বেঁচে থাকাদের খোঁজে স্বজনরা
২৫ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৫ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম
৪৮ দিনের অবিরাম গণহত্যায় ৭ হাজার শিশুসহ প্রায় ১৫ হাজার ফিলিস্তিনির নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর অবশেষে চার দিনের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। ১৩ হামাসের হাতে থাকা যুদ্ধবন্দিদের মধ্যে ১৩ জনকে রেডক্রসের কাছে তুলে দেয়া হয়েছে। তারা রাফা ক্রসিং দিয়ে বেরিয়ে মিসর যান এবং সেখান থেকে হেলিকপ্টারে তাদের ইসরাইলে নিয়ে যাওয়া হয়। এদের মধ্যে ১২ জন থাই নাগরিক বলে জানা গেছে।
চারদিনের যুদ্ধবিরতির শুরুতে একটি নতুন সকাল ফিলিস্তিনিদের জীবনে আসে স্বস্তির পরশ নিয়ে। ক্ষুধার জ্বালা ভুলে স্বজনের খোঁজে বেরিয়ে পড়েন ফিলিস্তিনিরা। জ্বালানি সঙ্কটে যানবাহন না থাকায় পায়ে হেঁটে বা ঘোড়া-গাধায় টানা গাড়িতে চড়ে তাদের চলাফেরা করতে দেখা গেছে। তবে চারদিনের জন্য সঞ্চিত বোমা যেন একরাতেই মেরে দিয়েছে ইসরাইল। বৃহস্পতিবার রাতভর প্রচণ্ড বিমান হামলা চালিয়েছে অভিশপ্ত বাহিনী। জাতিসংঘ পরিচালিত একটি স্কুলে বোমা বর্ষণ করে ইসরাইলের বিমান বাহিনী। এতে ওই স্কুলটিতে আশ্রয় নেওয়াদের মধ্যে ৩০ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন অন্তত ১০০ জন। গাজায় ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে ৪ দিনের অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর মিসর থেকে রাফাহ অতিক্রমকারী ৮টি ট্যাঙ্কার দক্ষিণ গাজায় প্রবেশ করেছে। এগুলোর অর্ধেকে তেল ও অর্ধেকে ছিল রান্নার গ্যাস। এদিন ৩৯ জন কারাবন্দি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেয়ার কথা ইসরাইলের। এই কারাবন্দিদের মধ্যে ২৪ জন নারী ও ১৫ জন যুবক। ইসরাইলি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যে ৩৯ জন করাবন্দিকে মুক্তি দেওয়া হবে, তাদের সবাইকে ইসরাইলের উত্তরাঞ্চলীয় শহর হাইফার ডেমন এবং মেগিডো থেকে বাছাই করা করা হয়েছে। এদিকে এসব ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেয়া হচ্ছে ১৩ জন যুদ্ধবন্দির মুক্তির বিনিময়ে।
হামাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, যুদ্ধবিরতির চার দিনে নিজেদের হাতে থাকা জিম্মিদের মধ্যে থেকে ৪০ জনকে মুক্তি দেবে হামাস, তার পরিবর্তে ইসরাইলের কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ১৫০ জনকে ছেড়ে দিতে হবে। গত ৭ অক্টোবর ভোরে ইসরাইলে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। উপত্যকার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্ত বেড়া ভেঙে ইসরাইলে প্রবেশ করে নির্বিচারে সামরিক-বেসামরিক লোকজনকে হত্যা করে তারা। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে গাজায় ধরে নিয়ে যায় ২৪২ জনকে।
ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, এসব জিম্মির মধ্যে ইসরাইলিদের সংখ্যা ১০৪ জন। বাকি ১৩৮ জনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, আর্জেন্টিনা, রাশিয়া ও ইউক্রেনের নাগরিকরা রয়েছেন। হামাসের এই হামলার জবাবে ৭ অক্টোবর থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরাইলি বিমান বাহিনী। ১৬ অক্টোবর থেকে তাতে যোগ দেয় স্থল বাহিনীও। ইসরাইলি বাহিনীর অভিযানে গাজায় নিহতের সংখ্যা হয়েছে ১৪ হাজার ৮৫৪ জন যাদের মধ্যে ৭ হাজার শিশুও রয়েছে। আর গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় ইসরাইলে নিহত হয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ জন।
শুরু থেকেই এই যুদ্ধে মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করে আসা কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, স্থানীয় সময় বিকাল ৪টার (বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা) দিকে নিজেদের হাতে থাকা জিম্মিদের মধ্যে ১৩ জনকে মুক্তি দেবে হামাস। এই ১৩ জনের সবাই নারী এবং শিশু। কাছাকাছি সময়ে এই কারাবন্দি ফিলিস্তিনিদেরও মুক্ত করার কথা।
সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রথম দিনে গাজার পরিস্থিতি কী?
চার দিনের সাময়িক যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনি পরিবারগুলো রাফাহ ক্রসিং দিয়ে গাজায় প্রত্যাবর্তন শুরু করেছে। এসব ফিলিস্তিনি মিসরে আটকে পড়েছিলেন। অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর মিসর থেকে রাফাহ অতিক্রমকারী ৮টি ট্যাঙ্কার দক্ষিণ গাজায় প্রবেশ করেছে।
ইসরাইলি সেনাবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, জ্বালানি তেলের ৪টি ট্যাঙ্কার এবং রান্নার গ্যাসের ৪টি ট্যাঙ্কার প্রবেশ করেছে, ট্যাঙ্কারগুলো জাতিসংঘের সাহায্য সংস্থায় স্থানান্তর করা হয়েছে। আরব মিডিয়ার মতে, এদিন গাজায় অন্তত ২০০টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করার কথা।
৭ অক্টোবর থেকে গাজায় বোমা হামলার পর চারদিনের অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির পর ফিলিস্তিনি পরিবারগুলো ফিরে যাচ্ছে। মানুষ তাদের প্রিয়জনকে খুঁজছে এবং ধ্বংসস্তূপ থেকে আহত ও মৃতদেহ টেনে আনার চেষ্টা করছে। বিদেশি মিডিয়ার মতে, প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টা গাজা সিটি ও উত্তর গাজার ওপর দিয়ে ইসরাইলি বিমান উড়বে না।
যুদ্ধবিরতির আগে গাজায় জাতিসংঘের স্কুলে হামলা, নিহত ৩০ : চার দিনের যুদ্ধবিরতি শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় জাতিসংঘ পরিচালিত একটি স্কুলে বোমা বর্ষণ করেছে ইসরাইলের বিমান বাহিনী। এতে ওই স্কুলটিতে আশ্রয় নেওয়াদের মধ্যে ৩০ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন অন্তত ১০০ জন। এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস।
গাজার উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় শহর জাবালিয়ার শরণার্থী শিবিরের ভেতরে অবস্থিত এই স্কুলটির নাম আবু হোসেন স্কুল। জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউনাইটেড নেশনস রিলিফ অ্যান্ড ওয়ার্কস এজেন্সি ফর প্যালেস্টাইনি রিফিউজিস (আনরোয়া) স্কুলটি পরিচালনা করে আসছিল। ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এখন পর্যন্ত এ সম্পর্কে কোনো ব্যাখ্যা বা প্রতিক্রিয়া জানায়নি। ফলে এটা এখনও স্পষ্ট নয় যে, ঠিক কী কারণে যুদ্ধবিরতির মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে স্কুলটিতে হামলা চালানো হলো।
উত্তর গাজায় দুই ফিলিস্তিনিকে হত্যা : ইসরাইলি সেনারা যথাস্থানে থাকার সতর্কতা সত্ত্বেও উত্তর গাজার দিকে যাওয়ার সময় ইসরাইলি সেনারা দুই ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা করেছে এবং ১১ জনকে আহত করেছে। একজন অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস সাংবাদিক গাজার দক্ষিণ অর্ধেকের দেইর আল বালাহ শহরের একটি হাসপাতালে পৌঁছানোর সময় দুটি লাশ ও আহতদের দেখেছেন। আহতদের পায়ে গুলি লেগেছে।
চারদিনের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে কয়েকশ ফিলিস্তিনিকে উত্তর গাজার দিকে যাওয়ার চেষ্টা করতে দেখা গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ইসরাইলি সৈন্যরা উত্তর দিকে যাওয়ার চেষ্টাকারীদের ওপর গুলি চালাচ্ছে।
ইসরাইলি পুলিশের বায়তুল-মাকদিসে গোলাবর্ষণ : অধিকৃত জেরুজালেমে ইসরাইলি পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে মুসল্লিদের অগ্রসর হতে বাধা দেয়। আরব মিডিয়া জানায়, নোংরা পানি ছিটিয়ে মুসল্লিদের এগিয়ে যেতে বাধা দেয় ইসরাইলি পুলিশ। গতকালও আল-আকসা মসজিদে ফিলিস্তিনিদের জুমার নামাজ পড়তে দেয়নি ইসরাইল। ইন্টারন্যাশনাল কমিটির অফ দ্য রেড ক্রসের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, গাজায় সামনের সারিতে যারা কাজ করছে তাদের ওপর হামলা অগ্রহণযোগ্য। লেবাননের সংবাদ সংস্থার মতে, গাজায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির পর লেবানন-ইসরাইল সীমান্ত শান্ত রয়েছে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের বর্বরতার মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে। তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, তারা গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার জন্য একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি নিয়ে কাজ করছে। মিসরের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, গাজায় যা ঘটছে তা বিপজ্জনক, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করা হচ্ছে, গাজায় যারা ঘরবাড়ি হারিয়েছে তাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য নিরাপদ এলাকা তৈরি করা উচিত।
তিনি বলেছেন, গাজার সমস্ত বাসিন্দাদের ত্রাণ দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।
কিউবা হাভানায় মার্কিন দূতাবাসে প্যালেস্টাইনপন্থী পদযাত্রা : ইসরাইল গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ‘গণহত্যা’ করছে বলে অভিযোগ করে বৃহস্পতিবার হাজার হাজার কিউবান হাভানায় মার্কিন দূতাবাসের সামনে মিছিল করেছে। প্রেসিডেন্ট মিগুয়েল ডিয়াজ-ক্যানেলের নেতৃত্বে এবং হাভানার সমুদ্রতীরবর্তী ড্রাইভ বরাবর চলে যাওয়া, ম্যালেকন যেখানে মার্কিন কূটনৈতিক সদর দফতর অবস্থিত, এক দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে এটি প্রথম মিছিল।
কিউবার সাবেক নেতা ফিদেল কাস্ত্রো একই রকম মঞ্চস্থ করার জন্য বিখ্যাত ছিলেন, কিন্তু মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এবং কিউবার বিষয়ে হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে অনেক বড় বিক্ষোভ। ফিলিস্তিনি পতাকা এবং ব্যানার নিয়ে উপস্থিত জনতা ‘মুক্ত, মুক্ত প্যালেস্টাইন, ইসরাইল গণহত্যা’ এবং ‘ফিলিস্তিনি স্বাধীনতার সাথে’ বলে সেøাগান দেয় যখন এটি ভবনের কাছে মিছিল করে এবং কাছাকাছি সমাবেশ করে।
কমিউনিস্ট-চালিত কিউবা কয়েক দশক ধরে ফিলিস্তিনের একটি শক্তিশালী সমর্থক এবং ২০০ টিরও বেশি ফিলিস্তিনি ডাক্তারকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। ইসরাইলের সাথে এর কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যানেট রদ্রিগেজ বলেছেন, ‘আমরা এখানে আছি এবং এটি কোন কাকতালীয় ঘটনা নয় যে, আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের সামনে মিছিল করেছি’। তিনি বলেন, ‘ইসরাইল রাষ্ট্রকে সমর্থন করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি দায়ী... এটি ফিলিস্তিনিদের গণহত্যাকে সমর্থন করছে এবং আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করা হচ্ছে’।
কিছু আহত, অসুস্থ শিশুকে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা তুরস্কের : বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফাহরেটিন কোকা বলেছেন, তৃতীয় দফা উচ্ছেদের অংশ হিসেবে তুরস্ক শুক্রবার গাজানের কিছু আহত বা অসুস্থ শিশু ও তরুণ-তরুণীকে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে।
তুরস্ক এখন পর্যন্ত ১৫০ জনকে নিয়ে এসেছে, যাদের বেশিরভাগই ক্যান্সার রোগী। এটি এই সপ্তাহে ১০০টিরও বেশি তুর্কি, তুর্কি সাইপ্রিয়ট এবং তাদের আত্মীয়দের সরিয়ে নিয়েছে।
আঙ্কারার এসেনবোগা বিমানবন্দরে বক্তৃতায় কোকা বলেন, গাজানের তিন অসুস্থ শিশুকে বৃহস্পতিবার তুরস্কে আনা হয়েছে। তিনি যোগ করেছেন যে শিশুরা - একটি ২ বছর বয়সী ছেলে, পাশাপাশি ৯ এবং ১০ বছর বয়সী দুটি মেয়ে - তুরস্কে চিকিৎসা পাবে।
‘শত্রুদের মুখপত্র’ হারেৎজ বন্ধের দাবি ইসরাইলি মন্ত্রীর : ৭ অক্টোবর নোভা সঙ্গীত উৎসবে হামাসের হামলার সময় একটি ইসরাইলি সামরিক হেলিকপ্টার উৎসব-অনুষ্ঠানকারীদের ওপর গুলি চালায় বলে হিব্রু ও ইংরেজি দৈনিকের খবরের কয়েকদিন পর ইসরাইলি যোগাযোগমন্ত্রী হারেৎজ পত্রিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তাব করেছেন। শ্লোমো কার্হি বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, তিনি সরকারকে সরকারি বিজ্ঞাপন এবং নোটিশ প্রকাশ বন্ধ করার এবং সমস্ত রাষ্ট্রীয় কর্মচারী হারেৎজ সাবস্ক্রিপশন বাতিল করার প্রস্তাব দিয়েছেন - যার মধ্যে সেনাবাহিনী, পুলিশ, জেল পরিষেবা, সরকারী মন্ত্রনালয় এবং সরকারী কোম্পানির সদস্যরা রয়েছে।
কার্হি বলেন, সংবাদপত্র ‘একটি আক্রমণাত্মক লাইন গ্রহণ করে যা যুদ্ধের লক্ষ্যগুলিকে দুর্বল করে এবং আমাদের সামরিক প্রচেষ্টা এবং সামাজিক স্থিতিস্থাপকতাকে দুর্বল করে।’
তিনি হারেৎজকে ‘শত্রুদের সেবায় প্রচারণা, আমাদের শত্রুদের বর্ণনা উপস্থাপন, মিথ্যা ছড়ানো, ইহুদিবাদের বিরোধিতা এবং ইসরাইলের প্রতি শত্রুতাপূর্ণ শব্দ ব্যবহার করে এবং শত্রুকে ন্যায্য প্রমাণ করার’ অভিযুক্ত করেন।
হারেৎজ প্রকাশক আমোস শকেন কার্হির প্রস্তাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছেন: ‘সরকার যদি হারেৎজ বন্ধ করতে চায়, তবে এটি হারেৎজ পড়ার সময়’। সূত্র : সিএনএন, আনাদোলু এজেন্সি, টিআরটি ওয়ার্ল্ড, রয়টার্স।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
পিলখানা হত্যাকাণ্ড তদন্তে সহযোগিতার আশ্বাস সেনাপ্রধানের
সন্ত্রাসী হামলায় সিকিউরিটি গার্ড নিহত, আহত ১০
ইবির আইন প্রশাসক হলেন ড. নুরুন নাহার
নাটকীয় জয়ে রংপুরের সাতে সাত
নতুন ফেসবুক পেইজের ঠিকানা দিলেন সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন
ভক্তদের হঠাৎ কি বার্তা দিলেন ঢালিউড কুইন শাবনূর?
পেকুয়ায় ইউপি চেয়ারম্যান কারামুক্ত
ধ্বংস হওয়া রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্গঠনের জন্যই ৩১ দফা কার্যকর প্রয়োজন: আমিনুল হক
বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে যা জানাল ভারত
হাসিনার এপিএস লিকুর ১৫০ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, দুদকের ৪ মামলা
মারের কোচিংয়ে জোকোভিচের প্রথম জয়
উত্তরখানে ভূয়া পুলিশ গ্রেফতার
মাত্র ৯৫ দিনে মুহিব্বুল মুরসালিন খানের পবিত্র কুরআন হিফয সম্পন্ন
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
হাজীগঞ্জে ননদ ভাবির ঝগড়া থামাতে গিয়ে বাবার মৃত্যু
মাসরুর আরেফিন পুনরায় সিটি ব্যাংকের এমডি
নতুন বছরে টেকনোর অসাধারণ অফার
‘১৫ জানুয়ারি ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ'র ঈসালে সাওয়াব মাহফিল সফল করুন’
মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
বিদ্যালয়ের পাশে হাসপাতালের আবর্জনা, মালিককে অর্থদণ্ড