ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১
চট্টগ্রামে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী

আওয়ামী লীগ আমেরিকানদের সকালে গালি বিকেলে ফুলের তোড়া দেয়

Daily Inqilab চট্টগ্রাম ব্যুরো

০৪ আগস্ট ২০২৩, ১০:৪০ পিএম | আপডেট: ০৫ আগস্ট ২০২৩, ১২:০২ এএম

ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে দ্রুত বিদায় নিন
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমেরিকার রাষ্ট্রদূত আওয়ামী লীগের অফিসে গেছেন। আওয়ামী লীগের নেতারা রাষ্ট্রদূতকে ফুলের তোড়া নিয়ে, ৩২ টি দাঁত দেখিয়ে, কি খুশি। একটি দেশের রাষ্ট্রদূত গেছে, এভাবে ফুলের তোড়া দিয়ে, হাসি খুশি, মনে হয় জীবনে আর দেখেনি। বিএনপি অফিসে কত রাষ্ট্রদূত গেছে কোনোদিন দেখছেন ফুলের তোড়া নিয়ে দাঁড়াতে। আওয়ামী লীগ সকালে আমেরিকানদের গালি দেয়, বিকেলে ফুলের তোড়া নিয়ে হাজির হয়। আবার যখন তার পরের দিন তারা বুঝে যায়, আমেরিকানরা তাদের গণতন্ত্র বিরোধী, মানবতা বিরোধী, ভোট চুরির বিরোধী। আবার তারা তাদের গালি দেয়।

তিনি গতকাল শুক্রবার বিকালে কাজীর দেউরী নুর আহম্মেদ সড়কে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ডা. জোবাইদা রহমানকে সাজা দেওয়ার প্রতিবাদে চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্করের পরিচালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এস এম ফজলুল হক। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের

রহমান শামীম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দীন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, হুম্মাম কাদের চৌধুরী।

আমীর খসরু বলেন, বিএনপি নাকি বিদেশিদের দেশের অভ্যন্তরীন ব্যাপারে নাক গলাতে দেয়। আপনারা ফুলের তোরা নিয়ে ওখানে কি গলাতে গিয়েছিলেন ? আবার বের হয়ে এসে সুখবর দিচ্ছে রাষ্ট্রদূত এটা বলেনি, ওটা বলেনি। কি আনন্দ! তাহলে কে নাক গলালো? ফুলের তোড়া নিয়ে নাক গলাতে হয়? এই হচ্ছে আপনাদের দূরাবস্থা।
তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানকে কিছু করতে পারেননি, তাই জোবাইদা রহমানের পেছনে লেগেছেন। এখন কি অপেক্ষায় শুধু জাইমা রহমান? এবার জাইমা রহমানকে নিয়ে সরকার কি উঠে পড়ে লাগবে? বাংলাদেশের মানুষ তাদের অনুপস্থিতে আপনার বিদায়ের ঘন্টা বাজিয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন, এই সরকার জনগণের কাছে পরাজিত হয়ে বেঁচে থাকার শেষ চেষ্টা করছে। এই সমস্ত যারা অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি অংশকে সাথে নিয়ে জনগণের লড়াইকে বন্ধ করার চেষ্টা করছে। আগামী দিনগুলোতে আপনাদের জন্য কঠিন সময় আসছে। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে। আপনাকে যেতে হবে। আপনি থাকতে পারবেন না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সরকারী একটি অংশকে ব্যবহার করে থাকতে পারবেন না। ঢাকায় ২৮ জুলাই ১৫ থেকে ২০ লাখ মানুষ সমাবেশ করে একটি বার্তা দিয়েছে শেখ হাসিনা বিদায় হও।

তিনি বলেন, প্রথমে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলা দিয়ে মনে করেছিলেন ক্ষমতায় অব্যহতভাবে থাকবেন। তারপর তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলা দিয়ে মনে করেছিলেন আপনাদের কাজ হয়ে গেছে। তারপরও আপনাদের সন্দেহ কাটছে না। আপনাদের ভয় কাটছে না। আপনাদের ভেতরে কম্পন শুরু হয়ে গেছে। খালেদা জিয়াকে জেলে দিয়েছেন, তারেক রহমাকে মিথ্যা মামলা দিয়েছেন। এখন ভয় পাচ্ছেন জোবাইদা রহমান যদি বাংলাদেশে আসে আপনাদের কি অবস্থা হবে। তারেক রহমান জনগণকে সাথে নিয়ে শেখ হাসিনার পতনের যে ডাক দিয়েছে সেটাই যথার্থ।

তিনি বলেন, ওই আওয়ামী সন্ত্রাসী ও আওয়ামী পুলিশ বাহিনীর একটি অংশ, সরকারি একটি অংশ এবং কিছু বিচারককে নিয়ে টিকে থাকার যে চেষ্টা করছেন তা আর হবে না। আপনার সাথে বাংলাদেশের কেউ নেই। জনগণ নেই। বিশ্বের গণতন্ত্রকামী মানুষ আপনার সাথে নেই। বিশ্বের বিবেক আপনার সাথে নেই। যারা লুটপাট ও হালুয়ারুটির ভাগ নিয়েছেন তারা কিছুটা লাফালাফি করছেন। হালুয়া রুটি যারা খেয়েছে তারা আরও খাওয়ার জন্য লাফালাফি করছে। এদের সংখ্যা বাংলাদেশের মানুষের এক শতাংশও হবে না। এই এক শতাংশ নিয়ে আপনি ৯৯ শতাংশ জনগণের বিরুদ্ধে টিকে থাকবেন। কীভাবে আপনি ভাবছেন এই কথাটি?

তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া, তারেক জিয়া, জোবাইদা রহমান ও জাইমা রহমান এদের পথ রুখে দাঁড়াবার কোনো শক্তি বাংলাদেশে কারও নেই। বিচারবিভাগের নেই, আওয়ামী লীগের নেই। আপনারা এসব রায় দিয়ে আওয়ামী লীগের যদি কিছু একটাও যদি থেকে থাকে সেটাও ধ্বংস করে দিয়েছেন। এরা যে রাজনৈতিক দল নয়, এরা যে জনগণের ওপর নির্ভরশীল নয় , এরা জনগণের ওপর বিশ্বাস করে না। এরা নির্ভরশীল বিচার বিভাগের ওপর, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু লোকের ওপর আর কিছু লুটেরা ব্যবসায়ীর ওপর।

আমীর খসরু বলেন, আপনারা কিভাবে যাবেন ঠিক করেন। একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে যাবেন নাকি জনগণ আপনাদের বিতাড়িত করবে। আমরা কাউকে বিতাড়িত করার রাজনীতিতে বিশ্বাস করিনা। আমরা শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরে বিশ্বাস করি। শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণের ভোটের নির্বাচিত সংসদ ও নির্বাচন। এই কাজটাতে বিএনপি বিশ্বাস করে। এই কাজটা যদি আপনি করেন তাহলে খুব ভালো। আর যদি না করে গত নির্বাচনের মতো রাতের আঁধারে ভোট চুরি করে আবার ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করেন এবার কিন্ত প্রতিবাদ নয় প্রতিরোধ করবো।

প্রধান বক্তার বক্তব্যে মাহবুবের রহমান শামীম বলেন, তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে মামলায় অবিশ্বাস্য দ্রæততার সঙ্গে সাক্ষী নিয়ে রায় প্রদানের জন্য দিন ধার্য করা হয়। দেশে লাখ লাখ মামলার জট থাকলেও তাদের এই মামলায় ১৬ দিনে ৪২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। রাত ৯টা পর্যন্ত একতরফাভাবে সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে। দুদক এখন শুধু সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠান নয়, বিরোধীদল দমন কমিশনে পরিণত হয়েছে। সব ক্ষেত্রে বিচারের নামে প্রহসন চলছে।

সভাপতির বক্তব্যে ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে একটি মামলায় রায় দিয়েছিলেন বিচারপতি মোতাহার হোসেন, তিনি দেশে থাকতে পারেন নাই। প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা দেশে থাকতে পারেন নাই। সরকার তারেক রহমান ও জোবাইদা রহমানকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে মনে করেছে জিয়া পরিবারের আর কেউ নেই। কিন্তু তারেক রহমান ও জোবাইদা রহমান হচ্ছেন বাংলাদেশের মানুষের নয়নের মনি। জিয়া পরিবারের সর্বশেষ সদস্যও যদি বেঁচে থাকে তাহলে তিনিই হবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। জাইমা রহমান আগামী দিনের প্রধানমন্ত্রী। জিয়া পরিবারের সবাইকে সাজা দিয়ে নেতাকর্মীদের হামলা মামলা দিয়ে এই সরকারের শেষ রক্ষা হবে না।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সি, যুগ্ম আহবায়ক এনামুল হক এনাম, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, এড. আবদুস সাত্তার, এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, কাজী বেলাল উদ্দিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, চট্টগাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক অধ্যাপক ইউনুস চৌধুরী, নুরুল আমিন, নূর মোহাম্মদ, নুরুল আমিন চেয়ারম্যান, ইঞ্জি, বেলায়েত হোসেন সরওয়ার আলমগীর, কাজী সালাউদ্দিন, আহবায়ক কমিটির সদস্য এরশাদ উল্লাহ, জয়নাল আবেদীন জিয়া, হারুন জামান, মাহবুব আলম, এস এম আবুল ফয়েজ, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, আবুল হাশেম, আনোয়ার হোসেন লিপু, মন্জুর আলম চৌধুরী মন্জু, মো. কামরুল ইসলাম, উত্তর জেলার সদস্য জসীম উদ্দীন সিকদার, কর্নেল আজিমুল্লাহ বাহার, অধ্যাপক কুতুবউদ্দিন বাহার, অধ্যাপক জসীমউদ্দীন চৌধুরী, শাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, এডভোকেট আবু তাহের, দক্ষিণ জেলার সদস্য অ্যাড. ইফতেখার হোসেন চৌধুরী মহসিন, মোশারফ হোসেন, এম মঞ্জুর উদ্দিন চৌধুরী, এস এম মামুন মিয়া, নাজমুল মোস্তফা আমিন, মজিবুর রহমান, সিরাজুল ইসলাম সওদাগর, মোস্তাফিজুর রহমান, খোরশেদ আলম, মফজল আহমদ চৌধুরী, জামাল হোসেন, হুমায়ন কবির আনসার, আমিনুর রহমান চৌধুরী, মো: ইসহাক চৌধুরী, হামিদুল হক মান্নান, বিভাগীয় শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল্লাহ বাহার, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশারফ হোসেন দীপ্তি, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান, দক্ষিণ জেলা যুবদলের সভাপতি মো, শাহজাহান, সাধারণ সম্পাদক মো. আজগর, মহিলাদলের সাধারণ সম্পাদক জেলি চৌধুরী, উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক সরওয়ার উদ্দিন সেলিম, দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মঞ্জুর আলম তালুকদার, মহানগর কৃষকদলের আহবায়ক মো. আলমগীর, ছাত্রদলের আহবায়ক সাইফুল আলম, সদস্য সচিব শরিফুল ইসলাম তুহিন, তাঁতীদলের আহবায়ক মনিরুজ্জামান টিটু, সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান মুরাদ, শ্রমিকদলেব তাহের আহম্মেদ, জাসাসের আহবায়ক মুছা বাবলু প্রমুখ।

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন