সঙ্কটে ১৮টি হাসপাতালের পরিষেবা পরিত্যাগ উত্তর ইসরাইলের সামরিক ঘাঁটিতে হিজবুল্লাহর হামলা :: মধ্য গাজায় ইসরাইলি জঙ্গি বিমান হামলায় ১৮ জন নিহত :: গাজার উত্তরাঞ্চল ছাড়ছে মানুষ :: গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতির’ আহ্বান জি-৭ এর :: নেতানিয়াহুকে ‘বিরতির’ কথা বলেছেন বাইডেন :: ধ্বংসস্তূপ খুঁড়ছে রাফাহর মানুষ

গাজার প্রাণকেন্দ্রে পৌঁছে যাওয়ার দাবি ইসরাইলের

Daily Inqilab ইনকিলাব ডেস্ক :

০৯ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ০৯ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৭ এএম

ফিলিস্তিনি এক্সক্লেভের স্বাস্থ্যসেবা কর্তৃপক্ষ আল জাজিরাকে জানিয়েছে, ভারী ইসরাইলি গোলাবর্ষণ এবং বিমান হামলার মধ্যে গাজা উপত্যকার মোট ১৮টি হাসপাতাল গাজা উপত্যকায় তাদের কার্যক্রম গোটাতে বাধ্য হয়েছে। চ্যানেলটি একটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘আটটি রাষ্ট্রীয় সুবিধাসহ মোট ১৮টি হাসপাতালকে গাজা উপত্যকায় তাদের কাজ বন্ধ করতে হয়েছে। গাজার হাসপাতালের পরিস্থিতি বিপর্যয়কর। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে এটি বর্ণনা করা যায় না। সূত্র বলেন, ‘উত্তর গাজার হাসপাতালগুলোয় ওষুধ, খাদ্য, জ্বালানির তীব্র ঘাটতি দেখা দিয়েছে’।
উত্তর ইসরাইলের সামরিক ঘাঁটিতে হিজবুল্লাহর হামলা : ইসরাইল বলেছে, তারা প্রায় ২৩ লাখ ফিলিস্তিনির আবাসস্থল গাজা দখলের পরিকল্পনা করছে। এর মধ্যেই লেবাননের হিজবুল্লাহ বলেছে যে, তারা উত্তর ইসরাইলের একটি সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি হামলা চালিয়ে হতাহতের ঘটনা ঘটিয়েছে। তারা আর বিস্তারিত কিছু জানায়নি। আনাদোলুর মতে, ইসরাইলি আর্টিলারি দক্ষিণ লেবাননের দুটি সীমান্ত শহরে গোলা বর্ষণ করেছে।
প্যারিসে গাজার জন্য ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ আয়োজিত আজকের ‘মানবিক সম্মেলনে’ ইসরাইলি প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন না বলে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানিয়েছে। ম্যাখোঁর অফিসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেছেন, অন্যান্য সরকারের মতো ইসরাইলও ‘গাজায় মানবিক পরিস্থিতির উন্নতিতে আগ্রহ’ রাখে।
মধ্য গাজায় ইসরাইলি জঙ্গি বিমান হামলায় ১৮ জন নিহত : অবরুদ্ধ ছিটমহলের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মধ্য গাজার একটি বাড়িতে ইসরাইলি যুদ্ধবিমান হামলায় অন্তত ১৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, নুসিরাত শরণার্থী শিবিরের একটি বাড়ি লক্ষ্য করে এই ধর্মঘট চালানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ইসরাইলি হামলা ওই এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের সৃষ্টি করেছে।
গাজায় গোলাগুলি, বিমান হামলা ও বিস্ফোরণ বেসামরিক বাসিন্দাদের জন্য ক্রমাগত হুমকির সৃষ্টি করছে। বিশেষ করে মহিলাদের তাদের পরিবারগুলোকে নিরাপদ রাখা, কঠোর অবরোধের মধ্যে তাদের সন্তানদের খাওয়ানো এবং ইসরাইলি হামলার ফলে ভবনগুলি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়ায় আশ্রয় নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। ‘গাজার নারী, মেয়েরা এবং তাদের পরিবারগুলো অবিরতভাবে অকল্পনীয় মৃত্যু এবং বঞ্চনার সম্মুখীন হচ্ছে। ইউএন উইমেনের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সারাহ হেনড্রিকস আনাদোলুকে জানিয়েছেন, গাজায় যেহেতু জীবন রক্ষাকারী পানি, খাদ্য, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি ফুরিয়ে যাচ্ছে, তাই নারী ও মেয়েদের বেঁচে থাকার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নেই’। তারা (গাজার মহিলা এবং মেয়েরা) খাবার, পানি, গোপনীয়তা, বা স্যানিটেশন সুবিধা ছাড়াই ভিড় এবং প্রসারিত আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে যা সুরক্ষা ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলছে’।
ইউএন উইমেন অনুমান করে যে, ১ হাজার ৮শ’রও বেশি মহিলা বিধবা হয়েছেন এবং একা তাদের পরিবারের বেঁচে থাকার ভার বহন করবেন এবং ৭ লাখ ৪৪ হাজারেরও বেশি মহিলা এবং মেয়ে তাদের বাড়ি থেকে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।
এদিকে ইসরাইলে হামাসের হামলার এক মাস পূর্তির দিনে ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত বলেছেন তাদের সৈন্যরা এখন ‘গাজা শহরের প্রাণকেন্দ্রে’। গত সাতই অক্টোবর হামাস ওই হামলা চালিয়েছিলো। মি. গ্যালান্ত বলেছেন, হামাসের বিরুদ্ধে তাদের সৈন্যরা ‘আক্রমণ করছে স্থল, বিমান ও নৌ বাহিনীর সমন্বয়ে’। অন্যদিকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তাদের সৈন্যরা ‘গাজা শহর ঘিরে রেখেছে এবং ভেতরে অভিযান’ চালানো হচ্ছে। মি. নেতানিয়াহু গাজার মানুষকে আগেই দক্ষিণের দিকে চলে যাওয়ার অনুরোধ করে বলেছিলেন, ‘প্লিজ গো সাউথ’ অর্থাৎ ‘দয়া করে দক্ষিণে সরে যান’।
গত সোমবার মি. নেতানিয়াহু বলেছিলেন, যুদ্ধের পর ‘গাজার সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব’ ইসরাইল গ্রহণ করবে। পরে তার মন্ত্রিসভার কয়েকজন সদস্য এ বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন। স্ট্রাটেজিক অ্যাফেয়ার্স বিষয়ক মন্ত্রী মি. নেতানিয়াহুর বক্তব্য ব্যাখ্যা করে বলেছেন যে, ইসরাইল ওই অঞ্চল আবার দখল বা শাসন করবে না। বেসামরিক এলাকা হিসেবে গাজার যেভাবে থাকার কথা সেটিই নিশ্চিত করবে ইসরাইল। সামরিক বাহিনী শুধু নতুন কোনো সন্ত্রাসের হুমকি পেলে তার বিরুদ্ধে অভিযান চালাবে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে মিসরের রাফাহ ক্রসিং দিয়ে চারশ’র মতো মার্কিন নাগরিক গাজা থেকে সরে এসেছে।
ওদিকে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিস, রাফাহ ও দেইর আল বালাহ শহরে বিমান হামলায় কয়েক ডজন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গাজার উত্তরাঞ্চল ছাড়ছে মানুষ : গাজা শহরের মধ্যে ইসরাইলের বাহিনীর আরো এগিয়ে যাওয়ার কারণে বেসামরিক নাগরিকরা আবারও গাজা ছাড়তে শুরু করেছে। ইসরাইল আগেই সতর্ক করে তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে দক্ষিণের দিকে যেতে বলেছে। মঙ্গলবার থেকে সেখানে লোকজনদের সরে যাওয়ার জন্য একটি ‘করিডোর’ খোলার কথা জানিয়েছিলো ইসরাইলি সেনাবাহিনী। এরপর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শত শত মানুষ সে পথ ধরে অগ্রসর হয়। কেউ পায়ে হেঁটে আবার কেউ বা গাধার পিঠে করে পথ পাড়ি দেয়ার চেষ্টা করছে।
গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতির’ আহ্বান জি-৭ এর : হামাসের সঙ্গে ইসরাইলের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের ৩২ দিনের মাথায় ফিলিস্তিনের গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতি ও ত্রাণসহায়তা পৌঁছানোর পথ করে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে পশ্চিমা শিল্পোন্নত সাত দেশের জোট জি–৭ (গ্রুপ অব সেভেন)। গতকাল জাপানের রাজধানী টোকিওতে জোটভুক্ত দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের এক সম্মেলন থেকে দেয়া যৌথ বিবৃতি দিয়ে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। জি–৭-এর সাত সদস্য দেশ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি ও জাপান।
যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গাজায় মানবিক সংকটের দ্রুত অবনতির বিষয়টি সমাধানে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে আমরা জোর দিচ্ছি। আমরা মানবিক দিক বিবেচনায় সাময়িক সময়ের জন্য যুদ্ধবিরতির পক্ষে। একই সঙ্গে (গাজায়) জরুরি ত্রাণসহায়তা পৌঁছানো, বেসামরিক মানুষদের চলাচল ও (হামাসের কাছে) জিম্মি ব্যক্তিদের মুক্তির জন্য একটি পথ (করিডর) তৈরি করার পক্ষে।’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনসহ যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান ও ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা বিবৃতিতে গাজায় ত্রাণ সহায়তা প্রবেশ, বেসামরিক নাগরিকদের চলাচল এবং জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিতের দাবি জানান।
তিনি বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বাস করে যে, মূল উপাদানগুলো অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করা উচিত নয়, এখনও নয়, যুদ্ধের পরেও নয়। সন্ত্রাসবাদ বা অন্যান্য সহিংস হামলার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গাজাকে ব্যবহার না করা এবং সংঘাত শেষ হওয়ার পরে গাজা পুনর্দখল না করার আহ্বান।’ তবে টোকিওতে দুই দিনের এ সম্মেলন শেষে জোটের পক্ষে সাধারণ যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানানো হয়নি। একই সঙ্গে জোটের পক্ষে আরো বলা হয়েছে, ইসরাইলেরও আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ইসরাইলের নির্বিচার হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৫৬৯ জনে। যাদের মধ্যে ৪ হাজার ৩২৪ জন শিশু। জাতিসংঘ জানিয়েছে, গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে ২৩ লাখ গাজাবাসীর প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ বাস্তুহারা হয়েছেন।
নেতানিয়াহুকে ‘বিরতির’ কথা বলেছেন বাইডেন : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন যে, তিনি ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুকে গাজার লড়াইয়ে ‘বিরতি’ দেয়ার জন্য বলেছেন। হোয়াইট হাউজের একজন মুখপাত্র আগেই বলেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলের দুই নেতা ইসরাইলের অভিযানে ‘কৌশলগত বিরতি’র বিষয়ে কথা বলেছেন। সোমবার ওই আলোচনায় তারা জিম্মিদের সম্ভাব্য মুক্তির বিষয়েও কথা বলেছেন।
ধ্বংসস্তূপ খুঁড়ছে রাফাহর মানুষ : রাফাহ মিসর সীমান্ত সংলগ্ন গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় একটি শহর। এটি তথাকথিত নিরাপদ এলাকা। কিন্তু সেখানেই আবাসিক এলাকায় বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে খালি হাতেই স্বজনদের খুঁজছে সেখানকার মানুষ।
একটি ছোট শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন একজন উদ্ধারকর্মী। তার মুখ পুড়ে গেছে ও পিঠে মারাত্মক আঘাত। বিবিসির একজন সংবাদদাতা তার ভিডিও ফুটেজ নিয়েছেন। এর আগে তিনি একজন নারীকে পেয়েছিলেন যিনি হাসপাতালের বাইরে তার সন্তানকে খুঁজছিলেন।
রানা আল সানডি বলছিলেন যে, যখন বোমাবর্ষণ হয় তখন তার কন্যা পাশের বাড়িতে ছিলো। ‘আর কিছু বাকী নেই। জানি না আমার মেয়ে কোথায় আছে। আমি তাকে দেখতে চাই’ তিনি কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন। পরে বিবিসি সংবাদদাতা তার ভিডিও ফুটেজ দেখান এবং সেখানে তিনি তার সাত বছরের মেয়ে মিরাকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হন। কিন্তু এর মধ্যেই মিরাকে চিকিৎসার জন্য আরেকটি হাসপাতালে সরিয়ে নেয়া হয়।
৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকা থেকে ইসরাইলে হামাস জঙ্গিদের অনুপ্রবেশের পর মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি তীব্রভাবে বৃদ্ধি পায়, যার সাথে সীমান্তের কাছে ইসরাইলি বসতিগুলির বাসিন্দাদের হত্যা এবং শিশু, মহিলা এবং বয়স্ক ব্যক্তি সহ ২০০ জনেরও বেশি জিম্মি করা হয়। হামাস এ হামলাকে জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়া হিসাবে বিবেচনা করে। ইসরাইল গাজা উপত্যকা সম্পূর্ণ অবরোধ ঘোষণা করেছে এবং সেই এলাকা এবং লেবানন ও সিরিয়ার কিছু অংশে হামলা শুরু করেছে। পশ্চিম তীরেও সংঘর্ষ চলছে। ২৭ অক্টোবর আইডিএফ-এর প্রধান মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হাগারি, গাজায় ইসরাইলের স্থল আক্রমণ সম্প্রসারণের ঘোষণা দেন। সূত্র : আনাদোলু, তাস, বিবিসি বাংলা।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

কেরানীগঞ্জে বন্ধুকে হত্যার ঘটনায় ঘাতক বন্ধু আল আমিন গ্রেফতার

কেরানীগঞ্জে বন্ধুকে হত্যার ঘটনায় ঘাতক বন্ধু আল আমিন গ্রেফতার

সস্ত্রীক লন্ডনে গেলেন মির্জা আব্বাস

সস্ত্রীক লন্ডনে গেলেন মির্জা আব্বাস

চট্টগ্রাম ইপিজেডে শ্রমিক সংঘর্ষে আহত অর্ধশত

চট্টগ্রাম ইপিজেডে শ্রমিক সংঘর্ষে আহত অর্ধশত

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: রিজভী

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: রিজভী

পটুয়াখালীতে ইমামের উপর সাদপন্থিদের হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

পটুয়াখালীতে ইমামের উপর সাদপন্থিদের হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

দেশ গড়ার কাজে অন্তর্বর্তী সরকার অভিজ্ঞ নয় : মান্না

দেশ গড়ার কাজে অন্তর্বর্তী সরকার অভিজ্ঞ নয় : মান্না

ভৈরবে ট্রেনের টিকেটসহ দুই কালোবাজারিকে আটক

ভৈরবে ট্রেনের টিকেটসহ দুই কালোবাজারিকে আটক

গণিতের জগতে মেয়েদের জায়গা তৈরিতে ড. অ্যাঞ্জেলার মিশন

গণিতের জগতে মেয়েদের জায়গা তৈরিতে ড. অ্যাঞ্জেলার মিশন

জাতীয় ঐক্যে অনেকেই ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

জাতীয় ঐক্যে অনেকেই ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

মাভাবিপ্রবিতে লাইফ সায়েন্স বিষয়ক ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

মাভাবিপ্রবিতে লাইফ সায়েন্স বিষয়ক ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

নিউজিল্যান্ডকে গুড়িয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো শ্রীলঙ্কা

নিউজিল্যান্ডকে গুড়িয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো শ্রীলঙ্কা

শ্রীনগর থানা থেকে যুবদল নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়ার প্রতিবাদে মহাসড়কে বৈষম্য বিরোধীদের ব্লকেড কর্মসূচি পালন

শ্রীনগর থানা থেকে যুবদল নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়ার প্রতিবাদে মহাসড়কে বৈষম্য বিরোধীদের ব্লকেড কর্মসূচি পালন

‘মিছিল-স্লোগান কিংবা ডিম ছোড়ার মতো ঘটনা দেশের ব্র্যান্ডিংয়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে’

‘মিছিল-স্লোগান কিংবা ডিম ছোড়ার মতো ঘটনা দেশের ব্র্যান্ডিংয়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে’

আওয়ামী লীগ কর্মীর চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

আওয়ামী লীগ কর্মীর চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

রাশিয়া বিরোধী নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে

রাশিয়া বিরোধী নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আ. লীগের পলাতক নেতার নৈশভোজ

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আ. লীগের পলাতক নেতার নৈশভোজ

এবি পার্টির চেয়ারম্যান হলেন মঞ্জু ও সা. সম্পাদক ব্যারিস্টার ফুয়াদ

এবি পার্টির চেয়ারম্যান হলেন মঞ্জু ও সা. সম্পাদক ব্যারিস্টার ফুয়াদ

সুশাসন প্রতিষ্ঠার কারণে দেশ থেকে টাকা পাচার বন্ধ হয়েছে : গভর্নর

সুশাসন প্রতিষ্ঠার কারণে দেশ থেকে টাকা পাচার বন্ধ হয়েছে : গভর্নর

শৈলকুপায় আ’লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২০

শৈলকুপায় আ’লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২০

আগামী জাতীয় নির্বাচন নিবন্ধিত সব দল নিয়েই হবে: সিইসি

আগামী জাতীয় নির্বাচন নিবন্ধিত সব দল নিয়েই হবে: সিইসি