চট্টগ্রামে সর্বনাশা পানিবদ্ধতা
০৭ আগস্ট ২০২৩, ১১:২৩ পিএম | আপডেট: ০৮ আগস্ট ২০২৩, ১২:০১ এএম
এক সময়ে চট্টগ্রামের ‘দুঃখ’ ছিল চাক্তাই খাল। সেই দুঃখ না ঘুচতেই অনেক দিন যাবৎ পুরো শহরই যেন চট্টগ্রামবাসীর ‘দুঃখের সাগর’! বৃষ্টি হলেই ডুবছে আর ভাসছে। অনেক প্রকল্প আর মেগাপ্রকল্প যাচ্ছে আসছে। অনেকেরই খুলছে কপাল। কিন্তু চাটগাঁবাসীর দুঃখ-দুর্ভোগের শেষ নেই। চট্টগ্রামের ‘মেগা দুঃখ’ এখন কাদাপানি-ময়লা-আবর্জনা, পাহাড়-টিলা ধোয়া বালিমাটির ঢল। সর্বনাশা রূপ নিয়েছে নগরীর পানিবদ্ধতার সমস্যা। গত চার-পাঁচ দিনের ভারী বৃষ্টি ও জোয়ারে হাঁটু থেকে কোমর ও বুক-সমান পানির নিচে তলিয়ে গেছে দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত চট্টগ্রাম। এ নিয়ে গত ৭ মাসে গতকালসহ ১১ দফায় ডুবেছে। গতকাল বৃষ্টিপাত কম হলেও হাজারো বসতঘর, গুদাম-আড়ত, দোকানপাটের কাদাপানি, ময়লা-আবর্জনা, বালুমাটি অপসারণ করতে গিলেই নাকাল হচ্ছেন লাখ লাখ মানুষ। অনেক বাসাবাড়িতে চুলা জ¦লেনি।
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার সাথে পানিবদ্ধতার ‘মানবসৃষ্ট দুর্যোগ-দুর্ভোগে’র জেরে বন্দর-শিপিং-ব্যবসা-বাণিজ্য, আমদানি-রফতানি, লেনদেন, পরিবহনসহ যাবতীয় আর্থিক কর্মকা-ে লালবাতি জ্বলার উপক্রম। অনেক এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য পরিত্যক্ত হয়ে গেছে। ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, গত কয়েক দিনের পানিবদ্ধতায় দোকানপাট, গুদাম ও আড়তে মালামাল নষ্ট হয়েছে অন্তত দেড়শ’ কোটি টাকার। বর্ষণের সাথে সামুদ্রিক জোয়ার যোগ হলেই ভয়াল রূপ ধারণ করে চট্টগ্রামের পানিবদ্ধতা। আর এখন পানিবদ্ধতার সাথে তাবৎ ময়লা-আবর্জনা-বর্জ্য-জঞ্জাল শহরময় ভাসছে কাদাপানির ঢলের সাথে। রাস্তাঘাট, সড়ক, ভাঙাচোরা ফুটপাত এবং খাল-ছরা, নালা-নর্দমা সব একাকার হয়ে গেছে। চলতি পথে হঠাৎ পা ফসকে গেলেই খাল-নালায় পড়ে ¯্রােতে হারিয়ে নিখোঁজ এমনকি করুণ মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে।
বন্দরনগরীর পানিবদ্ধতা সমস্যা নিরসন ও খাল-নালা-নর্দমা পুনরুদ্ধার, সংস্কার ও পুনঃখননের জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ), সিটি কর্পোরেশন (চসিক) পাউবোসহ সরকারি মেগাপ্রকল্প ও অন্যান্য প্রকল্প চলমান রয়েছে ৪টি। যাতে মোট ব্যয়-বরাদ্দ ১১ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা। এরমধ্যে সিডিএ’র মেগাপ্রকল্পে ব্যয় হচ্ছে ৫ হাজার ৬শ’ কোটি টাকা। সবমিলিয়ে গেল ৬ বছরে এ যাবৎ পৌনে ৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। অথচ চট্টগ্রামবাসীর পানিবদ্ধতার সমস্যা-সঙ্কট সেই তিমিরেই রয়ে গেছে। বরং তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠেছে। সচেতন নাগরিকদের মাঝে এ মুহূর্তে প্রকাশ্যে সবখানে যে প্রশ্নটি উঠে আসছে, মেগাপ্রকল্পের হাজার কোটি টাকা কী পানিতে গেল?
অন্যদিকে সিডিএ-চসিকসহ ‘সেবা’ দানকারী সরকারি বিভাগ ও সংস্থাগুলোর নেতা-মেয়র-কর্তাদের পাল্টাপাল্টি দোষারোপ চলছেই কবিয়ালের আসরের মতোই। কেউই দায় নিচ্ছেন না। মানুষ ত্যক্ত-বিরক্ত। খেসারত দিচ্ছেন ৭০ লাখ নগরবাসী। ‘বার মাইস্যা’ কষ্ট-দুর্ভোগের শেষ নেই। আয়-রোজগার হারা গরীব দিনমজুরেরা মেয়র-এমপি-নেতাদের নাম ধরে রাস্তাঘাটে প্রকাশ্যে গালাগাল করছেন। তারা দাবি ও অভিযোগ তুলছেন, ‘চোর-বাটপার’ কর্তা-নেতাদের বিরুদ্ধে। জনসাধারণ প্রতিদিনই ক্ষোভ-অসন্তোষ ঝারছেন! নির্বিকার দায়িত্বশীলরা। নগর পরিকল্পনাবিদ, প্রকৌশলীরা বলছেন, চট্টগ্রাম আজ বাস্তবে অভিভাবক-হারা। যাদের দায়িত্ব ও ভাবার কথা তারা কানে তুলো দিয়ে বসে আছেন। হাজামজা খাল-ছরা-নালা-নর্দমা একাকার ও বেদখল হয়ে আছে। হরেক বর্জ্য-ময়লা-জঞ্জালময় অচেনা এক বাণিজ্যিক রাজধানী!
এদিকে গত পাঁচ দিনের টানা অতি বৃষ্টিপাত, মৌসুমী বায়ু ও নি¤œচাপ-পরবর্তী সামুদ্রিক প্রবল জোয়ার, সেই সাথে গত ২৪ ঘণ্টায় আকস্মিক পাহাড়ি ঢলের কারণে মহানগরী ছাড়াও বৃহত্তর চট্টগ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। চট্টগ্রাম অঞ্চলের নদ-নদীসমূহের পানি দ্রুত বেড়েই চলেছে। এরমধ্যে পার্বত্য অববাহিকায় সাঙ্গু নদী বান্দরবান ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের দোহাজারিতে এবং মাতামুহুরী নদী লামা ও চকরিয়ায়, মুহুরী নদীর পানি পরশুরামে বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। চট্টগ্রাম-বান্দরবান মহাসড়ক পানির নিচে। পাহাড়ধস সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। পার্বত্য জেলা বান্দরবানের সাথে সাতকানিয়াসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের একাংশের সড়ক যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ব্যবস্থাও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। চট্টগ্রাম-নাজিরহাট-বিশ^বিদ্যালয় রেললাইন ঢলের পানিতে ডুবে গেছে ফতেয়াবাদ রেল স্টেশন সংলগ্ন অংশে। এতে করে ট্রেন চলাচল সাময়িক বন্ধ রয়েছে।
গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে বৃষ্টিপাত হয়েছে ১৫৪ মিলিমিটার। দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয় এ সময়ে বান্দরবানে ৩৪২ মি.মি.। চট্টগ্রামে চলতি আগস্ট মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ধরা হয় ৫৩০ থেকে ৫৭০ মিলিমিটার। অথচ এর বিপরীতে গত পাঁচ দিনেই বৃষ্টিপাত হয়েছে ৬৪০ মি.মি.। চট্টগ্রামে বৃষ্টিপাত ৩০ বছরের রেকড ভঙ্গ করেছে।
অতি বর্ষণ ও জোয়ারের তীব্রতা, সাগর উত্তাল থাকায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের বহির্নোঙরে আমদানি মালামাল লাইটারিং, খালাস ও নৌপথে পরিবহন বন্ধ রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল-ক্লিনিক, সরকারি বেসরকারি অফিস, শপিং মল পানিবদ্ধতার কারণে বন্ধ রয়েছে। দ্রব্যমূল্য বেড়েছে হু হু করে। বিদেশী জাহাজবহর অলস ভাসতে থাকায় প্রতিদিন হাজার হাজার কোটি ডলার ডেমারেজ দিতে হচ্ছে। বৈরী আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাবে চট্টগ্রাম অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও স্বাভাবিক জীবনযাত্রা থমকে গেছে। গতকাল সারাদিন চট্টগ্রাম নগরবাসীকে ব্যস্ত দেখা গেছে বসতঘর, দোকানপাটের ময়লা কাদাপানি ও জঞ্জাল সরানোর কাজে।
টানা বৃষ্টিতে বিভিন্ন জেলা প্লাবিত :
ফেনী জেলা সংবাদদাতা জানান, ফেনীর ফুলগাজী-পরশুরাম উপজেলায় প্রবাহমান মুহুরী নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধের ৫টি স্থান ভেঙে ৮টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মুহুরী নদীর পানি বিপদসীমার ২০০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল ভোর ৪টার দিকে ফুলগাজী সদরের উত্তর বরইয়া এনামের বাড়ির পাশে মুহুরী নদীর বেড়িবাঁধে ভাঙনের সৃষ্টি হয়। সকাল ৭টার দিকে উত্তর দৌলতপুরে মুহুরী নদীর বাঁধে সবচেয়ে বড় ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। দুপুরের দিকে পরশুরাম উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের অলকা গ্রামে মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে ১টি গ্রাম প্লাবিত হয়। এতে উত্তর বরইয়া, বিজয়পুর ও দক্ষিণ বরইয়া, উত্তর দৌলতপুর, দক্ষিণ দৌলতপুর ও ঘনিয়ামোড়াসহ ৮টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
বাগেরহাট জেলা ও মংলা সংবাদদাতা জানান, বাগেরহাটে গত কয়েকদিন ধরে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। এতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছে নিম্নআয়ের মানুষ। টানা বৃষ্টিতে পুরো জেলায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। গেল ২৪ ঘণ্টায় ১৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে মোংলা আবহওয়া অফিস। যা গত রোববার থেকে ৮৯ মিলিমিটার বেশি। জলাবদ্ধতার শিকার হয়েছেন ৭ হাজার ৫১০টি পরিবার। ১ হাজার ৫৮০টি মাছের ঘের প্লাবিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসন।
ফরিদপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, ফরিদপুরে সারাদিন সূর্যের দেখা মেলেনি দিনভর ঝড়ছে টিপ টিপ বৃষ্টি। ফলে শহরের জনদুর্ভোগ চরমে উঠছে। গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হওয়ার কারণে স্থানীয় আবহাওয়া অফিস রের্কড করতে পারেননি বৃষ্টি পাতের পরিমাণ। গতকাল সকাল থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বৃষ্টি না থাকলেও আবহাওয়া ছিল মেঘাচ্ছন্ন। পুরো জেলা শহর ছিল অন্ধকার। দুপুর ২টার পর শুরু হয় গুড়িগুড়ি বৃষ্টি। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত টিপ টিপ করে বৃষ্টি ঝড়া অব্যাহত ছিল। শহরের নিম্নাঞ্চলের রাস্তাঘাট ছিল কর্দমাক্ত। কোথাও কোথা পানি আটকে জলাবদ্ধারও সৃষ্টি হয়েছে। হালকা বৃষ্টিতে কাঁদা পানি পুরো রাস্তায় উপঁচে উঠছে।
কলাপাড়া (পটুয়াখালী) উপজেলা জানান, পটুয়াখালীতে গত ১ সপ্তাহ ধরে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। রোববার সকাল ছয়টা থেকে গতকাল সোমবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত জেলার কলাপাড়ায় এবছরের সর্বোচ্চ ৩১৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। টানা বৃষ্টিতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে হাজার হাজার পরিবার। পানিতে ভেসে গেছে অসংখ্য মাছের ঘের ও পুকুর। সবচেয়ে বেশি দুশ্চিন্তায় রয়েছে মোসুমী সবজি চাষী ও আমন চাষীরা।
ছাগলনাইয়া (ফেনী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, ফেনীর মুহুরী ও কহুয়া নদীর তিনটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে পানি ঢুকে পড়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার ও লোকালয়ে। অতি বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে প্রতিবছর ফেনীর সীমান্তবর্তী উপজেলা ফুলগাজী ও পরশুরামে নদী ভাঙনের শিকার হন স্থানীয় জনগণ। টেকসই বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় নষ্ট হয় ফসলের মাঠ, মাছের ঘের, রাস্তাঘাট ব্রিজ-কালভার্ট ও বসতঘর। গত তিন-চার দিনের দিনের টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ফেনীর মুহুরী নদীর পানি পরশুরাম পয়েন্টে বিপদসীমার ১১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে ফুলগাজী সদরের উত্তর বরইয়া, উত্তর দৌলতপুর এবং পরশুরাম উপজেলার অলকা এলাকায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে ঢুকছে পানি। ফুলগাজীর দুটি স্থানে নদী ভাঙনে আটটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া পরশুরাম উপজেলার একটি স্থানে ভাঙনে দুইটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। বন্যার কবলে পড়ার আতঙ্কে আছে বাঁধের পাশের এলাকার শতশত পরিবার।
হাটহাজারী (কক্সবাজার) উপজেলা সংবাদদতা জানান, হাটহাজারীতে গত কয়েক দিনের বৃষ্টির কারণে পাহাড়ি ঢলের পানিতে ডুবে গেছে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও গ্রাম অঞ্চল গুলো। রাস্তাঘাট ডুবে যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারে নাজুক হয়ে পড়েছে। ইসলামিয়া হাট বাদামতল এলাকায় বন্যার পানির নিপা নামের এক কলেজ ছাত্রীর মৃত্যু হয়। এখনো এইসব ইউনিয়ন গুলো পানিতে ভাসছে। স্কুল মাদরাসা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রায় অঘোষিত ভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। তলিয়ে গেছে শত শত একর বিভিন্ন ফসল। পাশাপাশি বহু পুকুর ডুবে মাছ বের হয়ে এসেছে রাস্তা ও জমিতে। বিভিন্ন এলাকার গ্রামীণ সড়কের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে বন্যার পানির স্রোত। গত কয়েকদিন ধরে একেবারে বিরামহীনভাবে বৃষ্টির কারণে হাটহাজারীর পশ্চিমে পাহাড় গুলো ধসে প্রাণহানির আশঙ্কা ও দেখা দিয়েছে। শত শত পরিবার পাহাড়ে বসবাস করছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
মেসিকে নিয়ে বড় পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ বিএনপির সঙ্গে কাজ করতে তৈরি আছি: হাছান মাহমুদ
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গে দলের কোনো নেতা-কর্মীকে ছাড় দেওয়া হবে না : যুবদল সভাপতি
ঢাকা মেডিকেলের সিসিইউতে ভর্তি শাজাহান খান
আলোকচিত্রশিল্পী ড. শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে তদন্ত স্থগিত
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ওলামা মাশায়েখ মহাসম্মেলন কাল
ব্র্যাক ব্যাংকের ৩০,০০০ কোটি টাকার রিটেইল ডিপোজিট মাইলফলক
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে গবেষণায় জোর দিতে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার পরামর্শ
ব্রাহ্মণপাড়ায় জেলেকে পিটিয়ে হত্যা
কুয়াকাটায় দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
কলারোয়ায় হাজার হাজার ছাগলের মৃত্যু
হত্যা মামলায় নিরপরাধ ব্যক্তিদের ফাঁসানোর প্রতিবাদ
শিয়ালের কামড়ে নারী ও শিশুসহ আহত ৯
লোহাগাড়ায় ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
বন্দরগুলোর অবৈধ সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হবে : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
পঞ্চগড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
ধামরাইয়ে পুলিশ ক্যাম্পে ঝুলছে তালা
ভোগান্তির আরেক নাম আশাশুনি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
যশোরে বিএনপি নেতার আদালতে আত্মসমর্পণ
যশোর শহরজুড়ে রাস্তার পাশে ময়লার ভাগাড়