ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১
২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ২৬০৮ মৃত্যু ১৬

কামান দাগিয়েও নিয়ন্ত্রণহীন ডেঙ্গু

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম

‘মশা মারতে কামান দাগা’ প্রবাদ বাক্যটিকে সত্য করতেই যেনো উঠে পড়ে লেগেছে দেশের সকল সিটিকর্পোরেশনসহ মশা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা সকল সরকারি সংস্থাগুলো। এডিস মশা ও লার্ভা ধ্বংসে নতুন নতুন বিটিআই প্রয়োগসহ কোনভাবেই কমানো যাচ্ছে না বংশবিস্তার। প্রতিদিনই এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীরা মারা যাচ্ছে। গত শনিবার সবকিছু ছাড়িয়ে সর্বোচ্চ রেকর্ড সংখ্যক ২১ জন রোগী মারা গেছে।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ৯টি জরুরি নির্দেশনা, উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সেলেব্রিটি উদ্যোগ অথবা ড্রোন দিয়ে এডিস মশার লার্ভা খোঁজা। দক্ষিণ সিটির মশার লার্ভা কুইট টিম অথবা জনসংযোগ কোন কিছুতেই যেনো কিছু হচ্ছে না। নতুন নতুন মশক নিধক ওষুধেও কাজ হচ্ছে না এডিস মশার বংশবিস্তার। গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু শনাক্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৬০৮ জন রোগী। এ সময় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত আরো ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এটা সরকারি হিসেবে। বাস্তবে এই আক্রান্ত ও মৃত্যের সংখ্যা অনেক বেশি।

এনিয়ে কিটতত্ত্ববিদরা অভিযোগ করে বলেন, জানুয়ারি থেকে মশা নিধনের কার্যক্রমে জোরদার পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। কলকাতায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখছেন কীটতত্ত্ববিদরা। তবে বাংলাদেশে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। মশা নিধন কার্যক্রমে দুর্নীতি হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিটিআই জালিয়াতি তার প্রমাণ।

অন্যদিকে দেখা যায়, বিভিন্ন হাসপাতালে এখনও ডেঙ্গু কর্নার বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। বেসরকারি অনেক হাসপাতালে কিট সংকটের কারণে প্লাটিলেট সরবরাহের কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে। শুরু থেকেই তিন স্তরে রোগী ব্যবস্থাপনায় জোর দেওয়ার কথা বললেও এ ব্যাপারে উদ্যোগ নেই। রোগীর জন্য মশারি ব্যবহারও নিশ্চিত করা যায়নি।

গতকাল রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। গত শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরো ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একইসঙ্গে এই সময়ে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়ে ২৬০৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন শনাক্ত রোগীদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৯২ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৭১৬ জন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৮ হাজার ৮৪৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৯২৮ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৪ হাজার ৯১৭ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৩০ হাজার ৩০২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৬০ হাজার ৪৮৪ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৯ হাজার ৮১৮ জন। আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ২০ হাজার ৮২৩ জন। ঢাকায় ৫৬ হাজার ৯২ এবং ঢাকার বাইরে ৬৪ হাজার ৭৩১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৬৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্য ঘেটে দেখা যায়, গতবছরের একই সময়ে যেখানে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ছিলো শূন্য চলতি বছর তা সব রেকর্ড ভেঙে দিয়ে ২১ জন রোগীর মৃত্যু হয়। কিছু পরিসংখ্যানের দিকে নজর দিলেই এ বারের ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বোঝা যায়। গত বছর পহেলা জানুয়ারি থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬৪৪৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন। এর মধ্যে ঢাকায় ছিলো ৫৩০৫ জন আর ঢাকার বাহিরে ছিলো ১১৪২ জন মাত্র। তবে এবারের চিত্র পুরোপুরি উল্টো। সর্বমোট ১২৭৬৯৪ জন রোগীর মধ্যে ঢাকার ভিতরের রোগী ছিল ৫৯৫৯২ আর ঢাকার বাহিরে ৬৮১০২ জন।

আমরা যদি শতকরা হিসেবে তুলনা করি তাহলে তা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২০ গুণ বেশি রোগী ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তবে বিশেষজ্ঞরা এই সংখ্যাকে প্রকৃত চিত্র বলতে নারাজ। তাদের মতে ডেঙ্গু প্রকৃত চিত্র আরো কয়েকগুণ বেশি হবে।
চলতি বছরের ডেঙ্গুর ভয়াবহতার আরেকটি দিক হলো তা এবার শহর ছাড়িয়ে গ্রামেও ছড়িয়ে পড়েছে। ঢাকা শহরের তুলনায় এবার ডেঙ্গু নিয়ে গ্রাম থেকে বেশি রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। এই চিত্রকে বিশেষজ্ঞরা সতর্কতা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। এখনই সতর্ক না হলে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা আমাদের আরো কয়েক বছর ভোগাবে বলেও মন্তব্য করেন তারা।

গতকাল সরেজমিনে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে গিয়ে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা লক্ষ করা যায়। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা কেন্দ্র। সেখানে কথা হয় চিকিৎসা নিতে আসা ডেঙ্গু রোগী মিরাজ হোসেনের সাথে। তিনি এসেছেন মাদারীপুর থেকে। প্রথমে বাসা থেকে চিকিৎসা নিলেও রক্তে প্লাটিলেট কমে যাওয়ায় এখন ঢাকা মেডিকেল এর মেডিসিন বিভাগে ভর্তি হয়েছেন। তিনি বলেন, আমার যখন প্রথম টেস্টে ডেঙ্গু পজিটিভ আসে তখন প্লাটিলেট ছিলো প্রায় দেড় লাখ এর মত। ডাক্তার তিন দিনের ওষুধ দিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন। তিন দিন পর পুনরায় টেস্ট করে তা নেমে আসে চল্লিশ হাজারের নিচে। তাই ঢাকা মেডিকেলে আসা। গতকাল রক্ত দিয়েছি, এখন আবার টেস্ট করালে বুঝা যাবে কতটা উন্নত হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার থেকে এসেছেন মধ্যবয়সী আলমগীর হোসেন খান। তার রক্তের প্লাটিলেট পঞ্চাশ হাজারের নিচে। তাই ঢাকা মেডিকেলে এসেছেন উন্নত চিকিৎসার আশায়। তবে ওয়ার্ড ও সামনের ফাকা স্থানে জায়গা না পেয়ে আশ্রয় নিয়েছেন ডিউটি ডাক্তারের রুমের রাস্তায়, দরজার এক কোনায়। তবে তার আশা, থাকার সমস্যা হলেও কম খরচেই এখান থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরতে পারবেন।

১২/১৩ বছর বয়সী মো. রাকিবকে নিয়ে এসেছেন তার বাবা। রাকিবের রক্তের প্লাটিলেট অনেক কম, সেও শুয়ে আছে মেঝেতে। পাশে তার বাবা। রাকিবের বাবা বলেন, আমার ছেলের প্লাটিলেট প্রায় ত্রিশ হাজারের নিচে চলে আসছিল। রক্ত দিয়েছে। আজ কিছুটা ভাল। তবে এখনো শোয়া থেকে উঠতে পারছে না। শরীর অনেক দুর্বল।
সদ্য ডেঙ্গু থেকে সুস্থ হয়ে ওঠা শনির আখড়ার বাসিন্দা হোসেন আলী বলেন, আমরা এক বাসায় চার/পাঁচ জন থাকি। ক’দিন আগে সবার জ্বর আসে, ডেঙ্গু পজিটিভ আসে। সকাল-বিকাল শরীরে মশা নিরোধক ক্রিম ব্যবহার করেও শেষ রক্ষা হয়নি। ৪ দিন হাসপাতালে কাটিয়ে বাসায় ফিরি এক সপ্তাহ আগে।

শুধু ঢাকাতেই নয়, ডেঙ্গু রোগীর চাপে নাজেহাল অবস্থায় দেশের প্রায় সকল সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো। এত রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ডাক্তার, নার্সসহ সকল কর্মচারীদের।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু রোগীর প্রকৃত অবস্থা জানতে ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে দ্রুত ধরন সেরোটাইপ) নির্ণয়ে বড় ধরনের গবেষণা জরুরি। রোগীর আলাদা ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা ও সচেতনতা বাড়াতে হবে। ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার ঘনত্ব কোথায়, কেমন কিংবা এই ভাইরাস বহনে কত শতাংশ মশা সক্ষম– তা জানা প্রয়োজন। দ্বিতীয় পর্যায়ে (সেকেন্ডারি ভেক্টর) নিধন কার্যক্রম কতটা সফল হচ্ছে, এ নিয়ে গবেষণায় ঘাটতি দেখছেন তারা।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও শ্যামলীর ২৫০ শয্যা টিভি হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার বলেন, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার পরও অনেকে সুস্থতা অনুভব করেন। এ কারণে অবহেলা করেন। পরে দেখা যায় তাদের শরীরে নানা জটিলতা দেখা দেয়, অনেকে টাইফয়েডেও আক্রান্ত হচ্ছেন। এই ধরনের রোগীরা পরবর্তীকালে বিলম্বে ডাক্তারের কাছে আসার কারণে তার জটিলতা বাড়ার পাশাপাশি প্লাটিলেটও কমে যায়। এই অবস্থায় পতিত হয়ে শিশুরা বেশি মারা যাচ্ছে। তাই এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিলে কালবিলম্ব না করে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

ডেঙ্গু নিয়ে গত ২৭ আগস্ট স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছিলেন, সঠিকভাবে রোগী ব্যবস্থাপনার জন্য হাসপাতালগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শয্যা বাড়ানো হয়েছে। রাতারাতি চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী বাড়ানো সম্ভব নয়। ডেঙ্গু স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর চাপ ফেললেও এর বাহক এডিস মশা নিধনের কাজ স্বাস্থ্য বিভাগের নয়; এই দায়িত্ব মূলত স্থানীয় সরকার বিভাগের। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে হলে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো জানান, সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য সরকার গড়ে ৫০ হাজার করে টাকা খরচ করছে। ##


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন