ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১

ভারতপ্রেমের এ কেমন আস্ফালন!

Daily Inqilab স্টালিন সরকার

২৩ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৩ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম

গুগলের বদৌলতে জানলাম আরবি ভাষায় একটি বাণী স্বতঃসিদ্ধ আছে ‘হুব্বুল ওয়াতান মিনাল ঈমান’। বাংলা অনুবাদ হচ্ছে ‘দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ’। আপনি যে ধর্মের হোন কিভাবে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবেন এবং কি প্রক্রিয়ায় দেশপ্রেমিক হবেন সেটা আপনার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু অন্যের দেশপ্রেম নিয়ে কটূক্তি করা এবং অশিষ্টতা করা চরম ধৃষ্টতা। আবার আপনি কি খাবেন কি পরবেন সেটাও আপনার অভিরুচি। কিন্তু আপনার পছন্দের খাবার অন্যকে খেতে উদ্বুদ্ধ করা এবং বাধ্য করা উচিত নয়। এ কেমন ধৃষ্টতা, অশিষ্টতা! গত ২১ নভেম্বর ইনকিলাবে ‘ভারতের পরাজয়ে বাংলাদেশে আনন্দ-উল্লাস’ শীর্ষক একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন ছাপা হয়।

ওই প্রতিবেদনে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতের পরাজয়ের পর বাংলাদেশের তরুণ-যুবক সমাজ আনন্দ মিছিলের চিত্র তুলে ধরা হয়। এক সময় ভারতের ক্রিকেটার শচিন টেন্ডুলকার, আজহার উদ্দিন, সৌরভ গাঙ্গুলির ছবি বাংলাদেশে বহু ক্রিকেটপ্রেমী ঘরে রাখতেন। কিন্তু সেই ভারতের পরাজয়ে বাংলাদেশের মানুষ উল্লাস প্রকাশ করছে কেন? এর মূল কারণ বঞ্চিত ও প্রবঞ্চনা। এ দেশের মানুষের ভোটের অধিকার হারানোয় পর্দার আড়ালে ভারতের কারসাজি রয়েছে বলে মানুষ মনে করে। ২০০৯ সালের পর থেকে যারা ভোটার হয়েছেন সেই তরুণ-তরুণীরা এক যুগের বেশি সময় ধরে কোনো নির্বাচনে ভোট দিতে পারেননি। ফলে ভারতের প্রতি মানুষের ক্ষোভ বাড়ছেই। প্রথমে আসছি তাঁবেদারী প্রসঙ্গে। ভারত গত কয়েক বছরে এদেশে একশ্রেণির তাঁবেদার সৃষ্টি করেছে নানা প্রক্রিয়ায়। ভারত যা বলে তারাও তাই বলে, ভারত যা খায় তারাও সেটাই খায়। মানুষের খাদ্যভ্যাস তার নিজস্ব অভিরুচির বিষয়। ধর্ম-বর্ণ-গোত্র এবং আঞ্চলিকতায় পৃথিবীর এক এক অঞ্চলের মানুষ এক এক ধরনের খাদ্য খায়। আফ্রিকা, চীন এমনকি ভারতের চেন্নাইয়ের মানুষ যে ধরনের খাবার খায় বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মানুষ সেভাবে খায় না। আবার খাদ্যাভ্যাসে ধর্মীয়ভাবে হালাল-হারামের বিষয়ও রয়েছে। প্রবাদে রয়েছে ‘ভাতে মাছে বাঙালি’। অন্যান্য খাবার খেলেও আমরা এই ভাত-মাছ-রুটি বেশি খাই। পানি-দুধ-চা-কফি পান করে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষকে পানির বদলে গরুর প্রস্রাব খেতে উদ্বুদ্ধ করা কি কোনো নৈতিক কাজ? বাংলাদেশের একশ্রেণির মানুষ রয়েছেন যারা প্রতিনিয়ত ভারতের নীতি নির্ধারকদের ‘খুশি করা ব্রত’ মনে করেন। আবার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের তেলবাজি করে ১৫ বছরে বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক হয়েছেন। এদের একজন মোজাম্মেল বাবু একটি গণমাধ্যমের মালিক। বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষের প্রতি তার প্রচণ্ড ক্ষোভ। কারণ তারা ভারতের বিজেপির নেতাদের মতো গরুর প্রস্রাব (গো-মূত্র) পান করেন না এবং ‘জয় হিন্দ’ স্লোগান দেন না। বাংলাদেশের মানুষের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে মোজাম্মেল বাবু বলেছেন, “ভারতের বন্ধুরা ‘জয় বাংলা’ বলতে পারলে আমরা কেন ‘জয় হিন্দ’ বলতে পারব না? আমি জয় হিন্দ বললাম। আসেন আমরা জয় হিন্দ বলা প্র্যাকটিস করি। সাথে অল্প অল্প গো-মূত্র সেবন শুরু করি”। একটি গণমাধ্যমের মালিকের এটা দেশপ্রেম, ভারতপ্রেম নাকি নরেন্দ্র মোদিকে খুশি করতে হিন্দুত্ববাদী আরএসএসপ্রেম? ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিম বাংলা হওয়ায় সেখানে অনেকেই ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে থাকেন। সেটা তাদের দেশপ্রেম। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষকে ‘জয় হিন্দ’ সেøাগান দিতে হবে কেন? কোনো বাংলাদেশের নাগরিকের এটা নিছক ভারতপ্রেম নাকি ধৃষ্টতা! বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে পিণ্ডির শৃঙ্খল ভেঙেছে। কিন্তু মোজাম্মেল বাবুরা এখন যেন দিল্লির দাসত্ব করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। আপনারা দিল্লির দাসত্ব করেন কিন্তু অন্যকে উদ্বুদ্ধ করা কি অশিষ্টতা নয়? আর অন্যকে গরুর প্রস্রাব খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন কেন? আপনি গরুর পায়খানা-প্রস্রাব-বজ্র ছাইপাস খাওয়া অভ্যাস করতে চান, করুন। আপনাকে কে বাধা দিচ্ছে? ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে অন্যকে গরুর প্রস্রাব খেতে উদ্বুদ্ধ করা, বাধ্য করা তো অপরাধের পর্যায়ে পড়ে।

বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতের পরাজয়ে বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও তরুণদের উল্লাস দেখে ক্ষুব্ধ হয়েছেন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে বসবাস করা হিন্দু ধর্মাবলম্বী চঞ্চল চৌধুরীর ভারতপ্রেম থাকতেই পারে। কিন্তু তার ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নেট দুনিয়ায় তোলপাড় চলছে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে মুসলমান-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান সব ধর্মের মানুষ মিলেমিশে বসবাস করেন শত শত বছর ধরে। এ দেশের মতো ধর্মীয় সম্প্রীতি অন্য কোনো দেশে নেই। আর এই সম্প্রীতির কারণেই হিন্দু ধর্মের হয়ে তিনি সিনেমা-নাটকে অভিনয় করে সেলিব্রেটি (তারকা) চঞ্চল চৌধুরী হয়ে উঠেছেন। মুসলমানরা তার অভিনীত নাটক-সিনেমা না দেখলে তিনি তারকা হয়ে উঠতে পারতেন না। সেই চঞ্চল চৌধুরী বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি পাকিস্তানকে সাপোর্ট করে। তারা ভারতকে পছন্দ করে না। পাকিস্তান মতাদর্শের মানুষ এবং তাদের যে বংশপরম্পরায়, তাদের একই জিনের ভেতর ওটা রয়েছে। ১৯৭১ সালে যারা বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছে, পাকিস্তানের পক্ষে ছিল। তারা সবসময় ভারতবিদ্বেষী ছিল। তাদের সন্তানরাও বংশপরম্পরায় ওই কাজই করছে। এই জেনারেশনের যারা তারাই ভারত-বিরোধিতা করছে।’ চঞ্চল চৌধুরীর এই ঔদ্ধত্যের খুঁটির জোর কোথায়? কেন তিনি এত আস্ফালন করছেন? হাতে গোনা কিছু মানুষ ছাড়া এদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা রেখেছেন। ‘পাকিস্তানের জিন’ বলতে চঞ্চল চৌধুরী কি বোঝাতে চেয়েছেন? ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত দেশের যারা পৃথিবীতে এসেছেন তাদের সবার জন্ম তো পাকিস্তানে। মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ হওয়ায় সবাই বাংলাদেশি। তাহলে চঞ্চল চৌধুরীরা কি ১৯৪৭ সালের আগের ‘জিন’ হিসেবে ‘ভারতীয় জিন’ ধারণ করছেন? এখন ওই ভারতীয় চেতনার নতুন জেনারেশনের প্রতিনিধিত্ব করছেন? চঞ্চল চৌধুরী আরো কিছু বক্তব্য দিয়েছেন। তবে তার ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য নিয়ে নেট দুনিয়ায় নেটিজেনরা নানা মন্তব্য-বক্তব্য দিচ্ছেন।

ভারতকে খুশি করার দিল্লির প্রতি নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে ভারতের বিজেপি নেতারা বাংলাদেশকে নানাভাবে অপমান অপদস্ত করেই চলছে। শুধু তাই নয়, ৯ মাস মুক্তিযুদ্ধ এবং ৩০ লাখ মানুষের রক্তের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেই যাচ্ছে।

বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতের পরাজয়ে উল্লাসের কারণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দু’জন নেতা সুভেন্দু অধিকারী এবং আরো একজন বিজেপি নেতা বাংলাদেশকে বেঈমান দেশ হিসেবে অভিহিত করেছে। ওই নেতারা বলেছেন, ‘পৃথিবীতে অনেক দেশ রয়েছে। কিন্তু অকৃতজ্ঞ বেঈমান দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ। ভারতের খেয়ে ভারতের পরে ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলছে। অকৃতজ্ঞ জাতি হচ্ছে বাংলাদেশিরা। বাংলাদেশকে স্বাধীন করে দিয়েছে ভারত। এখনো বাংলাদেশের অর্ধেক মানুষ ভারতের খায়, ভারতের দয়ায় বেঁচে রয়েছে; তারাই ক্রিকেটে ভারত হেরে যাওয়ায় আনন্দ মিছিল করছে। উঠতে-বসতে ভারতের ওপর নির্ভরশীল। বিশ্বকাপে ভারত হারলে ওদের পৈশচিক উল্লাস হয়। ওরা বেঈমান জাতি।’ এর আগে ২০১২ সালে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নেতা সুব্রামনিয়াম স্বামী বাংলাদেশের ভূখণ্ডের এক-তৃতীয়াংশ ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন। আরেকজন নেতা প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পরিকর (পরবর্তীতে গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন) বাংলাদেশ সফরে এসে চট্টগ্রামে বলেছিলেন, ‘পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশকে ভারত স্বাধীন করে দিয়েছে’। ভারতের নেতাদের এই ঔদ্ধত্যের কোনোটিই প্রতিবাদ করেনি সরকার নতজানু পররাষ্ট্র নীতির কারণে। ফলে ওরা আস্ফালন করেই যাচ্ছে।

প্রশ্ন হচ্ছে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম এত ভারতবিদ্বেষী হয়ে উঠলেন কেন? বাংলাদেশ বেঈমান জাতি হলে ভারত কিসের জাতি? বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতের সঙ্গে ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশ দলের খেলা হয়েছে। ওই খেলায় বাংলাদেশ পরাজিত হওয়ার পর ভারতীয় দর্শকরা বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের সমর্থকদের হাত থেকে কয়েকটি বাঘ কেড়ে নিয়ে মাটিতে আছড়িয়েছে, ভেঙে টুকরো টুকরো করে বাংলাদেশকে লাঞ্ছিত-অপদস্ত করেছে। গণমাধ্যমের কল্যাণে সারাবিশ্বের মানুষ সে পৈশাচিক দৃশ্য দেখেছে। সেটা এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল। যারা এটা করেছে সেই কুলাঙ্গারদের ভারত কী বেঈমান? ভারত ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে সহায়তা করেছে। এটা করেছে তাদের নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থেই। মুক্তিযুদ্ধের ওই ৯ মাস সহায়তার কারণে বাংলাদেশ অর্ধশত বছরে ধরে উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের সেভেন সিস্টার্স হিসেবে পরিচিত ৭ রাজ্যের বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে ভারতকে সহায়তা করছে বাংলাদেশ। ৭ রাজ্যের শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় ভারতের শত শত কোটি টাকা লাগতো বাংলাদেশের কারণে সেটা কয়েক গুণ কম লাগছে। তিস্তার পানিচুক্তি ভারত বছরের পর বছর ঝুলিয়ে রাখলেও বাংলাদেশ ফেনী নদীর পানিচুক্তি করে ত্রিপুরার মানুষের সুপেয় পানির চাহিদা মেটাচ্ছে। সীমান্তে হত্যা বন্ধ না হলেও বাংলাদেশ ভারতকে ট্রানজিট দিয়েছে, সমুদ্র বন্দর ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছে। ৩০ বছরের পানিচুক্তি করে ভারত পদ্মার পানির ন্যায্য হিস্যা না দিলেও দুর্গাপূজা এলেই বাংলাদেশ পদ্মার ইলিশ উপহার হিসেবে পাঠাচ্ছে কলকাতায়। তাহলে প্রকৃত বেঈমান কারা? আর মোজাম্মেল বাবু ও চঞ্চল চৌধুরীরা বাংলাদেশের নাগরিক হলেও সেই ভারতপ্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন। ভারতের শাসকদের প্রতি বিক্ষুব্ধতা ও ঘৃণার কারণে বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা ভারতের পরাজয়ে আনন্দ মিছিল করেছে। যারা একসময় শচীন টেন্ডুলকার-সৌরভদের ছবি বুকপকেটে রাখতো বাংলাদেশের সেই তরুণ-তরুণীরা কেন ভারতের পরাজয়ে উল্লাস করে সেটা ভারতীয়রা যত দ্রুত বুঝতে পারবেন ততই মঙ্গল। পৃথিবীর প্রতিটি দেশে যুগে যুগে দালাল-তাঁবেদার ছিল আছে থাকবে। বাংলাদেশেও বাবু-চঞ্চলদের মতো লোক ছিল, আছে, থাকবে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন