জুমার দিনের গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৩২ পিএম | আপডেট: ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মানব জাতির সমাবেশ ও ঈদের জন্য প্রতি সপ্তাহের জুমার দিনকে নির্ধারণ করেছেন। জুমার দিনের গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম। নিজেকে পরিশুদ্ধ, গুনাহ মাফের জন্য তাওবা ও আল্লাহর মহানুভবতা প্রকাশের জন্য অন্যতম দিন ইয়াওমুল জুমুআ। আসমান ও জমিন সৃষ্টির সমাপ্তি ঘটেছিল এই দিনে এবং কিয়ামত দিবসও সংঘটিত হবে ইয়াওমুল জুমুআতে। স্বয়ং আল্লাহপাক জুমাবারের গুরুত্ব বুঝাতে গিয়ে পবিত্র কোরআনে গোটা একটি সূরা নাযিল করেছেন। গতকাল রাজধানীর মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমের খতিব প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক জুমাপূর্ব বয়ানে এসব কথা বলেন।
খতিব পবিত্র কোরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনে যখন নামাজের জন্য আহ্বান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং কেনা-বেচা ত্যাগ করো, এটাই তোমাদের জন্য সর্বোত্তম, যদি তোমরা জানতে (সূরা জুমুআ : ৯)। যেকোন সালাতের আজান হওয়া মাত্রই দুনিয়াবি কর্মকা- বিরত রেখে নামাজের উদ্দেশে প্রস্তুতি গ্রহণ করা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর জন্য কর্তব্য। তদুপরি আল্লাহ রাব্বুল আলামীন জুমার দিনের ব্যাপারে গুরুত্বের সাথে উপস্থাপন করার পেছনে নিশ্চয়ই কারণ রয়েছে। সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে ইয়াওমুল জুমুআ আল্লাহর নিকট অধিক মর্যাদা সম্পন্ন ও পছন্দনীয়। জ্ঞানীদের উচিত হবে এ দিনে ইবাদাত-বন্দেগীর মাধ্যমে আল্লাহকে রাজি-খুশি করা। একই সাথে নিজেদের গুনাহের দরুন লজ্জিত হয়ে তাওবার মাধ্যমে আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করা। রাসূল (সা.) বলেন, ‘আমরা সর্বশেষে এসেও কেয়ামতের দিন সবার অগ্রগামী হবো। আমরাই প্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবো। যদিও তাদেরকে আমাদের আগে কিতাব দেয়া হয়েছিল, আর আমাদের কিতাব দেয়া হয়েছে তাদের পরে। কিন্তু তারা এতে মতভেদে লিপ্ত হয়েছে। এরপর আল্লাহ আমাদেরকে তাদের মতভেদপূর্ণ বিষয়ে সঠিক পথ দিয়েছেন। এই যে দিনটি, তারা এতে মতভেদ করেছে। এরপর আল্লাহ আমাদেরকে এ দিনের সঠিক হেদায়াত দান করেছেন। তাহলো জুমার দিন। সুতরাং আজ আমাদের, কাল ইহুদিদের, আর পরশু নাসারাদের (বুখারি ও মুসলিম)। অপর এক হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিনে জানাবত তথা অপবিত্র অবস্থা থেকে পবিত্র হওয়ার মতো গোসল করবে, এরপর (প্রথম সময়ে) মসজিদে হাজির হবে সে যেন একটি উট কোরবানি করলো। আর যে ব্যক্তি দ্বিতীয় সময়ে মসজিদে গেল সে যেন একটি গরু কোরবানি করলো। যে তৃতীয় সময়ে গেল সে যেন শিংওয়ালা ছাগল কোরবানি করলো। যে চতুর্থ সময়ে গেল সে যেন একটি মুরগী উৎসর্গ করলো। যে পঞ্চম সময়ে গেল সে যেন ডিম উৎসর্গ করলো। এরপর যখন ইমাম বের হয়ে যায় তখন ফেরেশতারা (লেখা বন্ধ করে) ইমামের কাছে হাজির হয়ে জিকির (খুৎবা) শুনতে থাকে (সহিহ বুখারি)। এ সকল আয়াত ও হাদিস দ্বারা আমরা বুঝতে পারি মানব জাতীর জন্য জুমার দিনটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে দুনিয়াব্যাপী পাপাচার, অন্যায়, অনৈতিকতায় সয়লাব। ক্ষমতা ও প্রভাব বিস্তার করতে করতে আমরা আল্লাহর ক্ষমতাকে অস্বীকার করতে বসেছি। অর্থের মোহে পরে মৃত্যুর কথা ভুলতে বসেছি। অথচ এসব কতটাই না স্বচ্ছ ও চিরন্তন সত্য। গুনাহ করতে করতে আমাদের অন্তরসমূহ মরিচায় পরিপূর্ণ হয়ে আছে। যার দরুণ অন্যায়কে অন্যায় মনে হয় না। জুলুমকে হাসি-ঠাট্টা হিসেবে গ্রহণ করা হয়। অশ্লীলতাকে সভ্যতা ও আধুনিকতা বলা হয়। এভাবেই নিজেদের গুনাহের সাগরে ডুবিয়ে রেখেছি। এ সকল গুনাহের কারণে আমাদের উপর ক্রমান্বয়ে আল্লাহর আজাব ও গজব নেমে আসছে। হাদিস শরিফে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমা ত্যাগকারী লোকেরা হয় নিজেদের এই খারাপ কাজ হতে বিরত থাকুক। (অর্থাৎ জুমার নামাজ আদায় করুক), নতুবা আল্লাহ তাআলা তাদের এই গোনাহের শাস্তিতে তাদের অন্তরের ওপর মোহর করে দেবেন। পরে তারা আত্মভোলা হয়ে যাবে। অতঃপর সংশোধন লাভের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হয়ে যাবে। (মুসলিম)। আসুন আমরা আত্মভোলা না হয়ে পবিত্র জুমার দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনুধাবন করে এ দিনটিকে ইবাদাত-বন্দেগী, নেক কাজ ও তাওবা দিয়ে সুসজ্জিত করি। আল্লাহর গজব ও আজাব থেকে নিজেদের ও পরবর্তী প্রজন্মকে রক্ষা করি। আল্লাহ আমাদের সকলকে কবুল করুন। আমীন।
মিরপুরের ঐতিহ্যবাহী বাইতুল মামুর জামে মসজিদের খতিব মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী গতকাল জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে বলেন, মানব জীবনে তালাক বড় এক অভিশাপ। ইসলামে তালাক দেয়া একটি নিকৃষ্টতম বৈধ কাজ। যার মাধ্যমে অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিজের সন্তান, সংসার, পরিবার ও সমাজ পর্যন্ত ধবংস হয়ে যায়। বিবাহের মত একটি পবিত্র ইবাদাত সামান্য কারণে রাগের বশবর্তি হয়ে যত্রতত্র তালাক দিয়ে তা বন্ধন ছিন্ন করা কিছুতেই ইসলাম সমর্থন করে না। উপরন্তু ইসলামে বিবাহ বন্ধন অটুট রাখার বিশেষ তাকিদ রয়েছে। কারণ বিবাহও একটি ‘আকদ’ অঙ্গীকার বা চুক্তি । আল্লাহ তায়ালা অঙ্গীকার পূরণের নির্দেশ দিয়ে বলেন, হে ঈমানদারগণ তোমরা তোমাদের অঙ্গীকার পূরণ করো। সূরা মায়েদা, আয়াত নং-১। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, আল্লাহ তায়ালার নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্টতম বৈধ কাজ হলো তালাক। আবু দাউদ, হাদিস নং-২১৭৮।
খতিব বলেন, ইসলামে তালাক দেয়ারও সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি ও সুন্দর বিধান রয়েছে । যত্রতত্র সামান্য কারণে তালাক দেয়ার কোন বিধান নেই। স্ত্রীর অবাধ্যতায় তাকে প্রথমেই তালাক না দিয়ে সংশোধনের জন্য তাকে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে নসিহত করা। প্রয়োজনে বিছানা আলাদা করে দেয়া। অপারগতায় হালকা শাসনের বিধান রয়েছে পবিত্র ইসলাম ধর্মে। এতেও সংশোধন না হলে স্বামী ও স্ত্রীর অভিভাবক পর্যায়ে সালিশের মাধ্যমে ফয়সালা করা।
তবুও স্ত্রীকে যথা সম্ভব তালাক না দেয়া। এরপরেও সংশোধন না হলে স্ত্রীর পবিত্র সময়ে সুন্নত তালাক দেয়ার নিয়ম রয়েছে ইসলামে। তারপরও একেবারে বিচ্ছেদ করে না দেয়া। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, যেসব স্ত্রীদের অবাধ্যতার ব্যাপারে তোমাদের আশঙ্কা হয় তোমরা তাদের বুঝিয়ে নসিহত করো, বিছানা আলাদা করে দাও, প্রয়োজনে হালকা প্রহার করো। আর যদি তারা (স্ত্রী) তোমাদের অনুসরণ করে তবে তাদের ব্যাপারে আর কোন পদক্ষেপ নিও না। আল্লাহ বড়ই সুমহান। আর এতেও যদি সংশোধন না হয় আরও অধিক অবাধ্যতার আশঙ্কা হয় তাহলে ফয়সার জন্য উভয়পক্ষের অভিভাবকদের নিয়ে সালিশ করো। আল্লাহ্ উত্তম ফয়সালাকারী, মহাজ্ঞানী । সূরা নিসা, আয়াত নং-৩৪ ও ৩৫।
খতিব বলেন, ইসলামে তালাক সম্পর্কে এতো অনুৎসাহিত করা সত্ত্বেও আজ সামান্য রাগের বশে নিজের সন্তান-সন্তুতির দিকে না তাকিয়ে পরিণাম চিন্তা না করে শয়তানের প্ররোচণায় যত্রতত্র এক-দুই-তিন (এমনকি ১০০) তালাক পর্যন্ত দিয়ে সাজানো সংসার তছনছ করে দেয়। আর পরক্ষণেই বেফায়দা আফসোস করতে থাকে। এভাবেই দ্বীন-দুনিয়া উভয় ধ্বংস করে দেয়। অতএব আসুন সামান্য কারণে রাগের বশে যত্রতত্র তালাক না দিয়ে ইসলামের বিধান মেনে ধৈর্যের পরম অনুশীলনের মাধ্যমে নিজের সন্তান-সন্তুতি ও সংসার, পরিবার এবং সমাজ বাঁচাতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করি। আল্লাহ সবাইকে তাওফিক দান করেন।
মিরপুরের বাইতুল আমান কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মুফতি আবদুল্লাহ ফিরোজী গতকাল জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে বলেন, পর্দা একটি কোরআনী বিধান। পবিত্র কোরআনের অনেকগুলো আয়াত পর্দা সম্পর্কে নাযিল হয়েছে। হাদিস শরীফেও রয়েছে এর বিশদ বিবরণ। পর্দা কোন প্রথা নয় বরং নামাজ-রোজার মতোই ইসলামের অকাট্য একটি ফরজ বিধান। পর্দার প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীগণকে, কন্যাগণকে ও মুমিনদের নারীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দাংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদের চেনা সহজ হবে। ফলে তাদের উত্ত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা আহযাব : ৫৯)। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেছেন, আয়াতটি যদিও নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রীদের ব্যাপারে নাযিল হয়েছে কিন্তু এর হুকুম ব্যাপক। অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর সব মুমিন নারীকে আদেশ করেছেন, যখন তারা কোন প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হবে তখন যেন মাথার উপর থেকে ওড়না-চাদর টেনে স্বীয় মুখম-ল আবৃত করে। (ফাতহুল বারী-৮/৫৪, ৭৬, ১১৪)। অনেক পুরুষ মনে করে পর্দা শুধু নারীর জন্য, আর নারীরা মনে করে পর্দা শুধু পুরুষের জন্য। অথচ পর্দা নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য অবশ্য পালনীয় একটি ফরজ বিধান। যেমনটি আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনের সূরা নূরে ইরশাদ করেছেন, মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাজত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা রয়েছে। নিশ্চয়ই তারা যা করে, আল্লাহ তা অবহিত আছেন। আর ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাজত করে। তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান- তাছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের ওড়না বক্ষদেশে দিয়ে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুষ্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক, অধিকারভুক্তবাদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ ও বালক- যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ তাদের ব্যতীত কারও কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। (সূরা নুর: ৩০-৩১)।
খতিব আরও বলেন, অনেকেই মনে করে পর্দার ক্ষেত্রে নারীদের চেহারা ঢেকে রাখার প্রয়োজন নেই। এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। কারণ, নারীদের চেহারা পর্দার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, মুসলিম নারীদের উচিত ভূমিতে এভাবে পদক্ষেপ না করা, যাতে তাদের গুপ্ত সাজ (নূপুরের শব্দ ইত্যাদি) জানা হয়ে যায়। (সূরা নূর-৩১)। একটু চিন্তা করি, যেখানে নূপুর দেখা যেতে পারে বা তার আওয়াজ শোনা যেতে পারে বলে জোরে পা ফেলতে নিষেধ করা হয়েছে, সেখানে কীভাবে চিন্তা করা যায় যে, আল্লাহ তায়ালা নারীদের চেহারা; যা সকল সৌন্দর্যের কেন্দ্র, তা খোলা রাখার বৈধতা দেয়ার প্রশ্নই ওঠে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বাংলা বিভাগের এক নোটিসে বিভাগের সব প্রেজেন্টেশন, টিউটোরিয়াল, মিডটার্ম পরীক্ষা, চূড়ান্ত পরীক্ষা এবং ভাইভায় কানসহ মুখম-ল দৃশ্যমান রাখার যে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে তা ধর্মীয় স্বাধীনতার পরিপন্থী। আমরা আশা করছি, হিজাব-নিকাবের মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে নব্বই ভাগ মুসলমানের দেশে পবিত্র কোরআন, হাদিস এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ অক্ষুণœ রেখেই ঢাবি বা আদালত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রদান করবেন। এর ব্যত্যয় ঘটলে শিক্ষাঙ্গন থেকে মুসলিম নারীরা ঝরে পড়ার সর্বোচ্চ আশঙ্কা রয়েছে। এতে করে দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিও সম্পূর্ণ বিনষ্ট হয়ে পড়বে বলে আমরা আশঙ্কা করছি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের পরিচয় শনাক্তকরণে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করতে হবে। অথবা নারী কর্মচারী কিংবা নারী শিক্ষিকার মাধ্যমে আলাদা কক্ষে পরিচয় শনাক্ত করার ব্যবস্থা চালু করতে হবে। মহান আল্লাহ তায়ালা সবাইকে আমল করার তৌফিক দান করুন। আমীন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
হাসিনাকে ফেরত আনতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন
আসাদের পতন, নিজের বেঁচে থাকার গল্প বললেন এক সিরিয়ান শরণার্থী
গভীর রাতে শীতার্ত মানুষের পাশে বিএনপি নেতা আমিনুল হক
বঙ্গতে আসছে 'ফ্যামিলি ফিউড বাংলাদেশ'
সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন
পানামা খাল দখলের হুমকি ট্রাম্পের, ভর্ৎসনা পানামার প্রেসিডেন্টের
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
পাবনা-৩ এলাকায় অ্যাডভোকেট রবিউলের গণসংযোগ ও কম্বল বিতরণ
পান্থকুঞ্জ ও আনোয়ারা পার্ক নিয়ে নতুন করে ভাবা হচ্ছে: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
নারী পুলিশের দিকে তাকিয়ে আসামির হাসি, নেটদুনিয়ায় তোলপাড়
জার্মানির ক্রিসমাস মার্কেটে হামলায় ৯ বছরের শিশুর মৃত্যুতে শোকের ছায়া
স্ত্রী-কন্যাসহ সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
গ্রেপ্তারের ভয়ে পোল্যান্ড সফর বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
নাটোরে ৬ ট্রাকের সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২, আহত ৭
রাখাইনের অস্থিরতায় টেকনাফ স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি কমেছে ৯০ ভাগ
ক্রিসমাস মার্কেট হামলা, জার্মান কর্তৃপক্ষের কাছে গত বছরেই এসেছিল সতর্কবার্তা
উপদেষ্টা হাসান আরিফকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন
ডলার বাজারে অস্থিরতা, দাম বেড়ে ১২৯ টাকা
উত্তরার বিপ্লবী জনতাকে যে কঠিন মূল্য দিতে হয়েছিল