নিয়ন্ত্রিত আমদানি

বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে ৪৮ শতাংশ!

Daily Inqilab অর্থনৈতিক রিপোর্টার

০৩ আগস্ট ২০২৩, ১১:২৪ পিএম | আপডেট: ০৩ আগস্ট ২০২৩, ১১:২৪ পিএম

শিল্প স্থাপন, শিল্পোৎপাদন, কৃষি উৎপাদন বাণিজ্যিক পণ্যের সরবরাহ ও কর্মসংস্থানের গতি মন্থর, অর্থনীতিতে নতুন সংকট
আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বৃদ্ধি এবং দেশে ডলার সংকটের কারণে দীর্ঘদিন ধরে কঠোরভাবে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। আর নিয়ন্ত্রিত আমদানির কারণে দেশের বাণিজ্য ঘাটতিও কমেছে। আগের অর্থবছরে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি ৩৩ হাজার ২৫০ মিলিয়ন ডলার হলেও, আমদানি নিয়ন্ত্রণের কারণে গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে কমে ১৭ হাজার ১৫৫ মিলিয়ন ডলার হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে। গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে আমদানি ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ৬৯ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন ডলারে, অন্যদিকে রফতানি ৬ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়ে হয় ৫২ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলার, যা দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর সহায়ক হয়।
তবে বহির্বিশ্বের সঙ্গে দেশের সামগ্রিক লেনদেন বড় ঘাটতিতে পড়েছে। আর্থিক হিসাবে বড় ঘাটতি হওয়াই এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া আশানুরূপ হারে বাড়েনি রেমিট্যান্স ও রফতানি আয়। পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগ কমে গেছে, অন্যদিকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার বেড়েছে। এসব কারণে বিদেশি বাণিজ্যিক ঋণে ঘাটতি তৈরি হয়েছে। গেল অর্থবছরে সামগ্রিক লেনদেনে ৮২২ কোটি ডলারের ঘাটতি তৈরি হয়েছে। গত অর্থবছরে এ ঘাটতি ছিল ৬৬৫ কোটি ডলার। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্য (ব্যালান্স অব পেমেন্ট) হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।এদিকে নিয়ন্ত্রিত আমদানি হলেও এলসি খোলার ক্ষেত্রে নজরদারি বাড়ানোয় ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে দেশ থেকে আগের থেকে অর্থপাচার কমেছে।

খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রফতানির তুলনায় আমদানি বেশি, বিশ্ববাজারে জ্বালানিসহ সব ধরনের পণ্যের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী ও আশানুরূপ রেমিট্যান্স রফতানি না আশা এবং বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় বহির্বিশ্বের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়ছে বাংলাদেশ। গেল অর্থবছরের বাণিজ্য ঘাটতির সামগ্রিক লেনদেন ভারসাম্যে বড় ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এ ঘাটতি ৮ বিলিয়ন ডলারের ওপরে। সামগ্রিক লেনদেন ভারসাম্যে ঘাটতি বৃদ্ধি মানে বিভিন্ন উৎসে দেশে যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আসছে, পরিশোধ হচ্ছে তার চেয়ে বেশি। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে গেল ২০২২-২৩ অর্থবছরের সাড়ে ১৩ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। তার আগের অর্থবছরে বিক্রি করে আরও ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার। এভাবে ডলার বিক্রির কারণে ধারাবাহিকভাবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমছে। সবশেষ ২৫ জুন পর্যন্ত রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলারে।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই আমদানি কমছে। সামনে আরও কমতে পারে। কারণ সংকট মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বহুলাংশে কমিয়ে দিয়েছে। তারা রিজার্ভ ধরে রাখতে চাচ্ছে। অন্যদিকে বিভিন্ন ব্যাংকে রফতানি ও রেমিট্যান্স বাবদ যে ডলার আসছে তা দিয়ে আমদানি ব্যয়ও মেটানো যাচ্ছে না। ফলে অনেক ব্যাংকই এখন এলসি খুলতে পারছে না। বিশেষ করে যাদের ডলার আয় আছে অর্থাৎ রফতানিকারকরাই এখন চাহিদা অনুযায়ী এলসি খুলতে পারছেন। যাদের ডলার নেই তারা শতভাগ মার্জিন দিয়েও এলসি খুলতে পারছেন না। এভাবে রফতানি পণ্যের কাঁচামাল ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়া সব খাতে আমদানি কমে যাচ্ছে।

ব্যাংকারদের মতে, ডলার সংকট ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আমদানিতে বিধিনিষেধ আরোপে গেল অর্থবছরের শেষ মাসে আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলা কমে যায়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, জুন মাসে আমদানির জন্য ৪ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়, যা ছিল সর্বনিম্ন। ২০২১-২২ অর্থবছরের একই মাসের তুলনায় এলসি খোলা কমে ৪৪ শতাংশ। মে মাসে ৫ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছিল। আর এপ্রিলে তার পরিমাণ ছিল ৪ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট ৯৪ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছিল, ২০২২-২৩ অর্থবছরে যা ৬৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। অর্থাৎ, বছরওয়ারি হিসাবে প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলার বা ২৭ শতাংশ কমেছে এলসি।

ব্যাংকাররা বলছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন বিধিনিষেধের কারণে ব্যবসায়ীদের জন্য পণ্য আমদানির এলসি খোলা কঠিন হয়ে পড়েছে। কিছু পণ্য আমদানিতে ১০০ শতাংশ মার্জিন রেখে তাদের নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, এলসি খোলার ক্ষেত্রে নজরদারি বাড়ানোয় ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে অর্থপাচার কমেছে। ফলস্বরূপ, সার্বিকভাবে এলসি’র পরিমাণও কমেছে।
এদিকে গত চার বছরেরও বেশি সময় ধরে শিল্পের যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল, ভোগ্যপণ্য, তৈরি পণ্যসহ সব ধরনের পণ্যের আমদানি কম। এতে শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সব খাতেই নেতিবাচক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। একই সঙ্গে এ সময়ে কমেছে জ্বালানি তেল, গ্যাস ও কয়লা আমদানি। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সংকট দেখা দিয়েছে। সা¤প্রতিক সময়ে সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ফলে একদিকে জনজীবনে চরম ভোগান্তি বেড়েছে। অন্যদিকে নতুন শিল্প স্থাপন, শিল্পোৎপাদন, কৃষি উৎপাদন, বাণিজ্যিক পণ্যের সরবরাহ ও কর্মসংস্থানের গতিও মন্থর হয়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতিতে পণ্যের দাম বেড়েছে। ফলে আমদানি নিয়ন্ত্রণ ‘শাঁখের করাতে’ পরিণত হয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করা হলেও দীর্ঘ সময় তা অব্যাহত রাখায় এখন উলটো মূল্যস্ফীতির হার আরও বেড়েছে। এতে দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে নতুন সংকটের সূচনা হয়েছে।

সূত্র জানায়, করোনার আগেই ব্যাংকিং খাত, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে মন্দা ছিল। ২০২০ সালের শুরুতে করোনার সংক্রমণ সারা বিশ্বে ছাড়িয়ে পড়লে অর্থনৈতিক সংকট প্রকট হয়। অর্থনৈতিক কর্মকাÐের বেশির ভাগ স্থবির হয়ে পড়ে। ওই বছরে করোনা প্রতিরোধী বিভিন্ন উপকরণ বেশি আমদানি হলেও সার্বিক আমদানির এলসি খোলা কমে যায় ১০ শতাংশ। করোনা সংক্রমণ কমার পর ২০২০-২১ অর্থবছরে হঠাৎ চাহিদা বেড়ে যায়, অন্যদিকে সরবরাহ সংকট দেখা দেয়। এতে পণ্যের দাম বেড়ে যায়। ফলে ওই অর্থবছরে অর্থের হিসাবে আমদানির এলসি ২০ শতাংশ বাড়লেও পরিমাণগতভাবে কমে যায়। করোনার ক্ষত কাটিয়ে ওঠার আগেই ২০২১-২২ অর্থবছরের ফেব্রæয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করে। এতে পণ্যের সরবরাহ আরও বাধাগ্রস্ত হয় ও দাম বেড়ে যায়।
এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, ডলার সংকটের কারণে দীর্ঘ সময় ধরে আমদানি নিয়ন্ত্রণের কারণে অর্থনীতিতে নতুন সংকট সৃষ্টি হয়েছে। আমদানি কমায় পণ্যের সরবরাহ কমে গেছে, বেড়েছে দাম। আমদানি নিয়ন্ত্রণ করে মূল্যস্ফীতির হার কমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু এখন আমদানি কম হওয়ার কারণে মূল্যস্ফীতির হার বাড়ছে। এর নেতিবাচক প্রভাব সামনের দিনগুলোতে আরও বাড়তে থাকবে।

চলতি হিসাবের ভারসাম্য (কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স)
চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকার অর্থ হলো নিয়মিত লেনদেনে দেশকে কোনো ঋণ করতে হচ্ছে না। আর ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়। সে হিসেবে উন্নয়নশীল দেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকা ভালো। কিন্তু দেশে কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স এখন ঋণাত্মক হয়েছে। সবশেষ তথ্য বলছে, গেল অর্থবছরে চলতি হিসাবে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৩৩ কোটি ৪০ ডলার। আগের অর্থবছরে একই সময়ে এ ঘাটতি ছিল এক হাজার ৮৬৩ কোটি ডলার।
ওভারঅল ব্যালান্স
সামগ্রিক লেনেদেনেও (ওভারঅল ব্যালান্স) বড় ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। গেল অর্থবছরের সামগ্রিক লেনেদেনের (ঋণাত্মক) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮২২ কোটি ২০ লাখ ডলার। এ সূচকটি আগের বছর একই সময় ঘাটতি ছিল ৬৬৫ কোটি ৬০ লাখ ডলার। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, অর্থবছরের দুই হাজার ১৬১ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। আগের বছর পাঠিয়েছিলেন দুই হাজার ১০৩ কোটি ডলার। প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ। বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ২ দশমিক ৮৭ শতাংশ। দেশে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) সামান্য বেড়েছে। গত ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশ যেখানে ৪৬৩ কোটি ৬০ লাখ ডলারের এফডিআই পেয়েছিল। গেল অর্থবছরে তা কমে ৪৫০ কোটি ডলারে নেমেছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে সরাসরি মোট যে বিদেশি বিনিয়োগ আসে তা থেকে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মুনাফার অর্থ নিয়ে যাওয়ার পর যেটা অবশিষ্ট থাকে সেটাকে নিট এফডিআই বলা হয়। আলোচিত অর্থবছরে নিট বিদেশি বিনিয়োগও কমেছে। এ স‚চকটি আগের বছরের চেয়ে ১১ দশমিক ৮২ শতাংশ কমে ১৬১ কোটি ডলার হয়েছে। আগের অর্থবছরে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ১৮২ কোটি ৭০ লাখ ডলার। একই সঙ্গে আলোচিত সময়ে দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ (পোর্টফোলিও ইনভেস্টমেন্ট) নেতিবাচক অবস্থা অব্যাহত রয়েছে। গত অর্থবছরে শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ (নিট) যা এসেছিল তার চেয়ে ১ কোটি ৮০ লাখ ডলার চলে গেছে। তার আগের অর্থবছরের শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ ছিল (ঋণাত্মক) ১৫ কোটি ৮০ লাখ ডলার।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
নির্বাচনে কারা যোগ্য, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি: বদিউল আলম মজুমদার
আরও

আরও পড়ুন

মানিকগঞ্জে প্রথম নারী পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করলেন মোছাঃ ইয়াছমিন খাতুন

মানিকগঞ্জে প্রথম নারী পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করলেন মোছাঃ ইয়াছমিন খাতুন

ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতৃবিয়োগ বিভিন্ন মহলের শোক জ্ঞাপন

ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতৃবিয়োগ বিভিন্ন মহলের শোক জ্ঞাপন

মির্জাপুরে নিখোঁজের পাঁচ মাস পরও খোঁজ মিলেনি

মির্জাপুরে নিখোঁজের পাঁচ মাস পরও খোঁজ মিলেনি

মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার

ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক

বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার

বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী

সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী

৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার

৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার

সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ

সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ

সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা

সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা

বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম

বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম

ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে

ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে

নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই

নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই

দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা

দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা

ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন

ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন

হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে

হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে