খোলাবাজারে ডলার সঙ্কট
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৪৩ পিএম | আপডেট: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০১ এএম
ডলারের বাজার নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর অভিযানের মুখে আতঙ্কে রয়েছে অবৈধভাবে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারীরা। বন্ধ হয়ে গেছে রাস্তার মোড়ে মোড়ে দাঁড়িয়ে বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রি। অবৈধদের পাশাপাশি আতঙ্কে রয়েছেন বৈধ লাইসেন্সধারী মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ীরাও। যার প্রভাব পড়েছে কার্ব মার্কেট তথা খোলাবাজারে বৈদেশিক মুদ্রা বেচাকেনায়। বিদেশগামী যাত্রীরা ডলার কিনতে পারছে না। বিদেশফেরতরাও মানি এক্সচেঞ্জে এসে ডলার বিক্রির সাহস পাচ্ছে না। উচ্চ বিনিময় হারের মাধ্যমে মুনাফার অভিযোগে, বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জ হাউজে অভিযান চালানোর পর, বাংলাদেশের খোলা বাজারে ডলারের সঙ্কট আরো বেড়েছে। গত দুই সপ্তাহে খোলা বাজারে প্রতি ডলারের বিনিময় হার, ১১২ টাকা থেকে বেড়ে, ১১৮/১২০ টাকায় পৌঁছেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশে গত কিছুদিন থেকে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু এক্সচেঞ্জ হাউজে অভিযান চালায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এসব অভিযানে এক্সচেঞ্জ হাউজকে আগের দরে ১১২ থেকে ১১৩ টাকায় ডলার বিক্রি করতে কঠোরভাবে নির্দেশ দেয়া হয়। জানা গেছে, অভিযানের ফলে এই সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে মানি এক্সচেঞ্জ গুলো বাজার থেকে ডলার সম্পূর্ণভাবে তুলে নিয়েছে।
চড়া দামে ডলার বিক্রির দায়ে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে; কিছু প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, শাস্তির ভয়ে ডলার বিক্রি প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানগুলো। ফলে, খোলা বাজারে ডলারের ঘাটতি দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন খাত সংশ্লিষ্টরা। এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো বলছে, তাদের কাছে বিক্রি করার মতো কোনো ডলার নেই।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের কারণে বৈধ ও অবৈধ দু’ধরনের মুদ্রা ব্যবসাতেই ভাটা পড়েছে। জব্দের ভয়ে ব্যবসায়ীরা ডলার বের করছেন না। রাজধানীজুড়ে ডলার সরবরাহের যে নেটওয়ার্ক তা ভেঙে পড়েছে। এভাবে চলতে থাকলে ডলারের দাম আরও বেড়ে যাবে। ব্যাংক ও অনুমোদিত মানি এক্সচেঞ্জগুলো থেকে নগদ ডলার সংগ্রহ করা দিনকে দিন আরো কঠিন হয়ে পড়ছে। সাম্প্রতিক সময়ে খোলা মুদ্রাবাজার বা কার্ব মার্কেটেও নজিরবিহীনভাবে বেড়ে ১২০ টাকায় বিকোচ্ছে এক ডলার, এই দাম দেয়া অনেকেরই অসাধ্য। নগদ ডলারের দাম কমাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেষ্টার ফলে মানি এক্সচেঞ্জগুলোয় ডলারের আনুষ্ঠানিক লেনদেনও প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের অনেকেই বর্তমানে সেসব ক্রেতাদের কাছে ডলার বিক্রি করছেÑযারা তাদের নির্ধারিত দর দিতে রাজি আছে।
ফলস্বরূপ; ডলার চাহিদার এই চাপ এসে পড়ছে কার্ডের বাজারে। গত ১২ মাসে কার্ডে ক্রমবর্ধমান লেনদেন সংখ্যা, লেনদেনের মোট অঙ্ক এবং নতুন কার্ড ইস্যু ব্যাপকভাবে বাড়ার যে তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংক দিয়েছে তার মধ্যে দিয়েই প্রমাণিত হচ্ছে। গত জুলাইয়ে কার্ডে লেনদেনের পরিমাণ এক নজিরবিহীন উচ্চতায় পৌঁছায়, এসময় ৯ দশমিক ৬৫ লাখের বেশি কার্ডে লেনদেন হয়। একই সঙ্গে, মোট লেনদেনের পরিমাণ এক মাসে সর্বকালের সর্বোচ্চ ৭৬৯ কোটি টাকায় পৌঁছায়। জুনে লেনদেন সংখ্যা ছিল ৭ দশমিক ৬১ লাখ, মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫৪৩ কোটি টাকা। পরের মাসে যা বড় পরিসরে বেড়েছে। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় তা বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ।
একটি ব্যাংকের কার্ড ডিভিশনের প্রধান কর্মকর্তা বলেন, গড়ে ৭০ শতাংশ ডলারে লেনদেন ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে হয়। বাকিটা ডেবিট কার্ডে হয় বলে জানান আরেকটি ব্যাংকের কার্ড বিভাগের প্রধান। তিনি বলেন, ক্রেডিট কার্ড নেয়ার বেশকিছু শর্ত আছে। তাই ডলারে লেনদেন করতে চাওয়া নতুন গ্রাহকদের জন্য আমরা প্রিপেইড কার্ড ইস্যু করি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, এ বছরের জুন পর্যন্ত মোট ৪২ লাখ ৬৯ হাজার প্রিপেইড কার্ড গ্রাহকদের দেয়া হয়েছে। এরমধ্যে গত এক বছরে দেয়া হয়েছে ২৪ লাখ। এ হিসাবে, নতুন প্রিপেইড কার্ড বেড়েছে ১৩৩ শতাংশ। এবং সেইসঙ্গে ক্রেডিট কার্ডও বেড়েছে ১৩ শতাংশ।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সৈয়দ মাহবুবুর রহমানের মতে, আগের চেয়ে ব্যাংকে ডলার অনেক কম আসছে। তিনি বলেন, বিদেশ থেকে আসার পর অনেক ব্যক্তি আগে ব্যাংকের কাছে ডলার বিক্রি করতেন, বর্তমানে তারা এ ধরনের লেনদেন কমিয়েছেন। আরো দাম বাড়ার আশায়, তাদের বেশিরভাগই এখন ডলার ধরে রাখছেন। ফলে চাহিদা বাড়তে থাকলেও, ব্যাংকের কাছে ডলারের জোগান বাড়েনি। তাই ব্যাংকের পক্ষেও গ্রাহকের চাহিদামতো ডলার সরবরাহ করা চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে।
মাত্র এক মাস আগেও খোলা মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলার ১১২ থেকে ১১২ টাকা ৫০ পয়সা দরে কেনা যেত। গত দুই সপ্তাহ ধরে এই বাজারেও দর বাড়ছে, গত মঙ্গলবার এক ডলার বিক্রি হয়েছে ১১৮ থেকে ১২০ টাকায়। যা এখনও বজায় রয়েছে।
গেল সপ্তাহে অন্তত ছয়টি মানি এক্সচেঞ্জ হাউজ ঘুরে দেখেছেন, যারা ডলার বিক্রি করছে- তারা কেউই সরাসরি বর্তমান বিনিময় হারের কথা বলছে না। যদি কেউ বেশি দর দিতে রাজি থাকে, তাহলে বিকল্প জায়গা থেকে তাকে ডলার ব্যবস্থা করে দেয়ার কথা বলে অধিকাংশ এক্সচেঞ্জ হাউজ।
গত মঙ্গলবার মাহবুব নামে এক গ্রাহক দিলকুশায় অবস্থানরত এক মানি চেঞ্জারের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেন। ওই বিক্রেতা প্রথমে দাবি করেন, তার কাছে কোনো ডলার নেই। কিন্তু, তিনি যখন পরে বলেন, খুব জরুরি কাজে তার নগদ ডলার দরকার, তখনই তিনি ১১৮ টাকা দর হাঁকেন। তবে এই লেনদেন তার অফিসের বাইরে অন্য কোথাও করার অনুরোধ করেন।
মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব হেলাল উদ্দিন সিকদার বলেন, বর্তমানে অনেকটা উচ্চ দরেই ব্যাংকগুলো নগদ ডলার বিক্রি করছে। ডলারের উচ্চ দাম নেয়ার এ ঘটনা সর্বত্রই ঘটছে। তবে গত মঙ্গলবার নগদ ডলারের দাম কমেছে বলেও দাবি করেন তিনি। তিনি ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, নগদ ডলার সরবরাহের চেয়ে চাহিদার চাপ বেশি। মানি এক্সচেঞ্জে উচ্চ দরের এটাই কারণ। কর্তৃপক্ষ যদি আমাদের দাম ব্যাপকভাবে কমাতে বাধ্য করেন, তাহলে এ ব্যবসা করাই কঠিন হয়ে পড়বে। তিনি দাবি করেন, ব্যাংকগুলো যে দরে বিক্রিতে সম্মতি দিয়েছে, কিছু কিছু ব্যাংক তার চেয়ে বেশি দামে নগদ ডলার বিক্রি করছে। আমরা দেখেছি কোনো কোনো ব্যাংকের ওয়েবসাইটে যে দরে ডলার বিক্রির কথা বলা আছে, তার চেয়েও বেশি দামে তারা বিক্রি করছে। এখন ব্যাংকই যদি এভাবে বিক্রি করে, তাহলে অযথা আমাদের ওপর কেন চাপ দেয়া হচ্ছে?
তিনি ব্যখা করে বলেন, ব্যাংকগুলো বলছে, আমদানির জন্য তারা সর্বোচ্চ ১১০ টাকা দরে ডলার বিক্রি করছে। কিন্তু, প্রকৃতপক্ষে ১১৫ থেকে ১১৬ টাকা দরে বিক্রি করছে। হেলাল উদ্দিনের মতে, ব্যাংকের তুলনায় খোলা মুদ্রাবাজারে বিনিময় হার কিছুটা বেশি থাকাই স্বাভাবিক। তাছাড়া, কেন্দ্রীয় ব্যাংকও তাদেরকে বাণিজ্যিক ব্যাংকের চেয়ে দেড় টাকা বেশি দরে ডলার বিক্রির অনুমতি দিয়েছে।
ব্যাংকে নগদ ডলারের সঙ্কট
বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) গত বৃহস্পতিবারের তথ্য অনুযায়ী, নগদ ডলার বিক্রি হয়েছে গড়ে ১১১ টাকায়, এবং সর্বোচ্চ দর ছিল ১১৩ টাকা। কিন্তু গ্রাহকদের মতে, ব্যাংকে ডলার পাওয়া অসম্ভব হয়ে পড়েছে। গত দুই সপ্তাহে অন্তত ছয়টি ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে; তাদের মধ্যে পাঁচটি ব্যাংক বলেছে, তাদের কাছে নগদ ডলার নেই। এর মধ্যে একটি ব্যাংক জানায়, তাদের কাছে নগদ ডলার আছে। তবে তারা বলে, বেশকিছু শর্তসাপেক্ষে তারা ওই ব্যাংকের গ্রাহকদের কাছে তা বিক্রি করছে।
ওই ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, বিদেশে পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীদের আমাদের মাধ্যমে টিউশন ফি পাঠাতে হয়, তাদের নগদ ডলারের প্রয়োজন হয়। আমরা সবসময় তাদের প্রয়োজন মেটানোর চেষ্টা করি। এছাড়া কিছু গ্রাহক ব্যাংকের সাথে সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করেও নগদ ডলার পেয়ে থাকেন।
তিনি বলেন, আমাদের বেশ কয়েকটি অথরাইজড ডিলার (এডি) শাখা থাকলেও তাদের সবার কাছে নগদ ডলার নেই। বর্তমানে ২ থেকে ৩টি শাখা নগদ ডলার বিক্রি করছে।
বাফেদা ও এবিবি কি তালগোল পাকিয়েছে?
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. বিরূপাক্ষ পাল তার পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে জানান, বিনিময় হার বাজার-ভিত্তিক হবে কর্তৃপক্ষ একথা বললেও তা পুরোপুরি বাজার-ভিত্তিক হয়নি, বরং বাফেদা ও এবিবির মতো কিছু গোষ্ঠী তা নিয়ন্ত্রণ করছে।
বিনিময় হার নির্ধারণে বাফেদা ও এবিবির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, বাফেদা ও এবিবি কারা? তাদের সিদ্ধান্ত কি বাজারের প্রতিফলন? মোটেও তা নয়।
অবৈধ মুদ্রাবাজারের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) খোলাবাজারে নগদ ডলারের দাম কমাতে গত ৩০ আগষ্ট এক যৌথ অভিযান শুরু করে। এদিনে অভিযানে এক লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার, ৩০ হাজার কানাডিয় ডলার ও ৩৮ লাখ টাকা জব্দ করা হয়। আটক করা হয় হুন্ডি ব্যবসায় জড়িত কয়েক জনকে। একইদিন বিশেষ পরিদর্শন শেষে আটটি মানি চেঞ্জারের লাইসেন্স স্থগিত করে বাংলাদেশ ব্যাংক। আরো ১০ প্রতিষ্ঠানকে ডলার বাণিজ্যে অনিয়মের ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ, মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশনের নির্ধারিত দরের চেয়ে তারা বেশি দামে ডলার বিক্রি করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংককে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে, এমনকি নিয়মিত তথ্য প্রদানও করেনি।
এসব অনিয়ম অনুসন্ধানে, গত বৃহস্পতিবার মতিঝিলের আদমজী কোর্ট এলাকার পাঁচটি মানি চেঞ্জারে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। কিন্তু, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এই অভিযানে ভীতি ছড়িয়ে পড়ে মানি চেঞ্জারগুলোর মালিক ও কর্মচারীদের মধ্যে।
গত রোববার মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সাথে দেখা করেÑ আট মানি চেঞ্জার্সের লাইসেন্স বাতিলের বিষয়টি পুনঃবিবেচনা করার অনুরোধ করেন। এজন্য মানি চেঞ্জারদের নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ডলার বাজারে এই যৌথ অভিযানের প্রভাব সম্পর্কে জানতে চাইলে, বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, বাজার কিছুটা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে। তবে আমরা দেখেছি, বাজারে নগদ ডলার কেনা ও বেচা’ দুইই কমেছে। বাজার পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে কিছুটা সময় হয়তো লাগবে।
নগদ ডলারের চাহিদা বাড়ার পেছনে কারণ
শিল্প সংশ্লিষ্টদের মতে, ঈদ, পুজা, হজসহ বিভিন্ন উৎসব, কিংবা বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সেমিস্টার শুরুর সময়ে নগদ ডলারের চাহিদা বেড়ে যায়। ডলারের সাম্প্রতিক চাহিদা বাড়ার পেছনেও এগুলো প্রধান কারণ।
দ্বিতীয়ত, নিম্ন সুদহারের কারণে টাকা ব্যাংকে না রেখেÑঅনেকেই ডলারে সঞ্চয় করছেন। ডলারের ক্রমবর্ধমান দামও ভবিষ্যতে তাদের আরো লাভবান হওয়ার আশা দেখাচ্ছে। কিন্তু, এরফলে ব্যাংকখাতে ডলারের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
বছরের প্রথম ম্যাচেই মেসির গোল
জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে গাবতলীতে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
‘যে সন্মান অর্জন করেছেন, তা এইভাবে নষ্ট কইরেন না’
নতুন ভূগর্ভস্থ নৌ ঘাঁটি উন্মোচন ইরানের
সম্পর্ককে বাণিজ্য সহযোগিতায় রূপান্তরের জন্য আর্জেন্টিনার প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
গ্রেফতারকৃত এসকে সুরের বাসায় দুদকের অভিযান, ১৭ লাখ টাকা উদ্ধার
চাল আমদানির সময় বাড়ল ২৭ দিন: দুইমাসে ৯,৬৬২ টন চাল আমদানি হলেও প্রভাব নেই বাজারে
সিরিয়ার আসাদ সরকারের মাদক বাণিজ্যের ভয়াবহ চিত্র প্রকাশ
হাইকোর্টে চিন্ময়ের জামিন আবেদন, শুনানি সোমবার
পুলিশ লাইন্সে ফ্যানের সঙ্গে নারী কনস্টেবলের লাশ ঝুলছিল
দাউদকান্দির গৌরীপুর চররায়পুর আসমানিয়া সড়কে বড় বড় গর্ত, জনদুর্ভোগ চরমে
লৌহজংয়ে যানবাহন চলাচলে জন্য বালিগাঁও সেতু উন্মুক্ত করা হয়েছে
নারায়ণগঞ্জে পাওয়ার প্ল্যান্টের ৩৬০ মেট্রিকটন তেল ডাকাতি, ৮ ডাকাত গ্রেপ্তার
ভারতের প্রথম মহিলা নৃবিজ্ঞানী ইরাবতী কারভে, সাহসী গবেষক ও সংস্কারক
মুজিবনগরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী পালন
ভয়ঙ্কর প্রেমের ফাঁদ!
মিডিয়া থেকে ইসলামফোবিয়া কবে যাবে? সারজিস আলম
যুদ্ধবিরতি স্থগিত করে গাজায় হামলা অব্যাহত রাখল ইসরাইল
দাউদকান্দিতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী পালিত
টেকনাফমুখী ৪টি পণ্যবাহী জাহাজ এখনো ছাড়েনি আরাকান আর্মি