বেসরকারি কোম্পানিগুলোর বকেয়া পাওনা প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা সঞ্চয় ভেঙে ঋণ পরিশোধ করছে সরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো

অস্থিরতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন খাত

Daily Inqilab পঞ্চায়েত হাবিব

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম | আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম

অস্থিরতা দেখা দিয়েছে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে। ডলার সঙ্কটের কারণে বেসরকারি উৎপাদনকারীর বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে অর্থ সঙ্কটে পড়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। তেলভিত্তিক বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে বিদ্যুৎ কেনার খরচ বাড়ার পর কয়েক মাসের বিল বকেয়া পড়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র বিদ্যুৎ ক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানটির। বেসরকারি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ বিল জমা দেয়ার ৩০ দিনের মধ্যে বিল পরিশোধ করতে হয় বিপিডিকে। অথচ ৮ মাসের প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা বেসরকারি কোম্পানিগুলোর বকেয়া পাওনা রয়ে গেছে। বকেয়া বিল না পেলে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সাধারণত, দেশের মোট বিদ্যুতের ২২ দশমিক ৫২ শতাংশ ফার্নেস অয়েল ও ডিজেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে আসে। আর ৬০ শতাংশের বেশি বিদ্যুৎ আসে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে। বেসরকারি উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার জন্য প্রতি মাসে বিপিডিবির প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। অথচ বেসরকারি উৎপাদনকারীরা কয়েক মাসের বিল পায়নি।

নতুন বছরের জানুয়ারিতে শুরু হয়ে এপ্রিল পর্যন্ত থাকবে সেচ মৌসুম। গত বছরের তুলনায় এবার বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে ১ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। বাড়তি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সব ধরনের জ্বালানি মজুতের কথা বলেছে বিদ্যুৎ বিভাগ। চাহিদা অনুসারে ফার্নেস ও ডিজেল সরবরাহ করা যাবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। সেচে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে গতকাল বিদ্যুৎ ভবনে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় পর্যালোচনা সভা হয়েছে। সভায় বলা হয়, গত সেচ মৌসুমে গ্রীষ্মের বাড়তি চাহিদা মিলে এপ্রিলে সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৬ হাজার মেগাওয়াট। এবার সব মিলে এটি ১৭ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট হতে পারে। তাই গ্যাস, ফার্নেস তেল ও ডিজেলের সরবরাহ বাড়ানো প্রয়োজন হবে। দুই মাস বিদ্যুৎ উৎপাদন করার মতো জ্বালানি তেলের মজুত রাখতে হবে বিদ্যুৎকেন্দ্রে। সেচ মৌসুমে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে দিনে গ্যাসের চাহিদা ১৫৪ থেকে ১৭৬ কোটি ঘনফুট হতে পারে। বিদ্যুতকেন্দ্রে ফার্নেস তেল লাগবে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯৫০ টন, ডিজেল লাগবে ১৫ হাজার ৬০০ টন বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ।

এ প্রসঙ্গে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর এক সেমিনারে বলেন, বিদ্যুৎ খাতে বর্তমানে সরকারের বড় অংকের বিল দেনা হয়ে গেছে। বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি অনুসারে সরকার বিদ্যুৎ কিনলেও এর বিপরীতে অর্থ পরিশোধ করতে পারছে না। পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঋণ মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে সরকারকে কিছু অর্থ পরিশোধ করে ঋণ পুনঃতফসিল করতে হবে। ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে সমস্যা আছে, সরকার এটি কীভাবে সমাধান করবে সেটি এখনো বোঝা যাচ্ছে না। আমরা তো সরকারকে পরামর্শ দিচ্ছি সব ঋণদাতার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঋণ পুনর্গঠন করার জন্য। সাবেক উপদেষ্টার জ্বালানিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ম. তামিম ইনকিলাবকে বলেন, বিপিডিবির কাছে বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর বিপুল অংকের বিল বকেয়া পড়েছে। এতে অর্থসঙ্কটে পড়ে পরিচালন ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাওয়ার পাশাপাশি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করা দরকার। বিল বকেয়া রাখতে থাকলে একপর্যায়ে সরবরাহকারীরা সমস্যা তৈরি করবেই। এভাবে চলতে থাকলে একসময় কেউ কেউ হয়তো বাংলাদেশের সঙ্গে তেল সরবরাহের ব্যবসা বন্ধ করে দেবে।

বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাশাপাশি সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর অর্থও পরিশোধ করতে পারছে না বিপিডিবি। এতে করে সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোও অর্থ সঙ্কটে ভুগছে। ঋণের কিস্তি পরিশোধের জন্য তহবিলের অর্থ ও ব্যাংকে গচ্ছিত আমানতের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে এসব কোম্পানিকে। দেশের অন্যতম বৃহৎ পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ বিল বাবদ চলতি বছরের মে থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি বকেয়া জমেছে বিপিডিবির।

নাম অপ্রকাশ না করার শর্তে বিপিডিবির একজন কর্মকর্তারা জানান, বিপিডিবির কাছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর বিভিন্ন বিল বাবদ বড় অংকের অর্থ পাওনা রয়েছে। অবস্থায় সরকার তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর আর্থিক অবস্থা কেমন সেটি মূল্যায়ন করতে চায়। কোম্পানিগুলো যাতে সামনে তেল কিনতে গিয়ে অর্থ সঙ্কটে না পড়ে, সেজন্যই তাদের কাছে ঋণের তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে। এর ভিত্তিতে পরবর্তী সময়ে কোম্পানিগুলোর বকেয়া অর্থ পরিশোধের উদ্যোগ নেয়া হবে। বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন (বিআইপিপিএ) সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিদ্যুৎ ক্রয় বাবদ বিপিডিবির কাছে বেসরকারি কোম্পানিগুলোর আট মাসের বকেয়া পাওনা রয়েছে। বকেয়া এ অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। গত এপ্রিল থেকে এ বকেয়া পাওনা পরিশোধ করা হয়নি। প্রতি মাসে বিপিডিবিতে যে পরিমাণ বিল জমা পড়ছে তার ২৫-৩০ শতাংশ দেয়া হচ্ছে বলে দাবি করেছেন আইপিপি উদ্যোক্তারা। বিল না পাওয়ায় এরই মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থ সঙ্কট তীব্র হয়ে উঠেছে। শীর্ষস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোও এখন কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে। আবার বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিনিয়োগ করা ব্যাংকগুলোর ঋণের কিস্তিও মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। এতে দেশের অনেক বিদ্যুৎ কোম্পানিই খেলাপির ঝুঁকিতে রয়েছে। বিল বকেয়া থাকার কারণে তারা ব্যাংকের অর্থ পরিশোধ করতে পারছেন না। এ অবস্থায় ব্যাংকের কর্মকর্তারা কোম্পানিতে এসে টাকার জন্য তাগাদা দিচ্ছেন। অন্যদিকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি হিসেবে তেল আমদানির জন্য নতুন করে এলসি খুলতে হয়। কিন্তু ব্যাংকের আগের পাওনা পরিশোধ না করার কারণে ব্যাংকগুলো নতুন করে এলসি খুলতে অপারগতা জানাচ্ছে। এ অবস্থায় বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে দেয়া ঋণ নিয়ে ব্যাংকারদের উদ্বেগও বাড়ছে। বেসরকারি বিদ্যুৎ খাতের উদ্যোক্তা ও কনফিডেন্স গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান ইমরান করিম জানান, বিপিডিবির কাছ থেকে আমরা ঋণের তথ্য প্রদানসংক্রান্ত একটি চিঠি পেয়েছি।

ডলার সঙ্কট ও টাকার অবমূল্যায়নের কারণে বিদেশি ঋণের কিস্তি পরিশোধে সরকারের ব্যয় এমনিতেই বেড়েছে। তার ওপর সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে সে অর্থ সরকারকে পরিশোধ করতে হবে এবং এতে সরকারের ওপর ঋণ পরিশোধের চাপ আরো বাড়বে এজন্য আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করছেন বিদ্যুৎবিশ্লেষকরা। ডলার সঙ্কটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রাথমিক জ্বালানি গ্যাস, কয়লা ও ফার্নেস অয়েল চাহিদা অনুযায়ী আমদানি করা সম্ভব হবে না। ফলে বহু সচল বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল থাকতেও বিল দিতে হচ্ছে। উৎপাদন সক্ষমতা উদ্বৃত্ত থাকা সত্ত্বেও বিদ্যুৎ পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। রমজানেও বিদ্যুতের দুর্ভোগ পোহাতে হতে পারে বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। জ্বালানি সঙ্কটে এবার শীতেও কম-বেশি লোডশেডিং করেছে বিদ্যুৎ বিভাগ। মার্চ থেকে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। চলতি বছরের প্রথম মাসেই দুই দফায় ১০ দশমিক ২৩ শতাংশ বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। বাড়তি দাম দিয়েও বিদ্যুতের ভোগান্তি থেকে মুক্তির আশ্বাস মিলছে না। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ভর্তুকি কমিয়ে আনতে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর কথা আইএমএফ প্রতিনিধি দলকে জানিয়েছে সরকার। এসব ঋণের বিপরীতে সরকারের গ্যারান্টি দেয়া রয়েছে, যার পরিমাণ এরই মধ্যে অর্ধ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, কোনো কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো ঋণের অর্থ পরিশোধে ব্যর্থ হলে তা সরকারকে বিপাকে ফেলে দিতে পারে।

বিপিডিবির কাছে বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর বিপুল অংকের বিল বকেয়া পড়েছে। এতে অর্থসঙ্কটে পড়ে পরিচালন ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাওয়ার পাশাপাশি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করতে পারছে না এসব কোম্পানি। আগের বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় ব্যাংকে জ্বালানি আমদানির জন্য নতুন এলসি খুলতে গিয়েও কোম্পানিগুলোকে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। এদিকে সারাদেশের শতাধিক জ্বালানি তেলভিত্তিক (এইচএফও) সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাছে চলতি মূলধন ও প্রকল্প অর্থায়ন সংক্রান্ত ঋণের তথ্য জানতে চেয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে এ তথ্য জানতে চেয়েছে সংস্থাটি। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ঋণের তথ্য পাওয়ার পর সে অনুযায়ী তাদের বকেয়া অর্থ পরিশোধের উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা।

সম্প্রতি বিপিডিবির প্রধান প্রকৌশলী (প্রাইভেট জেনারেশন) এবিএম জিয়াউল হক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানা গেছে। চিঠিতে বলা হয়, দেশের ১০১টি বিদ্যুৎ কোম্পানির কাছে চলতি মূলধন ও প্রকল্প অর্থায়ন বাবদ মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে। এতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের স্মারকের বরাত দিয়ে নির্ধারিত ফরম্যাটে ঋণের তথ্য দিতে বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে অনুরোধ করা হয়। এক্ষেত্রে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বিপিডিবির কাছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর বকেয়া অর্থের বিপরীতে কী পরিমাণ চলতি মূলধন ঋণ নেয়া হয়েছে, সে তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে। এ সময় পর্যন্ত নেয়া প্রকল্প অর্থায়ন ঋণের তথ্য দিতে বলা হয়েছে চিঠিতে। পাশাপাশি চলতি মূলধন ও প্রকল্প অর্থায়ন বাবদ মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের তথ্যও চেয়েছে বিপিডিবি। সামিট পাওয়ার, ইউনাইটেড পাওয়ার, কনফিডেন্স পাওয়ার, ডরিন পাওয়ার, বারাকা পাওয়ার, শাহজিবাজার পাওয়ার, ওরিয়ন পাওয়ার, মিডল্যান্ড পাওয়ার, খুলনা পাওয়ার ও এসএস পাওয়ারের মতো বেসরকারি খাতের আরো বেশকিছু বিদ্যুৎ কোম্পানির কাছে ঋণের তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে। নর্থ-ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড, রুরাল পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড, ইলেকট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের মতো সরকারি কোম্পানিও চিঠি পেয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড, আরপিসিএল-নরিনকো ইন্টারন্যাশনাল পাওয়ার লিমিটেড (আরএনপিএল) এবং আদানি পাওয়ার (ঝাড়খ-) লিমিটেডের মতো দেশি-বিদেশি মালিকানাধীন বিদ্যুৎ কোম্পানির ঋণের তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সাংবাদিকদের সহযোগিতায় কক্সবাজারের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্ত ও ভালো রয়েছে

সাংবাদিকদের সহযোগিতায় কক্সবাজারের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্ত ও ভালো রয়েছে

মেট্রো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যা দেখলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

মেট্রো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যা দেখলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

আখাউড়ার ধরখার ইউনিয়নের রুটি গ্ৰামে বিট পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত

আখাউড়ার ধরখার ইউনিয়নের রুটি গ্ৰামে বিট পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত

নতুন হিজরিতে প্রথম ওমরাযাত্রী দলের ঢাকাত্যাগ কাল

নতুন হিজরিতে প্রথম ওমরাযাত্রী দলের ঢাকাত্যাগ কাল

ঘাস চুরি দেখে ফেলায় কৃষককে গলাকেটে হত্যা

ঘাস চুরি দেখে ফেলায় কৃষককে গলাকেটে হত্যা

সবার সাথে দেশের সুসম্পর্ক দেখে বিএনপির গাত্রদাহ হচ্ছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সবার সাথে দেশের সুসম্পর্ক দেখে বিএনপির গাত্রদাহ হচ্ছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ব্রিটেনের বিচারমন্ত্রীর দায়িত্বে প্রথম মুসলিম নারী

ব্রিটেনের বিচারমন্ত্রীর দায়িত্বে প্রথম মুসলিম নারী

শিরোপা জিতেও শোকে আচ্ছন্ন নীড়

শিরোপা জিতেও শোকে আচ্ছন্ন নীড়

কোটা সংস্কার ও কর্মসংস্থানের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

কোটা সংস্কার ও কর্মসংস্থানের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের অন্তিম যাত্রা!

গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের অন্তিম যাত্রা!

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযুদ্ধের নাটক ‘সাজন মেঘ’ মঞ্চস্থ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযুদ্ধের নাটক ‘সাজন মেঘ’ মঞ্চস্থ

নারায়ণগঞ্জে ব্যাচ ক্রিকেটের ট্রফি ও জার্সি উন্মোচন

নারায়ণগঞ্জে ব্যাচ ক্রিকেটের ট্রফি ও জার্সি উন্মোচন

ক্ষমতার মোহে ক্ষমতাসীনরা জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করে দিয়েছে- নজরুল ইসলাম খান

ক্ষমতার মোহে ক্ষমতাসীনরা জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করে দিয়েছে- নজরুল ইসলাম খান

দোয়ারাবাজারে পানিতে ডুবে মা-মেয়ের মৃত্যু

দোয়ারাবাজারে পানিতে ডুবে মা-মেয়ের মৃত্যু

অজু করা অবস্থায় অজু ভেঙ্গে গেলে করণীয় প্রসঙ্গে।

অজু করা অবস্থায় অজু ভেঙ্গে গেলে করণীয় প্রসঙ্গে।

কোটা বৈষম্য চালু ও দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা  হলে  আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ অনিবার্য ৪ দফা দাবিতে বিক্ষোভে-এবি পার্টি

কোটা বৈষম্য চালু ও দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা হলে আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ অনিবার্য ৪ দফা দাবিতে বিক্ষোভে-এবি পার্টি

নাটোর জেলা বিএনপির আহ্বায়কের উপর হামলার ঘটনায় ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা, ৩ জন গ্রেফতার

নাটোর জেলা বিএনপির আহ্বায়কের উপর হামলার ঘটনায় ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা, ৩ জন গ্রেফতার

বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না ঢাবি প্রফেসর জামালের!

বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না ঢাবি প্রফেসর জামালের!

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১১৬ রান করতে পারল না বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১১৬ রান করতে পারল না বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

এম. এ. খান বেলাল মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত

এম. এ. খান বেলাল মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত