নামছে পানি জাগছে ক্ষত
১০ আগস্ট ২০২৩, ১১:৩৭ পিএম | আপডেট: ১০ আগস্ট ২০২৩, ১১:৩৭ পিএম
বন্যার্তদের দুঃখ-কষ্টের শেষ নেই : অনেক গ্রাম-জনপদে বাড়িঘর ময়লা পানির নিচে : লাখো মানুষ এখনো পানিবন্দি : ফল-ফসলি জমি ডুবে আছে : খাদ্য বিশুদ্ধ পানি ওষুধপথ্যের সঙ্কট : অপ্রতুল ত্রাণ সামগ্রী : জনপ্রতিনিধি নেতা অনেকেই লাপাত্তা : সেনাবাহিনীর রান্না করা খাবারের জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষ : গত পঞ্চাশ বছরেও এমন দুর্যোগ দেখেননি দক্ষিণ চট্টগ্রামবাসী : সিরাজগঞ্জে সীমাহীন কষ্টে বন্যা দুর্গত এলাকার মানুষ : ফেনীর মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে ১৫ গ্রাম প্লাবিত : রাঙ্গুনিয়ায় পানি নিষ্কাশনের জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণ : উখিয়ায় খাল-বিল ভরাট করে রোহিঙ্গা ক্যাম্প
দক্ষিণ চট্টগ্রাম-বান্দরবান-কক্সবাজারে পাহাড়ি ঢল ও বানের পানি নামছে। পাহাড়ি খরস্রোতা প্রধান দুই নদী সাঙ্গু ও মাতামুহুরীর পানি হ্রাস পেয়ে গতকাল বিপদসীমার নিচে নেমেছে। এর ফলে সমগ্র দক্ষিণ চট্টগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক উন্নতি হচ্ছে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম-বান্দরবান এই দুই মহাসড়কে গতকাল সকাল থেকে চলছে যানবাহন। বান্দরবান সড়কের সত্যপীর দরগাহ এলাকায় প্রায় হাঁটু সমান কাদা-পানি দিয়ে যানবাহন চলাচল শুরু হয় সতর্কতার সঙ্গে। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ঢল বানের পানি নামার সাথে সাথে জেগে উঠছে সর্বনাশা বন্যায় ধ্বংসের ক্ষতচিহ্ন। তিন দিন পর বিদ্যুৎ ব্যবস্থা অনেকাংশে চালু হয়েছে।
আবার অনেক জায়গায় বন্যার পানিতে ডুবে আছে গ্রাম-পাড়া-মহল্লা, ফল-ফসলি জমি, সবজি ক্ষেত। খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি, ওষুধপথ্যের সঙ্কট এবং নিজেদের বাড়িঘরে থাকার ব্যবস্থা অনেকেরই নেই। সর্বত্র বন্যার্ত মানুষের দুঃখ-কষ্টেরও শেষ নেই। স্থানীয় প্রবীণরা বলছেন, বিগত পঞ্চাশ বছরেও এমন অতি ভারী বৃষ্টিপাত, পাহাড়ি ঢল-বন্য, ভ‚মিধস তারা দেখেননি। এমন দুর্যোগের মুখে কখনো পড়েননি দক্ষিণ চট্টগ্রামবাসী। স্বচ্ছল পরিবারগুলোও আজ অসহায়!
গতকাল পর্যন্ত দক্ষিণ চট্টগ্রাম, বান্দরবানের অনেক গ্রাম-জনপদ, বাড়িঘর ময়লা কাদাপানির নিচে ছিল। এখনো লাখো মানুষ পানিবন্দি। বন্যার্তদের খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও ওষুধপথ্যের সঙ্কট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। ঢল-বন্যা কবলিত এলাকায় সবার অভিযোগ, স্থানীয় এমপি, চেয়ারম্যানসহ জনপ্রতিনিধি, নেতাদের বেশিরভাগই লাপাত্তা। দুর্দিনে তারা জনগণের পাশে নেই। তবে কেউ কেউ শুরু থেকেই মাঠে আছেন। সরকারি ত্রাণ তৎপরতা খুবই অপ্রতুল।
এখানে-সেখানে খবর পেলেই সেনাবাহিনীর রান্না করা খাবারের জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষ। গতকালও সেনাসদস্যরা বন্যার্তদের মাঝে খাবার ও ওষুধ বিতরণ করেন। চট্টগ্রাম ও বান্দরবান জেলায় সিভিল প্রশাসনের সহায়তায় সেনাবাহিনী উদ্ধার ও জরুরি ত্রাণ তৎপরাতা চালাচ্ছে। অনেকেই এখনো আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই পেতে কষ্টকর জীবনযাপন করছে। গবাদিপশু, পাখির খাদ্যসঙ্কট নিয়ে দিশেহারা মানুষ।
দক্ষিণ চট্টগ্রাম থেকে শহীদুল ইসলাম বাবর জানান, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া ও চন্দনাইশে বন্যার পানি নামতে থাকায় পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ওপর থেকে বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় দুই দিন পর গতকাল থেকে যানবাহন চলাচল হয়েছে স্বাভাবিক। বান্দরবান সড়কের পানিও নেমে গেলে যানবাহন চলাচল শুর করেছে। তবে এখনো পর্যন্ত লাখো মানুষ পানিবন্দি রয়েছে বিভিন্ন এলাকায়। পানিবন্দি লোকজনকে উদ্ধার ও ত্রাণ বিতরণে জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসনকে সহায়তা করছে সেনাবাহিনী।
মঙ্গলবার রাতে বন্যার পানি কমতে শুরু করে। তবে ঢল-বানের পানি অতি ধীরগতিতে নামার কারণে সাতকানিয়ার অনেক ইউনিয়ন এখনো ডুবে আছে। এসব এলাকার বানভাসি মানুষের পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ। অনেক এলাকার চলাচলের গ্রামীণ রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে আছে। এসব এলাকায় মানুষের মাঝে চরম খাদ্য সঙ্কট বিরাজ করছে। গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উপজেলার কেওচিয়া ইউনিয়নের একাধিক গ্রামে নৌকাযোগে সরেজমিন পরিদর্শনকালে এমন তথ্য মিলেছে। কেওচিয়া ১নং ওয়ার্ড এলাকায় দেখা যায়, রাস্তার ওপর পানি কোমর সমান, কোথাও বুক পরিমাণ। এসব এলাকায় বিরাজ করছে তীব্র খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সঙ্কট। কেওচিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ওসমান আলী বলেন, এখনো ৬টি ওয়ার্ডের মানুষ পানিব›দি রয়েছে। এসব এলাকার মানুষের কাছে রান্না করা খাবার, শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও মোমবাতি পৌঁছে দিয়েছি। এত বেশি মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত আসলে সবার কাছে পৌঁছানো সম্ভবও হচ্ছে না। এ কারণে সরকারি-বেসরকারিভাবে ব্যাপক ত্রাণ বিতরণ দরকার।
নলুয়ার বাসিন্দা বেলাল উদ্দিন জানান, মরিচ্ছা পাড়া ও মরফলা এলাকায় বন্যার পানি এখনো নামেনি। বন্ধ রয়েছে সড়ক যোগাযোগ। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের কেরানিহাটের অদূরে আদার মা দরগা এলাকা থেকে নৌকায় মানুষ চলাচল করছে। বাড়িঘরের ভেতরে এখনো পানি থৈ থৈ করছে। রান্নাবান্না করতে না পেরে অভুক্ত আছেন অনেকেই। এদিকে লোহাগাড়া ও চন্দনাইশ উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি অব্যাহত রয়েছে। নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেয়া লোকজন ঘরে ফিরতে শুরু করেছে।
সিরাজগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা জানান, সিরাজগঞ্জে দ্রæতগতিতে বাড়ছে যমুনা নদীর পানি। পানি বৃদ্ধির ফলে যমুনা অভ্যন্তরে চরাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে, তলিয়ে যেতে শুরু করেছে জমিজমা সহ বসতবাড়ি। গতকাল সকালে সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্টে যমুনা নদীর পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১২.০৯ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় ২ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ৮১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অপরদিকে কাজিপুরের মেঘাই পয়েন্টে পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১৩.৭৪ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ১০৬ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এদিকে নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হচ্ছে জেলার ৫ উপজেলার যমুনা অভ্যন্তরের চরাঞ্চলের গ্রামগুলো। ফসলের মাঠ তলিয়ে বসতবাড়িতেও পানি উঠছে। ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে এলাকার মানুষ। সিরাজগঞ্জ পাউবো’র উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রনজিত কুমার সরকার জানান, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণের কারণে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। চরাঞ্চলের নিম্নভ‚মিগুলো প্লাবিত হচ্ছে।
ফেনী জেলা সংবাদদাতা জানান, টানা বৃষ্টি ও ভারতের পাহাড়ি ঢলের পানির চাপে মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় ১৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে মানুষের ঘরবাড়িতে, ফসলি জমিতে আমন ধানের বীজতলা, পুকুর ও রাস্তাঘাট বন্যার পানির নিচে তলিয়ে যায়। পানিবন্দি হয়ে পড়েন প্রায় ৫০ হাজার মানুষ। এদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে মুহুরী নদীতে পানি বিপদসীমার ২১৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, ফুলগাজীতে বন্যা দুর্গত এলাকায় এখনো থৈথৈ পানি। মানুষের ঘরবাড়ি থেকে পানি এখনো নামেনি, চুলায় রান্না করতে পারছে না। বাথরুমের সমস্যায় ভুগছেন। খাবার পানির কল পানিতে ডুবে আছে। সীমাহীন কষ্টে জীবন যাপন করছে বন্যা দুর্গত এলাকার মানুষ। পরশুরামেও একই চিত্র দেখা যায়। এদিকে পরশুরাম আঞ্চলিক সড়কে এখনো হাটু পরিমাণ পানি গড়াতে দেখা যায়। যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে যাত্রীদের কাছ থেকে ন্যায্য ভাড়ার তিনগুণ ভাড়া নিয়ে বিকল্প কয়েকটি পথ ব্যবহার করে চলাচল করছে ছোট যানবাহন। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া ভূঁইয়া ইনকিলাবকে জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বন্যা দুর্গত মানুষদের জন্য প্রতিদিন শুকনো খাবার দেওয়া হচ্ছে এবং পর্যাপ্ত খাবার ও ত্রাণ সামগ্রির মজুদ রয়েছে, বিতরণ অব্যাহত আছে।
রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, রাঙ্গুনিয়ায় পানি নিষ্কাশনের জায়গা দখলে নিয়ে জোরপূর্বক দোকান ঘরসহ নানা স্থাপনা নির্মাণ করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। উপজেলার ধামাইরহাট বাজার ও আশপাশে থাকা ঘরবাড়ি পানি চলাচলের সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত হলেও একমাত্র ছড়াটি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছড়ায় নির্মিত অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদের জন্য গত দেড়যুগ ধরে নোটিশ দিয়েই দায় সারছে প্রশাসন। চলমান অতিবৃষ্টির ফলে পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় পানিবন্দি হয়ে আছেন এই এলাকার প্রায় ১৫টি পরিবার। যেকোনো মুহুর্তে ধসে পড়তে পারে মাটির তৈরি বসতঘর। স্থানীয়রা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
জানা যায়, পানি নিষ্কাশনের জায়গা দখল করে প্রায় ১০ থেকে ১২ টি দোকানঘর এবং বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। পানি চলাচলের যে ছড়াটি অত্যন্ত ক্ষুদ্র হয়ে গেছে। পানি চলাচল করতে না পেরে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে গ্রামের মানুষ। পাশে থাকা পুকুর, ডোবা বসতঘরসহ পানিতে একাকার হয়ে আছে। কবরস্থানও পানিতে ডুবে আছে। প্রায় বসতঘরের ভিতরে হাঁটু পরিমাণ পানি জমে আছে। কাঁচা মাটির ঘর খসে পড়তে শুরু করেছে। অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে দুর্বিষহ জীবন পার করছেন গ্রামের পানি মানুষ।
উখিয়া (কক্সবাজার) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, গত কয়েক দিনের টানা মৌসুমি বৃষ্টির প্রভাবে তলিয়ে গেছে নিম্নাঞ্চল। বৃষ্টিতে পাহাড়ি ঢলে নদ-নদীর পানি টইটম্বুর হয়ে বন্যার আকার ধারণ করে। উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভ‚মি ধ্বসে ৪ জন নিহত হয়েছে, কক্সবাজার জেলায় অবস্থিত ৭১ ইউনিয়নের প্রায় ৬০ ইউনিয়নে বন্যার ঘটনা ঘটেছে। পানিবন্দি অনেকেই। বিশেষ করে উখিয়া টেকনাফে পার্শ্ববর্তী দেশের জোরপুর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর আগমনে, অপরিকল্পিত নগরায়নের কু-প্রভাবে নদী-নালা, খাল-বিল ভরাট করে পয়ঃনিষ্কাশন ও পানি নিষ্কাশনের উপযুক্ত ব্যবস্থা না করে রোহিঙ্গা ক্যাম্প, ঘর-বাড়ি, দোকান পাট, অফিসের স্থাপনা তৈরি করাতে চতুর্পাশে মারাত্মক জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। রকম হিঙ্গা ক্যাম্প গুলো পাহাড়ের পাদদেশে বিস্তীর্ণ এলাকায় তৈরি করায়, টানা বৃষ্টিতে পাহাড়ের পাদদেশে ভ‚মিধ্বসের ঘটনা ঘটে।
ইতোমধ্যে উখিয়া উপজেলা প্রশাসন মাইকিং এর মাধ্যমে ভ‚মিধ্বস প্রবণ এলাকা থেকে মানুষজনকে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করার নির্দেশনা দেবার পরেও গত সোমবার বিকাল সাড়ে ৫ টার দিকে ক্যাম্প-০৯ এর এ/৬ বøকস্থ পাহাড়ের পার্শ্বে অবস্থিত এফডিএমএন সদস্য আনোয়ার ইসলাম এর শেডের উপর পাহাড় ধসের ঘটনায় শিশুসহ ২ জন নিহত হয়েছে। নিহতরা হলেন আনোয়ারের স্ত্রী জান্নাত ও তার মেয়ে মাহিম আক্তার। অনেকক্ষেত্রে জোয়ারের পানিতেও তলিয়ে গেছে উপক‚লীয় এলাকা। দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফ সাবরাং ইউনিয়নের পশ্চিম মুন্ডার ডেইল এলাকায় তীব্র ঢেউর আঁছড়ে প্রচÐভাবে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে মেরিন ড্রাইভ সড়ক।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বগুড়ায় পুলিশের উদাসীনতায় রাতের আঁধারে জমি দখল করে ছাদ ঢালাই
গুচ্ছ নয়, সঠিক সময়েই হবে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা - জবি শিক্ষক সমিতি
২৯ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
সোমবার বিপিএলের মিউজিক ফেস্ট, গাইবেন রাহাত ফাতেহ আলী খান
নকলায় শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি সংঘের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
রাবিতে অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ২৫ লাখ টাকার হিসাব না দেওয়ার অভিযোগ, সাময়িক অব্যাহতি
রাজশাহীতে তেলের ট্রাকে বিস্ফোরণ: ৪শ’ ব্যারেল তেল ও ৮ দোকান ভস্মীভূত
স্ত্রী পর্দা করতে না চাইলে করণীয় প্রসঙ্গে।
কক্সবাজার প্রেসক্লাবের নির্বাচন সম্পন্ন
১০০ টাকা ঘুষ খেলেও চাকরি থাকবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
সংস্কার কমিশনের কাছে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন দুদক চেয়ারম্যান
মানিকগঞ্জে প্রথম নারী পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করলেন ইয়াছমিন খাতুন
ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতৃবিয়োগ বিভিন্ন মহলের শোক জ্ঞাপন
মির্জাপুরে নিখোঁজের পাঁচ মাস পরও খোঁজ মিলেনি
মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার
সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ
জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার