ঢাকা   রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭ আশ্বিন ১৪৩১
রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভরা মৌসুমেই পর্যটনে ধস-২ বান্দরবানের মেঘলা, নীলাচল, নীলগিরিসহ দর্শনীয় সব স্পট পর্যটক শূন্য বিশ্বের একমাত্র ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রে নেই ভ্রমণপিপাসুদের পদচারণা

দৈনিক ক্ষতি শত কোটি টাকা

Daily Inqilab মো: সাদাত উল্লাহ/মো: জাকির হোসেন/আসাফুর রহমান কাজল

০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৬ এএম

পর্যটনের এখন ভরা মৌসুম চলছে। অথচ টানা অবরোধ-হরতাল ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো একেবারে পর্যটন শূন্য। এতে চরম ধস নেমেছে পর্যটন ব্যবসায়। পর্যটনখাতে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে। মারাত্মক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন পর্যটন ব্যবসায়ীসহ এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কয়েক লাখ মানুষ। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, পটুয়াখালী, সিলেট, মৌলভীবাজারসহ বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় পর্যটক নেই বললেই চলে। হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট প্রায় ফাঁকা। ৬০ থেকে ৭০ শতাংশের বাম্পার ছাড়েও সাড়া নেই পর্যটকদের। প্রতিদিনই বুকিং বাতিল। বিদেশি পর্যটক প্রায় শূন্য, মিলছে না সিকিউরিটি ছাড়। তাদের রয়েছে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ১ হাজার ৪০০ পর্যটন স্থান রয়েছে। এর মধ্যে ২৮১টি স্থানে পর্যটকরা নিয়মিত যাতায়াত করে থাকেন। প্রতিবছর এসব পর্যটন কেন্দ্রে প্রায় দুই কোটি দেশি পর্যটক ভ্রমণ করেন। কিন্তু চলতি এই মৌসুমে এর অর্ধেকের চেয়েও কম পর্যটক উপস্থিতি আশঙ্কা করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে পর্যটন ব্যবসায় চরম মন্দা চলছে। বেকার হয়ে পড়ে হাজারো কর্মী। দৈনিক ক্ষতি হচ্ছে শত শত কোটি টাকা। রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে সারাদেশের পর্যটন শিল্পের এই নাজুক অবস্থা কয়েকটি পর্বে তুলে ধরা হচ্ছে। আজ দ্বিতীয় পর্বে বান্দরবান, পটুয়াখালী এবং খুলনা এলাকার অবস্থা তুলে ধরা হলো।

বিএনপিসহ সরকারবিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ডাকা হরতাল-অবরোধের প্রভাব পড়েছে পাহাড় ঘেরা সৌন্দর্যের অপরূপ লিলাভূমি বাংলার দার্জিলিং খ্যাত মেঘের রাজ্য বান্দরবানের পর্যটনখাতে। পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে নেই পর্যটক। প্রতিদিন পর্যটনখাতে ক্ষতির পরিমাণ ৫০ লাখ টাকা।
সরেজমিনে দেখা যায়, বছর জুড়ে বান্দরবানের উঁচু-নিচু পাহাড়, সর্পিল সড়ক ও সবুজের সমারোহে পর্যটকরা মুখরিত হলেও এখন ফাঁকা। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণেই বান্দরবান পর্যটক শূন্য। অথচ প্রতিবছর শীত মৌসুমের শুরুতে জমজমাট থাকে এই পার্বত্য জেলার মেঘলা, নীলাচল, নীলগিরিসহ জেলার দর্শনীয় সব স্পট। এবার এখানকার কর্মীদের অলস সময় কাটছে।

বান্দরবানে হরতাল ও অবরোধে চলছে সুনসান নিরবতা। পর্যটন ঘিরে এখানে গড়ে ওঠা প্রায় ৩০০ হোটেল-মোটেল, রিসোর্টে অগ্রিম বুকিং নেই। তেমনি পর্যটক বহনকারী শতাধিক গাড়ির চাকাও প্রায় অচল। ফলে এসবের সঙ্গে জড়িত পাঁচ সহস্রাধিক শ্রমিক, দোকান কর্মচারীর অলস সময় পার করলেও মালিক পক্ষ তাঁদের বেতন, ভাতা গুনতে গিয়ে পুঁজিতে পড়ছে টান। এক কথায় পর্যটন খ্যাত বান্দরবান এখন সুনসান নিরবতা ও স্থবিরতা। গড়ে পর্যটক কমেছে ৮০ শতাংশ। বান্দরবানে নিয়মিত পর্যটক পরিবহণকারী জীপ চালক মোহাম্মদ আলী জানান, ধাপে ধাপে অবরোধের কারণে বান্দরবানে পর্যটক আসা বন্ধ হয়ে গেছে। এখন পর্যটকের ভাড়া বাদ দিয়ে লাকড়ির ভাড়া মারছি।

নীলাচল পর্যটন কেন্দ্রের দায়িত্বতে থাকা মংসিং, ভরা মৌসুমে বিপুলসংখ্যক পর্যটকের সমাগম হয়। কিন্তু এবার অবরোধ-হরতালের কারণে পর্যটক নেই বললেই চলে। এভাবে পর্যটক না আসলে আমরা আর্থিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হবো। এখানে বর্তমানে স্থানীয় মানুষ ছাড়া কেউ আসে না। অথচ আমাদের নিয়মিত ব্যয় হচ্ছে। ভরা মৌসুমেও পর্যটক না থাকায় হতাশ ব্যবসায়ীরা। রাজনৈতিক অস্থিরতা দীর্ঘ হলে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা তাদের।

বান্দরবান আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, এমন রাজনৈকিত অস্থিরতায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি আমরা। প্রতিদিন বান্দরবানে পর্যটন খাতে ক্ষতির পরিমাণ ৫০ লাখ টাকা। এভাবে চলতে থাকলে অনেকেরেই দেউলিয়া হতে হবে, পর্যটনখাত পড়বে বিপর্যয়ে।

কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায়ে চলছে মহামন্দা। শুধু শুক্রবার কিছু পর্যটক থাকলেও অন্যদিন থাকে পর্যটক শূন্য। বলা যায়, এখন শুধু কুয়াকাটায় শুক্রবার কিছু পর্যটক আসছেন যার পরিমাণ পূর্বের তুলনায় শতকরা ১০ ভাগ। কথাগুলো বলছিলেন পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটার অন্যতম প্রথম শ্রেণির হোটেল-মোটেল সিকদার রিসোর্ট ও ওশান ভিউর ব্যবস্থাপক মো: আল আমীন। তিনি জানান, তাদের দুটি প্রতিষ্ঠানে প্রায় পৌনে তিনশো রুম রয়েছে। নভেম্বর মাসে শুধুমাত্র পায়রা বন্দরে কর্মরত বেলজিয়ামের কিছু গেস্ট তাদের হোটেলে ছিলো, এছাড়া পর্যটকদের দ্বারা তাদের ১০ ভাগ রুমও বুক হয়নি। এখন শুধুমাত্র শুক্রবার কিছু পর্যটক আসছেন যার পরিমাণ খুবই কম। ডিসেম্বরে শুধুমাত্র শুক্রবার দিনগুলোর জন্য কিছু পর্যটকরা বুকিং দিয়েছেন।

একই অবস্থা পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটার অধিকাংশ হোটেল মোটেলের বলছিলেন কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স এসোসিয়েশেনের সাধারণ সম্পাদক মো: মোতালেবের। তিনি জানান, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরে প্রতিদিন বিভিন্ন পরিবহণ কোম্পানির শতাধিক গাড়ি রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশ থেকে পর্যটকদের নিয়ে কুয়াকাটা আসতেন। মহামারী করোনা প্রভাব কাটিয়ে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের পরে হোটেল-মোটেলসহ পর্যটন নির্ভর সকলের মধ্যে যে ব্যবসায়িক প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছিল গত নভেম্বর মাসে অব্যাহত অবরোধ-হরতালের কারণে আবার সেই ব্যবসায়িক স্থবির অবস্থা বিরাজ করছে। বর্তমানে কুয়াকাটায় ৩ শতাধিক হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউজ রয়েছে, এর মধ্যে প্রথম সারির ২৫টি। এসব হোটেল-মোটেলের রুমের ১০ ভাগ বুক হয়নি নভেম্বর মাসে। তিনি জানান, শুক্রবার কিছু পর্যটক আসছে, নভেম্বর মাসের প্রথম দিক থেকে শেষ সপ্তাহের আগ পর্যন্ত দূরপাল্লার পরিবহণ খুবই কম কুয়াকাটায় আসায় পর্যটকদের সংখ্যা ছিল খুবই কম।

খুলনায় বিশ্বের একমাত্র ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন কেন্দ্রিক পর্যটন ব্যবসায় ধস নেমেছে। একের পর এক বাতিল হচ্ছে পর্যটকদের ভ্রমণ বুকিং। ফলে পর্যটন ব্যবসায়ীরা লোকসানের মুখে পড়ছেন আর অলস সময় পার করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্ট শ্রমিকেরা। পর্যটন মৌসুমে এমন পরিস্থিতিতে চরম হতাশায় ব্যবসায়ীরা।

পর্যটন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতিবছর অক্টোবরের শেষ থেকে মার্চ পর্যন্ত সুন্দরবন কেন্দ্রিক ভরা মৌসুম থাকে পর্যটন ব্যবসায়ীদের। বছরের এই ৬ মাস লঞ্চঘাটগুলোতে দিন-রাত মানুষের হাক-ডাকে মুখরিত থাকে। কিন্তু এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অক্টোবর থেকে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বিএনপিসহ অন্যান্য দলের ডাকা টানা অবরোধে পর্যটন মৌসুমের শুরুতে তারা ধাক্কা খাচ্ছেন। অন্যদিকে নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে ঘূর্ণিঝড় মিধিলি এবং ডিসেম্বর মাসের শুরুতে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমেরও প্রভাব পড়েছে ভ্রমণপিয়াসুদের মধ্যে।

খুলনা বন বিভাগ বলছে, ২০২০-২০২১ অর্থবছরে সুন্দরবনে পর্যটক ছিলো ১ লাখ ৪৬ হাজার ১৯০ জন আর বিদেশি পর্যটক ছিলো ৩৯০ জন। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে সুন্দরবনে পর্যটক ছিলো ১ লাখ ৪৯ হাজার ৪১৫ জন আর বিদেশি পর্যটক ছিলো ১ হাজার ১০৩ জন এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে সুন্দরবনে পর্যটক ছিলো ২ লাখ ১৭ হাজার ১৬৯ জন আর বিদেশি পর্যটক ছিলো ২ হাজার ২৭৪ জন। পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছে, ২০২২ সালের জুন মাসে পদ্মা সেতু যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয়। এর ফলে সুন্দরবন ভ্রমণে দেশি পর্যটক বেড়ে যায় প্রায় ৫০ শতাংশ এবং বিদেশি পর্যটক বেড়ে যায় দ্বিগুণেরও বেশি। দেশি-বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা পর্যটকবাহী বিলাসবহুল জাহাজের সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবার। কিন্তু বিধিবাম! বিএনপিসহ কয়েকটি দলের ডাকা হরতাল-অবরোধ কর্মসূচির কারণে পর্যটন ব্যবসায় ধস নামে এবার। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসার পথে গণপরিবহণ না পাওয়া ও রাস্তাঘাটে সংঘাত, সংঘর্ষের কথা চিন্তা করে ভ্রমণপিপাসুরা বের হচ্ছেন না। একের পর এক বাতিল হচ্ছে পর্যটকদের ভ্রমণ বুকিং। ফলে মৌসুমের শুরুতে পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে বিশ্বের একমাত্র ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন।

বাংলাদেশ লঞ্চ লেবার অ্যাসোসিয়েশনের খুলনার সাংগঠনিক সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন জানান, খুলনা, নওয়াপাড়া এবং মোংলায় লঞ্চ শ্রমিক রয়েছে প্রায় ২৫ হাজার। এর মধ্যে ট্যুর অপারেটর বা পর্যটন ব্যবসায়ীদের লঞ্চ বা জাহাজের শ্রমিক রয়েছে ৩ হাজারেরও বেশি। ট্রিপ না থাকায় ভরা মৌসুমেই অনেকটা অলস সময় কাটাচ্ছেন ট্যুর অপারেটর বা পর্যটন ব্যবসায়ের সাথে যুক্ত শ্রমিকেরা। এছাড়া লঞ্চ, জাহাজ না চললে শ্রমিকেরা খোরাকি পায় না এবং টিপস পায় না। শুধু কোন রকমে বেতন নিয়ে চলতে হচ্ছে।

খুলনা থেকে সকালে বেরিয়ে সন্ধ্যের মধ্যে সুন্দরবন ঘুরে আসার জনপ্রিয় স্থান সুন্দরবনের করমজল বন্য প্রাণী প্রজনন কেন্দ্র। এই কেন্দ্রে প্রতিবছর লাখেরও বেশি পর্যটক ভ্রমণ করে। এখন সেখানে পর্যটক শূন্য। এই কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবির জানান, গত বছরের এই সময়ে ছুটির দিনে প্রতিদিন ১ থেকে দেড় হাজার পর্যটক এসেছে এবং ছুটি ছাড়া অন্যদিনে পর্যটক আসতো দুই-তিনশ। এখন সেখানে ছুটির দিনে পর্যটক আসছে ৩ থেকে ৫শ’ জন। আর অন্য দিনে আসছে এখন ৫০ জনেরও কম।

ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব সুন্দরবনের (টোয়াস) সাধারণ সম্পাদক এম নাজমুল আজম ডেভিড জানান, আমাদের আসলে ভঙ্গুর অবস্থা। সুন্দরবনে মানুষ আসে পরিবার পরিজন নিয়ে একটু আনন্দ উপভোগ করতে। কিন্তু এখন রাজনৈতিক অস্থিরতায় মানুষ অনিশ্চয়তায় রয়েছে। আমাদের ৫৫টি লিস্টেড লঞ্চ রয়েছে। এছাড়া ডিসেম্বরে সেই লঞ্চের পরিমাণ আরো বাড়ে। কিন্তু এ বছর ট্যুর বুকিং বার বার বাতিল হচ্ছে। অনেক মানুষ অগ্রিম টাকা দিয়ে বুকিং দিয়ে সেই টাকা ফেরত নিচ্ছে। ফলে আমরাও অনিশ্চয়তায় রয়েছি। খুলনায় ট্যুরের সাথে ৩ হাজারের বেশি মানুষ সরাসরি জড়িত রয়েছে। এছাড়া পরোক্ষভাবেও যুক্ত রয়েছে আরো কয়েক হাজার মানুষ। এর মধ্যে কাঁচা বাজার, মুদি দোকান, মাংস ব্যবসায়ী, মৎস্য ব্যবসায়ী, ডেকোরেটর, ট্যুর গাইডরাও রয়েছে। সবাই একটি বড় ক্ষতির মধ্যে রয়েছে। এ ধরনের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজ করলে চলতি মৌসুমে পর্যটনখাত বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। এরা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

তেজগাঁও থানার হত্যা মামলা ইনু-মেনন-পলক-দীপু মনি, মামুন-রুপা-শাকিল গ্রেপ্তার

তেজগাঁও থানার হত্যা মামলা ইনু-মেনন-পলক-দীপু মনি, মামুন-রুপা-শাকিল গ্রেপ্তার

নিজ বাড়িতে কোয়াড নেতাদের আমন্ত্রণ জানালেন বাইডেন

নিজ বাড়িতে কোয়াড নেতাদের আমন্ত্রণ জানালেন বাইডেন

ফিরলেন লিটনও, সঙ্গী পাচ্ছেন না শান্ত

ফিরলেন লিটনও, সঙ্গী পাচ্ছেন না শান্ত

থিতু হয়ে ফিরলেন সাকিব

থিতু হয়ে ফিরলেন সাকিব

হঠাৎ কেন ভারত সফরে যাচ্ছেন চীন ঘনিষ্ঠ মুইজ্জু

হঠাৎ কেন ভারত সফরে যাচ্ছেন চীন ঘনিষ্ঠ মুইজ্জু

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন ফের ৫ দিনের রিমান্ডে

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন ফের ৫ দিনের রিমান্ডে

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতি অধীর চৌধুরীর পদত্যাগ

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতি অধীর চৌধুরীর পদত্যাগ

হেলিকপ্টারের তেল শেষ! ভোটপ্রচারে যেয়ে বিপাকে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

হেলিকপ্টারের তেল শেষ! ভোটপ্রচারে যেয়ে বিপাকে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

নির্বাচনের পর শ্রীলঙ্কায় কারফিউ জারি

নির্বাচনের পর শ্রীলঙ্কায় কারফিউ জারি

রামাল্লায় ভারী অস্ত্র নিয়ে আল জাজিরা অফিসে ইসরাইলি সেনাদের হানা

রামাল্লায় ভারী অস্ত্র নিয়ে আল জাজিরা অফিসে ইসরাইলি সেনাদের হানা

শান্ত-সাকিবের সাবধানী শুরু

শান্ত-সাকিবের সাবধানী শুরু

ট্রাম্পের সঙ্গে আবারো মুখোমুখি হতে চ্যালেঞ্জ কমলার

ট্রাম্পের সঙ্গে আবারো মুখোমুখি হতে চ্যালেঞ্জ কমলার

পরিচারককে অপমান! মেয়েকে ‘শিক্ষা’ দিতে গিয়ে বিপাকে রণবীরের বোন

পরিচারককে অপমান! মেয়েকে ‘শিক্ষা’ দিতে গিয়ে বিপাকে রণবীরের বোন

হার্ট অ্যাটাক করেছেন মাহমুদুর রহমান মান্না, হাসপাতালে ভর্তি

হার্ট অ্যাটাক করেছেন মাহমুদুর রহমান মান্না, হাসপাতালে ভর্তি

দ্বিতীয় দিনের মতো সড়ক অবরোধে অচল তিন পার্বত্য জেলা

দ্বিতীয় দিনের মতো সড়ক অবরোধে অচল তিন পার্বত্য জেলা

যুক্তরাষ্ট্র পৌঁছে প্রথম দিনেই বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে যে আলোচনা হলো মোদির

যুক্তরাষ্ট্র পৌঁছে প্রথম দিনেই বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে যে আলোচনা হলো মোদির

পাগড়ি বিতর্কে সাফাই দিয়ে বিজেপিকে তোপ রাহুলের

পাগড়ি বিতর্কে সাফাই দিয়ে বিজেপিকে তোপ রাহুলের

বিপুল সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাবে বাংলাদেশ : আশা ৪ মার্কিন সিনেটের

বিপুল সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাবে বাংলাদেশ : আশা ৪ মার্কিন সিনেটের

পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ড. জাকির নায়েক

পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ড. জাকির নায়েক

খালেদা জিয়া মানসিকভাবে অনেক শক্ত : মুশফিকুল আনসারী

খালেদা জিয়া মানসিকভাবে অনেক শক্ত : মুশফিকুল আনসারী