বাংলাদেশে নাকি পাঁচ লাখের বেশি ভারতীয় কর্মরত, যার মধ্যে সাড়ে চার লাখই কাজে আছে অবৈধভাবে
১২ আগস্ট ২০২৩, ১১:৩৫ পিএম | আপডেট: ১৩ আগস্ট ২০২৩, ১২:০০ এএম
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ার ইউটিউবে প্রচারিত পশ্চিমবঙ্গের কোলকাতার একটি নিউজ-ক্লিপে খবর দেওয়া হয়েছে যে বাংলাদেশে নাকি পাঁচ লাখেরও বেশি ভারতীয় কর্মরত রয়েছেন, যার মধ্যে অনুমিত সাড়ে চার লাখই ‘ট্যুরিস্ট ভিসা’ নিয়ে অবৈধভাবে এদেশে কাজ করে চলেছেন। নিউজ-ক্লিপটির হেডলাইন ‘অবশেষে সত্য স্বীকার করলো ভারত বাংলাদেশে পাঁচ লাখ ভারতীয় হিন্দু কাজ করছে’। ঐ নিউজ-ক্লিপের মতে মাত্র ১০ শতাংশ মানে পঞ্চাশ হাজার ভারতীয় বাংলাদেশ সরকার থেকে বৈধ ‘ওয়ার্ক পারমিট’ নিয়ে এদেশে চাকুরি করছেন।
এই পাঁচ লাখ ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নাকি কর্মরত রয়েছেন তৈরি পোষাক কারখানা ও বায়িং হাউজগুলোতে, তারপর আইটি সংশ্লিষ্ট ফার্মগুলোতে, এরপর ট্রাভেল এজেন্সি ও অন্যান্য সেবাখাতে। তৈরি পোষাক খাতে প্রায় এক লাখ ভারতীয় নাকি টেকনিশিয়ান, ডিজাইনার এবং ম্যানেজমেন্ট সংক্রান্ত চাকুরিগুলোতে কর্মরত রয়েছেন, যাঁদের মাসিক আয় দুই হাজার ডলার থেকে দশ হাজার ডলার। তৈরি পোষাক খাতের বায়িং হাউজগুলোতেও প্রায় এক লাখ ভারতীয় নাকি কাজ করছেন, যেজন্য দেশের বায়িং হাউজগুলোতে ভারতীয়দের দাপট সহজেই চোখে পড়ে। আইটি ফার্মগুলোতে সফটওয়্যার এক্সপার্ট হিসেবে এবং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমগুলোতেও ভারতীয় দক্ষ বিশেষজ্ঞদেরকে বিপুল সংখ্যায় কাজে লাগানো হচ্ছে, কারণ বাংলাদেশে এসব কাজের উপযুক্ত দক্ষ পেশাজীবীর বিরাট ঘাটতি রয়েছে। (ভারতীয়দের পর শ্রীলংকার নাগরিকদের সংখ্যাধিক্য রয়েছে এসব খাতে)!
ঐ নিউজ-ক্লিপের দাবি, ভারতীয়দের বেতন হুন্ডি ব্যবস্থার মাধ্যমে ডলারে ভারতে প্রেরণ করা হয়। বেশির ভাগ ভারতীয় বৈধ-অবৈধ চাকুরিজীবিরা হুন্ডি প্রক্রিয়ায় তাঁদের আয়ের সিংহভাগ ভারতে পাচার করে চলেছেন। এই নিউজ-ক্লিপের দাবি মোতাবেক বাংলাদেশ থেকে তাঁদের বেতন বাবদ অবৈধভাবে পাচার করা অর্থের পরিমাণ বাংলাদেশী টাকার অংকে প্রায় ২৬,৪০০ কোটি টাকা হবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে বিডিজবস.কমের একটি জরিপে--এমন দাবি করেছেন ঐ সংস্থার একজন শীর্ষ কর্মকর্তা। তৈরি পোষাক শিল্প ও আইটি ফার্মের এক শ্রেণীর বাংলাদেশী মালিক তাঁদের নানাবিধ অবৈধ কান্ড গোপনে ও নির্বিঘেœ চালানোর জন্য এই ভারতীয় কর্মকর্তাদেরকে নিয়োগ দেওয়াকে নাকি বেশি নিরাপদ মনে করে থাকেন।
অভিবাসী হিসেবে এদেশে তাঁদের আইনী-মর্যাদার দুর্বলতা তাঁদেরকে মালিকপক্ষের নানাবিধ অবৈধ কর্মকান্ডে সহায়তা প্রদান ও ওসব তৎপরতা গোপন রাখতে বাধ্য করে বলে নিউজ-ক্লিপে দাবি করা হয়েছে। এই দাবিকে বিশ^াসযোগ্য মনে করার যুক্তি রয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশের তৈরি পোষাক রফতানিকারকদের সংগঠন বিজেএমইএ খবরটাকে একেবারে উড়িয়ে দিয়েছে। বিজিএমইএ এর এক কথিত জরিপে এক লাখ ভারতীয়দেরকে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি স্রেফ অস্বীকার করা হয়েছে।
ওই জরিপে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট চার হাজার পাঁচ শত ষাটটি তৈরি পোষাক কারখানার মধ্যে মাত্র বায়ান্নটিতে ১৭৭ জন ভারতীয় কর্মকর্তা কর্মরত রয়েছেন। এটা যে কতখানি হাস্যকর ও ভুয়া তথ্য সেটা তৈরি পোষাক কারখানা সম্পর্কে যাঁরা খবরাখবর রাখেন তাঁরা সহজেই উপলব্ধি করতে পারছেন। এক লাখ না হলেও গার্মেন্টস কারখানাগুলোতে যে কয়েক হাজার ভারতীয় কর্মরত রয়েছে সেটা অস্বীকার করা কি জ্ঞানপাপীর কাজ হচ্ছে না? তৈরি পোষাক কারখানাগুলোতে মার্কেটাইজার, মান নিয়ন্ত্রক, প্রকৌশলী, টেকনিশিয়ান, গবেষক, উন্নয়ন-নমুনা পরীক্ষক, বিপণন কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপক হিসেবে যে বিপুল সংখ্যক ভারতীয় কাজ করছেন তা কিভাবে অস্বীকার করলো বিজিএমইএ? তারা ব্যাপারটি এভাবে অস্বীকার করে কি সততা কিংবা দেশপ্রেমের পরিচয় দিলেন?
প্রায় পৌনে তিন বিলিয়ন ডলার অবৈধ হুন্ডি পদ্ধতিতে ভারতীয়রা বাংলাদেশ থেকে পাচার করে দিচ্ছেন এবং এই কাজে এদেশের গার্মেন্টস মালিক ও আইটি ফার্মের মালিকদের একাংশ সক্রিয় মদদদাতার ভূমিকা পালন করে চলেছেনÑ ব্যাপারটা খুবই গুরুতর অপরাধের শামিল নয় কি? সরকার এ-সম্পর্কে নিষ্ক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করে চলেছে র্কা স্বার্থে? ভারতীয়দের দাপট মেনে নেয়ার পেছনে যুক্তি কী?
ভারতের শাসকদল বিজেপি বহু বছর ধরে দাবি করে চলেছে যে ভারতে নাকি কয়েক কোটি বাংলাদেশী অবৈধভাবে বসবাস করছেন ও কর্মরত রয়েছেন। এটা দু’দেশের অতীত ইতিহাসের একটা বিষয়, যেটাকে বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে ডাঁহা মিথ্যা বলা চলে। বাংলাদেশের ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের তান্ডবের শিকার হয়ে অনেক সংখ্যালঘু হিন্দু দেশত্যাগে বাধ্য হয়েছিলেন, ওটাই বাংলাদেশ থেকে ভারতে বিপুল-সংখ্যক শরণার্থী গমনের সর্বশেষ অধ্যায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় যে প্রায় এক কোটি বাংলাদেশী শরণার্থী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন তাদের মধ্যেও একটা অংশ মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পর বাংলাদেশে ফেরত আসেননি বলে মনে করা হয়। এরপর নিজেদের ইচ্ছায় এদেশের সহায়-সম্পত্তি বিক্রয় করে মধ্যবিত্ত ও উঁচু জাতের হিন্দুদের একাংশ নীরবে প্রতি বছর দেশত্যাগ করে ভারতে চলে যাচ্ছেন সেটাও অস্বীকার করা যাবে না।
কিন্তু ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ও মহাজোট বাংলাদেশে ক্ষমতায় আসার পর এদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে তা কি অস্বীকার করা যাবে? বিশেষত, শেখ হাসিনার সরকার ২০০৯ সাল থেকে সংখ্যালঘুদেরকে নিজেদের রাজনৈতিক মিত্র হিসেবে বিশ^াস করে যে বিশেষ মর্যাদায় তাদের ন্যায্য পাওনা দিতে কার্পণ্য করছেন না সেটা কি ভারতীয়দের চোখে পড়ছে না?
তারপরও বিজেপি’র নেতারা নিজেদের কট্টর হিন্দুত্ববাদী ক্ষুদ্র রাজনৈতিক ও নির্বাচনী স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য অবৈধ বাংলাদেশীরা ভারতে দলে দলে পাড়ি জমানোর কেচ্ছা-কাহিনী ফেঁদে যাচ্ছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘পয়েন্টসম্যান’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ বাংলাদেশীরা ‘উই পোকার’ মত ভারতকে খেয়ে ফেলার অভিযোগ তুলতেও দ্বিধা করেননি। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ আগস্ট এর কড়া জবাব দিয়েছেন। আরেকজন প্রতিমন্ত্রী এমনও বলেছেন যে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত খুলে দিলে অর্ধেক বাংলাদেশী ভারতে পাড়ি জমাবে! কতখানি মূর্খতার পরিচায়ক এ-ধরনের বক্তব্য, চিন্তা করা যায়?
আসামের একজন বিজেপি নেতা দম্ভভরে বলেছিলেন, তার দল নির্বাচনে জিতলে আসামের অবৈধ বাংলাদেশীদেরকে লাথি মেরে বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেবে। এটা যে বিজেপি’র হাতে একটা মোক্ষম অস্ত্র হিসেবে কার্যকর হয়ে চলেছে সেটাও বোঝা যায় বিজেপি আসাম ও ত্রিপুরায় এই ট্রাম্প-কার্ড খেলে ক্ষমতা দখলে সফল হওয়ার ব্যাপারটায়। শুধু পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি’র এই খেলা বুমেরাং হয়ে গেছে, গত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি এহেন প্রোপাগান্ডা চালিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের বিজয় ঠেকাতে গিয়ে গো-হারা হেরে গিয়েছিল মমতা ব্যানার্জির কাছে।
সম্প্রতি আইএমএফ এর ঘোষণা অনুযায়ী ২০২১ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি ভারতের চাইতে বেশি হয়ে গেছে। কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার অত্যন্ত প্রশংসনীয়। করোনা ভাইরাস মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক অভিঘাত সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ২০২৩ সালেও ইতিবাচক ধারায় প্রবাহিত হচ্ছে।
তারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে ক্রমবর্ধমান হারে বাংলাদেশে উচ্চ-বেতনে ভারতীয়দের কর্মসংস্থানের প্রবাহ সৃষ্টির মধ্যে। বাংলাদেশে যেহেতু আধুনিক প্রযুক্তিবিদ, প্রকৌশলী, দক্ষ ব্যবস্থাপক ও আইটি বিশেষজ্ঞের অভাব রয়েছে তাই তৈরি পোষাক শিল্প এবং আইটি খাতে লোভনীয় বেতনে ভারতীয় এবং শ্রীলঙ্কানদেরকে নিয়োগ দিয়ে চলেছে বাংলাদেশের এই দুটো খাতের এক শ্রেণীর মালিক। গোপনীয়তা ও বিশ^স্ততার ইস্যুটা এক্ষেত্রে প্রধান বিবেচ্য এই মালিকদের কাছে।
অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ যদি উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে ধরে রাখতে পারে তাহলে এই ব্যাপারটা আরো বাড়বে নিঃসন্দেহে। কিন্তু, এসব অবৈধ অভিবাসীরা যে ‘ট্যুরিস্ট ভিসা’ নিয়ে কাজ করছে এবং কয়েক বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ থেকে হুন্ডি প্রক্রিয়ায় নিজেদের দেশে পাচার করে চলেছে সেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে বাংলাদেশ সরকার নিষ্ক্রিয় কেন? ভারত থেকে বাংলাদেশে বৈধ ও অবৈধ উভয় পথে রেমিট্যান্স প্রবাহ একেবারেই নগণ্য--এটা ওয়াকিবহাল মহলের অজানা নয়।
অথচ চিকিৎসা ও শিক্ষা খাতে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রতি বছর কয়েক বিলিয়ন ডলার পাচার হয়ে যাওয়ার বিষয়টি সবারই জানা আছে। গোপনে যেসব সংখ্যালঘু বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাড়ি জমাচ্ছে তারাও হুন্ডি ব্যবসার সহায়তায় দেশ থেকে পুঁজিপাচার করছে, এটাও অজানা কোন বিষয় নয়। কিন্তু, বাংলাদেশ থেকে ভারতে স্বর্ণ চোরাচালান এবং হুন্ডি প্রক্রিয়ায় পুঁজিপাচারে সম্প্রতি যে গতি সঞ্চারিত হয়েছে সেটা একদিকে যেমন বিপুল সংখ্যক ভারতীয়দের এদেশে অবৈধভাবে কাজ করার দাবিকে সমর্থন করছে তেমনি এর পাশাপাশি এই ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের নিষ্ক্রিয়তারই প্রতিফলন হয়ে ধরা পড়ছে।
এ-পর্যায়ে উল্লেখ্য যে বাংলাদেশ ভারতকে বিভিন্ন রুটে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়া সত্ত্বেও ঐ রুটগুলোর ব্যবহার এখনো উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানো যায়নি। বিজেপি-শাসিত আসাম ও ত্রিপুরায় বাংলাদেশ-বিরোধী সেন্টিমেন্ট জোরদার হওয়ায় হয়তো ট্রানজিট সুবিধা তেমন একটা ব্যবহৃত হচ্ছে না। আমার সন্দেহ হচ্ছে যে অদূর ভবিষ্যতে ভারত বাংলাদেশকে নেপাল ও ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আনার জন্য প্রয়োজনীয় ট্রানজিট সুবিধা দিতেও গড়িমসি করেই যাবে। আমি মনে করি, চীনের অর্থায়নে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও সহজে বাস্তবায়িত করতে দেবে না ভারত।
অতএব ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগামী নির্বাচনের আগে খুব বেশি বন্ধুত্বপূর্ণ থাকবে না বলেই আমার আশংকা। এই পর্যায়ে পাঁচ লাখ ভারতীয় বাংলাদেশে কাজ করার খবরটি আগুনে ঘৃতাহুতি হতে পারে। ইউটিউবে প্রচারিত খবরটির বিশ^াসযোগ্যতা কতখানি তা বর্তমান পর্যায়ে বলা কঠিন। এটা সত্য হলে বাংলাদেশ থেকে ভারতে অবৈধ অভিবাসী প্রবাহের বিষয়টি সাম্প্রতিককালে উল্টোরূপ পরিগ্রহ করেছে বলা যায়। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সুফল ভোগ করার জন্য ভারতীয়রাই এখন ক্রমবর্ধমান সংখ্যায় বাংলাদেশে ঢুকে পড়ার ব্যাপারটিকে আর অস্বীকার করার হয়তো যুক্তি নেই। ইউটিউবের নিউজ-ক্লিপটি এই সত্যটাকেই জনসমক্ষে নিয়ে এসেছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং তাঁদের হিন্দুত্ববাদী সাগরেদরা কি ব্যাপারটা মানতে পারবেন?
*ড. মইনুল ইসলাম, লেখক-কলামিস্ট, সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি, একুশে পদকপ্রাপ্ত অর্থনীতিবিদ ও অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর অর্থনীতি বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়। (১২ আগস্ট ২০২৩ইং)
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
তবে কি গোপনেই বিয়ে সেরে ফেললেন অঙ্কুশ-ঐন্দ্রিলা
সোনারগাঁওয়ে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে প্রাচীর নির্মাণ করে জমি দখল
কুমিল্লার মুরাদনগরে কৃষি জমি রক্ষায় প্রশাসনের মতবিনিময়
থাইল্যান্ডে হাতির আক্রমণে মর্মান্তিক মৃত্যু স্প্যানিশ পর্যটকের
মাদারীপুরে ইউপি সচিবকে ঘুষি মারলেন চেয়ারম্যান
৫০ বছরে পদার্পণ করল মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ
ভয়াবহ তুষার ঝড়ের কবলে যুক্তরাষ্ট্র
নাইট মিনিবার ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে ৪ দল চূড়ান্ত
ঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনীর ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও শীতবস্ত্র বিতরণ
হেলস-সাইফ টর্নেডোয় সিলেটকে উড়িয়ে রংপুরের চারে চার
ছত্তিশগড়ে মাওবাদীদের হামলায় ৮ সেনাসহ নিহত ৯
কয়েক দিন সাগরে ভাসার পর অবশেষে ইন্দোনেশিয়ায় পৌঁছাল ২৬৪ রোহিঙ্গা
গুরুদাসপুরে পুকুরে ডুবে বৃদ্ধা নারীর মৃত্যু
মেট্রোরেল সেবায় ভ্যাট অব্যাহতি
মতলব উত্তরে সাংবাদিকেদর সাথে নবাগত ইউএনওর মতবিনিময়
কাপ্তাই উচ্চ বিদ্যালয়ে ৪০বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি
ফরাসি সুপার কাপ পিএসজিরই
গোয়ালন্দে আগুনে পোড়া নিঃস্ব পরিবারের পাশে "হোসাইন ইয়ুথ ফাউন্ডেশন"
কেরানীগঞ্জে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযানে ১৬৫০ কেজি জাটকা জব্দ
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি মোস্তাফিজুর নামে দুদকের ২ মামলা