অংশগ্রহণমূলক অবাধ সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের তাগিদ
২০ জুলাই ২০২৩, ১১:৩৮ পিএম | আপডেট: ২০ জুলাই ২০২৩, ১১:৪৯ পিএম
ঢাকায় কর্মরত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুক গতকাল বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ বৈঠকের উদ্দেশ্যই হলো আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইস্যু। নির্বাচনী পরিবেশ এবং ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল বিএনপির রাজনৈতিক অবস্থান জানতে তিনি মূলত এই বৈঠক করেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে রাজধানীর বনানীতে সেতুভবনে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুক বৈঠক করেন। অতপর বিএনপির চেয়ারপার্সনের গুলশানস্থ কার্যালয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হন। এ সময় কুকের সঙ্গে ছিলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনের পলিটিক্যাল কাউন্সেলর টিমোথি ডকেট।
বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যের ঢাকা দূতাবাস এক টুইটে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এসব বৈঠকে তারা যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশের সম্পর্ক এবং বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেছেন। যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনকে উৎসাহিত করে। এদিকে বাসসের এক প্রতিবেদনে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়, বৈঠক প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেছেন, সাক্ষাৎকালে দেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন কীভাবে হবে, নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব, বিরোধী দলের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হবে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ব্রিটিশ হাইকমিশনার নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার পাশাপাশি অংশগ্রহণমূলক করার কথা বলেছেন।
আওয়ামী লীগ যা বলেছে : বৈঠকের পর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, ব্রিটিশ হাইকমিশনার জানতে চেয়েছেন নির্বাচন নিয়ে দেশের পরিস্থিতি কেমন যাবে। আমরা আমাদের অবস্থান জানিয়েছি। বলা হয়েছে সাংবিধানের বিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পথে কোনো বাধা বা উসকানিমূলক কোনো কর্মকাÐ তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যারা তাদের অবশ্যই ছাড় দেওয়া যাবে না। ক্রিমিনাল অফেন্ডার তো ছাড়া পেতে পারে না!
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমেরিকানদের আমরা যা বলেছি, ইউরোপীয় ইউনিয়নকে আমরা যা বলেছি, ব্রিটিশ হাইকমিশনার তাকেও ঠিক তাই বলেছি। আমাদের বক্তব্য অভিন্ন না। যেভাবে ইলেকশনটা হবে সে নিয়ে আমরা কথা বলেছি। আমাদের মূল বক্তব্য হচ্ছে, প্রত্যেক দেশেই ইলেকশনের বিষয়টা সব গণতন্ত্রিক দেশে একই রকম। ইলেকশন কমিশন ইলেকশন কন্ডাক্ট করে। আমাদের ইলেকশন কমিশন এক সময় সাব-অর্ডিনেট অফিস ছিল প্রাইম মিনিস্টার অফিসের। ইলেকশনের একটা অ্যাক্ট পার্লামেন্টে অ্যাপ্রুভ করা হয়েছে। এরপর ইলেকশন কমিশনের স্বাধীনতা, তাদের রেগুলেটরি, লিগ্যাল, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ, ফিন্যান্সিয়াল পাওয়ারগুলো তাদের বেড়ে গেছে। তারা অনেক বিষয়ে স্বাধীন হয়েছে। আমাদের সংবিধান বলছে, নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করবে। এখন শেখ হাসিনার সরকার পাওয়ারে আছে। এই সরকার তখন রুটিন দায়িত্ব পালন করবে। শিডিউল ডিক্লেয়ারের পরপরই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে। তারা কোনো মেজর পলিসি ডিসিশন নিতে পারবে না বা করতে পারবে না। তারা শুধু রুটিন ওয়ার্ক করবে। আর ইলেকশন করার জন্য যে যে সহযোগিতা দরকার সেটা নির্বাচনকালীন সরকার দেবে।
আপনাদের বক্তব্য শোনার পর ব্রিটিশ হাইকমিশনারের কোনো বক্তব্য আছে কি না জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, আলোচনা হলে যে রকম হয়, সে রকম আলোচনা হয়েছে। আমি বলেছি আমাদের বিষয়, হাইকমিশনার এসেছেন কিছু বিষয় জানতে, তিনিও জানতে চেয়েছেন আমাদের এবং নির্বাচন নিয়ে এ দেশে পরিস্থিতিটা কেমন যাবে? এসব কিছু আলোচনায় স্বাভাবিক কারণে এসে গেছে। তিনি আরো বলেন, আমি একটা বিষয় এখানে বলতে চাই, আমরা; মেইন অপজিশন এবং আওয়ামী লীগ ডিসেম্বর থেকে এই ঢাকা শহরে অনেক সভা-সমাবেশ-পদযাত্রা করেছে এবং আমরাও শান্তি সমাবেশ করেছি। তাদের পদযাত্রা ছিল, আমাদের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখানে অপজিশনের সঙ্গে ঢাকা শহরে এ যাবৎকালে ১ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করে মিটিং অনেকগুলো হয়েছে। কিন্তু তাদের সঙ্গে কখনো কোনো সংঘাত, কোনো প্রকার সংঘর্ষ হয়নি। যেটা হয়েছে গত কয়েক দিনে হঠাৎ করেই কিছু কিছু জায়গায় সংঘাতসংকুল অবস্থা হয়েছে। কোথাও আমাদের অফিস পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে। তাদেরও কোথাও কোথাও পুলিশের সঙ্গে সংঘাত হয়েছে। ল²ীপুরে তাদের একজন মারা গেছে সেটা তারা দাবি করে এবং সেটা পুলিশের সঙ্গে সংঘাতের জেরে। চট্টগ্রামে গতকাল দুএকটা ঘটনা ঘটেছে। এ রকম কিছু কিছু ঘটনা ঘটেছে। এখন এটার জন্য সরকারের যা করা দরকার, সরকারের পক্ষ থেকে বলা আছে, শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পথে কোনো বাধা বা উসকানিমূলক কোনো কর্মকাÐ তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যারা তাদের অবশ্যই ছাড় দেওয়া যাবে না। ক্রিমিনাল অফেন্ডার তো ছাড়া পেতে পারে না!’
গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, তাদের (ব্রিটিশ হাইকমিশনার) বলা তো তারা বলবেই। কেউ নির্বাচনে যদি আসে এটা তার অধিকার। রাজনৈতিক অধিকার, আমি তাকে জোর করতে পারব না অংশগ্রহণ করতে। যে অংশগ্রহণ করবে, করবে। তারা যে শর্ত জুড়ে দিচ্ছে সেটা তো সংবিধানের বাইরে, বিরুদ্ধে। কীভাবে আমি মেনে নেব? সেটা হলো কথা। আমার পরিষ্কার কথা আমার দফা একটা; সংবিধান সম্মতভাবে শেখ হাসিনার অধীনের নির্বাচন হবে। নির্বাচন কমিশন সেই নির্বাচন পরিচালনা করবে। আমাদের সংবিধানের যে নিয়ম-বিধি আছে সেগুলো মেনে। গণতান্ত্রিক দেশগুলো যারা আমাদের সঙ্গে কথা বলেছে, আমি ব্রিটিশ হাইকমিশনারকে জিজ্ঞাসা করেছি, আপনার দেশে নির্বাচনটা কীভাবে হয়? সেখানে কি প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেন? তত্ত¡াবধায়ক সরকার নামে কোনো সরকার কি নির্বাচনের সময় আবির্ভ‚ত হয়? কেউই তো বলতে পারল না। বিএনপি তো অদ্ভুত-উদ্ভট-অযৌক্তিক এ দাবি তুলে ধরছে। আসলে বিএনপি আজকে তাদের নির্বাচিত হওয়ার গ্যারান্টি দিতে পারে এমন নিশ্চিয়তা ছাড়া তারা ইলেকশন করবে না। এটা তাদের পণ। তারা সংবিধান মেনে নির্বাচন করুক। ভয় কীসের? হেরে যাওয়ার ভয়।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ থাকবে না এটা তো মির্জা ফখরুলের বলার দরকার ছিল না। কারণ তারা শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অশান্তিপূর্ণ হতে পারে তার ইঙ্গিত-ইশারা-আলামত কিছু ভায়োলেন্সে উসকানি দিয়ে ইতোমধ্যে সৃষ্টি করেছে এবং তারা জানান দিচ্ছে যে, অশান্তির পথেই তারা যেতে চলেছে। তাদের অশান্তি হলো সন্ত্রাস। তারা সন্ত্রাস করবে এবং সন্ত্রাস করে নির্বাচনকে পÐ করবে। নির্বাচন ভÐুল করবে। এ লক্ষ্য নিয়ে তারা এগিয়ে যাচ্ছে। এটা তারা ইতোমধ্যে জানান দিয়ে ফেলেছে। আমাদের লোকজনকে আমরা শান্ত থাকতে বলেছি। তারা উসকানি দেবে কিন্তু মাথা গরম করা চলবে না। আমরা তো তাদের নিরস্ত্র করতে পারব না। বিএনপি কী করবে-না করবে সেটা তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিএনপির বক্তব্য : ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দলের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ। বৈঠকের পর মির্জা ফখরুল কথা বলেননি; তবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে একটি অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ, সরকার গঠন হবে, এই কনসার্ন ব্রিটিশ সরকারের সব সময় ছিল। আমরা ওয়েস্ট মিনস্টার (ব্রিটেনের পার্লামেন্টারি সরকার ব্যবস্থা) ফলো করি। এই বিষয়গুলোই আজকের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, নতুন করে আজকে বলার কিছু নেই। আমরা একটা কথা বারবার বলছি যে, গণতন্ত্রকামী দেশ যেগুলো আছে, যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে, যারা মানবাধিকারে-আইনের শাসনে, জীবনের নিরাপত্তা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেৃ সবারই কনসার্ন একটা জায়গায়। পরিবর্তনের একমাত্র উপায় হচ্ছে একটা নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারিত্বমূলক নির্বাচন। সেটা বাংলাদেশের জনগণের প্রত্যাশা, তাদেরও (পশ্চিমা শক্তি) একই প্রত্যাশা।
বিএনপি নেতা প্রশাসনে রদবদল, বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচিতে সহিংসতাসহ নানা বিষয় তুলে ধরে বলেন, গত এক সপ্তাহের প্রেক্ষাপটটা যদি ব্যাখ্যা করি, কত মানুষের মৃত্যু হয়েছে, কতজন আহত হয়েছে, কতজন গ্রেপ্তার হয়েছে, কত মামলা হয়েছে, কোথায় কোথায় ডিসি পোস্টিং হচ্ছে, কোথায় কোথায় পুলিশ অফিসার পোস্টিং হচ্ছে, কোথায় কোথায় টিএনও পোস্টিং হচ্ছে। নির্বাচন ছয় মাস পরে। কিন্তু ভোট চুরির প্রকল্প অ্যাকটিভাবে চলছে। গত এক সপ্তাহে চলছে, গত ছয় মাসে চলছে, তার আগেও চলছেৃ এটার কোনো পরিবর্তন কেউ দেখতে পাচ্ছে না। এজন্য বাংলাদেশে নিরপেক্ষ সরকার ব্যতীত সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান আমীর খসরু। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে সারাহ কুকের বৈঠকে ‘অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন’ নিয়ে কথা হয়েছে। এই বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কী- এই প্রশ্নে আমীর খসরু বলেন, আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে তাগাদা দেওয়ার অর্থটা কী? কিছুটা লজ্জা-শরম থাকাটা তো দরকার, তাই না? এর বেশি কিছু বলতে চাই না।
নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের কথা আপনারা বলছেন তাতে ব্রিটিশ সরকারের সমর্থন আছে কি না- এই প্রশ্নে তিনি বলেন, সমর্থন তো শুধু গ্রেট ব্রিটেনে না, সারা বিশ্বের প্রত্যেকটি গণতান্ত্রিক দেশগুলো বাংলাদেশে কেন আসছে, কেন বার্তা দিচ্ছে? কোন প্রতিনিধিত্বমূলক, অংশীদারিত্বমূলক, অংশগ্রহণমূলক গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কথা বলছে? তারা কি অন্য কোনো দেশে যাচ্ছে সাউথ এশিয়াতে? তারা কোথাও যাচ্ছে না। কেন আসছে তারা? বাংলাদেশে যে নির্বাচন হয় না এটা কী বলার অপেক্ষা রাখে? তারা যেভাবে কথাগুলো বলছে এটার অর্থই হচ্ছে বাংলাদেশে নির্বাচন হচ্ছে না, বাংলাদেশের জনগণ ভোট দিতে পারছে না, জনগণ তাদের সংসদ ও সরকার নির্বাচন করতে পারছে না। এই পরিপ্রেক্ষিতে গণতান্ত্রিক দেশগুলো নির্বাচন নিয়ে কথাগুলো বলছে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হলে এসব প্রশ্নও বা আলোচনা হত না আর ব্রিটিশ হাইকমিশনারও এসে এনিয়ে আলোচনা করতেন না। বিদেশিরা ‘নির্দলীয় সরকার’ নিয়ে কোনো কথা বলছে না বলে আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্য তুলে ধরা হলে আমীর খসরু বলেন, নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হলে তত্ত¡াবধায়ক সরকার ছাড়া হবে না, এটা কে না বোঝে বাংলাদেশে? ##
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
সা'দ পন্থীদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও আশুলিয়া থানায় স্মারক লিপি প্রদান
লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
বাংলাদেশ নিয়ে কটুক্তি করা বিজেপি নেতা শুভেন্দুকে জুতাপেটা
সিকদার গ্রুপের ১৫ প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
শীতের তীব্রতায় বাড়ছে ডায়রিয়ার প্রকোপ,বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা
চিরিরবন্দরে আগাম জাতের আলুর ভালো ফলন ও দাম পেয়ে কৃষকেরা খুশি
‘রেমিট্যান্স এ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ পেল হংকংয়ে বসবাসরত ১০ বাংলাদেশি নারী
বিডিআর বিদ্রোহ : ঘটনা তদন্তে সাত সদস্যের কমিশন গঠন
মার্কিন সিইও হত্যাকাণ্ড, সামাজিক মাধ্যমে ভুল তথ্যের বিপজ্জনক প্রভাব
গাজীপুরে কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে বেসিক জার্নালিজম বিষয়ক প্রশিক্ষণ শেষে সনদ বিতরণ
বছরখানেক সময় পেলে সংস্কার কাজগুলো করে যাব : উপদেষ্টা আসিফ নজরুল
সান্ধ্য আইন বাতিলের দাবি ইবি ছাত্র ইউনিয়নে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী সরকারের পুনরাবৃত্তি করবে না আশাবাদ রিজভীর
আফগানিস্তানে ফের দূতাবাস চালু করছে সৌদি
হাজারো বিঘা জমিতে পুকুর খনন: ছোট হয়ে যাচ্ছে সালথা-নগরকান্দার মানচিত্র!
প্রতিবাদ সমাবেশ ও স্মারকলিপি প্রদান, সাদপন্থীদের নিষিদ্ধের দাবি
শুধু মুর্শিদাবাদ-মালদহ নয়, শিলিগুড়িও লক্ষ্যবস্তু
হাসিনাকে ফেরত আনতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন