ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১
গণমাধ্যম সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রিত : বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম :: দুঃশাসনের দেড় দশক শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা

আন্দোলনে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করতে হবে : মির্জা ফখরুল

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৪ আগস্ট ২০২৩, ১১:৩৯ পিএম | আপডেট: ১৫ আগস্ট ২০২৩, ১২:০৫ এএম

এক দফা’র আন্দোলনে শুধু রাজনৈতিক দল নয়, সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে রাস্তায় নেমে সোচ্চার হওয়ার আহŸান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, গণতন্ত্র ফিরে পাবার, স্বাধীনতাকে সুরক্ষিত করার, মানুষের অধিকারকে সুরক্ষিত করার জন্য আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজপথে নামতে হবে। অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের উত্তাল তরঙ্গ তুলে এদেরকে (সরকার) সরাতে হবে। আন্দোলনের উত্তাল ঢেউয়ে এদেরকে পদত্যাগে বাধ্য করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করে একটা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারকে ক্ষমতা দিয়ে এবং নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে আমাদেরকে নতুন পার্লামেন্ট ও নতুন সরকার দিয়ে জনগণের পক্ষের শক্তিকে ক্ষমতায় নিয়ে আসতে হবে। এটাই হচ্ছে আমাদের কথা।

গতকাল সোমবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল লেকশোরে বিএনপির উদ্যোগে ‘বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম : দুঃশাসনের দেড় দশক’ শীর্ষক এই সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। এতে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ। সেমিনার উপলক্ষে গণমাধ্যমের ওপরে ‘বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে দুঃশাসনের দেড় দশক (২০০৯-২০২৩)’ শীর্ষক গ্রন্থ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল বলেন, সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে যেকোনো জাতি যখন তার অধিকারের জন্য লড়াই করে, সংগ্রাম করে তখন সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হয়। সেখানে সকলে কনট্রিবিউট করতে হয়। আজকে শুধু বিএনপি লড়াই করবে বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো লড়াই করবে, অন্যান্যরা বসে থাকবে সেটা হয় না। আজকে সবাইকে নেমে আসতে হবে, সবাইকে রাজপথে নামতে হবে এবং তাদের যে ভয়েস সেটা সোচ্চার কন্ঠে উচ্চারণ করতে হবে।

বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আজকে এখানে যারা এসেছেন সকলে সচেতন মানুষ। আপনারা জনমত তৈরি করুন। আজকে শুধু বাংলাদেশ নয়, আন্তর্জাতিক বিশ্ব আপনাদের সঙ্গে এক হয়েছে। তারা পরিস্কার করে বলছে বাংলাদেশে গণতন্ত্র নেই, এখানে নির্বাচন হয় না, মানুষের অধিকার, মানবাধিকার হরণ করা হচ্ছে। তাই আসুন এখন আর কালক্ষেপন না করে অন্ধকারকে সরিয়ে সূর্যের আলোকে সামনে নিয়ে আসার জন্য আমরা সবাই সামনের দিকে এগিয়ে যাই।

ক্ষমতাসীন সরকার পুরো সমাজটাকে নষ্ট করেছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে সর্বগ্রাসী ফ্যাসিবাদ গোটা দেশকে প্রায় গ্রাস করে ফেলেছে। এই গ্রাস করার অন্যতম অস্ত্র হচ্ছে গণমাধ্যমকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করা। তারা যেভাবে অপকর্ম করে, যেভাবে মানুষের অধিকারগুলো কেড়ে নেয়, তারা যেভাবে মানুষের ন্যূনতম যে সাংবিধানিক অধিকারগুলো থাকে তাকেও যখন কেড়ে নেয়, সেটাকে লোকচক্ষুর অন্তরালে রাখা সেটার জন্য গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন হয় সেটাই তারা ধীরে ধীরে সুকৌশলে এটা করে আসছে।

তিনি বলেন, অবৈধ সরকার তাদের ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করবার লক্ষ্যে তাদের পুরনো যে আশা-আকাক্সক্ষা একদলীয় শাসন ব্যবস্থা-বাকশালের মতো প্রতিষ্ঠা করার জন্যে পুরো আয়োজনটা সম্পন্ন করেছেন। তারা সংবিধান পরিবর্তন করেছেন, এই সংবিধান পরিবর্তন করতে গিয়ে তারা পার্লামেন্ট, নির্বাচন ব্যবস্থা, প্রশাসন, বিচার ব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করেছেন এবং পুরো গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। আজকে গোটা সমাজটাকে এমন একটা জায়গা এই সরকার নিয়ে চলে গেছে যেখানে এই সমাজে আমার বলতে আর দ্বিধা নেই তারা পুরো সমাজটাকে নষ্ট সমাজে পরিণত করেছে।

করপোরেট মিডিয়া তৈরি হয়েছে মন্তব্য করে বিএনপির এই নেতা বলেন, আজকে ৫২ বছর পরে এসে আমাদের বলতে হচ্ছে যে, এখানে কোনো গণতন্ত্র নেই, গণমাধ্যমের কোনো স্বাধীনতা নেই, এতোগুলো যে মিডিয়া এই মিডিয়াগুলো চাইলেও আসলে কোনো কাজ করতে পারে না। এখানে সুকৌশলভাবে একটা করেেপারেট মিডিয়া তৈরি করা হয়েছে যেখানে দেখবেন যে, সমস্ত বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো একেকটি পত্রিকার মালিক, একেকটি টিভি চ্যানেলের মালিক। দ্যাটস ওয়াই তারা তাদের যে ব্যবসা এবং একই সঙ্গে সরকারের যে সুবিধাগুলো ভোগ করা, ব্যাংকের সুবিধা ভোগ করা। যারা টাকা পাচার করে দিচ্ছেন তাদেরকে রক্ষা করা। তাদেরকে রক্ষা করার জন্য আজকে গণমাধ্যমে করপোরেট কালচার তৈরি করেছে। খুব ইন্টারেস্টিংলি একটি গণমাধ্যমে আরেকটি গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে যখন প্রচার করে তখন দেখবেন একজন ব্যবসায়ী আরেক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে প্রচার করছে। সবাই কিন্তু এই ফ্যাসিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত।

তিনি বলেন, আজকে মূল কথা হচ্ছে, গণমাধ্যম ছাড়া মুক্ত গণমাধ্যম সম্ভব নয়। আবার গণমাধ্যমের যদি স্বাধীনতা না থাকে তাহলে কাজ করতে পারে না। এজন্য আমাদের সবার আগে প্রয়োজন দেশের সকলকে ঐক্যবদ্ধ করা, সেই কাজটা আমরা করছি, আমরা সমস্ত শক্তি দিয়ে সেটা করার চেষ্টা করছি। দলের ৪০ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, ৬‘শর অধিক গুম ও সহাস্রাধিক নেতা-কর্মীকে হত্যার ঘটনাও তুলে ধরেন বিএনপি মহাসচিব।

খালেদা জিয়ার চিকিৎসা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের জনপ্রিয় নেত্রী যিনি সারাটা জীবন গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছে, এখনো করছেন এই অসুস্থ অবস্থায়। এভার কেয়ার হাসপাতালে তাকে ডাক্তাররা জীবন-মরণ নিয়ে লড়াই করছে। সেই নেত্রীকে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক করে রেখেছে। আজকে তাকে চিকিৎসার সুযোগ পর্যন্ত দিচ্ছে না। আমরা বার বার বলেছি, তার পরিবার থেকে বলা হয়েছে যে তাকে বিদেশে চিকিৎসা করার সুযোগ দেয়া হোক, সরকার সেটুকু দিচ্ছে না। এই যে অমানবিক, ভয়াবহ, অগণতান্ত্রিক পরিবেশ, এটা একটি সর্বগ্রাসী, এটাকে বিচ্ছিন্নভাবে কোনো জায়গায় দেখাতে পারবেন না।

ভিকটিমদের আর্তি:
সেমিনারে ভুক্তভোগী গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও তাদের পরিবারের সদস্যরা কথা বলেন। গুম থেকে ফিরে আসা সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল বলেন, যে দেশে মানুষের নিরাপত্তা নেই সেদেশে স্বাধীনতা শব্দটাই সুদূর পরাহত একটা শব্দ মনে হয়। আমরা কি আসলে স্বাধীন? আমার পরিবারের ওপরে যে নিপীড়ন করা হয়েছে, এখন পর্যন্ত যেভাবে ফোন দিয়ে হুমকি দেয়া হয়, প্রতিমুহুর্তে আমার পরিবারের মানুষ ভাবে আমি কি আবার গুম হয়ে যাব, আমাকে কি আবার তুলে নিয়ে যাওয়া হবে? হতেই পারে। মৃত্যু তো আমি জানি না কোন খানে হবে কিন্তু আমি নিয়ত পরিস্কার করেছি আমি সাংবাদিক সত্য কথা বলে যাবো।

জামালপুরে সন্ত্রাসীদের হাতে মৃত্যুবরনকারী সাংবাদিক গোলাম রাব্বানীর কন্যা রাব্বাতুন জান্নাত বলেন, আমাদের বকশীগঞ্জ উপজেলায় আওয়ামী লীগের কমিটির নেতৃত্ব নিয়ে নিউজের জের ধরে আব্বু প্রাণে বেঁচে গেলও ১৪ জুন তারা নির্দেশ দিয়ে প্রচÐ মারধর করে, আব্বু গুরতর আহত হয়ে ১৫ জুন মারা যান। আমার আব্বুর কি দোষ ছিলো? গণমাধ্যমের পক্ষে বক্তব্য রাখেন বিএফইউজের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বর্তমান সভাপতি এম আবদুল্লাহ, সাবেক মহাসচিব এম এ আজিজ ও যুগান্তরের সহকারি সম্পাদক মাহবুব কামাল।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ সেমিনারে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান ও আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নূর, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আলী আশরাফ আখন্দ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক শাহিদুজ্জামান, এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজীর অধ্যাপক এটিএম নুরুল আমিন প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।

সেমিনারে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, শাহজাহান ওমর, জয়নাল আবেদীন, শামসুজ্জামান দুদু, আহমেদ আজম খান, নিতাই রায় চৌধুরী, কেন্দ্রীয় নেতা মনিরুল হক চৌধুরী, মিজানুর রহমান মিনু, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, জয়নুল আবদিন ফারুক, তাজমেরী এস এ ইসলাম, সুকোমল বড়ুয়া, আবদুল হালিম, হাবিবুর রহমান হাবিব, তাহসিনা রুশদীর লুনা, সুজা উদ্দিন, একরামুজ্জামান, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, কামরুজ্জামান রতন, অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত সাইদ সোহরাব, তাবিথ আউয়াল, ইশরাক হোসেন, জাতীয় পার্টি(কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, আহসান হাবিব লিংকন, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের রেজা কিবরিয়া, জেএসডির শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, জাগপার খন্দকার লুতফর রহমান, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের শামসুল আলম, হারুন চৌধুরী, আবুল কালাম আজাদ, বিএলডিপির আবদুল করিম আব্বাসী, শাহাদাত হোসেন সেলিম, ন্যাপ ভাসানীর আজহারুল ইসলাম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মুফতি মহিউদ্দিন ইকরাম, মাইনোরিটি জনতা পার্টির সুকৃতি মন্ডল, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক নেতা ও দৈনিক ইনকিলাবের সহকারী সম্পাদক মুন্সি আবদুল মান্নান, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের অধ্যাপক আফম ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক সদরুল আমিন, কাদের গনি চৌধুরী, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নুরুল আমিন রোকন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের শহীদুল ইসলাম, জাতীয় প্রেসক্লাবের সৈয়দ আবদাল আহমেদ, ইলিয়াস খান, আমিরুল ইসলাম কাগজী প্রমূখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, ডেনমার্কসহ ৭টি দেশের কূটনীতিকরা এই সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।###

 

 

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান