সন্দেহ-সংশয়ে দু’দলের নেতাকর্মীরা সামনে কোন পথে হাটবে দল তা নিয়ে আওয়ামী লীগ-বিএনপির নেতারা অন্ধকারে

এলোমেলো বাতাসে রাজনীতি

Daily Inqilab স্টালিন সরকার

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম

‘বাউলা বাতাস আউলা চুলে লাগলো দোলা/ গান ধরেছে পথের ধারে আত্মভোলা/ সে গানে সুর থাকেনা, লয় থাকেনা/ এমন সে গান তবু সে মন কেড়ে নেয়’ (কণ্ঠশিল্পী বিউটি)। এখন আশ্বিন মাস। অথচ দেশের রাজনীতি এই গানের মতোই চৈত্রের বাউলা বাতাসের মতো উড়ছে। বাতাস কখন কোনমুখি হয় বলা মুশকিল। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসছে। অথচ কোন প্রক্রিয়ায় নির্বাচন হবে তা এখনো অনিশ্চিত। এতোদিন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ থেকে প্রচার করা হতো বিএনপি বিদেশীদের (যুক্তরাষ্ট্র) পথপানে চেয়ে রয়েছে। এখন দেখা যাচ্ছে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সিংগাপুরে, ড. হাছান মাহমুদ কানাডায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশাল বহর নিয়ে জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে আজ যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন। অন্যদিকে এতোদিন বিএনপি প্রচার করছে সেপ্টেম্বর থেকে সব ধরণের কর্মসূচি হবে ঢাকামুখি। কয়েকদিন আগেও ‘চলো চলো ঢাকা চলো’ শ্লোগান দিয়েছে দলটির নেতাকর্র্মীরা। এখন কর্মসূচি হচ্ছে ঢাকার বিপরীত মুখে। দিনাজপুর থেকে যে কর্মসূচি রংপুর-বগুড়া-সিরাজগঞ্জ হয়ে ঢাকা মুখি হওয়ার কথা; সেটা উল্টোপথে হচ্ছে রংপুর থেকে দিনাজপুর, বগুড়া থেকে নওগাঁ হয়ে রাজশাহী অভিমুখে। এমন পরিস্থিতিতে সামনে দল কোন পথে হাঁটবে কি কৌশল নেবে তা নিয়ে দুই দলের নেতাকর্মীরাই আছেন অন্ধকারে। এতে করে প্রতিদ্বন্দ্বি দল দু’টির মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মধ্যে আস্থা-অনাস্থা এবং বিশ্বাস-অবিশ্বাসের প্রশ্ন উঠছে। পাশাপাশি সন্দেহ-সংশয় দেখা দিয়েছে।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কী হতে যাচ্ছে। কোন প্রক্রিয়ায় নির্বাচন হবে তা নিয়ে সবাই এখনো অন্ধকারে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সংবিধানের দোহাই দিয়ে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতোই নতুন ফর্মে পাতানো নির্বাচনের পথে এগুচ্ছে। মাঠের বিরোধী দল বিএনপি ‘ন্যাড়া একবারই বেল তলায় যায়’ প্রবাদ প্রবাদের শিক্ষায় ২০২৮ সালের মতো বোকামি করতে চায় না। দলটি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে নির্দলীয় সরকারের অধীনে ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না; দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে দেবে না। আর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইতোমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে ‘একশ দল নির্বাচনে অংশ নিলেও সে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে না যদি বিএনপি অংশ না নেয়’। এ অবস্থায় বাংলাদেশের রাজনীতি, মানবাধিকার, আইনের শাসন নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ উৎকণ্ঠা অব্যহত রয়েছে। নির্বাচন ইস্যুতে গত ২৪ মে যুক্তরাষ্ট্র নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। তারা চায় সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সব দলের অংশগ্রহণে ‘মডেল’ নির্বাচন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ থেকে ‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি’ দেয়া হলেও বিগত দু’টি নির্বাচনের আলোকে কেউ সেটা বিশ্বাস করছে না। ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে ভারতের সে সময়ের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিংয়ের কর্মকা- সবাই জানে। আবার ২০১৮ সালের ‘রাতে ব্যালটে সিল মারা’ নির্বাচনের পর আন্তর্জাতিক মহলে ভারত আওয়ামী লীগের পক্ষে দুতিয়ালি করে সরকার টিকিয়ে রাখে। এখন পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। তারাও চায় পাতানো নির্বাচন নয়, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসুক। ভারতের সরকারি সংবাদ সংস্থা পিটিআই ১৩ সেপ্টেম্বর ‘কেন বাংলাদেশের গণতন্ত্র লাইফ সাপোর্টে?’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রভাবশালী ভারতীয় দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া পিটিআই-এর বরাতে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে একটি নির্বাচন আসার সাথে সাথে, সরকারের প্রধান বিরোধী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের থেকে চাপ বাড়ছে। তারা একটি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে একের পর এক বিশাল সমাবেশের মাধ্যমে রাস্তায় নেমেছে। তবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন করতে চায়। তার অধীনে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচন দুটি বিতর্কে পরিপূর্ণ ছিলো। একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভবত বাংলাদেশের স্বৈরাচারী শাসনের পথ অবরুদ্ধ করবে এবং বৃহত্তর জবাবদিহিতার পথ প্রশস্ত করবে।’ গত ১৫ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক বিশ্বখ্যাত ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’ ‘বাংলাদেশে নতুন করে ভিন্নমত দমনের মাত্রা বৃদ্ধির শঙ্কা’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, ‘আগামী নির্বাচনের আগে ১৭ কোটি মানুষের উপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজের নিয়ন্ত্রণ শক্ত করে ধরে রেখেছেন। ভিন্নমতের কণ্ঠকে হয়রানি ও দমন করার জন্য গত ১৪ বছর ধরে তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোর নেতৃত্ব দখল করেছেন। বিচার বিভাগকে ব্যবহার করছেন। দেশটিতে ক্রমবর্ধমানভাবে ভয়ংকর হয়ে উঠা বিচার ব্যবস্থায় বিরোধীদলীয় সমর্থক, নেতাকর্মী এবং সাংবাদিকরা আটকা পড়েছেন। আদালতের কক্ষগুলো তাদের দিয়ে ঠাসা।’

নতুন ভিসা নীতি ঘোষণার পর যুক্তরাষ্ট্র বিমুখ অবস্থান নেয় আওয়ামী লীগ। গত ৩ জুন শেখ হাসিনা বলেন, ‘কে আমাদের ভিসা দেবে না, কে স্যাংশন দেবে, ও নিয়ে মাথাব্যথা করে লাভ নেই। ২০ ঘণ্টা জার্নি করে, আটলান্টিক পার হয়ে আমেরিকা না গেলে কিচ্ছু যায় আসে না। পৃথিবীতে আরো অনেক মহাসাগর আছে, অনেক মহাদেশ আছে। আমরা সেসব মহাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব করবো।’ প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পর আওয়ামী লীগ নেতারা বক্তৃতা-বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রকে কার্যত ‘শত্রুরাষ্ট্র’ তকমা দেয়। অথচ জি ২০ সম্মেলনে দেখা গেল দিল্লিতে জো বাইডেনের সঙ্গে সেলফি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করা হচ্ছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে রওনা দেবেন। ১৯ সেপ্টেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট আয়োজিত নৈশভোজেও প্রধানমন্ত্রী যোগ দিবেন। এদিকে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সিংগাপুর গেছেন চিকিৎসা নিতে।
দীর্ঘ সাড়ে চৌদ্দ বছর ধরে আওয়ামী লীগ দাপটের সঙ্গে রাজনীতি করছে। দু’টি বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসায় দলটির নেতাকর্মীদের চিন্তা চেতনায় ‘রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা’ ছাড়া অন্য কিছু নেই। দলের কেন্দ্র থেকে শেকড় পর্যায়ের নেতাকর্মীরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তারা ফের ক্ষমতায় আসার জন্য উদগ্রীব। কেউ দলীয় নমিনেশনের প্রতিযোগিতায় নেমেছেন, কেউ পছন্দের প্রার্থীকে দলীয় নমিনেশন দেয়ার দেনদরবার করছেন। অথচ এতোদিন দলটির শীর্ষ পর্যায় থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিয়োদগার করাকে তারা কৌশল মনে করতেন। কিন্তু হঠাৎ করে ‘সেলফি’ প্রদর্শন এবং শীর্ষ নেতাদের যুক্তরাষ্ট্র গমন কারো সিংগাপুর যাওয়া নিয়ে সংশয়ে পড়ে গেছেন। আসলে দল কোন পথে হাঁটছে?

এতোদিন বিএনপি থেকে প্রচার করা হয়েছে সেপ্টেম্বর মাসে সব ধরণের কর্মসূচি রাজধানী ঢাকা কেন্দ্রিক হবে। এর আগে জেলা পর্যায়, বিভাগীয় পর্যায়ে কর্মসূচি পালনে ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে। নানা বাধা বিপত্তির মধ্যেও সমাবেশগুলোতে লাখ লাখ লোকের সমাবেশ ঘটেছে। এমনো দেখা গেছে একশ কিলেমিটার পায়ে হেঁটে, সমাবেশের দু’দিন আগে মাঠে উপস্থিত হয়েছেন হাজারো কর্মী। অতপর রাজধানী ঢাকার সমাবেশগুলোতে লাখ লাখ লোকের জমায়েত হয়। এমনকি রাজধানী ঢাকায় পথযাত্রা কর্মসূচিগুলোতে লাখো কর্মী সমর্থক হাজির হন; মাইলের পর মাইল পথযাত্রা দীর্ঘ হয়। নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসায় যখন রাজনীতির মূল কেন্দ্র ঢাকা কেন্দ্রিক কর্মসূচি জোরদারের কথা; তখন ‘উল্টো যাত্রা’ কর্মসূচি দেয়া হয়েছে। গতকাল যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল তথা তারুণ্যের কর্মসূচি রোডমার্চ রংপুর শহর থেকে শুরু হয়ে সৈয়দপুর দিয়ে দশমাইল হয়ে দিনাজপুরে গিয়ে শেষ হয়। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ ১৭ সেপ্টেম্বর বগুড়া থেকে রোডমার্চ শুরু হয়ে সেটি সান্তাহার, নওগাঁ হয়ে রাজশাহী নগরে গিয়ে শেষ হওয়ার কথা। তিন দিন বিরতি দিয়ে ২১ সেপ্টেম্বর আবার সিলেটে রোডমার্চ। ভৈরব বাজার থেকে এই রোডমার্চ শুরু হয়ে সেটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার হয়ে সিলেটে গিয়ে শেষ হবে। আবার ২৬ সেপ্টেম্বর ঝিনাইদহ থেকে রোড মার্চ শুরু হয়ে যশোর, নোয়াপাড়া হয়ে খুলনায় যাবে। এরপর ৩০ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের উদ্দেশে রোডমার্চ যাত্রা করবে। এটি কুমিল্লা থেকে শুরু হয়ে ফেনী, মিরসরাই হয়ে চট্টগ্রামে গিয়ে শেষ হবে। দলটির নীতি নির্ধারকরা বলছেন, দেশের ভোটাধিকারবঞ্চিত তরুণদের চলমান আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতেই তারুণ্যের এসব সমাবেশ। এখন চূড়ান্ত আন্দোলনের আগে তরুণ-যুবকদের উজ্জীবিত করতে, রাজপথে আনতে এই রোডমার্চ কর্মসূচি নেয়া হয়। ‘এক দফা’ দাবিতে চূড়ান্ত আন্দোলনের আগে তারুণ্যের রোডমার্চকে গণজাগরণ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিশেষ কর্মসূচি হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এদিকে আবার ১৫ সেপ্টেম্বর সংবাদ সম্মেলন করে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানানা, আগামী সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে বিএনপি। আসলে বিএনপির মাঠ পর্যায়ের নেতার এখনো অন্ধকারে দলটি ‘এক দফা’ আন্দোলন নিয়ে।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল বিএনপির মাঠ পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা নিজ নিজ দলের গতিবিধি কর্মকৌশল কিছুই বুঝতে পারছেন না। দলের নীতি নির্ধারকদের কৌশল বদল, বিপরীতমুখি কর্মকা- নিয়ে তারা কার্যত অন্ধকারে রয়েছেন। সামনে দল কোন পথে যাবে সেটা নিয়ে সংশয়-সন্দেহ যাচ্ছে না। বর্তমানে বড় দুই দলের রাজনীতি কার্যত বেবি নাজনীনের ‘এলোমেলো বাতাসে উড়িয়েছি শাড়ির আঁচল/কখন যেনো, মেখে দিয়েছো/ জানিনা কখন হারিয়েছি মন/ হারিয়ে ফেলেছি আমাকে’ গানের মতোই। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাকর্মীরা নিজেদের দলের ভিতরে হারিয়ে ফেলেছেন, অথচ দলের কর্মকৌশল সম্পর্কে রয়ে গেছেন অন্ধকারে। ##


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ
১০০ টাকা ঘুষ খেলেও চাকরি থাকবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
আরও

আরও পড়ুন

এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ

এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ

আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?

আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?

হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে

হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে

ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন

ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন

দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা

দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা

নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই

নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই

ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে

ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে

বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম

বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম

সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা

সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা

সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ

সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ

৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার

৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার

সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী

সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার

বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক

জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

বিহারীরা কেমন আছে

বিহারীরা কেমন আছে

ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার

ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার

মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত