সবার মধ্যে আতঙ্ক
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম
ইন্টারমিডিয়েট পাস করেছে রাজন। পরিকল্পনা, উচ্চশিক্ষার ডিগ্রিগুলো নেবেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এ জন্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুছিয়ে এনেছিলেন। বাধ সাধলো মার্কিন ভিসানীতির প্রয়োগ। কারণ, তার বাবা সরকারদলীয় ওয়ার্ডকাউন্সিলর। ভিসানীতি কার্যকরের ফলে যুক্তরাষ্ট্র যাত্রা সম্ভব কি না-এ দুশ্চিন্তা এখন রাজনের। ভিসা কনসালট্যান্ট ফার্মের সঙ্গে আলাপ করেছেন। কিন্তু ভিসাপ্রাপ্তির নিশ্চয়তা দিতে পারেননি কেউ। সারাজীবনের লালিত স্বপ্নের কি তাহলে এভাবেই অপমৃত্যু ঘটবে? টেনশনে তার রাত-দিন একাকার।
একজন রাজনকে ধরা যেতে পারে শুধু স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে গমনেচ্ছুদের প্রতিভু। যুক্তরাষ্ট্রে আছেন, পড়াশুনা করছেন, পড়াশুনা শেষে টিকে থাকার লড়াই করছেন। চাকরি-ব্যবসাসহ নানাভাবে আকড়ে থাকার চেষ্টা করছেন-এমন তরুণ-তরুণীদের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া কিংবা যুক্তরাজ্যে নেহায়েত কম নয়। কিন্তু যাদের বাবা-মা বাংলাদেশে সরকারদলীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। সরকারপন্থি ব্যবসায়ী গ্রুপ কিংবা সংগঠনের নেতা। সরকারের পদস্থ বেসামরিক আমলা, সামরিক কর্মকর্তা। পুলিশ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে রয়েছেন শান-শওকত আর উপর্যুপরি সুযো-সুবিধা নিয়ে। যারা বিগত দেড় দশকে নিজেদের পেশাগত পরিচয় ভুলে সরকারীদলের হোমরা- চোমরা হিসেবেই পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেছেন-দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তাদের সন্তান, পরিজনের সদস্যরা। যুক্তরাজ্যের স্যাংশনের পর এবার শুরু হয়েছে ভিসানীতির প্রয়োগ। যাতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন বিচারপতি, বিচারক, বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা এবং সরকারি আইনজীবীগণ। তারাও যে যার মতো ব্যক্তিগত চ্যানেলে চেষ্টা করছেন। খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া কিংবা যুক্তরাজ্যের দূতাবাস থেকে নিশ্চিত হতে চাইছেন যে, তার ভিসা ঠিক আছে কি না। একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে এসব তথ্য।
গতকাল ছিলো শনিবার। সাপ্তাহিক বন্ধের দিন। তা সত্ত্বেও মার্কিন ভিসানীতি প্রয়োগের বিষয়টি ছিলো ‘টক অব দ্য কান্ট্রি’। দেশে অবস্থানরত অনেক বেসামরিক আমলা, পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, উপ-সচিব থেকে সিনিয়র সচিব, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ জানার চেষ্টা করছেন তাদের সন্তান ও পরিজনের অবস্থা। অনেকের ছেলে-মেয়ে পশ্চিমা দেশে স্থায়ী হয়েছেন। বাড়ি-গাড়ি করেছেন। ব্যবসা পেতে বসেছেন। তাদের ‘সবকিছু’ ঠিকঠাক আছে কি না-জানার চেষ্টা করছেন। যুক্তরাষ্ট্র প্রয়োগকৃত ভিসানীতিতে কারও নাম প্রকাশ করেনি। বিষয়টি এমন যে, অন্ধকার ঘরে সাপ ছেড়ে দেয়ার মতো। কে কে ভিসানীতির শিকার-এটি শুধু তিনিই জানতে পারছেন। বাকিরা কৌতুহলোদ্দীপক হয়ে জানার চেষ্টা করছেন- কে কে পড়েছেন এই নিষেধাজ্ঞায়।
আতঙ্ক প্রশাসনে : বিগত দু’টি জাতীয় নির্বাচনে সরকারের বড় নির্ভরতা ছিলো সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা প্রশাসন। আগামি নির্বাচনের বৈতরণীও তাদের ওপর ভর করেই পার হওয়ার পরিকল্পনা স্পষ্ট হয়েছে। এ অবস্থায় মার্কিন ভিসানীতির প্রয়োগ দুশ্চিন্তায় ফেলেছে সিভিল ব্যুরোক্র্যাসিকে। যুক্তরাষ্ট্র ভিসানীতি প্রয়োগ শুরুর ঘোষণা ২২ সেপ্টেম্বর ঘোষণা দিলেও সরকারকে জানিয়ে দেয়া হয় আরো আগে। এ কারণে বিমান বাহিনীর প্রধানসহ বেশকয়েকজন মন্ত্রী-সচিব এবং নির্বাচন কশিমনের কর্মকর্তা বিদেশে যেতে পারেনি। এর পরপরই প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ভিসা নিষেধাজ্ঞার আতঙ্ক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, পোল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড ও ভারতে প্রশাসনের ২৯ সচিবের ৪৩ সন্তান বিদেশে বসবাস করছেন। এর মধ্যে ১৮ জন সচিবের ২৫ সন্তান বাস করছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। বাকি ১৮ জন আছেন, অন্যরা ব্যবসা বা চাকরি করছেন এসব দেশে।
সচিবালয় সূত্র জানায়, গত মে মাসে নতুন মার্কিন ভিসানীতি ঘোষণার পর প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাসহ সচিব পদমর্যাদার ৮৬ জনের সন্তানদের কে কোথায় আছেন এবং কী করছেন, তা নিয়ে অনুসন্ধান চালানো হয়। অনুসন্ধানের পর ৮৬ সচিবের মধ্যে ২৯ জনের সন্তানদের বিদেশে থাকার তথ্য প্রতিবেদন আকারে তৈরি করা হয়।
তাতে দেখা যায়, ১৮ জন সচিবের ২৫ সন্তান যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। এর মধ্যে পরিকল্পনা সচিব সত্যজিত কর্মকারের দুই মেয়ে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহর দুই মেয়ে, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান (সচিব) মো. ফয়জুল ইসলামের দুই ছেলে, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগমের এক ছেলে, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মশিউর রহমানের এক ছেলে, তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকারের এক মেয়ে ও এক ছেলে, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. কামাল হোসেনের এক মেয়ে, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের সচিব আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের এক মেয়ে, সেতু বিভাগের সচিব মো. মনজুর হোসেনের এক ছেলে, সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) সচিব হাসানুজ্জামান কল্লোলের এক ছেলে ও এক মেয়ে, সংস্কৃতি সচিব মো. খলিল আহম্মেদের এক ছেলে, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদারের এক ছেলে ও এক মেয়ে (দু’জনেই চাকরি করেন), মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মো. মাহমুদুল হোসাইন খানের এক ছেলে, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের এক ছেলে এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিনের এক মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। এছাড়া মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব ড. নাহিদ রশীদের এক মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন। পররাষ্ট্র সচিবের এক মেয়ে কানাডায় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিবের এক ছেলে অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিবের এক মেয়ে ভারতে আছেন।
শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহর ব্যবহৃত দুটি মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করলেও ধরেননি। সংস্কৃতি সচিব মো: খলিল আহম্মেদের ছেলে যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশুনা করছে। পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মশিউর রহমানের ছেলে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। কানাডায় বসবাস করছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খানের দুই ছেলে। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আজিজুর রহমানের মেয়ে। যুক্তরাজ্যে অবস্থান করছেন নৌপরিবহন সচিব মো. মোস্তফা কামালের দুই ছেলে ও এক মেয়ে। পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) আবদুল বাকীর এক ছেলে স্ত্রীসহ নিউজিল্যান্ডে এবং পরিকল্পনা কমিশনের আরেক সদস্য (সচিব) এ কে এম ফজলুল হকের এক ছেলে ফিনল্যান্ডে পড়াশুনা করছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এনএসডিএ) নির্বাহী চেয়ারম্যান (সচিব) নাসরীন আফরোজের এক ছেলে এবং পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিনের এক ছেলে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশুনা করছেন।
এছাড়া অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস করছেন রেলপথ সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীরের এক ছেলে, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের এক ছেলে ও এক মেয়ে এবং লেজিসলেটিভ ও সংসদ সচিব মো. মইনুল কবিরের এক মেয়ে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খানের এক ছেলে কানাডায় ও আরেক ছেলে পোল্যান্ডে বাস করছেন।
বিচারাঙ্গন সংশ্লিষ্ট এবং তাদের সন্তানরা কে কোন্ দেশে : যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতির প্রয়োগে এক প্রকার হিমশীতলতা স্পর্শ করেছে উচ্চ আদালত অঙ্গনকেও। যদিও দেশটি সুনির্দিষ্ট কারও নাম প্রকাশ করেনি। তবে কোন্ বিচারপতি কোন্ দেশের সঙ্গে কিভাবে সম্পৃক্ত, কার সন্তান কোন্ দেশে রয়েছেন-এমন আলোচনা মুখে মুখে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দিনভরই ঘুরেছে। এসব আলোচনা থেকে জানা যায়, নবনিযুক্ত প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের পুত্র যুক্তরাজ্যে পিএইচডি করছেন। আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এইচএম শামসুদ্দিন মানিক একই যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক। তার মেয়ে সেখানেই বসবাস করেন। আপিল বিভাগ থেকে অবসর নেয়া বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী বৃটিশ পাসপোর্টধারী। আপিল বিভাগের বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকীর ছেলে অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক বলে জানা গেছে।
হাইকোর্ট বিভাগ থেকে অবসরে যাওয়া বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দারের মেয়ে বসবাস করছেন কানাডায়। হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মাহমুদ হাসান তালুকদার যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক। হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের ছেড়ে পড়াশুনা করছেন যুক্তরাষ্ট্রে। বিচারপতি জেবিএম হাসানের পুত্র ব্যারিস্টারি পড়ছেন যুক্তরাজ্যে। হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি নাইমা হায়দারের ছেলে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন কানাডায়। বিচারপতি মামনুন রহমানের পরিবারের বসতও কানাডায়। বিচারপতি এসএম কুদ্দুস জামানের মেয়ে বসবাস করছেন অস্ট্রেলিয়ায়। বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের সন্তান পড়াশুনা করছেন যুক্তরাষ্ট্রে।
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো: বদরুজ্জামানের দুই মেয়ের বসবাস লন্ডনে। হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি জাফর আহমেদের কন্যা পড়াশুনা করছেন যুক্তরাজ্যে। বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধুরীর কন্যা বসবাস করছেন যুক্তরাষ্ট্রে। বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকারের পুত্র যুক্তরাজ্যে পড়েন বলে জানা গেছে।
এছাড়া অ্যাটর্নি জেনারেল এমএম আমিনউদ্দিনের দুই পুত্র যুক্তরাজ্যে পড়াশুনা করছেন। সুপ্রিম কোর্ট বারের প্রভাবশালী আইনজীবী ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের ছেলে-মেয়ে লন্ডনে পড়াশুনা করছেন বলে জানা যায়।
আতঙ্ক পুলিশ বিভাগেও : মার্কিন ভিসানীতির প্রয়োগ আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে পুলিশবাহিনীর ভেতর। যদিও গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের জাতিসংঘ স্থায়ী মিশনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে ভয় পাওয়া কিংবা ঘাবড়ানোর কিছু নেই। কিন্তু গতকাল শনিবার পুলিশ প্রশাসনের মধ্যে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। শনিবার সাপ্তাহিক বন্ধ থাকলেও পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা পৃথক বৈঠকে মিলিত হন। পুলিশ বাহিনীর কোন কোন কর্মকর্তার নাম পড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতির মধ্যে তা ছিল মূল আলোচনার বিষয়। এ বিষয়টি নিয়ে বাহিনীর বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের মধ্যে এক ধরণের আতংকও বিরাজ করছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা ইনকিলাবকে বলেন, অনেক কর্মকর্তার সন্তান বা পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে লেখাপড়া বা চাকরি করছেন। অনেকের আত্মীয়-স্বজনও রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। ভিসানীতির মধ্যে পড়লে সন্তানের লেখাপড়ার পাশাপাশি অর্থনৈতিক সমস্যায় পড়তে হবে অনেককে। তাছাড়া বিগত ১৪ বছর যারা ব্যক্তিগত পর্যায়ে বলপ্রয়োগ বা অতিরিক্ত ক্ষমতা দেখিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের দমন করার চেষ্টা করেছেন তারা বেশি দুঃশ্চিন্তায় রয়েছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
১৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
সাতক্ষীরা কালিগঞ্জে পটল চাষে বাম্পার ফলন
গফরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু
শাহরাস্তিতে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাকিস্তানে অবশেষে সরকার ও বিরোধী দলের আলোচনা শুরু
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ফোন
রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ কাজের আহ্বান: এমরান আহমদ চৌধুরী
নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন
লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত
বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ
বিশ্বে বছরজুড়ে আলোচনায় যুদ্ধ, নির্বাচন ও মূল্যস্ফীতি
যুক্তরাষ্ট্র আগুন নিয়ে খেলছে : চীন
আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন
মেক্সিকোতে প্লেন বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ৭
মাথাপিছু ১৪০০ ডলারের চেক পাচ্ছেন ১০ লাখ মার্কিনি
৯১ শিশু খেলোয়াড়সহ ৬৪৪ ক্রীড়াবিদকে হত্যা করেছে ইসরাইল
মোজাম্বিকে ঘূর্ণিঝড় চিডোরে নিহত ৯৪
মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতার মালা পড়িয়ে সম্মানহানী
রাফালের আগমনে ভারত সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধি