কারাগারে নরক যন্ত্রণা
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম
কারাগারের প্রতিপাদ্য হলো ‘সংশোধনাগার’। কিন্তু দেশের কারাগারগুলো এখন হয়ে গেছে অমানবিক নির্যাতনাগার। দেশের ৬৮টি কারাগারে বন্দি ধারণক্ষমতা ৪২ হাজার ৮৬৬ জন। তবে বর্তমানে বন্দি রয়েছেন ৭৭ হাজার ২০৩ জন। কারাগারগুলোতে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বন্দি প্রায় দ্বিগুন। এক ব্যক্তির ঘুমানোর জায়গায় ঘুমাচ্ছে গড়ে তিনজন। ইলিশ ফাইল, কাঁচি ফাইল করে ঘুমাতে হয়। ডেঙ্গুর ভয়াবহ পাদুর্ভাবেও মশারি নেই। সাজাপ্রাপ্ত অপরাধী নন তারপরও দুঃসহ যন্ত্রণায় সেলে কাটে প্রতিটি রাত। তিনশ বন্দির জন্য গড়ে একটি টয়লেট হাওয়ায় শৌচাগারে দীর্ঘ লাইন। প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গিয়েও অমানবিক দুর্ভোগ। একই চিত্র গোসলখানায়। মামলায় হাজিরা দিতে গেলে দিনভর না খেয়ে থাকতে হয়। ধারণক্ষমতার দ্বিগুণের বেশি বন্দী নিয়ে চলা কারাগারগুলোতে যেন সমস্যা আর সঙ্কটের শেষ নেই। অতিরিক্ত বন্দীর কারণে বাড়তি সমস্যা। অসুস্থ হলেও চিকিৎসা পেতে পোহাতে হয় ঝক্কি। হাসপাতালে যেতে চাইলে প্রহর গুনতে হয়। অ্যাম্বুলেন্স সঙ্কট। দেশের কারাগারগুলোতে থাকা বেশির ভাগ বন্দীই সাজাপ্রাপ্ত নন। গ্রেফতার হয়ে কারাগারে অগ্রিম সাজা ভোগ করছেন অথচ সত্যিকার অর্থে অপরাধী কি না, তাও প্রমাণ হয়নি। বন্দীদের একটি বড় অংশ রাজনৈতিক মামলার আসামি। প্রশ্ন হচ্ছে রাজনৈতিক মামলার আসামীদের এতো কষ্ট করতে হচ্ছে কেন? রাজনৈতিক কারণে কারাগারে ছিলেন এমন কয়েকজন জানিয়েছেন, দেশের কারাগারে নরকের মতো যন্ত্রণায় বন্দিদের থাকতে হচ্ছে।
জানতে চাইলে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সিনিয়র জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ বলেন, দেশের কারাগারগুলোতে বন্দিদের চাপ থাকলেও তা সামলে নেয়া হচ্ছে। পাশাপাশি সেবার মানও বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে কারাগারে বন্দির চাপ বাড়ছে। কিন্তু সেই তুলনায় জামিনের সংখ্যা খুবই কম। সামনের দিনগুলোতে বন্দির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এ বিষয়টিকে সামনে রেখে নতুন কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা হচ্ছে।
ইতিহাসের পাতা উল্টালে দেখা যায়, ব্রিটিশ শাসনামলে বাংলাদেশসহ এই উপমহাদেশে ‘ব্রিটিশ হটাও’ আন্দোলনকারীদের গ্রেফতার করে আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে (কালাপানি নামে পরিচিত) পাঠিয়ে শাস্তি দেয়া হতো। সেটা উপনিবেশিক শাসকদের স্বাধীনতাকার্মীদের ওপর পৈচাসিকতা। এছাড়াও পৃথিবীতে কিছু নিষ্ঠুর শাসক কারাগার তৈরি করেছেন সেগুলোতে বন্দিদের শাস্তি দেয়ার লক্ষ্যে। কিউবার গুয়ানতানামো বে, যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসপি ফ্লোরেন্স অ্যাডম্যাক্স কারাগার, উত্তর কোরিয়ার ক্যাম্প ২২, ব্রাজিলের কারানদিরু ও কারানডিরো পেনিটেনশিয়ারি কারাগার, তুরস্কের দিয়ারবাকির কারাগার, ভনেজুয়েলার সাবানেতা কারাগার, যুক্তরাষ্ট্রের রিকার্স আইল্যান্ড, থাইল্যা-ের ব্যাংকক কারাগার, রুয়ান্ডার গিতারামা কেন্দ্রিয় কারাগার, সিরিয়ার তাদমর বন্দীশালা, ইরাকের আবু গারিব কারাগার ঘৃর্ণিত মানবতা বিরোধী কারাগার হিসেবে চিহ্নিত। এগুলোতে যুদ্ধবন্দি, ভয়ঙ্কর অপরাধি বন্দিদের ওপর পৈচাসিকভাবে নির্যাতন করা হয়। কিন্তু গণতান্ত্রিক স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের বন্দিদের কারাগারে নরক যন্ত্রণায় থাকতে হবে কেন? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ আবুল মনসুর আহমদের ‘আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর’, কমরেড আবদুস শহীদের ‘খাপড়া ওয়ার্ড’ মিজানুর রহমান চৌধুরীর ‘রাজনীতির তিন কাল’ অলি আহাদের ‘রাজনীতির ১৯৪৫ থেকে ৭৫’ ও শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের ‘নিত্যকারাগারে’ বইগুলোতে দেখা যায় বৃটিশ ও পাকিস্তান আমলেও কারগারে রাজনৈতিক বন্দিদের ‘রাজবন্দির হিসেবে’ সমীহ করা হতো। অন্যান্য বন্দিদের সব ধরণের সুযোগ সুবিধা দেয়া হতো। ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেশি বন্দিকে রাখা হতো না। কিন্তু এখন দেশের কারাগারগুলোতে হাজার হাজার কারাবন্দিকে মানবেতর জীবনযাপনের কথা উল্লেখ করতে হচ্ছে। রাজনৈতিক বন্দি এবং ভয়ঙ্কর অপরাধীকে একই সঙ্গে গাদাগাদি করতে থাকতে হচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভয়ঙ্কর অপরাধী বন্দিরা টাকা খরচ করে কারাগারে বন্দি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের চেয়ে ভালভাবে থাকছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কারাগারগুলোতে বন্দিদের এখন অমানবিক জীবন যাপনের মূল কারণই হচ্ছে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বন্দির সংখ্যা বেশি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের ধারণক্ষমতা ২০০ জন। সেখানে বন্দী আছেন ৬৩৪ জন। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে ধারণক্ষমতা ৪ হাজার ৫৯০ জন। বন্দী রয়েছেন ৯ হাজার ৭৬৫ জন। দেশের প্রতিটি কারাগারে দ্বিগুণের বেশি বন্দিকে রাখা হয়েছে। ঢাকা কারাগার থেকে শুরু করে জেলা পর্যায়ের ছোট্ট কারাগারেও একই চিত্র। প্রতিটি কারাগারে ঠাঁই নেই অবস্থা বিরাজ করছে। বিএনপির সভা-সমাবেশকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের ফলে বন্দিতে ঠাঁসা কারাগারগুলোতে প্রতিদিন বন্দির সংখ্যা বেড়েই যাচ্ছে। দ্বিগুণ বন্দি সামাল দিতে বেসামাল হয়ে পড়েছে কারা কর্তৃপক্ষ। সেইসঙ্গে দেখা দিয়েছে নানা সমস্যা। দেশের ১৩টি কেন্দ্রীয় কারাগারে ও ৫৫টি জেলা কারাগারের বেশিরভাগেই ধারণ ক্ষমতার দ্বিগুণ বন্দি অবস্থান করছে। প্রতিনিয়ত যে হারে নতুন বন্দি কারাগারে যাচ্ছে সে তুলনায় মুক্তি পাওয়ার সংখ্যা খুবই কম। কারাগার সূত্রে এস ব তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি জামিনে বের হওয়া নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বন্দি জানান, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ৩ শ’র মতো বন্দির জন্য রয়েছে একটি টয়লেট। তাতে সকাল থেকেই থাকে লম্বা লাইন। একজনের থাকার জায়গায় থাকতে হয় ৫ জনকে। তিনি বলেন, সব ওয়ার্ডেই এখন ইলিশ ফাইল করে বন্দিদের রাখা হয়।
গত রোববার ৩ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান জাতীয় সংসদকে জানিয়েছেন, দেশের ৬৮টি কারাগারে বন্দী ধারণক্ষমতা ৪২ হাজার ৮৬৬ জন। তবে বন্দী রয়েছেন ৭৭ হাজার ২০৩ জন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, যশোর, সিলেট, দিনাজপুর, ফেনী, পিরোজপুর ও মাদারীপুর কারাগার ছাড়া দেশের সব কারাগারে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বন্দী আছেন। তিনি আরও জানান, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, খুলনা, নরসিংদী ও জামালপুরে কারাগার নির্মাণ বা সম্প্রসারণের কাজ চলছে। নির্মাণাধীন কারাগারগুলোর কাজ শেষ হলে বন্দী ধারণক্ষমতা আরও পাঁচ হাজার বৃদ্ধি পাবে। তিনি বলেন, কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের ধারণক্ষমতা ২০০। সেখানে বন্দী আছেন ৬৩৪ জন। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে ধারণক্ষমতা ৪ হাজার ৫৯০ জন। বন্দী রয়েছেন ৯ হাজার ৭৬৫ জন।
অন্যদিকে এ পরিস্থিতিতে মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন- দেশের কারাগারগুলোতে এমনিতেই বন্দির বাড়তি চাপ রয়েছে। তাছাড়া কারাবন্দিদের সুযোগ-সুবিধাও খুব কম। কোনো কোনো ক্ষেত্রে অমানবিকও। কিন্তু তারপরও কারাগারগুলোতে বন্দির সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। ফলে দেশের কারাগারগুলোতে বন্দিদের জীবনযাপন নিয়ে বড় ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে। মানবাধিকারকর্মীরা ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অধিক বন্দিকে রাখা মানবাধিকার লংঘনের নামান্তর মনে করছেন।
কারাসূত্র জানায়, অতিরিক্ত বন্দির চাপে কারাগারগুলো শুধু নিরাপত্তা ঝুঁকিতেই পড়েনি, কারাগারের সার্বিক পরিবেশও এখন অত্যন্ত নাজুক। অতিরিক্ত বন্দির চাপে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বন্দিরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। কারা হাসপাতালে পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা দিতে না পারায় তাদের অনেককেই বাইরের হাসপাতালে পাঠাতে হচ্ছে। এতে নিরাপত্তা ঝুঁকি আরও এক ধাপ বেড়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম ইনকিলাবকে বলেন, আমরা যদি অপরাধ এবং সংশোধনের জায়গা থেকে বিচার করি, তাহলে আমরা দেখতে পাই জেলখানা হলো একটি সংশোধনের জায়গা। সেই সংশোধনটি তখনই হবে যখন বন্দীদেরকে সংশোধনের জন্য যে যে বিষয়গুলো দরকার, সেই বিষয়গুলোর ব্যবস্থা করে তাকে রাখতে পারবে। বর্তমান সময়ে যে সব মামলা হচ্ছে সেগুলো পর্যালোচনা করে দ্রুত বিচার শেষ করতে হবে, তা হলে বন্দীর সংখ্যা কমবে। কারাবন্দীদের নিয়ে কোন গবেষনা হয় না। অনেক সময় ভূল মামলায়ও অনেককে কারাগারে থাকতে হয়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ধারণক্ষমতার দ্বিগুন বন্দী কারাগারে থাকলে পরিপূর্ণভাবে নাগরিক সুবিধা এনসিয়র করা যায় না। ওই কারাগারে বন্দীরা সুষ্ঠু ম্যানেজমেন্ট কখনো পাবেন না। সেনিটেশন, নাওয়া-খাওয়া, খাদ্য রান্নাবান্না কোনো কিছুই সঠিকভাবে সঠিক সময়ে দেয়া যাবে না। বন্দীরা প্রতিনিয়ত সাফার করবেই। এ ক্ষেত্রে বন্দীরা রাষ্ট্রের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। তাদেরকে গাদাগাদি করে থাকতে হবে। বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়ে রাষ্ট্রকে বিবেচনা করা প্রয়োজন বলে তিনি মন্তব্য করেন।
কারা সূত্র জানায়, দেশের মোট ৬৮টি কারাগারে বন্দী ধারণক্ষমতা ৪২ হাজার ৮৬৬ জন। তবে বন্দী রয়েছেন ৭৭ হাজার ২০৩ জন। এদের মধ্যে সাজাপ্রাপ্ত বন্দি বা কয়েদি ১৮ হাজার ৭৩০ জন। বাকি ৫৭ হাজার ৯২৪ জন বিচারাধীন বন্দি বা হাজতি। বিভিন্ন কারাগারে বিদেশি বন্দি আছেন মোট ৫৪৯ জন। প্রতিদিন সারাদেশে বাড়ছে নতুন বন্দি। কিন্তু জামিন হচ্ছে তুলনামূলক কম। ফলে অতিরিক্ত এসব বন্দির সংস্থান নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে কারা কর্তৃপক্ষ। একজনের স্থলে থাকতে হচ্ছে তিন-চারজনকে। সবচেয়ে বেশি বন্দির চাপ সামলাতে হচ্ছে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার ও চট্টগ্রামের জেলা কারাগার কর্তৃপক্ষকে।
কারা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদি-হাজতি মিলে ধারণক্ষমতা ১ হাজার ২১০ জনের। চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের ধারণক্ষমতা ১ হাজার ৮৫৩ জনের। কুমিল্লা জেলা কারাগারের ধারন ক্ষমতা ১৭৪০ জন। নোয়াখালী জেলা কারাগারের ধারণক্ষমতা ৩৮৮ জন। কক্সবাজার জেলা কারাগারের ধারণক্ষমতা ৫৩০ জন। ময়মনসিংহ কারাগারের ধারণক্ষমতা ১ হাজার ৭০০ জন। বরিশাল কেন্দ্রীয় কারাগারের ধারণক্ষমতা ৬৩৩ জন। খুলনা জেলা কারাগারের ধারণক্ষমতা ৬০৮ জন। বগুড়া জেলা কারাগারের ধারণক্ষমতা ৯৫০ জন। রাজশাহী বিভাগের ৮টি কারাগারে ধারণক্ষমতা ৪ হাজার ১৬৪ জন। এর মধ্যে রাজশাহী জেলা কেন্দ্রীয় কারাগারে ধারণক্ষমতা ১ হাজার ৬৪০ জন, বগুড়ায় ধারণক্ষমতা ৭২০জন, । পাবনায় ধারণক্ষমতা ৫৭১ জন, নওগাঁয় ধারণক্ষমতা ৫৮৭ জন,। সিরাজগঞ্জে ধারণক্ষমতা ২০০ জন। নাটোরে ধারণক্ষমতা ২০০ জন। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধারণক্ষমতা ১৫১ জন । জয়পুরহাটে ধারণক্ষমতা ২৭৩ জন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বর্তমানে বন্দিদের মধ্যে একটি বড় অংশ রাজনৈতিকভাবে বিরোধী দলের সমর্থক। যে কারণে প্রতিদিন গ্রেফতার হচ্ছে ঠিকই; কিন্তু জামিনের ব্যাপারে কোন সুরাহা হচ্ছে না। কারা অধিদফতরের একটি ডিভিশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিআইজি প্রিজন্স নাম না প্রকাশের শর্তে বলেছেন, ধারণক্ষমতার বেশি বন্দী কোনো কারাগারে থাকলে তাহলে পরিপূর্ণভাবে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করা যায় না। ওই কারাগারে বন্দীরা সুষ্ঠু ম্যানেজমেন্ট কখনো পাবেন না। সেনিটেশন, নাওয়াখাওয়া, খাদ্য রান্নাবান্না কোনো কিছুই সঠিকভাবে সঠিক সময়ে দেয়া যাবে না। ##
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঘণকুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
আওয়ামী লীগ যা করেছে, বিএনপি তার বিপরীত কাজ করে সুন্দর সমাজ গড়বে- কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের নেতা ইয়াকুব চৌধুরী
রোমাঞ্চকর ম্যাচে বার্সাকে হারিয়ে শীর্ষে আতলেটিকো
জেসুসের জোড়া গোলের রাতে আর্সেনালের বড় জয়
বিলুপ্তির পথে মাটির ঘর
চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
প্রতিবন্ধী স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন
বিহারিরা কেমন আছে
লক্ষ্মীপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে
১৫ নারী ও শিশুকে হস্তান্তর
আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে
মেহেরপুরে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি
কাশিয়ানীর হাট-বাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব
অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক
সমস্যায় জর্জরিত আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
সবুজ গালিচায় হলুদের সমারোহ
আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত