এজাহারভুক্তদের দায়মুক্তি অলঙ্কারিক ব্যক্তিকে আসামি
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম
দায়মুক্তি দেয়া হয়েছিলো এজাহারভুক্ত গুরুত্বপূর্ণ ৩ আসামিকে। বিপরীতে রয়েছে বিপুল অর্থ লেনদেনের অভিযোগ। সেই অভিযোগ ধামাচাপা দিতে সংখ্যা বাড়ানো হয় আসামির। ৬ আসামির এজাহারকে উন্নীত করা হয় ১৪ আসামির চার্জশিটে। ঘটনার দায়-দায়িত্ব নির্ণয় (ডায়াগনসিস) করা হয়নি। বরং আসামি করা হয় ঘটনাক্রমে উপস্থিত অতিথি-কর্মকর্তাদের। রাষ্ট্রের বিশেষায়িত তদন্ত সংস্থা ‘দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)’র এই ‘তদন্ত প্রতিবেদন’ যেনতেন মামলা সংক্রান্ত নয়। বহুল আলোচিত ‘ফরিদপুর পর্দাকা- মামলা’র এটি। তবে দুদকের এহেন ‘তদন্ত প্রতিবেদন’র এই দুরভিসন্ধি ধরা পড়তে খুব বেশিদূর যেতে হয়নি। জাহালম-কা-ের মতো হস্তক্ষেপ করতে হয়নি উচ্চ আদালতকেও। চার্জশিট গ্রহণ সংক্রান্ত শুনানিতেই ফাঁস হয়ে যায় দুদক কর্মকর্তার ঝাড়িঝুড়ি। একটি শুনানিতেই আদালত প্রতিবেদন গ্রহণের পরিবর্তে পাঠিয়ে দেন পুনঃতদন্তে।
ঘটনাটি গত ২১ সেপ্টেম্বরের। ফরিদপুর স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো: আকবর আলী শেখ এ আদেশ দেন। আদেশের পূর্ণাঙ্গ কপি প্রতিবেদনের হস্তগত হয়েছে সম্প্রতি। তাতে চার্জশিটটিকে ‘পক্ষপাতদুষ্টু’ বলে উল্লেখ করা হয়। মন্তব্য করা হয় প্রতিবেদন ‘বস্তুনিষ্ঠ’ নয় মর্মে।
এর আগে গত ৩১ জুলাই ‘ফমেক পর্দাকা- : জাহালম-কা-ের পুনরাবৃত্তি?/এজাহারভুক্ত তিন আসামির দায়মুক্তি’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করে দৈনিক ইনকিলাব। তাতে বলা হয়, আলোচিত ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ (ফমেক) হাসপাতালের ‘পর্দাকা-ে’র এজাহারভুক্ত ৩ আসামিকে দায়মুক্তি (চার্জশিট নং-০৩) দিয়েছে দুদক। এ প্রক্রিয়ায় লেনদেন হয়েছে অন্তত সাড়ে ৩ কোটি টাকা। প্রভাবশালী একজন রাজনৈতিক নেতা, দুদকের একজন পরিচালক, মহাপরিচালক এবং কমিশনের একজন শীর্ষ কর্মকর্তার হাত রয়েছে এ দায়মুক্তির (স্মারক নং-২৪৮৯৩, তারিখ: ১০/০৭/২০২৩) নেপথ্যে।
এতে আরো বলা হয়, তদন্ত প্রতিবেদন প্রণয়নের ক্ষেত্রে আশ্রয় নেয়া হয়েছে জালিয়াতি ও চাতুর্যের। দেয়া হয়েছে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলসের (পিপিআর) ভুল ব্যাখ্যা। বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্য প্রতিবেদনে জড়ানো হয়েছে ঘটনার সম্পর্কে সম্যক ধারণাহীন কিছু ব্যক্তিকেও। দায়সারা ফরমায়েশী এ তদন্তের ভিত্তিতে দাখিলকৃত চার্জশিট বিচারে টিকবে কি-না, তা নিয়ে ওই প্রতিবেদনে তোলা হয়েছিলো প্রশ্ন। প্রকৃত অপরাধীদের বাঁচাতেই গোঁজামিলের এই চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে কি-না এ সংশয়ও ব্যক্ত করেছেন আইনজ্ঞরা।
ফরিদপুর স্পেশাল জজ আদালতের আদেশ যেন ইনকিলাব প্রতিবেদনে উল্লেখিত আশঙ্কারই প্রতিফলন। পুনরায় তদন্তের আদেশে আদালত বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনে দু’চোখো নীতির আশ্রয় নেয়া হয়েছে। কথিত মালামাল ক্রয়ের সিদ্ধান্তের সঙ্গে যে লোক বা লোকদের আদৌ কোনো ভূমিকা নেই তাদেরকেও দায়ী করা হয়েছে। কমিটিতে থাকা সত্ত্বেও যাদের ভূমিকা লঘু কিংবা যাদের উপস্থিতি অলঙ্কার মাত্র তাদেরকে জড়িত এবং দায়ী করা হয়েছে। পক্ষান্তরে বাজারদর যাচাই কমিটির প্রতিবেদনকে পেছনে রেখে দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির ঘাড়ে সমস্ত দোষ চাপানো হয়েছে। বাজারদর সংগ্রহ/যাচাই কমিটির সদস্যদেরকে দেয়া হয়েছে দায়মুক্তি। এ যুক্তিতে আলোচিত ‘ফরিদপুর মেডিক্যাল পর্দাকা-’ পুনরায় তদন্তের আবশ্যকতা অনুভব করেন আদালত।
আদালত তার আদেশে তদন্ত কর্মকর্তা (পরিচালক ফরিদ আহম্মেদ পাটোয়ারি)র সমালোচনা করে বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা বাজারদর যাচাই কমিটির প্রতিবেদনকে পেছনে রেখে দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির ঘাড়ে সমস্ত দোষ চাপিয়ে বাজারদর সংগ্রহ/যাচাই কমিটির সদস্যগণকে দায়মুক্তি দিয়েছেন মর্মে দেখা যায়। অনুরূপ অন্যান্য কমিটির কিছু সদস্য ডা: মাহবুবা, ডা: মো: ইউসুফ আলী, ডা: মো: আনোয়ারুল, ডা: একেএম গোলাম ফারুক এবং মো: দেলোয়ার হোসেন সম্পর্কে তার তদন্ত প্রতিবেদনে কোনো কিছুই বলা হয়নি।
চার্জশিটে ক্রয় কমিটির অন্য কিছু সদস্যকে দায়ী করেছেন মর্মে দেখা যায়। একই কমিটির সদস্য হিসেবে একই কার্য সম্পাদন সত্ত্বেও কতিপয় সদস্যকে দৃশ্যপটে না এনে অন্যদেরকে দৃশ্যমানপূর্বক তাদেরকে দোষী করার যৌক্তিকতা বোধগম্য নয়। এখানে একই ফুটিং হওয়া সত্ত্বেও ‘দু’চোখো নীতি’র আশ্রয় নেয়ার বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়। আবার আরও কিছু বিষয় লক্ষ্যণীয় যে, কথিত মালামাল ক্রয়ের সিদ্ধান্তের সাথে যে লোক বা লোকদের আদৌ কোনো ভূমিকা নেই তাদেরকেও দায়ী করা হয়েছে। কমিটিতে থাকা সত্ত্বেও যাদের ভূমিকা লঘু কিংবা যাদের উপস্থিতি অলঙ্কার মাত্র তাদেরকে জড়িত ও দায়ী করা হয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তার দাখিলকৃত চার্জশিটে পর্যালোচনায় বলা হয়, নথিপত্র বিবেচনায় আলোচ্য তদন্ত প্রতিবেদন পক্ষপাতদুষ্টু ও বস্তুনিষ্ঠ নয় মর্মে অবধারণে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি বা ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে বলা হয়। সেই সঙ্গে কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি যেন অযথা হয়রানির শিকার না হন সে বিষয় নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বর্তমান তদন্ত কর্মকর্তার ওপরের গ্রেডের কর্মকর্তা দ্বারা মামলার আরও তদন্ত (ফারদার ইনভেস্টিগেশন) হওয়া প্রয়োজন বলে আদালতে বিবেচিত হয়। সে জন্য আর তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের নিমিত্তে আদেশের অনুলিপিসহ সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র উপ-পরিচালক, দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ফরিদপুর বরাবর পাঠাতে বলা হয়। আদালত প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন আগামি ৮ নভেম্বর।
এর আগে চলতি বছর ২১ আগস্ট ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন দুদক পরিচালক (বর্তমানে অবরোত্তর ছুটি ভোগরত) মো: ফরিদ আহম্মেদ পাটোয়ারি। গত ৯ জুলাই চার্জশিটটি অনুমোদন দেয় কমিশন। চার্জশিটে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজে পর্দাসহ অন্যান্য সামগ্রি সরবরাহকারী ঠিকাদার আবদুল্লাহ আল মামুন, মুন্সি ফররুখ আহমেদ, তাদের ভাই জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মুন্সি সাজ্জাদ হোসেন, ফমেক’র তৎকালীন সহযোগী অধ্যাপক (শিশু বিভাগ) ডা. বরুণ কান্তি বিশ্বাস, সাবেক সিনিয়র কনসালটেন্ট (চক্ষু বিভাগ) ডা: এনামুল হক, সাবেক অধ্যাপক ( মেডিসিন) ডা: শেখ আবদুল ফাত্তাহ, সাবেক সহযোগী অধ্যাপক (সার্জারি) ডা: মো: মিজানুর রহমান, সাবেক আরএমও ডা: মো: শফিক উল্লাহ, একই হাসপাতালের সমাজসেবা অফিসার ওমর ফাররুক, স্টোরকিপার আবদুর রাজ্জাক, ফরিদপুর সিভিল সার্জন অফিসের সাবেক সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা অফিসার আলমগীর ফকির, ফরিদপুর গণপূর্ত উপ-বিভাগের তৎকালীন উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (সিভিল) আবদুস সাত্তার, মহাখালীর নিমিউ অ্যান্ড টিসির সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) মিয়া মোর্তজা হোসাইন এবং ঠিকাদার আলমগীর কবির। তবে এজাহারভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও দায়মুক্তি দেয়া হয় ফমেক’র সহযোগী অধ্যাপক (দন্ত বিভাগ) ডা: গণপতি বিশ্বাস শুভ, একই প্রতিষ্ঠানের কনসালটেন্ট (গাইনি) ডা: মীনাক্ষী চাকমা ও প্যাথলজিস্ট ডা: এ এইচ এম নুরুল ইসলামকে।
এর আগে ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর পর্দা ও সরঞ্জামাদি কেনাকাটায় ১০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করে দুদক। তৎকালীন সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী বাদী হয়ে এ মামলা করেন। ফৌজদারি দ-বিধির ৪০৯/৫১১/১০৯ তৎসহ ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় দাখিল করা হয় চার্জশিট। তবে ওই কেনাকাটায় এখন পর্যন্ত সরবরাহকারীর অনুকূলে কোনো অর্থ ছাড় দেয়া হয়নি।
উল্লেখ করা যেতে পারে যে, দুর্নীতি দমন কমিশনের বিরুদ্ধে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের দায়মুক্তি প্রদানের অভিযোগ পুরনো। ২০২১ সালের ২ মার্চ ‘২০ কোটিতে প্রকৌশলী আশরাফুলের দায়মুক্তি! দুর্নীতি দমনে দুদক স্টাইল’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে ইনকিলাব। এতে উল্লেখ করা হয়, দুদকের তৎকালীন চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ অবসরে যাওয়ার আগের ৫ মাসে অনুসন্ধানাধীন ৪ হাজার ৪৮১টি অভিযোগের বিপরীতে ১৫৪টি মামলা দায়ের এবং ‘তথ্যপ্রমাণের অভাবে’ ৪০৮টি অভিযোগের পরিসমাপ্তির সিদ্ধান্ত দেন। এ তথ্য আমলে নিয়ে ওই বছর ৮ মার্চ হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ স্বপ্রণোদিতভাবে রুল জারি করে। রুলের শুনানি শেষে হাইকোর্ট ইকবাল মাহমুদ কমিশন অনুমোদিত অন্তত পৌনে ৭শ’ নথি পুনঃঅনুসন্ধান এবং পুনঃতদন্তের নির্দেশ দেন। সে অনুসারে পুনঃঅনুসন্ধান করে পরবর্তী কমিশন দায়মুক্তি পাওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে। চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল হওয়া বহু মামলার পুনঃতদন্ত করে সম্পূরক চার্জশিট দেয়। আলোচিত প্রকৌশলী আশরাফুল আলম দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। এর মধ্যদিয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত-বাণিজ্য’র অভিযোগ সত্যতা প্রমাণিত হয়। ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজের পর্দাকা-ের মামলার তদন্ত প্রতিবেদনও তেমনই কোনো ফরমায়েশী ও ‘বাণিজ্যিক প্রতিবেদন’ কিনা-এমন প্রশ্ন তুলছেন বিশ্লেষকরা।
এর আগে চলতিবছর ২৫ জুন ‘রানা বিল্ডার্সের ৪০ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলা : ৮ কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ : প্রধান আসামিকে বাদ দিয়ে চার্জশিটের সুপারিশ’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করে ইনকিলাব। এ প্রতিবেদন সত্ত্বেও দুদক প্রধান আসামিকে বাদ দিয়ে চার্জশিট দাখিল করে। পরবর্তীতে গত ৩০ আগস্ট রানা বিল্ডার্সের চার্জশিটটি ‘অধিকতর তদন্ত’র নির্দেশনাসহ ফেরত পাঠান চট্টগ্রাম মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ বেগম জেবুন্নেছা। প্রায় অভিন্ন প্রেক্ষাপটে অধিকতর তদন্তের জন্য ফেরত এলো আলোচিত ফরিদপুর মেডিক্যাল পর্দা-কা- মামলার চার্জশিটও।
একের পর এক ‘অধিকতর তদন্ত’র নির্দেশনা আসাকে দুদকের তদন্তের গুণগতমান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্লেষকরা। সিনিয়র অ্যাড. মাহবুবুর রহমানের মতে, বার বার একই ঘটনা দুদকের জন্য লজ্জাজনক। তদন্তের গুণগতমান প্রশ্নবিদ্ধ। অনুসন্ধান-তদন্তে সংস্থাটির মনযোগহীনতা, দুরভিসন্ধির সঙ্গে দুর্নীতির অভিযোগকেই প্রতিষ্ঠা করছে।
তিনি বলেন, নিরীহ পাটকল শ্রমিক জাহালমকে দুদকের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি এবং মনযোগহীনতারই প্রমাণ। এরপর প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে মানুষ সতর্ক আচরণ আশা করে। সর্বশেষ দু’টি ঘটনা সতর্কতার প্রমাণ বহন করে না।
এ বিষয়ে সংস্থাটির সাবেক মহাপরিচালক (লিগ্যাল) মো: মঈদুল ইসলাম বলেন, চার্জশিট হিসেবে আদালতে যেটি দাখিল হয় সেটি মূলত কমিশনের রিপোর্ট। তদন্ত কর্মকর্তা যেটি কমিশনে জমা দিয়েছেন সেটি নয়। প্রকৃত দোষী ব্যক্তিকে দায়মুক্তি দিয়ে নিরপরাধ ব্যক্তিদের দায়ী করা হয়েছে-মর্মে আদালত যদি কোনো মামলা অধিকতর তদন্তের জন্য পাঠিয়ে দেন তাহলে এটির দায় পদমর্যাদা ও ক্ষমতার ক্রমানুযায়ী প্রত্যেককে নিতে হবে। কারণ তদন্ত কর্মকর্তার একার পক্ষে চার্জশিট আদালতে দাখিল করা সম্ভব নয় । এ জন্য শুধুমাত্র তদন্ত কর্মকর্তাকে বলিরপাঠা বানালে চলবে না।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
১০ মামলার আসামী সিলেট মহানগর আ‘লীগ নেতা বিজিত গ্রেপ্তার
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের খুলনা অঞ্চলের বিজনেস রিভিউ মিটিং অনুষ্ঠিত
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ও এসএমই ফাউন্ডেশনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
হিমেলের দুচোখ হারানো মামলা মির্জাপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
আল্লাহর একাত্ববাদ কায়েম করতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কাজ করে যাচ্ছে
কুয়াকাটায় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে ৬৭ হাজার জরিমানা
ভ্রমণকারীদের জন্য মেডিকেল ডেবিট কার্ড নিয়ে এল ভিসা ও ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন দেশে নব্য ফ্যাসিবাদের জন্ম দেবে
নেত্রকোনার পূর্বধলায় শীতার্ত মানুষের মাঝে ইসলামী যুব আন্দোলনের কম্বল বিতরণ
আটঘরিয়ায় নারীর মৃতদেহ উদ্ধার
রামপালে ইউপি চেয়ারম্যান নাসির বরখাস্ত
রাজবাড়ীর কালুখালীতে এনআরবিসি ব্যাংকের ১০৮তম শাখার উদ্বোধন
রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের প্রধান শাখায় অপ্রীতিকর ঘটনা
খুলনা বারের সাবেক সম্পাদক কারাগারে
ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেল ‘রূপসী বাংলা’ ট্রেন, উৎফুল্ল যাত্রীরা
'মেসির সম্মান রক্ষার্থেই বার্সা ছাড়েন নেইমার'
সারাদেশে নৌযান শ্রমিকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম মোংলায় প্রতিবাদ সভা এবং বিক্ষোভ
সংস্কার কার্যক্রমের ওপর নির্ভর করছে নির্বাচনের সূচি: আসিফ মাহমুদ
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন
ইজতেমার মাঠে মুসল্লিদের উপর বর্বর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল