খুলছে না মুসল্লিদের রাস্তা
১০ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১০ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৪ এএম
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উন্নয়ন কার্যক্রমে চরম ধীরগতি। মসজিদের প্রবেশপথসহ বিভিন্ন অংশে অপরিষ্কার থাকায় আগত মুসল্লিরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। মুসল্লিদের দুর্ভোগ লাঘবে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের চরম উদাসিনতা পরিলক্ষীত হচ্ছে। এ নিয়ে আগত মুসল্লিদের মাঝে দিন দিন অসন্তোষ বাড়ছে। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের পূর্বদিকে মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য উদ্ধারকৃত রাস্তার নির্মাণ কাজ আজো শুরু করা সম্ভব হয়নি। আগামী মাহে রমজানেও মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য রাস্তাটি উন্মুক্তকরণ সম্ভব হবে না। হাজার হাজার মুসল্লিদের চলাচলের রাস্তাটি যুগ যুগ ধরে বেহাত রয়েছে। পরিত্যক্ত ও ব্যবহারের অযোগ্য রাস্তাটি দু’বছর আগে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ দখর করে নেয়ার চেষ্টা করে আন্দোলনের মুখে ব্যর্থ হয়।
জাতীয় মসজিদের পূর্বদিক থেকে আসা হাজার হাজার মুসল্লির মসজিদে যাতায়াত অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে । সে সাথে বেহাত হতে চলেছে দীর্ঘদিনের আন্দেলনের ফসল বায়তুল মোকাররম মসজিদে যাতায়াতের জন্য ফেরত পাওয়া ৭ দশমিক ১৩ কাঠা জমির মালিকানা। বর্তমানে রাস্তাটি বন্ধ রয়েছে এবং তা পতিতা, ভবঘুরে এবং মাদকসেবীদের আস্তানায় পরিণত হয়েছে। অসমর্থিত সূত্র জানায়, কেউ কেউ রাস্তায় ভ্যান ও ভাসমান হোটেল ভাড়া দিয়ে চাঁদা আদায় করছে। শিগগিরই আবার রাস্তাটি বেহাত হয়ে যেতে পারে বলে শঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। বিষয়টি নিয়ে জাতীয় মসজিদের মুসল্লিদের মাঝে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান দু’বছর আগে সিদ্ধান্ত দেন পূর্ব পার্শ্বের রাস্তাটি দ্রুত পুর্ননির্মাণ করে মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মোকাররম শাখার প্রকৌশলী রেজাউল করিম ও প্রকৌশলী মিজানুর রহমান রাস্তাটি অবকাঠামোসহ সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করে গণপূর্ত বিভাগের মাধ্যমে মেরামত সংক্রান্ত প্রাক্কলন দিয়ে নথি ইফার মহাপরিচালক ড.মুহাম্মদ বশিরুল আলমের কাছে উত্থাপন করেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড.মুহাম্মদ বশিরুল আলমের দপ্তরে দীর্ঘ দিন রাস্তা নির্মাণের প্রস্তাবনার ফাইল চাপা পড়ে থাকে।
জাতীয় মসজিদে মুসল্লিদের যাতায়াতে সুবিধার্থে রাস্তাটি নির্মাণে প্রায় ৪ কোটি টাকা চেয়েছিল গণপূর্ত বিভাগ। অবশেষে ইফার ডিজির দপ্তর থেকে রাস্তাটি নির্মাণের জন্য গণপূর্ত অধিদপ্তরকে অনুমতি দেয়ার জন্য ধর্ম সচিব আবদুল হামিদ জমাদ্দারের কাছে লিখিত প্রস্তাব পাঠানো হয় গত সেপ্টেম্বর মাসে। কিন্ত অদ্যাবধি গণপূর্ত অধিদপ্তরকে রাস্তা নির্মাণের অনুমতি ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া যায়নি। অতিসম্প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল হামিদ জমাদ্দার ইনকিলাবকে জানান, মুসল্লিদের বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে যাতায়াতের সুবিধার্থে পূর্ব পার্শ্বের রাস্তাটি নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা গণপূর্ত বিভাগকে রাস্তাটি নির্মাণের অনুমোদন শিগগিরই দিয়ে দিবো।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন সূত্র জানায়, সাবেক প্রেসিডেন্ট মরহুম এইচ এম এরশাদ ১৯৮৮ সালে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পূর্বদিক থেকে আগত মুসল্লি এবং বিদেশি মেহমানদের মসজিদে যাতায়াতের সুবিধার্থে মসজিদের পূর্বদিকে একটি সংযোগ রাস্তা নির্মাণের নির্দেশ দেন। জাতীয় মসজিদের পূর্ব গেইট থেকে রাজউকের রাস্তা পর্যন্ত দীর্ঘ সংযোগ সড়কটি ১৯৮৯ সালে নির্মাণ কাজ শেষ করে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিকট তা বুঝিয়ে দেয়া হয়। দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি সর্বসাধারনের জন্য উন্মুক্ত ছিল। ২০০৪ সালে এন.এ.সি. টাওয়ার নির্মাণের সময় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ রাস্তাটির উপর মালামাল রাখতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিকট লিখিত অনুমতি চায়। টাওয়ার নির্মাণ কাজ শেষ হলেও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ তা খুলে দিতে গড়িমসি করতে থাকে।
২০০৮ সালের ৪ আগস্ট ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তৎকালীন মহাপরিচালক মো. ফজলুর রহমান এক চিঠিতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের চেয়ারম্যানকে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মুসল্লিদের যাতায়াতের রাস্তাটি শবেবরাতের পূর্বেই উন্মুক্ত করার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি লিখেও কোনো সাড়া পাননি। এর পর ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে কয়েক দফায় রাস্তাটি খুলে দেয়ার জন্য পত্র দেয়া হলেও তাতে কোন লাভ হয়নি। বিগত ২ বছর পূর্বে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সৌন্দর্য্যের নামে উক্ত রাস্তাটির উপর পার্ক নির্মাণের কার্যক্রম শুরু করে। এতে ক্ষোভে ফেটে পড়ে জাতীয় মসজিদের মুসল্লিরা। বায়তুল মোকাররম মুসল্লি কমিটির তৎকালীন উপদেষ্ঠা আলহাজ মিছবাহুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে মুসল্লিদের তীব্র আন্দোলনের মুখে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ নির্মাণ কাজ থেকে সরে দাঁড়ায়। পরে আন্তঃ মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে পুরো জায়গাটি মসজিদের যাতায়াতের জন্য ছেড়ে দেয়া হয়। মসজিদের জন্য ছেড়ে দেয়ার ২ বছর পরও ইসলামিক ফাউন্ডেশন রাস্তা নির্মাণে ধীরগতি। প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম মহাপরিচালক কেন্দ্রীক হওয়ার কারণে এ সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কাজ করার ক্ষমতা নেই ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পূর্ব গেট থেকে রাজউকের রাস্তা পর্যন্ত দীর্ঘ সংযোগ সড়কটির প্রায় ৭ দশমিক ১৩ কাঠা জায়গার মালিকানা ছিল সরকারি কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের। মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য রাস্তা নির্মাণ করতে উক্ত স্থানটি সড়ক ও জনপথ বিভাগকে প্রয়োজনীয় মূল্য পরিশোধের মাধ্যমে বুঝিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সড়ক ও জনপথ বিভাগ মূল্য পরিশোধে বিলম্ব করায় গণপূর্ত অধিদপ্তরকে সংযোগ সড়ক নির্মাণের দায়িত্ব দেয়া হয়। গণপূর্ত বিভাগ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ১৯৮৮ সালে ৮৪ লাখ ৩৩ হাজার ৯১৩ টাকা ব্যয়ে মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য সংযোগ সড়কটি নির্মাণ করে ১৯৮৯ সালের ৬ নভেম্বর তা ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে বুঝিয়ে দিয়েছিল। উক্ত সড়কে দুই পার্শ্বের ডিজাইন মসজিদের মূল গেটের ডিজাইনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তৈরি করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে মুসল্লিরা উক্ত সড়ক ব্যবহার করে আসছিলেন। ১৯৯৫ সালের মে মাসে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত হয়, বায়তুল মোকাররম মসজিদের জন্য সরকারি কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের ৭ দশমিক ১৩ কাঠা জমির ওপর নির্মিত রাস্তাটির মালিকানা কল্যাণ বোর্ডের অনুকূলে থাকবে। রাস্তা দেখাশুনা করবে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। রাস্তাটি কল্যাণ বোর্ডের শপিং কমপ্লেক্স এবং বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মুসল্লিরা যৌথভাবে ব্যবহার করবেন।
২০০৪ সালে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এনএসসি টাওয়ার নির্মাণের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিকট মুসল্লিদের যাতায়াতের জায়গাটিতে মালামাল রাখার অনুমতি চায়। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের তৎকালীন সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান ২০০৭ সালের ৩ এপ্রিল ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালকের কাছে লিখিত এক চিঠিতে এনএসসি টাওয়ার নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হলে রাস্তা বুঝিয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। ২০০৭ সালে উক্ত টাওয়ার নির্মাণ শেষ হলেও তারা রাস্তাটি খুলে দিতে গড়িমসি করতে থাকে। ২০১৪ সালের ২০ অক্টোবর ইসলামিক ফাউন্ডেশন গণপূর্ত অধিদপ্তরের মাধ্যমে ৬১ লাখ ১ হাজার ৪৮১ টাকা ব্যয়ে রাস্তাটি সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। কিন্ত জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ তাতে বাধা দেয়ায় রাস্তা মেরামত কাজ বন্ধ হয়ে যায়। তেত্রিশ বছর পর হঠাৎ ২০২১ সালের শেষের দিকে রাস্তার মালিকানা দাবি করে মসজিদের পূর্ব দিকের প্রবেশপথ বন্ধ করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। বলা নেই কওয়া নেই রাস্তার ওপর পার্ক ও ড্রেন নির্মাণ কাজও শুরু করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। এতে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে মসজিদের পূর্ব দিক থেকে আগত হাজার হাজার মুসল্লি। সর্বসাধারণের চলাচলের রাস্তাটি দ্রুত খুলে দেয়ার পরিবর্তে এর মালিকানা নিয়ে রশি টানাটানি শুরু হয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয় ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের মাঝে। ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে বায়তুল মোকাররম মুসল্লি কমিটির তৎকালীন উপদেষ্ঠা আলহাজ মিছবাহুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে তীব্র আন্দোলনের মুখে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ নির্মাণ কাজ থেকে সরে আসে। পরে আন্তঃ মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে পুরো জায়গাটি মসজিদের যাতায়াতের জন্য ছেড়ে দেয়া হয়। পবিত্র শবে বরাত এবং রমজানে এ রাস্তা বন্ধ থাকায় মুসল্লিদের বহুদূর ঘুরে মসজিদে আসতে হয়। এ নিয়ে কোন ভ্রুক্ষেপ নেই ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষের।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন সূত্র জানিয়েছে কৃষির উপর পড়ালেখা করা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক মুহাম্মদ বশিরুল আলম জাতীয় মসজিদের মর্যাদা এবং এর মুসল্লিদের সেবাদান বিষয়ে চরম উদাসীন। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পুরো এলাকা তিনি কখনো ঘুরে দেখেননি। মসজিদে ফজরের নামাজে ৪ ইমামের মধ্যে ৩ জনই দায়িত্ব পালন করেন না। জাতীয় মসজিদের অধিকাংশ ফজরের নামাজ পড়ান খাদেম কিংবা মুয়াজ্জিন। অথচ ইমামদের রাতে ঘুমানোর জন্য মসজিদে বিলাসবহুল রুম প্রস্তুত করে দেয়া হয়েছে। জাতীয় মসজিদের মহিলা নামাজ কক্ষ প্রায়ই বন্ধ থাকে। শনিবারে অফিস বন্ধের অজুহাতে ঘোষণা দিয়ে মহিলা নামাজ কক্ষে তালাচাবি লাগানো থাকে। দূর দূরান্ত থেকে আগত মহিলারা নামাজ কক্ষে তালা লাগানো দেখে নামাজ না পড়েই ফেরত যান। এসব বিষয়ে ভ্রুক্ষেপ নেই কারো। ফলে এক প্রকার অবিভাবকহীন হয়ে পড়েছে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ। মসজিদের টয়লেট ও অযুখানা যথাযথভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজে চরম উদাসিনতার ছাপ রয়েছে। দুর্গন্ধে নাকে রুমাল দিয়ে মুসল্লিদের টয়লেটে যেতে হয়। মসজিদ পরিষ্কারের জন্য দামি জেট পাউডার দেয়া হলেও কতিপয় খাদেম তা’ চোরাই মার্কেটে বিক্রি করে দিচ্ছে। এ নিয়ে ইফার বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উপ-পরিচালক মো.রফিকুল ইসলাম অভিযুক্ত খাদেমের বিরুদ্ধে লিখিত নোটিশ করেও জেট পাউডার ও ব্লিচিং পাউডার চুরি রোধ করতে পারছে না। রফিকুল ইসলাম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এসব চোরদের নিয়ে বড় বেকায়দায় আছি।
জাতীয় মসজিদের হাতে গোনা কতিপয় খাদেম দিয়ে মসজিদের কাজ করানো হচ্ছে। আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে আরো তিন জন খাদের অবসরে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। মসজিদ মার্কেটে দাঁরোয়ানের একাধিক পদও শূন্য রয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি সূত্র জানায়, জাতীয় মসজিদের পূর্ব সাহানের নীচের মার্কেটের একটি দোকানে এসি সংযোগের অনুমোদন না থাকার পরেও বায়তুল মোকাররমের প্রকৌশলী মিজান ইতিপূর্বে রাত ২টায় মসজিদের আউটসোর্সিং এর খাদেম আনোয়ারকে দিয়ে মসজিদের তালা খুলে মোটা অঙ্কের বকশিসের বিনিময়ে এসি সংযোগ দিয়ে বিদ্যুৎ বিল ফাঁকি দিচ্ছে। এসব দুর্নীতির সাথে জড়িতদের বিষয় ইফা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পরেও অজ্ঞাত কারণে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠছে। ইফা কর্তৃপক্ষের চরম উদাসিনতার দরুণ জাতীয় মসজিদের পূর্ব পার্শ্বের প্রস্তাবিত সুউচ্চ বিশাল মিনার নির্মাণ কাজও যুগ যুগ ধরে শুরু করা সম্ভব হয়নি। এতে মসজিদের উন্নয়ন ও সৌন্দর্য্য চরমভাবে বিঘিœত হচ্ছে। এ ব্যাপারে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল হামিদ জমাদ্দার সম্প্রতি জানান, প্রধানমন্ত্রীর সাথে আলোচনা হয়েছে জাতীয় মসজিদের পূর্ব পার্শ্বে প্রস্তাবিত মিনার নির্মাণের কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রী করে দিবেন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ফরাজীকান্দি নেদায়ে ইসলাম ওয়েসীয়ান ছাত্রদের উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নাবী (সা.) উপলক্ষে আনন্দ র্যালি
ব্রুনাইয়ে ভবন থেকে পড়ে গফরগাঁওয়ের প্রবাসী নিহত
গুলিবিদ্ধ ইলহামের জন্য তারেক রহমানের অনন্য উদ্যোগ
মব জাস্টিসের প্রতিবাদে চবিতে মানববন্ধন
মতলবে ছেলের ইটের আঘাতে মায়ের মৃত্যু : আটক ছেলে
ছাত্ররাজনীতিতে গুণগত সংস্কার প্রয়োজন : শিবির সেক্রেটারী
ভোলায় ঝড়ের কবলে পড়ে ১০ ট্রলারডুবি, নিখোঁজ ১
যে কোনো ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙা জবাব দিতে প্রস্তুত: বিএনপির স্থানীয় কমিটির সদস্য ডা. জাহিদ
‘শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে’ : তারেক রহমান
সাজেক ভ্রমণে আটকা পড়েছেন ৮০০ পর্যটক
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সুগার মিলের নিরাপত্তা প্রহরীর মৃত্যু
একদিনে ৮৪৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১
বিচার বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা প্রধান বিচারপতির
মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই: তারেক রহমান
জিয়ার ভূমিকাকে অবহেলা করায় পাহাড়ে সমস্যা হচ্ছে : জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হোক আওয়ামী লীগ তা কখনও চায়নি : শিমুল বিশ্বাস
এনপি জনগণকে নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিবে- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এজেডএম ডাঃ জাহিদ হোসেন,
আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে আওয়ামীলীগের পাঁচ নেতা গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনা ও শামীম ওসমানসহ ৩৬ জনের নামে নারায়ণগঞ্জে মামলা।
আড়াইহাজারে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে চাঁদাবাজ গ্রেপ্তার