অঝোরে কাঁদছে কর্মীরা
২৯ আগস্ট ২০২৩, ১০:৫৮ পিএম | আপডেট: ৩০ আগস্ট ২০২৩, ১২:০১ এএম
জনশক্তি রফতানির সর্বোচ্চ শ্রমবাজার সউদী আরবের চেয়ে অনেকেই মালয়েশিয়ার দিকে ঝুকছে। সউদীর চেয়ে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের বেতন বেশি। ওভারটাইম ছাড়াই একজন কর্মী দেশটিতে ১৫ রিঙ্গিত বেতন পাচ্ছে। ওভারটাইম নিয়ে আরো বেশি বেতন পাচ্ছে বাংলাদেশি কর্মীরা। এযাবত তিন লক্ষাধিক বাংলাদেশি কর্মী চাকরি লাভ করেছে। আবার বেশ কিছু রিক্রুটিং এজেন্সির চরম উদাসিনতা ও প্রতারণার দরুণ মালয়েশিয়ায় অনেক বাংলাদেশি কর্মী ঠিকমতো বেতন ভাতা পাচ্ছে না। কর্মস্থলে বসবাসকারী অনেক কর্মী তিন মাস ধরে কাজ করেও বেতন পাচ্ছে না। বেতন না পাওয়ায় ঋণের অর্থও পরিশোধ করতে পারবে না প্রবাসী কর্মীরা। বেতনের দাবিতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে অনাহার অনিদ্রায় দিন কাটাচ্ছে অনেকেই। বেতনের দাবিতে প্রবাসী কর্মীরা অঝোরে কাঁদছেন। এতে সম্ভাবনাময় মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে নতুন করে শঙ্কার সৃষ্টি হচ্ছে। অভিজ্ঞ মহল এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন।
বেতনের টাকা হাতে না পাওয়ায় দেশের বাড়ী থেকে টাকা নিয়ে খাবার খেয়ে জীবন বাঁচাতে হচ্ছে। ঠিকমতো কাজ না পাওয়ায় এবং কোম্পানী থেকে বেতন সুযোগ সুবিধা না পাওয়ায় মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশন প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের সৃষ্ট সঙ্কট দ্রুত নিরসনের জন্য প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে লিখিত চিঠি পাঠিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের মিনিস্টার লেবার নাজমুজ শাহাদাত সেলিম ইনকিলাবের সাথে আলাপকালে দেশটিতে বেতন ও কাজ না পাওয়া বাংলাদেশি কর্মীদের সৃষ্ট সঙ্কট দ্রুত নিরসন এবং কার্যকরী উদ্যোগ নেয়ার জন্য প্রবাসী মন্ত্রণালয়ের জরুরি চিঠি প্রেরনের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। দেশটিতে কাজ ও বেতন পাচ্ছে না এমন কর্মীর সংখ্যা খুবই কম বলে তিনি দাবি করেন। এ যাবত ৪ লাখ ৬০ হাজার বাংলাদেশি কর্মীর নিয়োগের লক্ষ্যে সত্যায়ন দেয়া হয়েছে। আরো প্রায় ২০ হাজার সত্যায়ন দেয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে মিনিস্টার লেবার সেলিম বলেন, মালয়েশিয়ার বিভিন্ন ডিটিনশন ক্যাম্প ও কারাগারে নানা কারণে ৫/৭ জন করে বাংলাদেশি আটক রয়েছে। আটকৃত এসব বাংলাদেশিদের আইনী সহায়তা দিয়ে দেশে পাঠানোর উদ্যোগ চলমান রয়েছে। মালয়েশিয়ার সরকার গত ১৮ মার্চ পর্যন্ত ১১ লাখ ৩৬ হাজার বিদেশি কর্মী নিয়োগের অ্যাপ্রুভাল দিয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকে এ যাবত প্রায় ৩ লাখ ৮ হাজার কর্মী দেশটিতে চলে গেছে।
বিএমইটির সূত্র জানায়, গত জানুয়ারি থেকে গত ২৬ আগস্ট পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৮ লাখ ৫২ হাজার ৪০ জন কর্মী চাকরি নিয়ে গেছে। গত ১ আগস্ট থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত সউদী আরবে গেছে ৩১ হাজার ৩৭৮ জন এবং মালয়েশিয়ায় গেছে ৩৫ হাজার ৮৬১ জন কর্মী।
বিদেশে কর্মী কর্মী নিয়োগে যেসব দেশ থেকে বেশি চাহিদা আসছে তার মধ্যে মালয়েশিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার। জানতে চাইলে বায়রার সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আলহাজ আবুল বাশার বলেন, সউদীসহ অন্যান্য দেশে পাড়ি জমাতে আগ্রহী কর্মীদের বেশির ভাগই এখন মালয়েশিয়া যেতে চাচ্ছে। যার কারণে খুব অল্প সময়ে এই শ্রমবাজারটি চাঙ্গা হয়ে উঠছে।
এদিকে, মালয়েশিয়া সরকারের পছন্দের ১০০ রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে চালু হওয়া নতুন এই শ্রমবাজারে পাড়ি জমানো কর্মীদের মধ্যে থেকে এখন পর্যন্ত ৫-৬ হাজার শ্রমিকের সমস্যা দেখা দিয়েছে। যাদের বেশির ভাগ যাওয়ার পর কাজ পায়নি। আবার কাজ থাকলেও বেতন পাচ্ছে না। পরবর্তীতে এসব কর্মী তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশনে গিয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।
ইতিপূর্বে ঢাকার গুলশানের গ্রিনল্যান্ড ওভারসিস থেকে পাঠানো শ্রমিকদের মধ্যে থেকে ১৯ জন কর্মী সার্ভার জটিলতার কারণে কুয়ালালামপুর এয়ারপোর্টে পৌঁছার পরও প্রবেশ করতে পারেনি। অবশ্য একদিন পর ফিরতি ফ্লাইটে তাদেরকে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ফেরত পাঠানোর ঘটনা ছাড়া এখন পর্যন্ত আর কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশন সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। যদিও পরবর্তীতে রিক্রুটিং এজেন্সি গ্রিনল্যান্ড ওভারসিস কর্তৃপক্ষ ফেরত আসা ১৯ শ্রমিকের বিমান টিকিটসহ অন্যান্য আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিয়েই আবার নিয়োগকারী কোম্পানিতে পাঠানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। রিক্রুটিং এজেন্সি সান ওভারসীজের (৭৫৯) মাধ্যমে ৩৬ জন কর্মী বিগত তিন মাস যাবত মালয়েশিয়ার পেরাগস্থ চিম্পাং লিমা হাসপাতাল এলাকায় কাজ করেও কোন বেতন ভাতা পাচ্ছে না। হাসপাতালের বাগানের পার্শ্বে অস্বাস্থ্যকর টিনসেট ঘরে গাদাগাদি করে এসব কর্মী অনাহার অনিদ্রায় দিন কাটাচ্ছে। প্রথম মাসে তারা দেশীয় দালাল মোস্তাফিজুর রহমানের অধীনে মাত্র ২২ দিন, দ্বিতীয় মাসে ১৭ দিন এবং চলতি মাসে মাত্র ১৪ দিন কাজ পেয়েছে। তা’ তিন মাসের বেতনের জন্য অঝোরে কেঁদেও এসব অসহায় কর্মী কোন টাকা পাচ্ছে না। তিন মাসে মাত্র ৭০০ রিংগিট খাবারের জন্য দেয়া হলেও তা’ দিয়ে প্রয়োজনীয় খাবার কিনতে পারেনি তারা।
দালাল মোস্তাফিজুর রহমানকে বার বার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেনি এবং কোম্পানীর কাছ থেকে বেতন আদায়ে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। পেরাগ থেকে যশোরের রিপন হোসেন ও আকাশ ইনকিলাবকে এতথ্য জানিয়েছে। তিন মাস ধরে কাজ করেও যারা বেতন পাচ্ছে না তারা হচ্ছে, মো. রিপন হোসেন যশোর, মোহাম্মদ মান্নান হোসেন নওগাঁ, মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম যশোর, মো. সাদেক মিয়া ময়মনসিংহ, মোহাম্মদ রকিবুল ইসলাম কুষ্টিয়া, মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন নরসিংদী, মোহাম্মদ ইয়াসিন আরাফাত সাতক্ষীরা, মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম সাতক্ষীরা, মোহাম্মদ সাদেক নরসিংদী, মোহাম্মদ রাজিব মিয়া নরসিংদী, মো. মনজুর হোসেন যশোর, মো. আকাশ হোসেন যশোর, মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন নরসিংদী, মো. সালামত হোসেন নরসিংদী ও মোহাম্মদ আমানুল্লাহ নড়াইল।
সান ওভারসীজের স্বত্বাধিকারী এবিএম শামসুল আলম কাজলের সাথে গতকাল মঙ্গলবার এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে তিনি ইনকিলাবকে বলেন, তিন মাস বেতন না পেলেও কোনো সমস্যা নেই। তারা শিগগিরই বেতন পেয়ে যাবে। গতকাল এ ব্যাপারে মালয়েশিয়ায় অবস্থানকৃত মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে তার মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। গতকাল কুয়ালালামপুর থেকে প্রবাসী ইমন হোসেন ইনকিলাবকে বলেন, রিপন ও আকাশ আমার দুই চাচাতো ভাই। এরা সহ মোট ৩৬জন বাংলাদেশি বিগত তিন মাস যাবত কোনো বেতন পাচ্ছে না। তাদেরকে খাবারের টাকা দিতে দিতে আমি বেকায়দায় পড়েছি। তিনি বলেন, সান ওভারসীজের মালিক কাজল বগুরার এক চিটারের মাধ্যমে এসব কর্মীদের সাপ্লাইয়ের কাজ করাচ্ছে। কিন্ত বেতন চাইলেই বলছে আজ দিচ্ছি কাল দিচ্ছি। এখন সে ফোনও ধরে না আর ভয়েজ মেসেজ দিলেও কোনো জবাব দিচ্ছে না। তিনি বলেন, ঋণ করে এসব কর্মীরা বেতন না পাওয়ায় চরম হতাশায় দিন কাটাচ্ছে। গ্রামের বাড়ীতে আত্মীয় স্বজনরাও চরম উৎকন্ঠায় দিন কাটাচ্ছে।
মালয়েশিয়ায় কর্মী যাওয়ার আগে বহির্গমন ছাড়পত্র ও অন্যান্য যাবতীয় কাজের দায়িত্ব পালন করছেন জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর পরিচালক (ইমিগ্রেশন) আব্দুল হাই। তিনি কয়েক দিন আগে বিনা খরচে ৩১ জন কর্মীকে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর লক্ষ্যে বিএমইটিতে স্মার্ট কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে ঘোষণা করেন এ যাবত মালয়েশিয়ায় নির্বিঘেœ ৪ লাখ ৫ হাজার কর্মী চাকরি নিয়ে গেছে। ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের সার্বিক তত্ত্ব¡াবধানে এসব কর্মী মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। এটি নিঃসন্দেহে বড় একটি চমক মনে হচ্ছে আমার কাছে। তিনি বলেন, বিনা খরচে আরো বেশি বেশি কর্মী কিভাবে মালয়েশিয়ায় পাঠানো যায় সে ব্যাপারে আমাদের সম্মিলিতভাবে চিন্তাভাবনা করা উচিত। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে প্রতি মাসে কী পরিমাণ কর্মী যাচ্ছে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে অন্যান্য দেশের চেয়ে মালয়েশিয়াতে কর্মী বেশি যাচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার মালয়েশিয়া থেকে প্রবাসী ব্যবসায়ী অহিদুর রহমান ইনকিলাবকে বলেন, মালয়েশিয়ায় কর্মী আসার পর প্রথমে মেডিকেল করতে হয়। এতে প্রায় ১০/১৫ দিন লেগে যায়। এর পর অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষে নির্মাণ খাতের কর্মীদের সিআইডিবি কার্ড পেতে বিলম্ব হয়। দেশটির নিয়োগকর্তার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করে কর্মীদের কাজে যোগদানে সজাগ দৃষ্টি রাখতে কাজ না পাওয়ার অভিযোগ থাকবে না। বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো নিয়োগকর্তা, কর্মীদের মাঝে সমন্বয় না রাখার কারণে কাজ ও বেতন না পাওয়ার অভিযোগ উঠছে। এতে বড় ধরণের সমস্য হবে না বলেও তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, মালয়েশিয়ায় অর্থনৈতিক মন্দাভাব চলছে। আশা করছি এসব সঙ্কট নিরসন হয়ে যাবে। যুব লীগ মালয়েশিয়া শাখার আহবায়ক কমিটির নেতা গতকাল কুয়ালালামপুর থেকে জানান, মালয়েশিয়ায় কয়েক হাজার শ্রমিকের কাজ না পাওয়া নিয়ে সমস্যা হয়েছে। এছাড়া অনেকে বেতনও পাচ্ছে না। মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশন এসব অসহায় প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের কাজে যোগদান এবং বকেয়া বেতন আদায়ে কার্যকরী কোনো উদ্যোগ নিচ্চে না। মালয়েশিয়ায় আসা কর্মীরা কাজ না পেয়ে তাদের নিয়োগকারী এবং রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশনে লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছে বলে জানা গেছে। হাই কমিশন কর্তৃপক্ষ এর মধ্যে কতজন কর্মীর সমস্যা সমাধান করতে পেরেছে তা অবশ্য হাইকমিশন থেকে অথবা শ্রমিক প্রেরণের সাথে সম্পৃক্ত জনশক্তি ব্যবসায়ীরা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি।
বর্তমানে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় এফডব্লিউ সিএমএস পদ্ধতিতে কর্মী প্রেরণ করায় প্রতি কর্মীর বিপরীতে অতিরিক্ত অভিবাসন ব্যয় বাড়ছে। স্বল্প অভিবাসন ব্যয়ে মালয়েশিয়া কর্মী পাঠানোর কথা থাকলেও একজন নিরীহ কর্মীকে দেশটিতে যেতে সাড়ে চার লাখ টাকা থেকে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হচ্ছে। মালয়েশিয়া হাইকমিশন ঘিরে গড়ে ওঠা দালাল চক্রের কারণে প্রত্যেক কর্মীর ‘সত্যায়ন’ করানো নিয়ে মালয়েশিয়ান ১০০ থেকে ২০০ রিংগিট হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, গাজায় নিহত বেড়ে প্রায় ৪৫ হাজার ৪০০
সচিবালয়ের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী নদীতে নিখোঁজ দুই কিশোরের মরদেহ উদ্বার
পশ্চিম তীরে ইসরাইলের ড্রোন হামলা, নারীসহ ৮ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
সরকারকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে জড়িতদের বিন্দু পরিমাণ ছাড় নয়: আসিফ মাহমুদ
ভারতে শঙ্করাচার্যের সাথে সাক্ষাৎ করে হস্তক্ষেপ চাইলেন একদল বাংলাদেশি হিন্দু
অবশেষে সচিবালয়ে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
হাসিনাকে ভারত কি ফেরত পাঠাবে, আলজাজিরার প্রতিবেদন কি বলছে
সচিবালয়ে সেনাবাহিনী-বিজিবি মোতায়েন
কানু দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে, দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি
বাংলাদেশ থেকে নথি না আসাতেই জামিন পিকে হালদারের?
সময় টিভির সাংবাদিক বরখাস্ত: এএফপির প্রতিবেদন নিয়ে যা বললেন হাসনাত
আগুনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আট ও নয়তলা
লক্ষ্মীপুরে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নিলো স্থানীয়রা
গাজীপুরে ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ গ্রেফতার
সচিবালয়ের আগুন এখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি, কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস
ফ্যাসিবাদের সময় উত্তরবঙ্গে বৈষম্য করা হয়েছে: নীলফামারীতে উপদেষ্টা আসিফ
সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় নিহত ফায়ার ফাইটার সোহানুর
সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ২০ ইউনিট