পতনমুখী ধারায় অর্থনীতি
৩০ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৯ এএম
দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা, সহিংতা, অনিশ্চয়তা, ভয়-আতঙ্কের পরিবেশ-পরিস্থিতি দিন দিন যতই বাড়ছে, অর্থনীতির সব দিক ও বিভাগে সূচকগুলোর ততই অবনতি ঘটছে। দেহের অসুস্থতার মতোই অর্থনীতির মতিগতি রুগ্ন, ভগ্ন এবং ক্রমেই পতনমুখী ধারায় ধাবিত হচ্ছে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি। ব্যাংক-বীমা, নন-ব্যাংকিং আর্থিক ও লীজিং প্রতিষ্ঠান, আমদানি-রফতানি, শিপিং বাণিজ্যখাত, গার্মেন্টস শিল্পখাত থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-প্রতিষ্ঠান, কল-কারখানা, অভিজাত বিপণিকেন্দ্র, অভ্যন্তরীণ নৌ ও স্থলপথে পরিবহন সেক্টর, প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কৃষি-খামারসহ সব সেক্টরকে অনিশ্চয়তা এবং মন্দাদশায় গ্রাস করেছে। গার্মেন্টস পণ্যের ক্রেতাসহ বিদেশি ব্যবসায়ীক সহযোগীরা বাংলাদেশের প্রতিদিনকার পরিস্থিতির সতর্ক পর্যবেক্ষণ করছে। ইতোমধ্যে রফতানি এবং ক্রয়াদেশ (অর্ডার) কমে গেছে। ডলার সঙ্কট, ঋণপত্র (এলসি) খুলতে জটিলতা, তদুপরি দেশে অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে একশ্রেণির দোর্দণ্ড প্রতাপশালী সরকারি আমলা-কর্মচারীর অন্যায় দাপট, দুর্নীতি-হয়রানি বেড়েই চলেছে। বৃদ্ধি পেয়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনায় খরচ। এ অবস্থায় ব্যবসায়ী-শিল্পোদ্যোক্তারা ত্যক্ত-বিরক্ত। থমকে গেছে দেশি কিংবা বিদেশি বিনিয়োগ। সমগ্র অর্থনীতি আটকে গেছে স্থবিরতায়।
অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখে শ্রমিক-কর্মচারী ছাঁটাই বাড়ছে। বাড়ছে বেকারত্ব। ক্ষমতাসীনদের মদদপুষ্ট ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারসাজিতে বাজারের আগুনে দিশেহারা মানুষ। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন জাতীয় তাগিদ ও জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সরকার একতরফা নির্বাচনে ‘একলা চলো’ নীতি থেকে এখনো সরে আসেনি। বিএনপিসহ মাঠের বিরোধী পক্ষগুলো আওয়ামী লীগ সরকারকে পদত্যাগ করে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে মাঠের আন্দোলনে অটল রয়েছে। একদিকে সরকারের ধরপাকড়, মামলা, হামলা-হুমকি, হুলিয়া, কারাবন্দি, দ্রুতবেগে সাজা প্রদান। আরেকদিকে দাবি আদায়ে টানা সর্বাত্মক অবরোধ, হরতাল, ঝটিকা মিছিল-মিটিং। নাগরিকমহল ও বিদেশি শক্তিধরদের তরফ থেকেই বলা হচ্ছে, মাঠের প্রধান বিরোধীদল বিএনপি ও সমমনাদের বাদ দিয়ে কিংবা ভোটের বাইরে রেখে একতরফা নির্বাচন কোনোমতেই অর্থবহ ও গ্রহণযোগ্য (ক্রেডিবেল) হবে না।
দেশি-বিদেশি বিভিন্ন মহল বার বার একথা বলছে। এমনকি সবার অংশগ্রহণমূলক, অবাধ, সুষ্ঠু, অর্থবহ নির্বাচন নিশ্চিতের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় দেশসমূহ, জাতিসংঘ, মানবাধিকার সংস্থাসমূহের পক্ষ থেকে নানামুখী চাপ, শর্ত প্রয়োগ, বিধি-নিষেধ আরোপ এবং চাপের মাত্রা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। অব্যাহত রয়েছে কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক-কূটনৈতিক কৌশলী তৎপরতা। এরই মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সাফ কথা বলেছেন, দেশের ভবিষ্যৎ, পোশাক শিল্পসহ অনেক কিছুই রক্ষা করতে হলে নির্বাচনকে ফ্রি, ফেয়ার, ক্রেডিবল করতে হবে। বিদেশিদেরও এই একটা দাবি। এটা বেশি কিছু চাওয়া কিংবা অন্যায্য চাওয়া নয়। (২৭ নভেম্বর’২০২৩ইং)। তার এই উপলব্ধি গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনা-পর্যালোচনা হচ্ছে রাজনীতি সচেতন ও শান্তি-প্রত্যাশী সাধারণ জনগণ।
প্রফেসর ড. মইনুল ইসলামের অভিমত
দেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা এবং এবারের নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে বিএনপিসহ মাঠের বিরোধীদলের আন্দোলন, সরকারের দমনপীড়ন, বিদেশিদের পরামর্শ ও চাপ সবমিলিয়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা প্রসঙ্গে গতকাল দৈনিক ইনকিলাবের সঙ্গে কথা বলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মইনুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে অর্থনীতি শ্লথ হয়ে গেছে। আরো আশঙ্কার বিষয়, সিডিউল অনুযায়ী আজ মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। ডিসেম্বর মাসটি খুব ক্রুশিয়াল (চরম সঙ্কটময়) হতে যাচ্ছে। নির্বাচন একতরফা হতে চলেছে।
আবার, বিদেশিদের চাপ সরকারের ওপর কতখানি বৃদ্ধি পায় তার উপরও পরিস্থিতি কোন দিকে যায় সেটা নির্ভর করছে। অর্থনীতি স্থবিরতায় আটকে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ একতরফা নির্বাচন করবে সেটা তাদের সিদ্ধান্ত। এ ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ এবং বৈশি^ক সংস্থা-সংগঠনগুলো কী ধরনের ও কতটা মাত্রায় চাপ সৃষ্টি করবে এবং আরও কী কী অবস্থান নেবে সেটা আরেকটি দিক। এসব মিলিয়ে বেশ খারাপ অবস্থার দিকেই ধাবিত হচ্ছে দেশ।
বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয় অর্থনীতি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর ড. মইনুল আরো বলেন, দেশে রিজার্ভের পতন থামানো যাচ্ছে না। ১৬ বিলিয়নের নিচে নেমে গেছে। ডিসেম্বরে আরো অবনতি হবে, আইএমএফ-এর ঋণের আরেকটি কিস্তি সময়মতো না আসা পর্যন্ত। ডলারের সঙ্কট ও টাকার মানের পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। সবমিলে দেশের অর্থনীতির এখন পর্যন্ত ‘বিপর্যয়’ না বললেও ভালো অবস্থায় নেই। সিইসি তো বলেই দিয়েছেন যে দেশের ভবিষ্যৎ, আমাদের গার্মেন্টস শিল্পসহ সবকিছু রক্ষা করতে হলে ফ্রি ফেয়ার ক্রেডিবল নির্বাচনের বিকল্প নেই। অন্যদিকে বর্তমান সময় পর্যন্ত যা দেখা যাচ্ছে তাতে ফ্রি, ফেয়ার, গ্রহণযোগ্য, অর্থবহ, অবাধ নির্বাচনের একেবারেই সম্ভাবনা নেই। বিএনপি না আসলে তো একতরফা নির্বাচন হবে। সেটা ক্রেডিবল হবে না। একতরফা ভোটে কারচুপির দরকার হবে না হয়তো। তবে এ ধরনের একতরফা নির্বাচন হলে তা গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। দেশে-বিদেশে সবার কাছেই ক্রেডিবল হবে না। তাতে সঙ্কট আরো জটিল হবে। অর্থনৈতিক সঙ্কট ব্যাপক আকার ধারণ করতে পারে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ’র উদ্বেগ
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার অন্যতম শীর্ষ সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডাব্লিউ) বলেছে, বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষ তৈরিপোশাক রফতানিকারক দেশ। বাংলাদেশের মোট বার্ষিক রফতানি ৫ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের ৮৫ শতাংশই এই খাত থেকে আসে। অনেক আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড বাংলাদেশের কারখানাগুলো থেকে পোশাক কিনে থাকে। কূটনীতিক অংশীদারদের বিষয়টি পরিষ্কার করা দরকার যে, বর্তমানে দমন-পীড়ন নীতির কারণে অর্থনৈতিক সহযোগিতাকে বিপদে ফেলতে পারে। গত রোববার এইচআরডাব্লিউ এক বিবৃতিতে উদ্বেগের একথা জানায়। সংস্থাটি বলেছে, নির্বাচনের আগে ‘সহিংস দমন-পীড়ন’ চলছে। বিএনপির প্রায় দশ হাজার কর্মীকে গ্রেফতার এবং অধিকাংশের বিরুদ্ধে বিচারিক ব্যবস্থাও নেয়া হচ্ছে। সংগঠনটির এশিয়া বিষয়ক সিনিয়র গবেষক জুলিয়া ব্রেকনার বিবৃতিতে বলেছেন, যখন সরকার স্বাধীন মত প্রকাশ বন্ধ করে দেয়, নির্বিচার গ্রেফতার, গুম, হয়রানি, ভয় দেখানোর মাধ্যমে বিরোধী পক্ষ, সমালোচক ও অধিকারকর্মীদের পদ্ধতিগতভাবে অকার্যকর করে দেয়, তখন একটি অবাধ নির্বাচন অসম্ভব।
‘আশঙ্কা হচ্ছে বিপদে পড়বে দেশ’
দেশের চলমান আর্থ-রাজনৈতিক, ভোট ও বৈশ্বিক ভূমিকা সম্পর্কে এক নিবন্ধে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মইনুল ইসলাম অতিসম্প্রতি অভিমত ব্যক্ত করেন, বিভিন্ন তৎপরতার মধ্যদিয়ে আওয়ামী লীগের পরিকল্পিত একতরফা নির্বাচনকে কোনোমতেই বৈধতার লেবাস পরানো যাবে বলে মনে হয় না। দেশে-বিদেশে এই নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। নিশ্চিতভাবেই বলা যায় এ ধরনের চিন্তা-ভাবনা সরকার ও সরকার প্রধানের জন্য বুমেরাং হবে। ৭ জানুয়ারি ঘোষিত নির্বাচনে জাতীয় পার্টিসহ কিছু ছোট দল আসবে বলেছে। তা ছাড়া ধারণা করা হচ্ছে বিএনপিতে ভাঙন ধরিয়ে বেশ কিছু নেতাকে নির্বাচনে নিয়ে আসতে সমর্থ হবে আওয়ামী লীগ।
ড. মইনুল ইসলাম বলেন, সম্প্রতি ডোনাল্ড লু’র পত্র নিয়ে বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্কে বড়সড় ফাটল দেখা দিয়েছে, তার সংলাপের আহ্বানকে আওয়ামী লীগ প্রত্যাখ্যান করেছে। আগামী নির্বাচনকে যারা বাধাগ্রস্ত করবে তাদের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে বলে ২০২৩ সালের মে মাসে ঘোষণা দিয়েছিল, সম্প্রতি তারা বিষয়টি আবার সবাইকে মনে করিয়ে দিয়েছে। এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা একমাত্র পদক্ষেপ হবে বলে মনে হয় না। সম্ভবত আরো কিছু নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
প্রকাশ্যে না বললেও মার্কিন সরকার নিশ্চিত হয়েছে যে ২০১৮ সালে বাংলাদেশের সংসদীয় নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার ব্যালট-কারচুপির আশ্রয় নিয়ে পুরো নির্বাচন ব্যবস্থাকে লাইনচ্যুত করে ফেলেছিল। গত ১৫ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণার পর এই সন্দেহ জোরদার হচ্ছে যে আওয়ামী লীগ আবারো একতরফা নির্বাচনের দিকেই যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের পশ্চিমা মিত্ররা ২০২৪ সালে আবারো একটি একতরফা বা কারচুপিপূর্ণ নির্বাচন মেনে নেবে বলে মনে হয় না। এর জন্য আশঙ্কা হচ্ছে দেশ একটা বিপদে পড়তে যাচ্ছে। বর্তমান সরকারের নানা আচরণে অনেক দিন থেকেই যুক্তরাষ্ট্র বিরক্ত।
প্রবীণ ও দেশখ্যাত এই অর্থনীতিবিদের অভিমত, সরাসরি বলছি- লাইনচ্যুত ভোটের রাজনীতি মেরামত করে ২০২৪ সালের নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করতে যদি আওয়ামী লীগ যত্নবান না হয়, তাহলে জাতি বিপদে পড়তে পারে। যদি বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলো ঐক্যবদ্ধ কোনো পদক্ষেপ নেয়। এমনকি এই ইস্যুতে জাতিসংঘও কোনো ধরনের উদ্যোগ নিতে পারে। তখন শুধু যুক্তরাষ্ট্রকে দোষারোপ করে পার পাওয়া যাবে না।
বিচারবর্হিভূত হত্যাকাণ্ড ও গুমের মতো মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং ব্যালট জবরদখলের মাধ্যমে কারচুপিপূর্ণ নির্বাচনের ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ফেডারেল রিজার্ভে জমা রাখা বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ জব্দ করার মতো কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে কিংবা যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে তৈরিপোশাক রফতানির ওপর অবরোধ আরোপ করে, তাহলে আমাদের বিপদের সীমা থাকবে না। এমনিতেই ডলার সঙ্কট, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে গেড়ে বসা হুন্ডি ব্যবসার মাধ্যমে পুঁজিপাচার এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের দ্রুত পতন অর্থনীতিতে টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি করেছে।
আওয়ামী লীগকে বর্তমান পর্যায়ে অতি-আত্মবিশ্বাসী মনে হচ্ছে। বিরোধী দলগুলো নির্বাচনের আগে-পরে আন্দোলন-সংগ্রাম জোরদার করতে পারবে না মনে করলে বড় ভুল হবে। আওয়ামী লীগ যদি মনে করে থাকে অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পর্কে তারা যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জাতিসংঘের ঐক্যবদ্ধ অবস্থানকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েও আগামী নির্বাচন একতরফাভাবে করে পার পেয়ে যাবে, তাহলে বড় ভুল হবে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
নেত্রকোণায় আ.লীগ নেতা লক্ষীগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান তুহিন গ্রেফতার
শামীম ওসমান ও নানক পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদপুর ডাকাতিয়া নদী থেকে বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
বাংলাদেশ কারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব ১৮ ই জানুয়ারি শুরু
ভূয়া আসামি দাঁড় করিয়ে জামিনের ঘটনায় ৪ জনের নামে মামলার নির্দেশ
শরীয়তপুরে ওরশ পালনকে কেন্দ্র করে জেলা হেফাজতে ইসলাম ও আয়োজক - ভক্তবৃন্দের মধ্যে উত্তেজনা
কুমিল্লায় ভিন্ন ধর্মের দুই প্রতিষ্ঠানের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ৩৯ বছর
সিএনজি চালিত অটো রিক্সাভর্তী ভারতীয় মদসহ গ্রেপ্তার ৪
বিএমআই নয়, স্থূলতার জন্য চাই নতুন মানদণ্ড ,প্রস্তাব বিশেষজ্ঞদের
শিল্পকলার জমজমাট আয়োজনে অনুষ্ঠিত হল 'সাধুমেলা'
মোবারকগঞ্জ সুগার মিলের কাজে যোগ দিতে না দেওয়া ১২০ শ্রমিকদের চাকরী বহাল
হুথি লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন হামলার ফুটেজ প্রকাশ
লস অ্যাঞ্জেলেসে চলমান দাবানলে ৬০ লাখের বেশি মানুষ মারাত্মক ঝুঁকিতে
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে মৌখিক হস্তান্তর,দুটি হল পরিদর্শন রবিবার
কোটচাঁদপুরে পুলিশের সোর্স হত্যা মামলার আসামি কটাকে কুপিয়ে পিটিয়ে হত্যা
শুল্ক বৃদ্ধি প্রমাণ করে সরকার সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে উদাসীন : বাংলাদেশ ন্যাপ
কিশোরগঞ্জে ভুল চিকিৎসায় দুই রোগীর মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
কালীগঞ্জের পল্লীতে টমেটো, বেগুন ও সবজিসহ বিভিন্ন গাছ নিধন করেছে দুর্বৃত্তরা
অধিক গাড়িতে সারচার্জ খড়গ
সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ