ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ২ মাঘ ১৪৩১

মার্চে দেশে দুর্ভিক্ষ ঘটানোর দেশি-বিদেশি পরিকল্পনা রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সামনে নির্বাচন। বিএনপি চিন্তা করেছিল নির্বাচন হবে না। এখন নির্বাচন হয়ে যাচ্ছে। একসময় বলেছিল নির্বাচন হতে দেবে না। উসকানি আছে নির্বাচন ঠেকাও। নির্বাচনের শিডিউল হয়ে গেছে। এখন তারা মনে করছে নির্বাচন হয়েই যাবে। তাই তারা মার্চের দিকে দেশে দুর্ভিক্ষ ঘটাবে। এটা হচ্ছে তাদের পরবর্তী পরিকল্পনা। এটা শুধু দেশের নয়, বাইরের দেশেরও পরিকল্পনা। যেভাবেই হোক দুর্ভিক্ষ ঘটাতে হবে। গতকাল শুক্রবার দুই দিনের গোপালগঞ্জ সফরের দ্বিতীয় দিনে নিজ নির্বাচনি এলাকা কোটালীপাড়ায় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা কে যে ভোটারদের অধিকার কাড়বে। ভোটারদের অধিকার কাড়ার ক্ষমতা তাদের নেই। নির্বাচনে যাতে কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। যারা আগুন দিতে যাবে, তাদের ধরে পুলিশে সোপর্দ করতে হবে। প্রত্যন্ত এলাকায় সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। যদি আগুনসন্ত্রাসী বেশি হয়, তাহলে তাদের আগুনেই ফেলে দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনা হয়েছে। আইন পাস করে এবারই প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আপনারা আমাকে প্রার্থী করেছেন। আগামী ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ হবে। এর আগে ভোট চাওয়া যায় না। নির্বাচনী একটি শৃঙ্খলা আছে। আমাদের সেই শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে। আমরা নির্বাচনকে একটি শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে এসেছি। আমরা আইন পাস করে এবারই প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠন করেছি। এটাকে স্থায়ীভাবে রূপ দেওয়াটাই আমাদের উদ্দেশ্য।

বিএনপি-জামায়াতের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, পুলিশকে যেভাবে মাটিতে ফেলে পিটিয়ে মারল। মারতে মারতে যখন বেহুঁশ হয়ে গেছে তখন তার মাথা থেকে হেলমেট ফেলে দিয়ে কোপালো। পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে অ্যাম্বুলেন্স পোড়ানো হলো। সেখানে পুলিশদেরও আহত করা হলো। এমনকি সাধারণ রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সের ওপর হামলা করা হলো। এই হচ্ছে বিএনপি-জামায়াতের চরিত্র। তাদের ওপর জনগণের আস্থা বিশ্বাস থাকবে কীভাবে? এদের আন্দোলন মানেই জ্বালাও-পোড়াও। এদের শিক্ষাটা বোধহয় ইসরায়েলের কাছ থেকে নেওয়া। ইসরায়েলেরা হাসপাতালে বোম্বিং করে নারী শিশু রোগীদের আহত করেছে। সেখানেও কিন্তু অ্যাম্বুলেন্সের ওপর আক্রমণ হয়েছে। ছোট ছোট শিশুসহ যেভাবে মানুষ হত্যা করছে। বিএনপি-জামায়াত বোধয় ইসরায়েলের কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে আন্দোলনের নামে মানুষ হত্যা করছে।

২০০৭ সালে খালেদা জিয়ার ছেলে মুচলেকা দিয়ে চলে গেল লন্ডন। তখন বলল, আর জীবনে রাজনীতি করব না। এখন ওখানে বসে হুকুম দিয়ে দিয়ে মানুষ হত্যা করাচ্ছে। জিয়াউর রহমান যেমন অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে সেনা বাহিনীর অফিসার, সৈনিক, মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছে, ঠিক একইভাবে জিয়ার বউ ক্ষমতায় এসে আমাদের আন্দোলনরত নেতা-কর্মীদের হত্যা করে। আর তার ছেলেও এখন একই কাজ করছে। জিয়া পরিবার পুরোটাই একটি খুনি পরিবার। তারা মানুষ খুন আর দুর্ভোগ ছাড়া আর কিছুই চায় না। নিজেরা ক্ষমতায় থেকে সমানে অর্থ বানিয়েছে, সম্পদের পাহাড় গড়েছে। এরা মানুষকে শান্তিতে থাকতে দেবে না। এটাই তাদের চরিত্র, যোগ করেন তিনি।

নিজের শাসনামলের উন্নয়নের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে আমরা দেশের অনেক উন্নয়ন করেছিলাম। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর আমরা দেশটি যেখানে রেখে গিয়েছিলাম সেখান থেকে আবার পিছিয়ে পড়েছিল। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা কমে গিয়েছিল, বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে গিয়েছিল। একে একে সবকিছু আবার পেছন দিকে চলে গিয়েছিল। আমাদের ছিল ভাতের অধিকার আদায়ের আন্দোলন। আর সে আন্দোলনে আমরা সফল হয়েছি। আজ বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। বাংলাদেশকে নিয়ে জাতির পিতা শূন্য হাতে যাত্রা শুরু করেছিলেন। তখন একটি টাকাও রিজার্ভ মানি ছিল না। কোনো খাবার ছিল না। তখন কোনো ফসল হয়নি। রাস্তা ঘাট কিছুই ছিল না। যা ছিল তাও ধ্বংসস্তূপ। ওই অবস্থায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব যখন দেশে ফিরে আসলেন তখন তিনি এই ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে দায়িত্বভার নিয়েছিলেন। ওই সময় একজন বিদেশি সাংবাদিক জিজ্ঞাসা করেছিলেন, দেশেতো কিছুই নাই, কোনো রিসোর্স নেই, আপনি কীভাবে এ দেশ গড়ে তুলবেন? তখন জাতির পিতা বলেছিলেন, আমার মাটি আছে, দেশের মানুষ আছে। আমি মাটি ও মানুষ দিয়ে এ দেশ গড়ে তুলব।

দেশে ফিরে আসার কথা বলতে গিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ৮১ সালে আমি যেদিন বাংলাদেশে ফিরে আসি সেই দিন ঘোষণা দিয়েছিলাম বাংলাদেশের মানুষ আমার আপনজন, তারাই আমার আত্মীয়। আমি সেই দিন বাংলাদেশের সকল মানুষ ও মুজিব আদর্শের সৈনিকদের ভালোবাসার ছোঁয়া পেয়েছিলাম। এরাই আমার সবচেয়ে বড় শক্তি। বাংলাদেশে আসার পর আমার চলার পথ মসৃণ ছিল না। যে ঘাতকেরা আমার বাবা-মা’কে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল তাদের বিচার হবে না। ইনডিমিনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে, বিচার হতে রেহাই দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করা হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭১ সালে যারা গণহত্যা ও অগ্নিসংযোগ করে বাংলাদেশের সম্পদ পুড়িয়েছে, লুটপাট করেছে, নারীদের ওপর পাশবিক অত্যাচার চালিয়েছে। সেই সব যুদ্ধাপরাধীদের বিচার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুরু করেছিলেন। সেই বিচার পরবর্তীতে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ওই সময় যারা জেলখানায় ছিল তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তারাই তখন কেউ প্রধানমন্ত্রী, কেউ মন্ত্রী, কেউ উপদেষ্টা আবার কেউ সরকারের উচ্চ পর্যায়ে বসা ছিল। সেই অবস্থায় আমি বাংলাদেশে ফিরে আসলাম। তখন আমাকে অনেকেই দেশে ফিরতে নিষেধ করেছিলেন। অনেকেই বলেছিল, আপনি যাচ্ছেন আপনার কি হবে! তখন আমি আমার মনের তাগিদে দেশে ফিরে এসেছিলাম। আর সেই দিন আমার ছোট বোন রেহানা বলেছিল আমি বাচ্চাদের দেখব। তুমি দেশে ফিরে যাও।

নিজের জীবনের ওপর হামলার কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বারবার আমি মৃত্যুকে সামনে দেখেছি। এই কোটালীপাড়াই বিশাল বিশাল বোম মাটির নিচে পুঁতে রাখা হয়েছিল। একজন সামন্য চায়ের দোকানদার খুঁজে বের করল সেই বোমা। একটি ছিল ৭৬ কেজি আরেকটি ছিল ৮৬ কেজি। এই দুটি বোমা মাটির নিচে পোঁতা ছিল। সেখান থেকে আমি উদ্ধার পেলাম। আর তাছাড়া যেদিন থেকে এই বাংলাদেশে এসেছি সেদিন থেকেই সভা, সমাবেশে আক্রমণ, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা, সরাসরি গুলি প্রতিনিয়ত হচ্ছে। এই অবস্থায় আল্লাহ আমাকে বারবার বাঁচিয়ে এনেছে। এর মধ্য দিয়ে ৯৬ সালে সরকার গঠন করি। ২০০৯ সাল থেকে একটানা ক্ষমতায় আছি। অন্তত এটুকু বলতে পারি বাংলাদেশটাতো বদলে গেছে। বাংলাদেশের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি হয়েছে। এখন আর দেশের মানুষের খাদ্যের হাহাকার নেই। খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পেরেছি। চিকিৎসা সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে পেরেছি। শিক্ষার সুযোগ করে দিচ্ছি। ঠিক যেমনটি জাতির পিতা চেয়েছিলেন। একটানা ক্ষমতায় থাকার ফলে আমরা এমনটা পেরেছি। আমরা একটানা ক্ষমতায় না থাকলে দেশের উন্নয়ন দৃশ্যমান হতো না।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, এখন তারা নির্বাচন করবে না। ২০১৪ সালে একই কথা বলেছিল। আসলে তারা নির্বাচন করবে কীভাবে। বাস্তব কথাটা কী? বাস্তব হলো ২০০৮ সালের নির্বাচন। এ নির্বাচন নিয়ে তো কেউ কোনও প্রশ্ন তোলে না। কারণ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়েছিল।
শুক্রবার সকাল পৌনে ১০টার দিকে কোটালীপাড়া পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পরে সেখানে থেকে ফিরে যান টুঙ্গিপাড়ায়।

এ সভায় আগামী নির্বাচন নিয়ে নানা ধরনের দিকনির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনি এলাকার উন্নয়ন প্রতিনিধি শহীদ উল্লা খোন্দকার, শেখ হেলাল উদ্দিন এমপি, শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল এমপি, শেখ সারহান নাসেন তন্ময় এমপিসহ কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

এর আগে, বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টায় সড়কপথে টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে দোয়া ও মোনাজাত করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে তিনি নিজ বাসভবনে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পরে সেখানে তিনি রাতযাপন করেন।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

শুধু এইচএমপিভি নয়, সানজিদার মাল্টিঅর্গান ফেইল করেছিল
শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
নারী পুলিশ-আওয়ামী লীগ ডান্স পার্টি, ভাইরাল ভিডিওতে কি আছে?
১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর
ভারতের বক্তব্যে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর তীব্র প্রতিক্রিয়া
আরও

আরও পড়ুন

হিরণ ও তার ড্রাইভারের লাশ ৫ মাস পর উত্তোলন

হিরণ ও তার ড্রাইভারের লাশ ৫ মাস পর উত্তোলন

সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিয়েছে বিএনপি-জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা

সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিয়েছে বিএনপি-জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা

শুধু এইচএমপিভি নয়, সানজিদার মাল্টিঅর্গান ফেইল করেছিল

শুধু এইচএমপিভি নয়, সানজিদার মাল্টিঅর্গান ফেইল করেছিল

ফরিদপুরের আলোচিত ওবায়দুর হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

ফরিদপুরের আলোচিত ওবায়দুর হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে স্থায়ী শান্তির আশা তুরস্কের: এরদোগান

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে স্থায়ী শান্তির আশা তুরস্কের: এরদোগান

আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতা হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার

আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতা হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার

সকলে মিলেমিশে স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই:  ডা. শফিকুর রহমান

সকলে মিলেমিশে স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই: ডা. শফিকুর রহমান

মুগ্ধ হত্যা: ট্রাইব্যুনালে স্নিগ্ধের অভিযোগ

মুগ্ধ হত্যা: ট্রাইব্যুনালে স্নিগ্ধের অভিযোগ

জাবেদ পাটোয়ারী ও বনজ কুমারের পাসপোর্ট বাতিল

জাবেদ পাটোয়ারী ও বনজ কুমারের পাসপোর্ট বাতিল

কেন এসেছেন, কি করার আছে আপনাদের

কেন এসেছেন, কি করার আছে আপনাদের

ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে ভারত কোনোভাবেই স্থির হতে পারছে না: রিজভী

ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে ভারত কোনোভাবেই স্থির হতে পারছে না: রিজভী

লক্ষ্মীপুরে ট্রাফিক পুলিশের উপর হামলায় ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা, গ্রেপ্তার ১১

লক্ষ্মীপুরে ট্রাফিক পুলিশের উপর হামলায় ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা, গ্রেপ্তার ১১

‘আল্লাহ সম্পদ দিয়েছে মানুষের মাঝে বন্টনের জন্য, লুটপাটের জন্য নয়’

‘আল্লাহ সম্পদ দিয়েছে মানুষের মাঝে বন্টনের জন্য, লুটপাটের জন্য নয়’

আমার মতো চুটিয়ে প্রেম বোধহয় কেউ করেনি—পরীমণি

আমার মতো চুটিয়ে প্রেম বোধহয় কেউ করেনি—পরীমণি

কলাপাড়ায় ছয় ব্যবসায়ীর জরিমানা

কলাপাড়ায় ছয় ব্যবসায়ীর জরিমানা

বাগমারায় প্রাথমিকের অবসরপ্রাপ্ত ২৬ প্রধান শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা

বাগমারায় প্রাথমিকের অবসরপ্রাপ্ত ২৬ প্রধান শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা

দেশের শান্তি প্রতিষ্ঠায় জামায়াতে ইসলামীর কোনো বিকল্প নেই : জামায়াত আমির

দেশের শান্তি প্রতিষ্ঠায় জামায়াতে ইসলামীর কোনো বিকল্প নেই : জামায়াত আমির

৩০ যুদ্ধবন্দির বিনিময়ে ২৪৬৬ সেনা ফেরত পেল রাশিয়া

৩০ যুদ্ধবন্দির বিনিময়ে ২৪৬৬ সেনা ফেরত পেল রাশিয়া

'নেইমারকে ছাড়া বিশ্বকাপ জিততে পারবে না ব্রাজিল'

'নেইমারকে ছাড়া বিশ্বকাপ জিততে পারবে না ব্রাজিল'

শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন