হাসপাতালে হামলা বা শিশু হত্যা তাওরাতে নেই -এরদোগান
১৯ নভেম্বর ২০২৩, ১২:১২ এএম | আপডেট: ১৯ নভেম্বর ২০২৩, ১২:১২ এএম
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার বৃহত্তম হাসপাতাল আল শিফায় তিন দিনেরও বেশি সময় ধরে চলা ইসরাইলি অভিযানের মধ্যে অন্তত ২৪ রোগীর মৃত্যু হয়েছে। ৭ অক্টোবর গাজার সীমান্ত সংলগ্ন ইসরাইলের দক্ষিণাঞ্চলে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা নজিরবিহীন আক্রমণ চালায়। এ আক্রমণে ১২০০ জন ইসরাইলি নিহত হয়েছে বলে ইসরাইল জানিয়েছে। হামাসের যোদ্ধারা ইসরাইল থেকে ২৪০ জনকে বন্দি করে গাজায় নিয়ে জিম্মি করে রেখেছে।
এর প্রতিক্রিয়া হামাসকে নির্মূল করার প্রত্যয় জানিয়ে ওইদিন থেকেই ফিলিস্তিনি ছিটমহলটিতে ব্যাপক ও ভয়াবহ হামলা শুরু করে ইসরাইল। তাদের পাঁচ সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চলা হামলায় ১২ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছে বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। গাজার যেখানেই হামাসের উপস্থিতি আছে সেখানেই হামলা চালানো হবে বলে জানিয়েছে ইসরাইল। তাদের অভিযান এখন প্রধানত গাজা সিটির আল শিফা হাসপাতাল কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে। হাসপাতালটিতে ও এর নিচে ভূগর্ভে হামাসের কমান্ড সেন্টার আছে বলে দাবি ইসরাইলের। কিন্তু এখনও পর্যন্ত নিজেদের অভিযোগের পক্ষে জোরালো কোনো প্রমাণ হাজির করতে পারেনি তারা।
হাসপাতালে হামলা বা শিশু হত্যা তাওরাতে নেই -এরদোগান : তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান ইহুদিদের ধর্মগ্রন্থ তাওরাতের বরাত দিয়ে বলেছেন, শিশু ও হাসপাতালে হামলার কথা ইহুদিদের পবিত্র গ্রন্থের কোথাও নেই। ‘হাসপাতালে গুলি করা বা শিশুদের হত্যা করা তাওরাতের কোথাও নেই, আপনি এটি করতে পারেন না,’ বলেন তুর্কি নেতা। তিনি বলেন, ইসরাইল নারী, শিশু এবং বৃদ্ধসহ হাজার হাজার ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। গত শুক্রবার বার্লিনে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজের সাথে একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান। ইসরাইলের সমালোচনার পুনরাবৃত্তি করে তিনি গাজায় চলমান মানবিক বিপর্যয়ের অবসান ঘটাতে আবারও জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান। ইসরাইল গাজার হাসপাতালগুলোকে হামলার লক্ষ্যবস্তু করছে। সেই সঙ্গে টেলিকমিউনিকেশন ব্ল্যাকআউট এবং তীব্র জ্বালানি সংকট চলছে।
এরদোগান বলেন, হামাসের হাতে জিম্মিদের মধ্যে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাও রয়েছেন। অন্যদিকে ইসরাইল অপ্রাপ্তবয়স্ক ফিলিস্তিনিদের বন্দি করেছে, যদি ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হয়, আমরা যে কোনো ঝুঁকি নিতে এবং এ সমস্যার সমাধানে অবদান রাখতে ইচ্ছুক। গত মাসে ইসরাইল পশ্চিমতীর থেকে প্রায় দুই হাজার মানুষকে গ্রেফতার করেছে। এর আগে মহিলা ও শিশুসহ প্রায় ১০ হাজার ফিলিস্তিনিকে কারাগারে বন্দি রেখেছে। হামাস প্রাথমিকভাবে পশ্চিমতীর এবং গাজায় ইসরাইল কর্তৃক গ্রেফতারকৃত ফিলিস্তিনিদের বিশেষ করে নারী ও শিশুদের মুক্তির দাবি করে।
তুরস্কের সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহ জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট এরদোগান সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করেন, ইসরাইল কি হাসপাতাল, উপাসনালয় এবং গির্জাকে টার্গেট করে? এরপর নিজেই উত্তর দেন, হ্যাঁ, এটা করে। এরপর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমি একজন মুসলিম হিসেবে এতে মর্মাহত হয়েছি। তিনি গির্জায় হামলার নিন্দা করতে ব্যর্থ হওয়ার জন্য পশ্চিমা খ্রিস্টান নেতাদের সমালোচনাও করেন।
অপর এক খবরে বলা হয়, ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ গোষ্ঠী হামাসের হাতে বন্দি ইসরাইলিদের মুক্তির জন্য তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগানের সাহায্য চেয়েছে তাদের পরিবারগুলো। সংবাদমাধ্যম সিএনএন গত ৩ নভেম্বর এ নিয়ে একটি চিঠি প্রকাশ করেছে। চিঠিতে যথাক্রমে ২৩ বছর বয়সি রোমিরের মা মাল্কি শেম-টোভ এবং ২১ বছর বয়সি ওমেরের বাবা মেরাভ লেশাম গনেনের স্বাক্ষর করেছেন। চিঠিতে বলা হয়েছে, আমরা অপহৃত ইসরাইলিদের পরিবারের সদস্য। গত ৭ অক্টোবর থেকে হামাসের হাতে জিম্মি রয়েছে তাদের আপনজন। এ সংকটে আপনার মানবিক হস্তক্ষেপ কামনা করছি। মধ্যপ্রাচ্যে ও মুসলিম বিশ্বে এবং এর বাইরেও একজন মহান নেতা হিসাবে আমরা আপনাকে বিশ্বাস করি। আপনি চাইলে এই সমস্যা থেকে আমাদের উদ্ধার করতে পারেন।
অভিভাবকের পাঠানো চিঠিতে আরও লেখা আছে, জিম্মিদের কাছ থেকে জীবিত থাকার প্রমাণ, তাদের চিকিৎসার বিষয়ে বিলম্ব না করে সহজতর করে সে বিষয়ে এরদোগানের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। তাদের অবিলম্বে মুক্তির জন্য তুরস্কের প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। আরব লিগ ও অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কোণ্ডঅপারেশনের (ওআইসি) শীর্ষ সম্মেলনের আগে এরদোগান এই মাসের শুরুতে বলেছিলেন- তুরস্ক যদি জিম্মি সমস্যা সমাধানে হস্তক্ষেপ করে, তবে ইসরাইলের উচিত দ্রুত ফিলিস্তিনি আটকদের মুক্তি দেওয়া এবং অন্যদিকে হামাসের উচিত ইসরাইলিদেরও মুক্তি দেওয়া। হামাস বেসামরিক নাগরিকদের মুক্তি দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে, এরদোগান গত ১০ নভেম্বর বলেছেন।
হাসপাতালে অস্ত্র উদ্ধারের নাটক সাজিয়েছে ইসরাইল : ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার আল-শিফা হাসপাতালে হামলা চালায় দখলদার ইসরাইলি বাহিনী। গাজার বৃহৎ এ হাসপাতালে হামলা চালানোর আগে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) একটি গ্রাফিকস ভিডিও প্রকাশ করে। সেখানে তারা দেখায়, আল-শিফার নিচে সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের বিস্তৃত সুড়ঙ্গ ও কমান্ড সেন্টার রয়েছে। যেখান থেকে ইসরাইলের ওপর হামলার পরিকল্পনা করা হয়। তবে যে কমান্ড সেন্টার খুঁজে বের করার অজুহাতে ইসরাইলি বাহিনী আল-শিফায় হামলা চালিয়েছিল- সেটির কোনো শক্তিশালী প্রমাণ তারা এখন পর্যন্ত দেখাতে পারেনি। আইডিএফ হাসপাতাল থেকে (কথিত) উদ্ধার করা কিছু অস্ত্র দেখিয়েছে; যেগুলোর বেশিরভাগই হলো অ্যাসল্ট রাইফেল। এ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি হয়ত ইঙ্গিত করছে, সেখানে সশস্ত্র যোদ্ধারা হয়ত ছিলেন। কিন্তু এরমাধ্যমে এটি প্রমাণিত হয়নি, হাসপাতালের নিচে হামাসের বিশাল কমান্ড সেন্টার ছিল। এমনকি অস্ত্র উদ্ধারের যে ভিডিও ইসরাইল প্রকাশ করেছে সেটি চুলচেরা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি ‘সাজানো নাটক’ ছিল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির বিশ্লেষক জানিয়েছেন, আল-শিফা হাসপাতালের এমআরআই মেশিনের পেছন থেকে উদ্ধারকৃত অস্ত্রের যে ব্যাগটি ইসরাইলি বাহিনী এক সাংবাদিককে দেখিয়েছে, সেই ব্যাগটি সাংবাদিক আসার কয়েক ঘণ্টা আগে স্কচট্যাপ দিয়ে প্যাচানো হয়েছিল।
বাহরাইনের ক্রাউন প্রিন্সের মধ্যপ্রাচ্য শান্তি ফর্মুলা : বাহরাইনের ক্রাউন প্রিন্স শেখ সালমান বিন হামাদ আল খলিফা মধ্যপ্রাচ্যের জন্য একটি শান্তি ফর্মুলা দিয়েছেন। মানামা সংলাপে বক্তৃতাকালে যুবরাজ সালমান বিন হামাদ আল খলিফা বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তির জন্য আমাদের অবশ্যই দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের দিকে অগ্রসর হতে হবে। দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান ছাড়া এ অঞ্চলে স্থিতিশীলতা থাকবে না। বাহরাইনের ক্রাউন প্রিন্স বলেছেন, এখনই সময় অকপটে বলার। এ অঞ্চলে শান্তির জন্য আমেরিকার ভূমিকা অপরিহার্য। শেখ সালমান বিন হামাদ আল-খলিফা হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে জিম্মি বিনিময়েরও দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ইসরাইলের কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনি শিশু ও নারীদের মুক্তি দিতে হবে। হামাসের উচিত ইসরাইলি শিশু ও নারীদেরও মুক্তি দেয়া।
বাহরাইনের ক্রাউন প্রিন্স বলেছেন, তিনি ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরাইলে হামলারও নিন্দা করেন। ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানিয়েছে বাহরাইন। শেখ সালমান বিন হামাদ আল-খলিফা বলেছেন, গাজার পরিস্থিতি অসহনীয়, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের উচিত পশ্চিম তীরে নির্বাচন করা।
আল-শাফা হাসপাতাল প্রায় জনশূন্য : আল-শাফা হাসপাতালের পরিচালক মুহাম্মদ আবু সালমিয়া বলেছেন, হাসপাতালটি জনশূন্য হয়ে পড়েছে। আমিসহ কিছু স্টাফ এবং রোগী রয়ে গেছি। আল-শাফা হাসপাতালের পরিচালক বলেছেন, রোগী এবং আহতরা হাসপাতালের করিডোরে পড়ে আছে, হাসপাতালের কেন্দ্রীয় অংশটি ইসরাইলি সেনাদের দ্বারা বেষ্টিত। মুহম্মদ আবু সালমিয়া হাসপাতালের পরিচালক বলেন, গুরুতর অসুস্থ রোগীদের দ্রুত হাসপাতাল থেকে বের করা না হলে তাদের মৃত্যুর আশঙ্কা রয়েছে, হাসপাতালে খাবারও ফুরিয়ে যাচ্ছে।
ইসরাইলি সেনাবাহিনীর হামলায় আলওফা হাসপাতালের পরিচালক শহীদ : ইসরাইলি সেনাবাহিনী গাজার আল-ওফা হাসপাতালে হামলা চালায়, যাতে হাসপাতালের পরিচালক ডা. মুদাত মাহসান শহীদ হন এবং বেশ কয়েকজন আহত হন। গাজার আল-শাফা হাসপাতালে ইসরাইলি সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে, হাসপাতাল খালি করতে এক ঘণ্টার আলটিমেটামের পর চিকিৎসা কর্মী ও রোগীরা সরে যেতে শুরু করে। ইসরাইল ঘোষণা করেছে, তারা দক্ষিণাঞ্চলসহ গাজা জুড়ে হামাসকে টার্গেট করবে এবং পশ্চিম তীরে হামলা বেড়েছে।
‘নিহত সৈন্যের সংখ্যা শিগগিরই বা বিলম্বে ইসরাইলে পৌঁছাবে’ : ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংগঠন হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবেদাহ বলেছেন, যুদ্ধের মাঠে যত ইসরাইলি সৈন্য নিহত হয়েছে তার সংখ্যা শিগগিরই ইসরাইলে পৌঁছাবে।
আবু ওবেদাহ এক বিবৃতিতে বলেছেন যে, ৪ দিনে ৬২টি ইসরাইলি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তারা বলেন যে, আমাদের যোদ্ধারা শত্রুর সৈন্য ও যানবাহনকে রাস্তা থেকে রাস্তায় ধাওয়া করছে। আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবায়দাও বলেছেন, আমরা দীর্ঘ, অবিচ্ছিন্ন এবং নমনীয় প্রতিরক্ষার জন্য নিজেদের প্রস্তুত করেছি। আরব মিডিয়ার মতে, গাজায় ইসরাইলি স্থল অভিযানে নিহত ইসরাইলি সেনার সংখ্যা ৫০ ছুঁয়েছে।
চাঁদ চাইনি, গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান -জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান :
জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান মার্টিন গ্রিফিথস গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, আমরা চাঁদের জন্য নয়, একটি মানবিক যুদ্ধবিরতি চাই যাতে ত্রাণ তৎপরতা চালানো যায়। তিনি জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দিতে গিয়ে আবারও ইসরাইলের কাছে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়েছেন। তিনি তার ভাষণে বলেছেন, যে যাই বলুন না কেন, কিন্তু মানবিকতার দৃষ্টিকোণ থেকে এটি একটি সরল দাবি যে, মানবতার স্বার্থে যুদ্ধ বন্ধ করা উচিত যাতে নিরীহ নাগরিকদের সরিয়ে নেয়ার প্রক্রিয়া নিরাপদে সম্পন্ন করা যায় এবং অবরোধকারীদের কাছে ২২ লাখের সাহায্য পৌঁছে দেওয়া যায়।
তিনি ইসরাইলের কাছে যুদ্ধবিরতির জোরালো দাবি জানিয়ে বলেন, আমরা চাঁদের জন্য আপনাকে বলছি না, বরং ক্ষতিগ্রস্তদের মৌলিক চাহিদা মেটাতে এবং যুদ্ধ থেকে ত্রাণ দেওয়ার জন্য আমরা আপনাকে মৌলিক পদক্ষেপ নিতে বলছি যাতে তারা এ সংকট কাটিয়ে উঠতে পারে। তারা গাজায় আটক সব জিম্মির নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেছে।
উল্লেখ্য, ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরাইলি হামলায় শহীদের সংখ্যা ১২,০০০ ছুঁয়েছে, যার মধ্যে ৫,০০০ শিশু এবং ৩,৩০০ নারী রয়েছে, এবং আহতের সংখ্যা ৩০ হাজারেরও বেশি। সূত্র : ডেইলি সাবাহ, সিএনএন, বিবিসি।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
দুই দিনেই পরাজয়ের ধ্বনি শুনছে বাংলাদেশ
ছাত্রআন্দোলনে শহীদ ছাত্রদলনেতা ওয়াসিমের কবর জিয়ারতে কেন্দ্রীয় নেতারা
অনেক সচিবসহ কর্মকর্তারা নাশকতা করার চেষ্টা করছে:রিজভী
রাজধানীতে ঢাকা দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ফিরে আসছে: উপদেষ্টা নাহিদ
কমলা হ্যারিস জিতলে বিনিয়োগ তুলে নেয়ার হুমকি প্রস্তুতি নিচ্ছেন ওয়ারেন বাফেটও: ইলন মাস্ক
বান্দরবানের রুমায় অস্ত্র গোলাবারুদ জ্যামার উদ্ধার
প্রথমবারের মতো ছুটির দিনেও চলছে মেট্রো
বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড বন্ধ ও বিচারের দাবীতে খুলনায় মানববন্ধন
শেখ হাসিনার দলবলকে আগলে রেখেছে বর্তমান প্রশাসন: সেলিমা রহমান
রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ
মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০০ জনে
অনতিবিলম্বে ভিসি নিয়োগ না হলে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারী ইবি শিক্ষার্থীদের
৩শ' আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত: অধ্যাপক মুজিবুর রহমান
বরিশালে রাইজিং স্কলার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত
ঈশ্বরদীতে সাপের কামড়ে ১ ব্যাক্তির মৃত্যু
৭ দিনের রিমান্ডে মশিউর রহমান
সিলেট মহানগর শ্রমিক কল্যাণের ট্রেড ইউনিয়নের দিনব্যাপী কর্মশালা সম্পন্ন
দক্ষিণাঞ্চলে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের ৪ ডিগ্রী বেশী মধ্য শরতের দুঃসহ গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত
নামাজের আগে বায়তুল মোকাররমে নাটকীয়তা