রওশন এরশাদ ‘ভুল সবই ভুল’
২৩ আগস্ট ২০২৩, ১০:৫৫ পিএম | আপডেট: ২৩ আগস্ট ২০২৩, ১১:৪৪ পিএম
‘নিঝুম সন্ধ্যায়/ পান্থ পাখিরা/ বুঝি বা পথ ভুলে যায়’ (লতা মুঙ্গেশকর)। বাংলা গানের কালজয়ী এই শিল্পীর ‘পাখিদের পথ হারানোর’ মতোই এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টি রাজনীতিতে পথ হারিয়েছে এক যুগ আগে। ২০১৪ সালের আসন ভাগাভাগির নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং সংসদে গৃহপালিত বিরোধী দল হিসেবে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন দলটি দেশের রাজনীতিতে অন্ধকারে পথ হারিয়েছে। লতা মুঙ্গেশকরের গানের পাখিরা ‘নিঝুম সন্ধ্যা’য় পথ হারালেও প্রখ্যাত রাজনীতিক ন্যাপ নেতা মরহুম অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদ এরশাদের প্রতিষ্ঠিত জাতীয় পার্টির নাম দিয়েছিলেন ‘যাত্রা পার্টি’। আর গ্রামগঞ্জে যাত্রাপালা হয় সাধারণত গভীর রাতে। নিঝুম রাতে যাত্রা প্যান্ডেলে ‘ঝুমুর ঝুমুর নাচ’ ও হাসিকান্না মেশানো যাত্রাপালা করে দর্শকদের বিনোদন দেয়। অতঃপর প্রভাত হলে যাত্রা শিল্পীরা ঘুমাতে যায়। প্রায় দিনভর ঘুমিয়ে রাতে শিল্পীরা আবার যাত্রার আসর মাতান। অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদের ‘যাত্রা পার্টি’ নামের জাতীয় পার্টির কলাকুশলিরা অনেকটা সেরকম এখন নীরব নিস্তব্ধতায় রয়েছে। এর মধ্যে রওশন এরশাদ নিজেকে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উষ্কে দিয়েছেন। তিনি নীরব এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা গাইগুই করলেও জাতীয় পার্টির অভ্যন্তরে এখন চলছে যেন কবরের নিস্তব্ধতা। গতকাল কেন্দ্রীয় নেতা থেকে শুরু করে তৃণমূলের প্রায় ২০ থেকে ২৫ জন নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা সকলেই চান দেশের জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার জিএম কাদেরের অবস্থানকে সমর্থন করতে। কিন্তু যদি কোনো কারণে আওয়ামী লীগ সরকার দেশি-বিদেশী শক্তিগুলোকে ম্যানেজ করে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে ২০১৪ অথবা ২০১৮ সালের মতো আরেকটা নির্বাচন করতে সমর্থ হন তাহলে সকলেই পাতানো নির্বাচনে অংশ নিতে রওশনের পক্ষে চলে যাবেন।
দেশে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন ছাড়াও আরো প্রায় শতাধিক রাজনৈতিক দল রয়েছে। বেশির ভাগ দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছাড়া অন্য কোনো নেতা নেই। অনেক দলের সভাপতি স্বামী, সাধারণ সম্পাদক স্ত্রী। বেশির ভাগ দলের নিজস্ব কোনো অফিস নেই, নেতারা ব্যাগে করে কাগজপত্র নিয়ে ঘুরে বেড়ান এবং পরিচিত সাংবাদিক দিয়ে বিবৃতি লিখে প্রেস বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠান। এসব দলের নেতাদের সম্পর্কে মানুষ জানেন। এসব দলের নেতাদের মানুষ বিশ্বাস করলেও জাতীয় পার্টির নেতাদের বিশ্বাস করেন না। কারণ দলটি আদর্শ, নীতি-নৈতিকতা এবং কোন পথে দলটি হাঁটবে দলের নেতারা সেটাই জানেন না। গত কয়েক বছর ধরে সুবিধাবাদী রাজনীতি করতে অভ্যস্ত দলটির নেতারা আবারো নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় কোন পক্ষে গেলে কয়েকজন এমপি হবেন সুযোগ পেলে মন্ত্রী হবেন সেই ধান্দায় মশগুল। ফলে দলটি দেশের রাজনীতির কোন পথে হাটবে তা জানেন না। দলটির কয়েকজন নেতা জানান, অবস্থা দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করা দলটির এখন মূল কৌলশ। ফলে যারা জিএম কাদেরের সঙ্গে রয়েছেন এবং বনানীর অফিসে নিয়মিত দিনে বসেন; তারাই আবার রওশন এরশাদের গুলশানের বাসায় রাতে যাতায়াত করেন।
জাপার প্রেসিডেয়ামের তিনজন এবং কেন্দ্রীয় কমিটির পাঁচজন নেতার সঙ্গে কথা বললে তারা সবাই জানান, দলের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সম্পর্কে তারা কিছুই জানেন না। দলের নীতি নির্ধারকরা জানিয়েছেন, ধৈর্য্য ধরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী করণীয় চূড়ান্ত হবে। মাঠের আন্দোলনরত বিএনপি যদি এক দফার আন্দোলন যৌক্তিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে তাহলে জনগণের ভোটের অধিকার আদায়ের দাবি নিয়ে দলটি আন্দোলনে নামবে। আর যদি আওয়ামী লীগ সরকার যুক্তরাষ্ট্রকে ম্যানেজ করে শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনের আয়োজন করে তাহলে আসন ভাগাভাগি করে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেবে।
এ বিষয়ে রওশনপন্থী জাপার এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, আমি জীবনেও এ ধরনের রাজনীতি দেখিনি। এসব হঠকারী সিদ্ধান্ত যারা নিচ্ছেন তারা উভয় পক্ষকে ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, গত শনিবার গণভবনে রওশন এরশাদ ছাড়া বাকি যে তিনজন গিয়েছিলেন তারা রোববার আবার দলের কাউন্সিলের ডাক দেন। মঙ্গলবার তারাই রওশন এরশাদকে পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। তারা জাতিকে বুঝাতে চায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে এ ধরনের বার্তা দিয়েছেন। এতে করে তারা রওশন এরশাদ ও খোদ প্রধানমন্ত্রীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা করছেন। এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, রওশন এরশাদ যে চিঠি দিয়েছেন গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তা তিনি দিতে পারেন না। আর চিঠিতে যাদের স্বাক্ষরের কথা উল্লেখ করেছেন তারা সবাই অস্বীকার করেছেন। কয়েকজন লোক রওশন এরশাদের মানসম্মান নষ্ট করছেন। এবং শনিবারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রওশন এরশাদের বৈঠক নিয়ে অপব্যাখা দেয়ার চেষ্টা হচ্ছে।
জাপার নেতারা জানান, গত ১৯ আগস্ট রওশন এরশাদ গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ওই সাক্ষাতে তিনি পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে ‘সরকারি বিরোধী অবস্থান নেয়ার’ অভিযোগ করেন। জিএম কাদেরের বিভিন্ন বক্তব্যের পত্রিকার কাটিংয়ের একটি ফাইলও রওশন এরশাদের হাতে ছিল। জিএম কাদের বিএনপি’র সঙ্গে জোট করতে পারেন এমন কথাও বলেন রওশন এরশাদ। অতপর রওশন এরশাদ ঘোষণা দেন জাতীয় পার্টি সংবিধান অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নেবে।
২২ আগস্ট রওশন এরশাদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমি বেগম রওশন এরশাদ, এমপি জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা কো-চেয়ারম্যান এই মর্মে ঘোষণা করছি যে, পার্টির সিনিয়র নেতাদের পরামর্শ ও সিদ্ধান্তক্রমে দলের গতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করলাম।’ রওশন এরশাদের প্রেস উইং থেকে দাবি করা হয়, এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় ২০২২ সালের ৭ ডিসেম্বর সভায় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব রওশন এরশাদকে অর্পণ করা হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে যখন এক দলের দুই চেয়ারম্যান নিয়ে বিতর্ক-সমালোচনা শুরু হয় তখন বয়োবৃদ্ধ রওশন এরশাদ ভিন্ন বক্তব্য দেন। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ওরা যে চিঠিতে আমার সই নিয়েছে সেই চিঠি পড়ে দেখিনি। তাকে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, পার্টির চেয়ারম্যান তিনি হননি। বিষয়টি ভুল হয়েছে। হায়রে রওশন এরশাদ! শুধু ভুলই করে গেলেন? এ যেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গানের মতো ‘ভুল সবই ভুল/এই জীবনের পাতায় পাতায়/ যা লেখা, সে ভুল’ এর মতো। হয়তো একদিন বলবেন, ২০০৬ সালে স্বামী এরশাদকে দল থেকে বহিষ্কার করা ছিল ভুল। ২০১৪ সালে স্বামীকে আইনশৃংখলা বাহিনী দিয়ে ম্যাজিক করে রোগী সাজিয়ে পাতানো নির্বাচনে যাওয়া ভুল ছিল ইত্যাদি ইত্যাদি। বাস্তবতাও তাই। কারণ বয়স এবং অসুস্থতার কারণে রওশন এরশাদের স্বাভাবিক ভাবে চলাফেরা করা এবং পড়ালেখা করতে পারার কথা নয়। নেপথ্যে থেকে কয়েকজন পতিত নেতা তাকে দিয়ে এসব করাচ্ছেন। আবার জিএম কাদেরের অনুসারীরা বলছেন, ইচ্ছাকৃতভাবেই রওশনকে চেয়ারম্যান ঘোষনা দেয়া হয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় মঙ্গলবার রাতে রওশন এরশাদপন্থিরা অবস্থান পাল্টিয়েছেন। তাদের দাবি, যে গ্রুপটি থেকে বার্তা প্রচার করা হয়েছে এটি বিরোধীদলীয় নেতার স্বীকৃত প্রেস উইং। এই গ্রুপ থেকেই তাদের সব খবরাখবর প্রচার করা হয়ে থাকে। তবে জিএম কাদের গতকাল দিল্লি থেকে দেশে ফিরলেও এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
এদিকে রওশনকে চেয়ারম্যান করার স্বাক্ষর করা কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেছেন, মূল দ্বন্দ্ব ভাবি-দেবরের মধ্যে। আমরা দলের ঐক্য চাই। সামনে নির্বাচনে আমাদের মধ্যে ঐক্য ধরে রাখা জরুরি। মতপার্থক্য পরিবারে থাকতেই পারে। এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করা ঠিক না। তবে যারাই করেছেন এটা ভুল করেছেন। পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে কো-চেয়ারম্যান আবু হোসেন বাবলা বলেন, এটি বানোয়াট ও মিথ্যা। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের সাহেব আছেন, থাকবেন। বেগম রওশন এরশাদ ম্যাডাম আমাদের মায়ের মতো। তিনি আমাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। গতকার বিবৃতি দিয়ে প্রেসিডিয়াম সদস্য শফিকুল ইসলাম সেন্টু বলেন, ম্যাডাম (রওশন এরশাদ) যখন দেশে অসুস্থ ছিলেন তখন আমরা তাকে দেখতে যাই। তখন আমরা কে কে গিয়েছিলাম সেই স্বাক্ষর।
কয়েক মাস পর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। তার আগে এ যেন জাতীয় পার্টিতে শুরু হয়েছে বায়োস্কোপ। নাটক-সিনেমা শুরুর আগে ‘এই গল্পের সমস্ত চরিত্রই কাল্পনিক, বাস্তবের সঙ্গে এর কোনো মিল নেই’ ঘোষণার মতোই। সামনে কি হয় সেটা দেখার জন্য দেশের মানুষকে এখন অপেক্ষা করতে হবে। কারণ ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে মানুষ দেখেছে দলটির নীতি নির্ধারকরা সকালে এক কথা বিকেলে অন্য কথা বলে গিরগিটির মতো রঙ বদল করেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়ে এমপি হয়ে সংসদে বিরোধী দলের নেতার আসনে বসেছেন রওশন এরশাদ। আবার তার স্বামী প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এবং দলের তিনজন এমপি মন্ত্রী হয়েছেন। সামনে রাজনীতির গতি প্রকৃতি দেখে দলের অবস্থান ঠিক করার সুবিধাবাদী অবস্থান গ্রহণ করলেও দলের গুরুত্ব যাতে বাড়ে সে জন্যই বর্তমানের যাত্রাপালা-নাটককরছেন। হাসি কান্না মেশানো অশ্রুসজল যাত্রা পালায় দর্শকদের মাতিয়ে রাখতে ‘ঝুমুর ঝুমুর নাচ’ দিচ্ছেন। মুম্বাইয়ের সিনেমার নায়ক-নায়িকারা একসময় নিজেদের সিনেমার দর্শন বাড়াতে নিজেরাই নিজেদের স্কা-াল ছড়াতেন। বর্তমানে পরিমনিরা যতনা সিনেমায় অভিনয় করে আলোচিত তারা চেয়ে বেশি আলোচিত বিয়ে-ছাড়াছাড়ি, রাতে মদের পার্টিতে ফূর্তিফার্তা করার কারণে। কেউ কেউ বলছেন, জাতীয় পার্টির নেতারা ভালভাবেই জানেন দলচি গণবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাই আগামী নির্বাচনে নিজেদের কদর বাড়াতে নিজেরাই নাটক সিনেমার নায়ক-নায়িকাদের মতো পার্টিকে গণমাধ্যমের শিরোনাম করাচ্ছেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা জনপ্রিয় গান ‘অনেক কথা যাও যে বলে কোনো কথা না বলি/তোমার ভাষা বোঝার আশা দিয়েছি জলাঞ্জলি’। জাতীয় পার্টির অবস্থা ওই রবীন্দ্র সংগীতের মতোই। দলটি জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী দলটির মতিগতি দেশের মানুষ কখনো বুঝতে পারিনি। দেশের মানুষ প্রতিটি সংকটময় মুহূর্তে দলটাকে বোঝার চেষ্টা করেছে, কিন্তু পারেনি। ক্ষমতার লোভে দলটির নীতি নির্ধারকরা নিকষ কালো অন্ধকারে অন্ধের মতো হাতড়ে বেড়িয়েছি। সংসদে গৃহপালিত বিরোধী দলের দায়িত্ব পালন করলেও মর্যাদা পায়নি। এখনো দেশ বিদেশের মানুষ বিএনপিকে বিরোধী দল হিসেবে চেনে জানে। সুবিধাবাদী রাজনীতির স্রোতে গা ভাসিয়ে দলটির নেতারা বিত্তবৈভব গড়ে তুললেও জনগণের মধ্যে এতটুকু আলোর সন্ধান পাইনি। ফলে এরশাদের মৃত্যুর চার বছরের মধ্যেই জাতীয় পার্টির অবস্থা যেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘পথহারা পাখি কেঁদে ফিরে একা/আমার জীবনে শুধু আঁধারের লেখা’ গানের মতোই। ##
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, গাজায় নিহত বেড়ে প্রায় সাড়ে ৪৫ হাজার
সচিবালয়ের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী নদীতে নিখোঁজ দুই কিশোরের মরদেহ উদ্বার
পশ্চিম তীরে ইসরাইলের ড্রোন হামলা, নারীসহ ৮ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
সরকারকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে জড়িতদের বিন্দু পরিমাণ ছাড় নয়: আসিফ মাহমুদ
ভারতে শঙ্করাচার্যের সাথে সাক্ষাৎ করে হস্তক্ষেপ চাইলেন একদল বাংলাদেশি হিন্দু
অবশেষে সচিবালয়ে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
হাসিনাকে ভারত কি ফেরত পাঠাবে, আলজাজিরার প্রতিবেদন কি বলছে
সচিবালয়ে সেনাবাহিনী-বিজিবি মোতায়েন
কানু দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে, দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি
বাংলাদেশ থেকে নথি না আসাতেই জামিন পিকে হালদারের?
সময় টিভির সাংবাদিক বরখাস্ত: এএফপির প্রতিবেদন নিয়ে যা বললেন হাসনাত
আগুনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আট ও নয়তলা
লক্ষ্মীপুরে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নিলো স্থানীয়রা
গাজীপুরে ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ গ্রেফতার
সচিবালয়ের আগুন এখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি, কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস
ফ্যাসিবাদের সময় উত্তরবঙ্গে বৈষম্য করা হয়েছে: নীলফামারীতে উপদেষ্টা আসিফ
সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় নিহত ফায়ার ফাইটার সোহানুর
সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ২০ ইউনিট