উত্তরের আবদুল্লাহপুর থেকে দক্ষিণের যাত্রাবাড়ী

পদযাত্রায় জনতার ঢল

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৯ জুলাই ২০২৩, ১১:৪৫ পিএম | আপডেট: ২০ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম

বিএনপির এক দফার আন্দোলন পদযাত্রায় যেন মানুষের ঢল নেমেছিল। রাস্তায় মানুষ আর মানুষ। মিছিল আর মিছিল। উত্তরার আবদুল্লাহপুর থেকে শুরু করে রামপুরার আবুল হোটেল; মালিবাগের চৌধুরী পাড়া থেকে যাত্রাবাড়ি বিশ্ব রোডে জনতার ঢল নামে। প্রচ- রোদে ব্যানার, প্লাকার্ড, ফেন্টুন হাতে হাজার হাজার নেতাকর্মী মিছিল নিয়ে রাস্তায় নামে। খন্ড খন্ড মিছিলে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে রাজপথ। সবার মুখে শ্লোগান ‘সরকারের পদত্যাগ চাই, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে’। রাতের নির্বাচন চলবে না দিনের ভোট করতে হবে। শত মানুষের খ- মিছিল, হাজার মানুষের বড় মিছিল সবগুলো গিয়ে মিশে যায় যাত্রাবাড়িতে। এ যেন ছোট-বড় নদীর পানি সাগরের মোহনায় মিশে যাওয়ার মতো। রাস্তার দুই পাশে শত শত মানুষ দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়ে মিছিলকে স্বাগত জানায়। এ এক অন্যরকম দৃশ্য; অন্যরকম চিত্রপট। বিগত শতকের আশির দশকে এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের মতোই ভোটাধিকার আদায়ে রাজপথে জনতার নতুন ঢেউ।

সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে গতকাল বুধবার দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকাসহ সারাদেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে পদযাত্রা করেছে বিএনপি। প্রথম দিনে গাবতলী থেকে রায়সাহেব বাজার ১৬ কিলোমিটার পদযাত্রার পর গতকাল আব্দুল্লাহপুর থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ পথ পায়ে হেটে গেছেন দলটির নেতাকর্মীরা। মাথার উপরে সূর্যের তীব্র বিকিরণ আর পায়ের নিচে উত্তপ্ত রাজপথ কোনকিছুই দুর্বল করতে পারেনি তাদের মনোবলকে। আবহাওয়ার রিপোর্টে ৩৫-৩৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা দেখালেও অনুভূতি ছিল ৪০-৪২ ডিগ্রি, এই প্রচ- গরমে ঘেমে-নেয়ে একাকার হয়ে গেলেও ক্লান্তি ছিল না তাদের চোখে-মুখে। বরং ছিল এক দফা দাবি আদায়ের আন্দোলন সফল করার প্রতিজ্ঞা। হাতে হাতে ছিল জাতীয় ও দলীয় পতাকা, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি সম্বলিত প্লেকার্ড আর মুখে বজ্রকণ্ঠে শ্লোগান। ‘এক দফা এক দাবি শেখ হাসিনা কবে যাবি’, ‘চোর চোর ভোট চোর, শেখ হাসিনা ভোট চোর’, ‘মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’, ‘জেল-জুলুম-হুলিয়া, নিতে হবে তুলিয়া’, ‘এই মুহূর্তে দরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার’, ‘আমার ভোট আমি দেব, রাতে নয় দিনে দিবো’,। সরকার পদত্যাগের এক দফা দাবি আদায়ে এভাবেই গতকাল বুধবার রাজধানীর আব্দুল্লাহপুর থেকে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা পর্যন্ত দীর্ঘ পথ পায়ে হেটেছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। প্রথম দিনের মতো দ্বিতীয় দিনেও লাখো জনতার ঢল নামে পদযাত্রায়। তাদের পদভারে আর শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে রাজধানী। পথে পথে তাদের উদ্দেশ্যে হাত নেড়ে, কড়তালি দিয়ে উৎসাহ যুগিয়েছেন দোকানদার, রিকশাচালক, শ্রমিক, পথচারী, ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষ।

এক দফার এই দাবিতে বিএনপির মতো সরকারবিরোধী আরো ৩৫টি রাজনৈতিক দল একই কর্মসূচি পালন করেছে। ঢাকার পাশাপাশি বিভিন্ন বিভাগীয় ও জেলা শহরেও গতকাল পদযাত্রা করেছে বিএনপি। আগেরদিন লক্ষ্মীপুর, ফেনী, খাগড়াছড়ি, কিশোরগঞ্জ, বগুড়া, নরসিংদী, জয়পুরহাটসহ বেশ কয়েকটি জেলায় বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে লক্ষ্মীপুরে পুলিশের গুলিতে কৃষক দলের এক নেতা নিহত হয়। তবে গতকাল কেবল দিনাজপুর ও চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

ঢাকায় আব্দুল্লাহপুর থেকে সকাল ১১টা ২০ মিনিটে পদযাত্রা শুরু করেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি নেতাকর্মীরা। তবে সকাল ৮টা থেকেই উত্তরা, বিমানবন্দর, খিলক্ষেত এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা খ- খ- মিছিল নিয়ে পদযাত্রাস্থলে উপস্থিত হতে থাকেন। সকাল ১০টার মধ্যেই হাজার হাজার নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি শ্লোগান ধরেন, ‘এক দফা এক দাবি’। নেতা-কর্মীরা এই সমস্বরে জবাব দেয়.. ‘হাসিনা তুই কবে যাবি’।

মির্জা আব্বাস বলেন, আমার গণতান্ত্রিক অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করতে যেয়ে মিছিল-মিটিং করব আর আপনারা ইট মারবেন, পাথর মারবেন আর আমরা ছেড়ে দেবো, এটা তো হবে না। ছেড়ে দেয়ার দিন শেষ, এখন খালেদা জিয়ার বাংলাদেশ। আর কাউকে ছাড় দেয়া যাবে না। আমাদের অধিকার আমাদেরই রক্ষা করতে হবে। মঙ্গলবার সারা দেশে আপনারা (ক্ষমতাসীনরা) আমাদের ওপরে যে অত্যাচার করেছেন, সেই অত্যাচারের সমচিত জবাব আমরা দেবো ইনশাল্লাহ।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ভোটের অধিকার আদায় করে নেবে। ১৫ বছর আপনাদের অত্যাচার আমরা সয়েছি, এই অত্যাচার আর আমরা সইব না। আমরা দেশের জনগণ, বিএনপির নেতা-কর্মীরা জেল খাটতে শিখেছে, মৃত্যুবরণ করতে শিখেছে, মিছিল করতে শিখেছে, আপনাদের অত্যাচার আর সহ্য করতে পারবো না। আমরা অত্যাচারের জবাব দেবে।

আওয়ামী লীগ শান্তি মিছিলের নামে অশান্তি সৃষ্টি করছে অভিযোগ করে মির্জা আব্বাস বলেন, লক্ষীপুরে আমাদের লোক মেরেছেন, আপনারা শান্তি মিছিলের নামে অশান্তি তৈরি করছেন। আমাদের মিটিংয়ে আমাদের মিছিলে কোনো রকম গোলোযোগ হয় না। আপনারা গোলযোগ তৈরি করতে চান। কেনো? আমরা যেদিন মিছিল-মিটিং করি, আপনারা সেদিন দিয়েন না। আপনারা যেদিন করবেন, আমরা দেবো না। আর তা না করে গোলোযোগ করাবেন, এটা আর সহ্য করা হবে না।

দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, বিশাল রাস্তা উপরে রোদ্র নিচে উত্তপ্ত রাজপথ আর আওয়ামী লীগের অত্যাচার এই তিনটা বাধা অতিক্রম করে আমাদেরকে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে, এই তিনটি বাধা অতিক্রম করে আমাদেরকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে, তারেক রহমানকে ফিরে আনতে হবে। আমাদের কথা বলার অধিকার, ভোটের অধিকার আদায় করতে হবে। এই বাংলাদেশ কারো করদ রাজ্য নয়, এই বাংলাদেশ এদেশের মানুষের বুকের তাজা রক্ত দিয়ে স্বাধীন করেছে।

কাটাছেড়া নয়, অখ- সংবিধানে নির্বাচন হতে হবে জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, আমি দেখলাম, কাদের সাহেব (ওবায়দুল কাদের) বলেছেন, সংবিধানের বাইরে আপনারা একচুল সরবেন না। খুব ভালো কথা কাদের সাহেব। আপনার কথায় আপনি স্থির থাকেন। আমরাও বলি, সংবিধানের বাইরে আমরাও এক পা যাবো না। সবার লক্ষ্য সংবিধান। খায়রুল হকের (এবিএম খায়রুল হক) সংবিধান না বাংলাদেশের সংবিধান। আমরা চাই অখ- সংবিধান। যে সংবিধানে কাটা ছেঁড়া করা হয়নি। যে সংবিধান থেকে মানুষের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে ওই সংবিধান আমরাও চাই না। আমরা চাই সেই সংবিধান যে সংবিধানে কাটাকাটি ছিলো না, অপারেশন ছিলো না, পোস্টমার্টাম ছিলো না সেই সংবিধান বাংলাদেশের জনগণ তৈরি করেছিলো সেই সংবিধান আমরা চাই।

মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আমিনুল হকের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য জয়নুল আবেদনী ফারুক, গাজীপুর জেলা সভাপতি ফজলুল হক মিলন প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে আব্দুল্লাহ পুর থেকে পদযাত্রা শুরু করে বিএনপি। পদযাত্রাটি উত্তরা, বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, কুড়িল বিশ্বরোড, নতুন বাজার, বাড্ডা, নতুনবাজার, মালিবাগ, খিলগাঁও, বাসাবো, মুগদা, সায়েদাবাদ হয়ে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তায় গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।

সরেজমিনে দেখা যায়, পদযাত্রাটি শুরুর সময়ই হাজার হাজার নেতাকর্মী আব্দুল্লাহপুরে উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে পথে পথে অন্যান্য ইউনিটের নেতাকর্মীরা যুক্ত হন। আর মহানগর দক্ষিণের নেতাকর্মীরা যুক্ত হন রামপুরা ব্রিজ এলাকায়। পদযাত্রাটি রামপুরা ব্রিজে পৌঁছানোর আগেই সেখানে দুপুর থেকেই অস্থায়ী ট্রাকে মঞ্চ বানিয়ে দক্ষিণের নেতাকর্মীরা সমবেত হতে থাকেন। এসময় দক্ষিণের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন এবং উপস্থিত হাজার হাজার নেতাকর্মী সরকারবিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন।

বেলা ৩টায় উত্তরের পদযাত্রাটি রামপুরায় পৌঁছালে লাখো মানুষের ঢল তৈরি হয় ওই এলাকায়। সেখান থেকে উত্তরের নেতাকর্মীরা ফিরে যান এবং দক্ষিণের নেতাকর্মীরা পায়ে হেটে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত যান।

ঢাকা ছাড়া বুধবার দিনাজপুরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, খুলনায় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও চট্টগ্রাম মহানগরে স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী পদযাত্রায় নেন।

বিএনপির পাশপাশি সমমনা জোটগুলোর মধ্যে সকাল ১১টায় গণতন্ত্র মঞ্চ জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে কমলাপুর পর্যন্ত এবং ১২ দলীয় জোট কমলাপুর থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট কমলাপুর থেকে যাত্রাবাড়ী এবং লেবার পার্টি পুরানা পল্টন থেকে মানিকনগর, এলডিপি এফডিসির কাছে থেকে, গণফোরাম-পিপলস পার্টি আরামবাগের কাছ থেকে পদযাত্রা করে।####


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

যাকাত বোর্ডের ১১ কোটি টাকা বিতরণের প্রস্তাব অনুমোদিত
জিনিসের দাম একবার বাড়লে কমানো কঠিন: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তরুণদের প্রস্তুতি নিতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
২০২৫ সালে নিম্নমাধ্যমিক-মাধ্যমিকে ৭৬ দিনের ছুটির তালিকা প্রকাশ
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
আরও

আরও পড়ুন

স্বামীর অগোচরে স্ত্রী অন্য কারও সাথে কথা বলা প্রসঙ্গে?

স্বামীর অগোচরে স্ত্রী অন্য কারও সাথে কথা বলা প্রসঙ্গে?

চাঁদপুর মেঘনায় মালবাহী জাহাজে ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা, গুরুতর আহত ১

চাঁদপুর মেঘনায় মালবাহী জাহাজে ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা, গুরুতর আহত ১

পতিত স্বৈরাচার হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি

পতিত স্বৈরাচার হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি

যাকাত বোর্ডের ১১ কোটি টাকা বিতরণের প্রস্তাব অনুমোদিত

যাকাত বোর্ডের ১১ কোটি টাকা বিতরণের প্রস্তাব অনুমোদিত

১৬ বছরে নির্বাচন ব্যবস্থা নির্বাসনে চলে গিয়েছিল : সংস্কার কমিশন প্রধান

১৬ বছরে নির্বাচন ব্যবস্থা নির্বাসনে চলে গিয়েছিল : সংস্কার কমিশন প্রধান

জিনিসের দাম একবার বাড়লে কমানো কঠিন: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

জিনিসের দাম একবার বাড়লে কমানো কঠিন: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

স্বৈরাচারের দোসর শাহরিয়ার আলমের স্ত্রী-সন্তানসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

স্বৈরাচারের দোসর শাহরিয়ার আলমের স্ত্রী-সন্তানসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

মুজিবল্যান্ড বানিয়ে হিন্দুস্তানে থাকুক আ.লীগ : রাশেদ প্রধান

মুজিবল্যান্ড বানিয়ে হিন্দুস্তানে থাকুক আ.লীগ : রাশেদ প্রধান

মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতার মালা পড়িয়ে সম্মানহানী

মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতার মালা পড়িয়ে সম্মানহানী

আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই  আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন

আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই  আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন

বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ

বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত

নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি  বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন

নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ  কাজের আহ্বান: এমরান আহমদ চৌধুরী

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ  কাজের আহ্বান: এমরান আহমদ চৌধুরী

রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন

রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তরুণদের প্রস্তুতি নিতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তরুণদের প্রস্তুতি নিতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২০২৫ সালে নিম্নমাধ্যমিক-মাধ্যমিকে ৭৬ দিনের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২০২৫ সালে নিম্নমাধ্যমিক-মাধ্যমিকে ৭৬ দিনের ছুটির তালিকা প্রকাশ

খুলনা থেকে পদ্মাসেতু হয়ে ঢাকার পথে যুক্ত হচ্ছে ট্রেন জাহানাবাদ

খুলনা থেকে পদ্মাসেতু হয়ে ঢাকার পথে যুক্ত হচ্ছে ট্রেন জাহানাবাদ

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত গ্রহনযোগ্য নির্বাচন দিন

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত গ্রহনযোগ্য নির্বাচন দিন

আশুলিয়ায় কিশোর গ্যাং এর হামলায় আহত ৩

আশুলিয়ায় কিশোর গ্যাং এর হামলায় আহত ৩