ফৌজদারি মামলা
২২ জুলাই ২০২৩, ১১:২৮ পিএম | আপডেট: ২৩ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম
বিরোধ জমিজমা সংক্রান্ত। সেটি নিয়ে হয়তো মামলাও চলছে। বছরের পর বছর। পেরিয়ে যাচ্ছে যুগের পর যুগ। বিষয়-আশয় স্পর্শ করছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। মিলছে না প্রতিকার। প্রচলিত দীর্ঘ আইনি পথ মাড়াতে গিয়ে মানুষ হচ্ছে নিঃস্ব। ত্যক্ত-বিরক্ত ভুক্তভোগী তখন বাধ্য হয়ে বাতলে নিচ্ছে ভিন্ন পথ। যে পথ ভয়ঙ্কর, নৃশংস আর রক্ত¯œাত। শতভাগ দেওয়ানি বিষয়কে ঠেলে দেয়া হচ্ছে ফৌজদারি ছকে। প্রথমত, জিডি, হামলা, হত্যাচেষ্টা, রেকর্ডপত্র জাল-জালিয়াতি, ১৪৪ ধারা জারি, জবর-দখল, পাল্টা দখল। মাস্তান, পুলিশ, কোর্ট-কাচারি। এরকম চলতে থাকে একটির পর একটি। এক মামলা থেকে উতপত্তি ১০ মামলা। এভাবে দেওয়ানি আইনে সমাধানযোগ্য বিষয়-পর্যবসিত হচ্ছে ফৌজদারি ঘটনায়। দায়ের হচ্ছে মামলা। ভুয়া মামলা। দেওয়ানি বিষয়ের রেষারেষি থেকে নাম তুলে দেয়া হচ্ছে নাশকতা, জঙ্গি তৎরপতা, রাজনৈতিক ও গায়েবি মামলার আসামির তালিকায়।
কেস স্টাডি (এক) : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার ঝাউচর গ্রাম। মৃত মোহাম্মদ আলী বেপারির পুত্র আবুল বাশার (৫১) ও মো: শহীদুল্লাহ (৬০)। দীর্ঘ প্রবাসজীবন শেষে দেশে ফেরেন বাশার। বসতভিটায় ঘর তুলতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হন বড় ভাই শহীদুল্লাহর দ্বারা। তিনি পুলিশ এনে বাশারের ঘর তোলার কাজ বন্ধ করে দেন। এ নিয়ে দরবার বসলে মো: শহীদুল্লাহ ২০০২ সালে সম্পাদিত একটি দলিল (নং-২৭০১) বের করেন। তাতে দেখা যায়, ছোট ভাই বাশার পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত বসতভিটার ৬ শতাংশ জমি শহীদুল্লাহ ও তার স্ত্রীকে সাফকবলা রেজিস্ট্রি করে দিয়েছেন। সম্পত্তির দলিল মূল্য দেখানো হয়, সাড়ে ৬ লাখ টাকা। শুধুমাত্র সিএস রেকর্ডের ভিত্তিতে করা এই দলিল দেখে যারপরনাই বিস্মিত হন বাশার। কবে, কখন এ দলিল করেছেন তিনি? দলিলটি বাতিলে মামলা করেন তিনি। মামলা তদন্ত করে সিআইডি। এত শহীদুল্লাহর জাল-জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়ে। যখন দেখলেন জালিয়াতির ঘটনায় ফেঁসে যাচ্ছেনÑ তখন শহীদুল্লাহ আরেকটি দলিল হাজির করেন। এটির নম্বরও ২৭০১। এখানে পূর্ববর্তী জাল দলিলটি কাটাছেঁড়া করে শুধু ‘দাতা’র জায়গায় বসিয়ে দেয়া হয়েছে বাশারের নাম। আগে উপস্থাপিত দলিলের নম্বর, তারিখ, সাক্ষী ও গ্রহীতা অভিন্ন। এবার কথিত এ দলিলের ভিত্তিতে শহীদুল্লাহ নিজেই ঠুকে দেন জালিয়াতির মামলা। আসামি আবুল বাশার। আদালত তদন্তের দায়িত্ব দেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)কে। বিবাদীকে কোনো ধরনের জিজ্ঞাসাবাদ না করে একতরফাভাবে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের উদ্যোগ নেন সংস্থাটির সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বাশার যোগাযোগ করেন ওই কর্মকর্তার সঙ্গে। আদ্যোপান্ত শুনে পিবিআই কর্মকর্তা জানান, তদন্তে বেরিয়ে এসেছে শহীদুল্লাহর দাখিলকৃত দলিলটি ভুয়া। তা সত্ত্বেও দলিলটি ‘সঠিক’ মর্মে মিথ্যা রিপোর্ট তাকে দাখিল করতে হবে। না হলে তার চাকরি থাকবে না। কারণ, একটি ফরমায়েশি প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য পুলিশের হেডকোয়ার্টার থেকে একজন ডিআইজি’র জোর সুপারিশ রয়েছে। ফলে শহীদুল্লার মামলায় আবুল বাশারের বিরুদ্ধে একতরফা প্রতিবেদন দাখিল হয়। শহীদুল্লাহর মামলায় যে নম্বরের দলিলটি (নং-১২৭৬৬) ব্যবহৃত হয়েছে সেটির নকল তোলেন বাশার। দেখা যায়, এটি এক বাবা তার ছেলেকে দেড় শতাংশ জমি লিখে দিয়েছেন তার দলিল। শহীদুল্লাহ অন্য একটি দলিলের নম্বর ব্যবহার করে ভুয়া দলিল সৃষ্টি করেছেন। পরে আবুল বাশার বাদী হয়ে বড় ভাইয়ের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করেন। এটি এখনও তদন্তাধীন। তবে বাশারের আশঙ্কা, শহীদুল্লাহর ৫ ছেলে। মামলাকে কেন্দ্র করে তারা যেকোনো মুহূর্তে তার ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর চড়াও হতে পারেন বড় ভাই।
কেস স্টাডি (দুই) : কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার আড়িয়া ইউনিয়নের বড় পাককোলা গ্রামের মৃত মেহেরবক্স মালিথার ছেলে মাহফুজুল হক ইরেন (৬৫)। জমি নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ একই বাড়ির মাহমুদুল হাসান ওয়াহিদের সঙ্গে। চলেছে মামলা মোকদ্দমা। দখল-পাল্টাদখল। এসব প্রক্রিয়ায় একপর্যায়ে গত ১১ জুন ঘটে বড় ঘটনাটি। জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে ওয়াহিদের ছেলে মামুনের (৩৫) সঙ্গে বিত-া হয় চাচা সম্পর্কিত ইরেনের সঙ্গে। ক্ষুব্ধ মামুন একপর্যায়ে লাঠি দিয়ে আঘাত করেন ইরেনের মাথায়। সঙ্গে সঙ্গে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। ঘটনাস্থলেই নিহত হন চাচা। এতে স্থানীয়দের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার পর পুলিশি হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় হত্যা মামলা হয়। কয়েকজন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বাকিদেরও। মামলা এখন তদন্তাধীন।
কেস স্টাডি (তিন) : লিখে দেয়া সাফকবলা জমির দলিলে দাগ নম্বর ভুল হওয়ায় ছেলের দায়ের কোপে খুন হয়েছেন বাবা। ঘটনা চলতি বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহ সদর উপজেলার পরানগঞ্জ ইউনিয়নের আব্দুল্লাহপুর গ্রামের। খুন হওয়া হতভাগ্য পিতার নাম মো: জয়নুদ্দিন (৭৫)। হন্তারক পুত্রের নামে মো: আব্দুল মতিন। নিহত জয়নুদ্দিনের ২ স্ত্রী। ঘটনার কিছুদিন আগে জয়নুদ্দিন তার প্রথম স্ত্রীর সন্তান আব্দুল মতিন ও দ্বিতীয় স্ত্রীর সন্তান শাকিবকে ৩০ শতাংশ করে জমি লিখে দেন। জমির দাগ নম্বর ভুল হওয়ায় পর থেকে তাদের মধ্যে দেখা দেয় বিরোধ। ঘটনার দিন ভোরে জয়নুদ্দিন বাড়ির সামনের ধান ক্ষেতে পানি দিচ্ছিলেন। এ সময় মতিন পেছন থেকে জয়নুদ্দিনকে দা দিয়ে উপুর্যপরি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই পড়ে রয় পিতার লাশ।
কেস স্টাডি (চার) : জমি নিয়ে বিরোধের জেরে খুন হয়েছেন ভাইয়ের হাতে ভাই। ঘটনাটি চলতি বছর ৭ এপ্রিলের। দ্বীপজেলার বোরহানউদ্দিনের কাচিয়া ইউনিয়নের ফুলকাচিয়া গ্রামে ঘটে এ ঘটনা। গ্রামের ছালেম মুন্সির সঙ্গে আপন ভাই নসুর মুন্সির জমি নিয়ে বিরোধ দীর্ঘ দিনের। এর জেরে ঘটনার দিন নসু মুন্সি, আব্বাস, আক্তারসহ অন্যরা ছালেম মুন্সিকে বেধড়ক পেটায়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন ছালেম মুন্সি। নিহতের স্ত্রী জয়তুন বেগমের ভাষ্য, ভাসুরের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল আমাদের। এর জেরে ওই দিন বিকেলে বসতঘর থেকে আমার স্বামীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে আমার সামনে প্রকাশ্য আমার ভাসুর নসু মুন্সি (৬০) ও ভাসুরের ছেলে আব্বাস মুন্সি (৩৮), আক্তার (৩৬), আকবার মুন্সি (২২), হাসনাইন (২০)সহ আরো ৩ জন আমার স্বামীকে পিটিয়ে হত্যা করে।
জমি নিয়ে দীর্ঘ বিরোধের পরিণতিতে এমন নৃশংস হত্যাকা- দেশে অহরহই ঘটছে। রয়েছে এমন ভুরি ভুরি দৃষ্টান্ত। শুধু খুন-খারাবিই নয়। জমির বিরোধ থেকে উৎপত্তি হচ্ছে ধর্ষণ, অপরহণ, শিশু নির্যাতন, চাঁদা দাবি, মুক্তিপণ, এসিড নিক্ষেপের মতো বহু ঘটনার। এসব ঘটনায় মামলাও দায়ের হচ্ছে বিস্তর। যদিও এ ধরনের মামলার বস্তুনিষ্ঠতা ও সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে খোদ আদালতেরই। বাস্তবতা হচ্ছে মামলা হচ্ছে। বাদী ও আসামিপক্ষ মামলায় হাজিরা দিচ্ছেন। আইনজীবী-মুহুরির পেছনে ঢালছেন কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ। ঘটনা থাকছে অমীমাংসিতই।
বহু ফৌজদারি মামলার উৎসস্থল হচ্ছে দেওয়ানি মামলা। বিবিসি’র একটি প্রতিবেদনে বছরখানেক আগে উল্লেখ করা হয়, জমিজমা সংক্রান্ত প্রধানত ৬টি কারণে পরিবারের সদস্য, স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিরোধ সৃষ্টি হচ্ছে। সেই বিরোধ যোগান দিচ্ছে ফৌজদারি অপরাধ।
এগুলো হচ্ছে, পারিবারিক বিরোধ, জমির স্বল্পতা এবং চাহিদার ক্রমবৃদ্ধি, সীমানা নির্ধারণ, জমি দখল, ভূমি জরিপ কিংবা রেকর্ডে তথ্য বিভ্রাট এবং সচেতনতার অভাব। সম্পত্তি নিয়ে সবচেয়ে বেশি মামলা হয় পরিবারের সদস্য এবং ওয়ারিশদের মধ্যে। এ ধরনের বিরোধের প্রধান কারণ হচ্ছে জমির বণ্টন সংক্রান্ত বিবাদ। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, জমির মালিকের মৃত্যুর পর, তার ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বণ্টন যথাযথ বা দাবি মতো না হলে, কিংবা আইনসিদ্ধ না হলে বিরোধ বাধে। এতে সম্পত্তির ওপর অধিকার প্রতিষ্ঠা, বাটোয়ারা মামলা ধরণের মামলা হয়। পারিবারিক বিরোধের জের ধরে বচসা, মারামারি, দখল, হত্যা, অপহরণ কিংবা ধর্ষণের মতো গুরুতর ফৌজদারি অপরাধও ঘটে।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিনউদ্দিনের বক্তব্য হচ্ছে, জমিজমা সংক্রান্ত যত মামলা হয় তার ৬০ শতাংশই শরিকদের মালিকানা বা উত্তরাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। এটি বেশিরভাগই ঘটে পরিবারের মেয়ে সদস্যদের জমির ভাগ ঠিকমতো বুঝিয়ে না দেয়ার কারণে। এক সময় গ্রামে পরিবারে মেয়েরা জমির ভাগ নিতেন না। এটি একটি কমন প্রাক্টিস ছিল। কিন্তু জমির দাম উত্তরোত্তর বেড়ে যাওয়ার পর দেখা মেয়ের দিকের সন্তান বা তাদের সন্তান এসে নানাবাড়ির দিকে সম্পত্তির ভাগ দাবি করতে শুরু করে। এতে সৃষ্টি হয় মামলা। শহরের দিকে এ ধরনের মামলার হার এখন কম। দেশের বিভিন্ন আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৪০ লাখের বেশি। এর মধ্যে ৬০ ভাগ মামলা দেওয়ানি। ৪০ ভাগ ফৌজদারি মামলার মধ্যে ৩০ ভাগই কোনো না কোনোভাবে দেওয়ানি মামলার সঙ্গে সম্পৃক্ত।
মানুষ বাড়ছে। জমির পরিমাণ স্বল্প হয়ে যাচ্ছে। চাহিদা বাড়ছে জমির। উত্তরাধিকার সূত্রে যারা জমির মালিকানা দাবিদার, তাদের সংখ্যাও বাড়ছে। এর ফলে ক্রমেই মূল্যবান হয়ে উঠছে জমি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক নাইমা হকের মতে, বাংলাদেশের দেওয়ানি মামলার প্রধান উৎস ও কারণ জমি সংক্রান্ত নানাবিধ বিবাদ। দেওয়ানি মামলা মূলত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দায়ের করে থাকে। জমি নিয়ে বিরোধের বড় আরেক কারণ হচ্ছে সীমানা নির্ধারণ। এ এক্ষেত্রে অভিযোগ আসে বেশির ভাগ সময় নিকটতম প্রতিবেশীর কাছ থেকে। আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিবেশীর বড় অংশটি হন সাধারণত জ্ঞাতিগোষ্ঠী বা রক্ত সম্পর্কের আত্মীয়রাই। একই পিতার ঔরসজাত ভাইবোন নন, বরং বাবার ভাই-বোন বা চাচাতো বা খালাতো বা মামাতো বা ফুফাতো ভাই-বোনের সঙ্গে বা তাদের শরিকদের সঙ্গে জমির ভাগাভাগি নিয়ে বিরোধ হয়। এক্ষেত্রে যতটা জমি পাওয়ার কথা তার চেয়ে বেশি জমি নিয়ে কেউ সীমানা নির্ধারণ করে নিতে পারে। শহর-গ্রাম নির্বিশেষে বেআইনিভাবে জবরদখল করে একজনের জমি দখল করে নেয়া একটি বড় সমস্যা। এ থেকে দেওয়ানি মামলাতো বটেই, আরো নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকা- ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে মীমাংসায় পৌঁছানো কঠিন। স্বাভাবিকভাবেই মামলা হয় এবং তা দীর্ঘ সময় ধরে চলে।
জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া দলিল সৃষ্টি, ভূমি জরিপে রেকর্ড বিভ্রাট দেওয়ানি মামলার আরেক কারণ। জমির তথ্যাদি রেকর্ড করার সময় ভুল তথ্য বা কারো অনুপস্থিতির ফলে দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা দেখা দেয়। দেখা যায়, জমি একজনের কিন্তু রেকর্ড হয়েছে আরেকজনের নামে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে মালিকের নাম ও জমির পরিমাণ ভুল উল্লেখ করা হয়। কোথাও আবার জমির দাগ নম্বরও ভুলভাবে রেকর্ড করা হয়। ফলে দলিল বা খতিয়ানে ভুল থেকে যাওয়ায় জমি কেনা-বেচায় নানা রকম জটিলতা দেখা দেয়। দলিলের ভুল ঠিক করতে লাখ লাখ রেকর্ড সংশোধনের মামলা এখন বিচারাধীন। জটিলতা নিরসনে সরকার ভূমি জরিপ ট্রাইব্যুনালসহ নানা পদক্ষেপ নিলেও কিভাবে এ সঙ্কটের স্থায়ী নিরসন হবেÑ বলতে পারছেন না কেউ।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রোটিয়াদের হোয়াইট ওয়াশ করে পাকিস্তানের ইতিহাস
৯ গোলের উৎসবে লিভারপুলের বড় জয়
বড়দিনের ছুটির আগে রিয়ালের বড় জয়
ঘরের মাঠেই বিধ্বস্ত ইউনাইটেড
গোলশূন্য ড্রয়ে থামল চেলসির জয়রথ
এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ
আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন
দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা
নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই
ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে
বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম
সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা
সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক