শুরু হচ্ছে পর্যটন মৌসুম

উদ্বেগজনক কক্সবাজারের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি

Daily Inqilab কক্সবাজার ব্যুরো

১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:৩৫ এএম

আগামী ১৭ সেপ্টম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবসের মধ্যদিয়ে শুরু হতে যাচ্ছে পর্যটন মৌসুম। কিন্তু পর্যটন শহর কক্সবাজারে উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে খুনখারাবি ও ধর্ষণের ঘটনা। গতমাসে ধর্ষণের শিকার হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৭ জন নারী। ওই সময়ের মধ্যে হোটেল কক্ষে এক আওয়ামী লীগ নেতা খুন হওয়াসহ ঘটেছে অর্ধডজন খুনের ঘটনা। শুধু রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ পর্যন্ত ঘটেছে শত শত হত্যা ও ধর্ষণের ঘটনা। পুলিশের রেকর্ড মতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ঘটেছে ১১৫টি হত্যাকা-, ৮৮টি ধর্ষণ ও মুক্তিপণের দাবিতে ৩৯টি অপহরণের ঘটনা। এসব বিষয়ে মামলা হয়েছে ২ হাজার ৪৩৮টি। এতে আসামি হয়েছে ৫ হাজার ২২৬ জন। এতে আছে ১৮৫টি অস্ত্র মামলা ও এক হাজার ৬৩৬টি মাদক মামলা। এতেই বোঝা যায় কক্সবাজারের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কী অবস্থা!

সর্বশেষ গত সোমবার রাতে কক্সবাজার শহরের পৃথক দুটি কটেজে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন তিন নারী। তাদের মধ্যে দু’জন নৃত্যশিল্পী ঢাকা থেকে কক্সবাজার এসেছিলেন একটি প্রোগ্রামে। অপরজন কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুলের বাসিন্দা। এ ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে দু’জনকে। গ্রেফতাকৃত দু’জন হলেন- কক্সবাজার পৌরসভার মোহাজের পাড়া এলাকার বাসিন্দা সাইফুল ইসলামের ছেলে সোলাইমান শামীম ও সদর উপজেলার খুরুশকুল মেহেদী পাড়া এলাকার খালেক। এজাহারে উল্লেখ থাকা অপর ২ জন হল- হারবদল ও রশিদ ড্রাইভার।

কক্সবাজার সদর থানার ওসি মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, কক্সবাজার শহরের পর্যটন জোনে পৃথক স্থানে তিন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এ ঘটনায় পৃথক দুটি মামলায় দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলা দুটি তদন্তের জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিসে (এসিসি) সিনিয়র স্টাফ নার্স রুনা লায়লা বলেন, একমাসে (আগস্ট) ৬৭ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন। তবে গত আগস্টে ২৬ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে জেলা প্রশাসনের এক গোপন প্রতিবেদনে ওঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়, আগস্টের প্রথম দুই সপ্তাহে ১৫ এবং শেষ দুই সপ্তাহে ১১ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রেমঘটিত বিষয়, বিয়ের প্রলোভন কিংবা দু’জনের সম্মতিতে যৌন সম্পর্কের ঘটনায় পরবর্তীতে ধর্ষণ মামলা করা হচ্ছে। আমরা যখন তদন্ত করি তখন এসব বিষয় ওঠে আসে। তবে কিছু কিছু মামলায় জোর করে ধর্ষণের প্রমাণ মেলে। লিগ্যাল এইড কক্সবাজারের আইনজীবী বাপ্পী শরমা বলেন, একমাসে যে পরিমাণ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে তা পর্যালোচনা করলে বিষয়টি উদ্বেগজনকই বলতে হয়। তার মতে এর পেছনে রয়েছে, পুরুষের বিকৃত মানসিকতা, অভিযোগের পক্ষপাতমূলক তদন্ত আর বিচারের দীর্ঘসূত্রিতা। আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং দ্রুত সময়ে বিচার নিশ্চিত করা গেলে ধর্ষণ প্রবণতা কমে আসবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। সহকারী পিপি এবং জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র আইনজীবী তাপস রক্ষিত বলেন, ধর্ষণের মতো জঘন্য ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ আইনের মারপ্যাঁচে বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতা ও নানা প্রতিবন্ধকতা।

ধর্ষণের অনেক ঘটনা প্রচার না পেলেও গত সোমবার কক্সবাজার শহরের হোটেল-মোটেল জোনে ঢাকার দুই নৃত্যশিল্পী ধর্ষণের বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় চলছে। একটি অনুষ্ঠানে পাটি গার্ল বা নৃত্যশিল্পী হিসেবে ঢাকা থেকে কক্সবাজার এসেছিল ৩ কিশোরীসহ ৫ জন। গত রোববার সকালে কক্সবাজার পৌঁছার পর তারা ওঠে ছিলেন কলাতলীর হোটেল-মোটেল জোনের মেরিন প্লাজা নামের একটি আবাসিক হোটেলে। ওই হোটেল থেকে সোমবার রাত ১১টায় ২ বান্ধবী বের হয়ে হেঁটে গিয়ে সুগন্ধা সড়কের পাশে কাঁকড়া ভাজা খায়। সেখান থেকে হোটেলে ফেরার সময় একটি ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা যোগে ৫ যুবক এসে তাদের গতিরোধ করে। তারা ২ জনকে হাত, মুখ চেপে ধরে অস্ত্রের মুখে জোর পূর্বক অটোরিকশায় তুলে নিয়ে যায় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের বিপরীতে কটেজ জোনের রাজন কটেজে। কক্সবাজারের কটেজ জোনে কিশোরী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকারের পর পুলিশের কাছে দায়ের করা মামলার এজাহারে এমন বর্ণনা দেয়া হয়েছে। ২ জনের মধ্যে একজন বাদী হয়ে কক্সবাজার সদর থানার দায়ের করা এজাহারটি নিয়মিত, মামলা হিসেবে লিপিবদ্ধও করেছে পুলিশ।

ওই কিশোরী এজাহারের বিবরণে বলেছে, রাজন কটেজে প্রবেশের পরেই ২ কিশোরীকে পৃথক দুটি কক্ষে বন্দী করা হয়। অপর কক্ষের পরিস্থিতি সে অবহিত না হলেও তার উপরে চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন। রাতভর পালাক্রমে ধর্ষণের শিকার হয় সে। যার ফলে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল সে। গত মঙ্গলবার সকালে জ্ঞান ফেরার পর ২ জনকে আবারো হুমকি দিয়ে ইজিবাইক (টমটম) যোগে নিয়ে যাওয়া হয় বাস টার্মিনাল এলাকায়। ওখানে মারসা নামের একটি বাসে তাদের ২ জনকে তুলে দেয়া হয়।

কিন্তু একজনের রক্তরক্ষণসহ অসুস্থতাবোধের কারণে বাস থেকে নেমে তারা গিয়েছিল রামু বাইপাস এলাকায়। যেখান থেকে চিকিৎসার জন্য রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়েছিল। এর সূত্র ধরেই গত মঙ্গলবার রাত ৯টায় পুলিশ কক্সবাজার শহরের কলাতলীস্থ কটেজ জোনে ২ কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা স্বীকার করে জড়িতদের একজনকে আটকের কথা স্বীকার করে পুলিশ। এ ঘটনায় যারা জড়িত তারা মাদক কারবার ও পতিতার দালাল হিসেবে কটেজ জোনে চষে বেড়াচ্ছে বলে জানা গেছে। দীর্ঘদিন ধরে হোটেল-মোটেল জোনে এদের রাজত্ব চলে এলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কেন তাদের ধরতে পারেনা? হোটেল-মোটেল মালিকরাও বা কেন তাদের ধরিয়ে দেয়না এমন প্রশ্নের কোন উত্তর নেই।

রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই কিশোরীর চিকিৎসা প্রদান করেছিলেন ডা. নুরুল হুদা শাওন। গত বুধবার দুপুরে তিনি জানান, যে কিশোরী গত মঙ্গলবার সকালে চিকিৎসার জন্য যান তার মাথা ফাটা এবং রক্তাক্ত ছিল। একই সঙ্গে যৌন নির্যাতনের বিষয়টি ছিল। তারা সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হওয়ার কথা স্বীকার করে পুলিশী সহযোগিতা চেয়েছিল। যার প্রেক্ষিতে রামু থানার পুলিশকে তিনি অবহিত করেন এবং কিশোরীকে পুলিশ হেফাজতে হস্তান্তর করেন। এ ঘটনার পর পরই পুলিশ রাজন কটেজে অভিযান চালায়।

ওই কটেজের সহকারী ব্যবস্থাপক নুরুল আজিম বলেন, গত সোমবার রাতে কটেজের দায়িত্বে ছিলেন আরেক সহকারী ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সোহেল। পরে পুলিশের একটি দল কটেজে এসে সাহেলকে আটক করে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, কটেজ থেকে অতিথি নিবন্ধন খাতা, সিসিটিভি ফুটেজ এবং ঘটনাস্থল হিসেবে চিহ্নিত ১১২ নম্বর কক্ষ থেকে কিছু আলামত সংগ্রহ করে নিয়ে যায় পুলিশ। তবে ঘটনা কারা, কিভাবে সংঘটিত করেছে; সেই ব্যাপারে কিছুই জানেন না বলে জানান কটেজটির এ সহকারী ব্যবস্থাপক।

কক্সবাজার সদর থানার ওসি মো. রফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, ভিকটিমকে সাথে নিয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলের সিসিটিভির ফুটেজ দেখে ৩ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। যার মধ্যে একজনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। এ ঘটনায় ভিকটিম বাদী হয়ে ৩ জনের নাম উল্লেখ করে ২ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে এজাহার দায়ের করলে মামলাটি লিপিবদ্ধ করা হয়।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার আঞ্চলিক কার্যালয়ের সহকারী পুলিশ সুপার শেহেরিন আলম বলেন, ঘটনার পর অভিযান চালিয়ে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশ সোলেমান শামীম নামের এজাহারভুক্ত এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে। এছাড়া মামলার এজাহারভুক্তসহ আসামিদের শনাক্ত করে গ্রেফতারে পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এ অপরাধের ক্ষেত্রে রাজন কটেজ কর্তৃপক্ষ জড়িত কিনা, আইন মেনে কক্ষ ভাড়া দেয়া হয়েছে কিনা তা নিয়েও তদন্ত চলছে।

এদিকে দেরিতে হলেও কক্সবাজারে পর্যটক যানবাহন নিয়ে কোনো ধরণের হয়রানির শিকার না হয় তার জন্য ইজিবাইক, ট্যুরিস্ট জিপ চালকদের ডাটাবেজের আওতায় আনা হচ্ছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে কক্স-ক্যাব। জানা গেছে, কক্সবাজারে পর্যটক সুরক্ষা ও হয়রানি থেকে বাঁচাতে ব্যতিক্রমধর্মী এই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে যাচ্ছে পুলিশ। বাংলাদেশে এই প্রথম পর্যটক সুরক্ষায় গাড়ি চালকদের ডাটাবেজ সম্বলিত বারকোড রাখা হচ্ছে প্রতিটি ইজিবাইক ও ট্যুরিস্ট জিপ ও বাসে। কোনো গাড়িচালক পর্যটকদের সাথে কোনো খারাপ আচারণ করলে সরাসরি অভিযোগ জানানোর ব্যবস্থা থাকছে এতে।

যারা পর্যটন এলাকায় যানবাহন চালাবেন তাদের ছবি সম্বলিত বারকোডসহ একটি কার্ড গাড়ি চালকের পেছনে কার্ডের বারকোর্ড স্ক্যান করলেই গাড়ি চালকের বিস্তারিত তথ্য চলে আসবে মোবাইলে। পর্যটন এলাকায় ইজিবাইক চালকদের যাচাই বাছাই করে তাদের ইউনিফর্ম হিসাবে দেওয়া হয়েছে হাতকাটা পিংক কালারের ড্রেস বা ভেন্ট। কোনো গাড়ি চালক যদি পর্যটকের সাথে খারাপ আচারণ করে পুলিশের হটলাইন নাম্বার অথবা ৯৯৯ এ কল করে অভিযোগ করারও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

এলজিইডির এক প্রকল্পে ৪০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ নিয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সম্প্রীতির জন্য রাখাইন রাজ্যে টেকসই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন অপরিহার্য: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নাম বদলে হলো ‘যমুনা রেলসেতু’
শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে পঙ্গু করে ফেলছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
আরও

আরও পড়ুন

লাকসামে সরকারি খাল পাড়ের মাটি বিক্রি হচ্ছে ইটভাটায়

লাকসামে সরকারি খাল পাড়ের মাটি বিক্রি হচ্ছে ইটভাটায়

কালিহাতীতে মারামারির সন্ধিগ্ধ মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

কালিহাতীতে মারামারির সন্ধিগ্ধ মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ইংল্যান্ড দলে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ইংল্যান্ড দলে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট

ঝিকরগাছায় মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে চলছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

ঝিকরগাছায় মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে চলছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

কেবল সেবন নয় মাদক ব্যবসায়ও জড়িত তারকারা, ডিসেম্বরের পরে দেখে নেবে কে?

কেবল সেবন নয় মাদক ব্যবসায়ও জড়িত তারকারা, ডিসেম্বরের পরে দেখে নেবে কে?

গাবতলীতে আরাফাত রহমান কোকো ফুটবল টুর্নামেন্ট ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সাবেক এমপি লালু

গাবতলীতে আরাফাত রহমান কোকো ফুটবল টুর্নামেন্ট ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সাবেক এমপি লালু

যমুনার ভাঙনের মুখে আলোকদিয়াবাসীর বসতবাড়ি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা

যমুনার ভাঙনের মুখে আলোকদিয়াবাসীর বসতবাড়ি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা

নোবিপ্রবির সঙ্গে নেদারল্যান্ডের ইউট্রিচ বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি স্বাক্ষর

নোবিপ্রবির সঙ্গে নেদারল্যান্ডের ইউট্রিচ বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি স্বাক্ষর

৯ দফা দাবীতে নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালরে সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৯ দফা দাবীতে নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালরে সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

এলজিইডির এক প্রকল্পে ৪০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

এলজিইডির এক প্রকল্পে ৪০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

আবাসিক হোটেলের নামে মাদকের আড্ডা

আবাসিক হোটেলের নামে মাদকের আড্ডা

নোয়াখালীতে মসজিদের ইমাম ও খতিবকে বিদায়ী সংবর্ধনা

নোয়াখালীতে মসজিদের ইমাম ও খতিবকে বিদায়ী সংবর্ধনা

খুলনাকে বিদায় করে ফাইনালে মেট্রো

খুলনাকে বিদায় করে ফাইনালে মেট্রো

কালিয়াকৈরে চাঁদাবাজের হামলায় চাঁদাবাজ কালামের মৃত্যু

কালিয়াকৈরে চাঁদাবাজের হামলায় চাঁদাবাজ কালামের মৃত্যু

বিরল উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

বিরল উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত- ১

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত- ১

কামালপুর সড়কের ব্রিজ ভেঙ্গে মরণফাঁদ চরম  দুর্ভোগে পথচারীরা

কামালপুর সড়কের ব্রিজ ভেঙ্গে মরণফাঁদ চরম  দুর্ভোগে পথচারীরা

মেয়েদের ক্রিকেটে যুক্ত হলো যেসব সুযোগ-সুবিধা

মেয়েদের ক্রিকেটে যুক্ত হলো যেসব সুযোগ-সুবিধা

বাড়ছে শীতের প্রকোপ, সাধারণের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয়

বাড়ছে শীতের প্রকোপ, সাধারণের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয়

জকিগঞ্জে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

জকিগঞ্জে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার