ঢাকা   সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

গণতান্ত্রিক বৈধতা নেই এমন সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে ভারত : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম

ঢাকায় সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ডিস্টিংগুইশড ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য্য বলেছেন, বাংলাদেশে ভারতের একটি নেতিবাচক ভাবমূর্তি আছে। এর জন্ম হয়েছে এই ধারণা থেকে যে, ভারত বাংলাদেশে এমন একটি সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে, যার গণতান্ত্রিক বৈধতা নেই। এ ছাড়া দুই দেশের মধ্যে অসম চুক্তি হচ্ছে বলেও একটি দৃষ্টিভঙ্গি জনমনে বিরাজ করছে। ফলে একটি ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, বাংলাদেশ তার প্রতিবেশী দেশ থেকে সর্বোত্তম সমর্থন পাচ্ছে না। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৮ ভাগ হিন্দু। ভারতীয় মুসলমানদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের উচ্চ আশঙ্কা সৃষ্টি করে। গতকাল বিবিসির ইংরেজি ভার্সনে আনবারাসান ইথিরাজন রচিত ‘বাংলাদেশ ইলেকশনস : হোয়াট ইন্ডিয়া ম্যাটারস এ্যাক্রোস দা বর্ডার (বাংলাদেশে নির্বাচন : সীমান্তের ওপাড়ে ভারত কেন গুরুত্বপূর্ণ)’ শীর্ষক এই প্রতিবেদন ছাপা হয়। ইনকিলাব পাঠকদের জন্য তা বাংলা অনুবাদ তুলে ধরা হলো।

প্রতিবেদশের শুরুতে বলা হয়, ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যখন বাংলাদেশ, তখন তার প্রতিবেশী ভারত নিয়ে দেশের ভিতরে তীব্র আলোচনা চলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা চার মেয়াদে ক্ষমতায় আসতে চাইছেন। যেহেতু প্রধান বিরোধী দল (বিএনপি) নির্বাচন বর্জন করছে, তাই তার বিজয় অনিবার্য বলেই মনে হচ্ছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও এর মিত্ররা বলছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেবেন, এটা তারা বিশ্বাস করেন না। প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ এবং নির্দলীয় একটি অন্তর্বতীকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচন দেয়ার দাবি করছেন তারা। কিন্তু এসব দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন শেখ হাসিনা।

বাংলাদেশ হলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রায় ১৭ কোটি মানুষের দেশ। এ দেশটি ভারত দিয়ে তিন দিক থেকে ঘেরা রয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব দিকে মিয়ানমারের সঙ্গে আছে ২৭১ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত। ভারতের কাছে বাংলাদেশ শুধু একটি প্রতিবেশী দেশই নয়। একই সঙ্গে একটি কৌশলগত অংশীদার, একটি ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং ভারতের উত্তরপূর্ব রাজ্যগুলোর নিরাপত্তার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং ভারতের নীতিনির্ধারকরা যুক্তি দেন যে, ঢাকায় একটি বন্ধুপ্রতীম শাসকগোষ্ঠী প্রয়োজন দিল্লির। ১৯৯৬ সালে প্রথম নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন শেখ হাসিনা। এটা কোনো গোপন কথা নয় যে, তিনি ক্ষমতায় ফিরুন এটা দেখতে চায় দিল্লি।

দিল্লির সঙ্গে ঢাকার ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের পক্ষে সব সময় কথা বলেন শেখ হাসিনা। ২০২২ সালে ভারতে এক সফরের সময় তিনি (শেখ হাসিনা) বলেছেন ‘ভারত, ভারতের সরকার, জনগণ ও সশস্ত্র বাহিনীর কথা ভোলা উচিত নয় বাংলাদেশের। কারণ, তারা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন’।

আওয়ামী লীগের পক্ষে এই সমর্থনের জন্য তার দল বিরোধী দল বিএনপির পক্ষ থেকে কঠোর সমালোচিত হয়েছে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বিবিসিকে বলেছেন, একটি বিশেষ দলকে নয়, ভারতের উচিত বাংলাদেশের জনগণকে সমর্থন করা। দুর্ভাগ্যজনক হলো, বাংলাদেশে গণতন্ত্র চান না ভারতের নীতিনির্ধারকরা। রিজভী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি প্রকাশ্যে কঠোর অবস্থান নিয়ে এবং একটি ‘ডামি নির্বাচন’কে সমর্থন দিয়ে বাংলাদেশের জনগণকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছে দিল্লি। বাংলাদেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের জন্য দিল্লির বিরুদ্ধে বিএনপি যে অভিযোগ করছে সে বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র। বিবিসির এক প্রশ্নের জবাবে ওই মুখপাত্র বলেন, নির্বাচন হলো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। নিজেদের ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত নিতে হবে বাংলাদেশের জনগণকে। একটি ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও অংশীদার হিসেবে আমরা দেখতে চাই বাংলাদেশে একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন।

বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী মিলে আবার বাংলাদেশে ইসলামপন্থিদের ফেরার পথ করে দিতে পারে বলে উদ্বিগ্ন ভারত। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল তাদের জোট সরকার। তখন এমনটা ঘটেছে। ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের সাবেক একজন হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী বিবিসিকে ওই সরকারের উল্লেখ করে বলেন, তারা এসব জিহাদী বহু গ্রুপের উত্থান হতে দিয়েছিল। এসব গ্রুপকে ব্যবহার করা হয়েছিল বিভিন্ন উদ্দেশে। এর মধ্যে আছে ২০০৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা, পাকিস্তান থেকে আসা ১০ ট্রাকভর্তি অস্ত্র উদ্ধার।

শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর পরই ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলের জাতিগত কিছু বিদ্রোহী গ্রুপের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন। তাদের কেউ কেউ বাংলাদেশে অবস্থান করে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছিলেন। এসব পদক্ষেপের কারণে দিল্লির প্রিয়পাত্র হয়ে ওঠেন শেখ হাসিনা। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আছে অভিন্ন সংস্কৃতি, জাতি এবং ভাষাগত সম্পর্ক। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যোদ্ধাদের সমর্থনে সেনা পাঠিয়ে পাকিস্তানের কাছ থেকে বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল দিল্লি। চাল, ডাল এবং সবজিসহ বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহের জন্য দিল্লির ওপর নির্ভর করে ঢাকা। ফলে রান্নাঘর থেকে ব্যালট পর্যন্ত বাংলাদেশের ওপর প্রভাব আছে ভারতের। ২০১০ সাল থেকে অবকাঠামো এবং উন্নয়ন প্রকল্পে লাইন অব ক্রেডিট হিসেবে বাংলাদেশকে কমপক্ষে ৭০০ কোটি ডলার দিয়েছে ভারত। কিন্তু কয়েক দশক ধরে অভিন্ন নদীর পানিসম্পদ নিয়ে বিরোধ থেকে শুরু করে একে অন্যের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোর অভিযোগে এই সম্পর্ক তিক্ত হয়েছে।

ঢাকায় সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের ডিস্টিংগুইশড ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য্য বিবিসিকে বলেছেন, বাংলাদেশে ভারতের একটি নেতিবাচক ভাবমূর্তি আছে। এর জন্ম হয়েছে এই ধারণা থেকে যে, ভারত বাংলাদেশে এমন একটি সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে, যার গণতান্ত্রিক বৈধতা নেই। এ ছাড়া দুই দেশের মধ্যে অসম চুক্তি হচ্ছে বলেও একটি দৃষ্টিভঙ্গি জনমনে বিরাজ করছে। ফলে একটি ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, বাংলাদেশ তার প্রতিবেশী দেশ থেকে সর্বোত্তম সমর্থন পাচ্ছে না।

২০০৯ সালের জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসেন শেখ হাসিনা। ব্যাপক ভোট জালিয়াতির অভিযোগ থাকলেও আরও দুটি নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে তার দল। তবে এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে আওয়ামী লীগ। ভারত যখন বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে সড়ক, নৌ ও রেল যোগাযোগের সুবিধা পেয়েছে তার উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে পণ্য পরিবহনের জন্য তখন সমালোচকরা বলেন, ভূমিবেষ্টিত নেপাল এবং ভুটানের সঙ্গে ভারতীয় ভূখণ্ডের ভিতর দিয়ে স্থলপথে পুরোপুরি বাণিজ্য চালু করতে সক্ষম হয়নি ঢাকা।

ঢাকায় একটি বন্ধুপ্রতীম সরকার থাকার কৌশলগত আরো কারণ আছে ভারতের। বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় ৭টি রাজ্যের সঙ্গে সড়ক ও নৌপথে পরিবহণ সুবিধা চায় দিল্লি। এখন ভারতের মূল ভূখণ্ড থেকে তার ‘চিকেন নেক’ নামের ২০ কিলোমিটার করিডোর- যা নেপাল, বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হয়েছে, সেই পথে উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সঙ্গে সড়ক ও রেল সংযোগ আছে। ভারতের কর্মকর্তাদের মধ্যে ভীতি কাজ করে যে, যদি তার প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের সঙ্গে বড় ধরনের কোনো যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়, তাহলে এই করিডোর কৌশলগতভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠবে। মানবাধিকার লংঘন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে বাংলাদেশি কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পশ্চিমা কিছু সরকার যখন আরও নিষেধাজ্ঞা দিতে চেয়েছে, তখন এটা বিপরীত ফল বয়ে আনবে বলে এর বিরোধিতা করছে ভারত। উপরন্তু বাংলাদেশে উপস্থিতির বিস্তার ঘটাতে উদগ্রীব চীন। ভারতের বিরুদ্ধে তারা এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের লড়াই করছে। ভারতের সাবেক কূটনীতিক পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী বলেন, আমরা পশ্চিমাদেরকে এই বার্তা দিয়েছি যে, যদি আপনারা শেখ হাসিনার ওপর চাপ সৃষ্টি করেন, তাহলে তিনি চীন শিবিরের দিকে অগ্রসর হবেন, যেমনটা অন্য দেশগুলো করেছে। তা হবে ভারতের জন্য একটি কৌশলগত সমস্যার কারণ। এমন পরিস্থিতিকে মোকাবিলা করার সামর্থ আমাদের নেই।

দুই দেশের সরকারের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও কিছু বাংলাদেশির মধ্যে সংশয় আছে যখন ভারত প্রসঙ্গ আসে। ঢাকার একজন সবজি ব্যবসায়ী জমিরউদ্দিন বলেন, সব ক্ষেত্রে ভারত আমাদের বন্ধু আমি তা মনে করি না। আমরা মুসলিম দেশ বলে সব সময়ই ভারতের সঙ্গে সমস্যা হয়। তিনি আরো বলেন, প্রথমে আমাদেরকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। তারপর অন্যদের ওপর নির্ভর করতে হবে। তা নাহলে আমরা সমস্যায় পড়বো।

ইসলামপন্থিরা আবার পুনর্গঠিত হওয়ার সম্ভাব্যতা নিয়ে দিল্লি যখন উদ্বিগ্ন তখন বহু বাংলাদেশি সীমান্তজুড়ে যেসব ঘটনা ঘটে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। অধিকার বিষয়ক গ্রুপগুলো বলছে, ভারতে ২০১৪ সালে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ক্ষমতায় আসার পর থেকে ধর্মীয় সংখ্যালঘু, বিশেষ করে মুসলিমদের বিরুদ্ধে বৈষম্য বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপি। ভারতীয় রাজনীতিকরা বাংলাদেশি কথিত অনুপ্রবেশকারীদের প্রসঙ্গে উত্থাপন করেন। এক্ষেত্রে তারা ‘বাংলাদেশি অবৈধ অভিবাসী’ শব্দ ব্যবহার করেন। এটা ব্যবহার করা হয় বাঙালি মুসলিমদের বোঝাতে, যারা আসাম ও পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যগুলোতে বসবাস করছেন। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য্য বলেন, ভারতীয় মুসলমানদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের উচ্চ আশঙ্কা সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৮ ভাগ হিন্দু।

দিল্লি এ বিষয়ে পরিষ্কার যে, শেখ হাসিনা নেতৃত্বে থাকায় তাদের স্বার্থ রক্ষা হবে। কিন্তু চ্যালেঞ্জিং বিষয় হবে বাংলাদেশের জনগণের কাছে পৌঁছানো। ##


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

গুমের দায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২২ সদস্য চাকরিচ্যুত
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশ চীনের সাথে কাজ করতে আগ্রহী: বাণিজ্য উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে : তারেক রহমান
এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’
জয়সওয়াল-কোহলিতে পিষ্ট অস্ট্রেলিয়া
আরও

আরও পড়ুন

পিটিআইয়ের বিক্ষোভের ডাক,লকডাউন ইসলামাবাদে

পিটিআইয়ের বিক্ষোভের ডাক,লকডাউন ইসলামাবাদে

জাবিতে অটোরিকশার ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় সন্দেহভাজন রিকশা চালক আটক

জাবিতে অটোরিকশার ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় সন্দেহভাজন রিকশা চালক আটক

আজ কিশোরগঞ্জের দানবীর, শিক্ষানুরাগী ওয়ালী নেওয়াজ খান এর ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী

আজ কিশোরগঞ্জের দানবীর, শিক্ষানুরাগী ওয়ালী নেওয়াজ খান এর ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী

'দুর্বল' দলের বিপক্ষে পয়েন্ট হারাল ইউনাইটেড

'দুর্বল' দলের বিপক্ষে পয়েন্ট হারাল ইউনাইটেড

সালাহর জোড়া গোলে লিভারপুলের জয়

সালাহর জোড়া গোলে লিভারপুলের জয়

গুমের দায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২২ সদস্য চাকরিচ্যুত

গুমের দায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২২ সদস্য চাকরিচ্যুত

কুরস্ক অঞ্চলের ৪০ ভাগ খোয়ানোর স্বীকারোক্তি ইউক্রেনের

কুরস্ক অঞ্চলের ৪০ ভাগ খোয়ানোর স্বীকারোক্তি ইউক্রেনের

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশ চীনের সাথে কাজ করতে আগ্রহী: বাণিজ্য উপদেষ্টা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশ চীনের সাথে কাজ করতে আগ্রহী: বাণিজ্য উপদেষ্টা

হাজীদের সর্বোত্তম স্বার্থ রক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ধর্ম উপদেষ্টা ড. খালিদ হোসেন

হাজীদের সর্বোত্তম স্বার্থ রক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ধর্ম উপদেষ্টা ড. খালিদ হোসেন

শরীয়তপুরে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের যৌথ কর্মী সভা

শরীয়তপুরে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের যৌথ কর্মী সভা

মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় সিকিউরিটি গার্ড নিহত

মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় সিকিউরিটি গার্ড নিহত

পাকিস্তানকে উড়িয়ে দিল জিম্বাবুয়ে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে দিল জিম্বাবুয়ে

১৫ দিন রিমান্ড শেষে কারাগারে আব্দুর রাজ্জাক

১৫ দিন রিমান্ড শেষে কারাগারে আব্দুর রাজ্জাক

লক্ষ্মীপুরে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ৫০ জন

লক্ষ্মীপুরে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ৫০ জন

নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে : তারেক রহমান

নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে : তারেক রহমান

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জেলা কমিটিতে অচেনা ৭ জন

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জেলা কমিটিতে অচেনা ৭ জন

মৌলভীবাজারে কৃষি ও প্রযুক্তি মেলা শুরু

মৌলভীবাজারে কৃষি ও প্রযুক্তি মেলা শুরু

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মডেল উদ্ভাবন

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মডেল উদ্ভাবন

ব্রহ্মপুত্রে অবৈধ ড্রেজার বসিয়ে চলছে বালু ব্যবসা

ব্রহ্মপুত্রে অবৈধ ড্রেজার বসিয়ে চলছে বালু ব্যবসা

বাঘায় কৃষি শ্রমিককে গলা কেটে হত্যা

বাঘায় কৃষি শ্রমিককে গলা কেটে হত্যা