুমোদিত

১৬ বছরে নির্বাচন ব্যবস্থা নির্বাসনে চলে গিয়েছিল : সংস্কার কমিশন প্রধান

১৬ বছরে নির্বাচন ব্যবস্থা নির্বাসনে চলে গিয়েছিল : সংস্কার কমিশন প্রধান

জিনিসের দাম একবার বাড়লে কমানো কঠিন: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

জিনিসের দাম একবার বাড়লে কমানো কঠিন: পরিকল্পনা উপদেষ্টা