আস্থা ফেরানোর চ্যালেঞ্জ
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৮ এএম
শখের বসে গড়ে উঠলেও এখন বাংলাদেশে ঘরে বসে অনলাইনে পণ্য কেনাকাটা জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বিশেষ করে করোনাকালে এটি হয়ে ওঠে কেনাকাটার প্রধান মাধ্যম। বর্তমানে দেশে ই-কমার্স মার্কেটটি ২৫ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, যেভাবে জনপ্রিয় হচ্ছে কেনাকাটার এই প্ল্যাটফর্ম। তাতে ২০২৬ সালে এটি ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। সম্ভাবনাময় এবং প্রযুক্তির বদলে জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের প্রতারণার কারণে গোটা খাতটি এখন ভুগছে আস্থার সংকটে। প্রতারিত গ্রাহকরা অভিযোগ করায় কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তাদের গ্রেফতার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বেশ কয়েকজন শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে পাড়ি জমিয়েছেন ভারত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে। শুরু থেকে বিকাশমান এই খাতটির প্রতি সরকার, বিশেষ করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদাসীনতা, স্পেস দেওয়ার নামে লুটপাটের সুযোগ করে দেয়া, কোনো ধরনের আইন কিংবা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে না আনাকেই এর অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা। তবে প্রথম দিকে ছাড় দিলেও এখন নতুন করে আইন প্রণয়ন, প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় আনা এবং গ্রাহকদের সচেতনতা বৃদ্ধির প্রতি জোর দিচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ইতোমধ্যে ই-কমার্স কর্তৃপক্ষ আইনের খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে, মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ও সংসদে পাস হওয়ার হলে নিয়ন্ত্রণের সুযোগ তৈরি হবে। এছাড়া ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় আনা হচ্ছে।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্যমতে, দেশে ওয়েবভিত্তিক অনলাইন শপ আছে আড়াই থেকে তিন হাজার, আর ফেসবুকভিত্তিক পেজ আছে ৫০ হাজারের বেশি। ফেসবুকভিত্তিক পেজগুলোর বাইরে শুধু ওয়েবসাইটভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলোতেই গত ১ বছরে ১ লাখেরও বেশি মানুষের নতুন করে কর্মসংস্থান হয়েছে। আর ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইক্যাব) এর তথ্য অনুযায়ী, এই খাতে সারাদেশে গত কয়েক বছরে কর্মসংস্থান হয়েছে প্রায় ৬ থেকে ৭ লাখ মানুষের। বছরে এখন অনলাইনে পণ্য বিক্রি হচ্ছে ২৫ হাজার কোটি টাকা। রমজানের শুরু থেকে আবারও রমজান ও ঈদের কারণে অনলাইনে পণ্যের অর্ডার ও ডেলিভারি তিন থেকে পাঁচ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো।
তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে ই-কমার্স সেক্টরকে ২০২৫ সালে যে জায়গায় চিন্তা করা হচ্ছিল, করোনা পরিস্থিতি সেই জায়গায় ৫ বছর আগেই পৌঁছে দিয়েছে। এখন পাড়ার মুদি দোকান থেকে শুরু করে দেশের বড় বড় শপিং মলগুলোর দোকানদারও অনলাইনে পণ্য বিক্রি করছেন। শহরের ধনী-শিক্ষিত মানুষ থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষক-চাষিরাও শিখেছেন এই মাধ্যমে কেনাবেচা। আর করোনাকালে যেখানে অন্য সব সেক্টরের কর্মসংস্থানে অনিশ্চয়তা, ছাঁটাই হয়েছে সেখানে অনলাইন মার্কেটে চাকরি হয়েছে অনেকেরই। তবে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের প্রতারণা সম্ভাবনাময় খাতটিকে খাদের কিনারে ঠেলে দিয়েছিল। তারা মনে করেন, সরকার কঠোর হলে প্রকৃত প্রতিষ্ঠানগুলোই টিকে থাকবে।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেশের ই-কমার্স বাজার এখন ৩০০ কোটি মার্কিন ডলার, অর্থাৎ ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। বাণিজ্যিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেট ডটকমের তথ্যমতে, আগামী ২০২৬ সালে এর আকার দাঁড়াবে এক লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। আর দেশের খুচরা বিক্রির মাত্র ১ দশমিক ৫ শতাংশ বর্তমানে এই মার্কেটে যুক্ত হয়েছে। যদিও ভারতে এটি ৭ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ায় ১৪ শতাংশ ও চীনে ৩০ শতাংশ।
তারা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ই-কমার্স ব্যবসার যেমন সম্প্রসারণ হয়েছে, একই সঙ্গে বেড়েছে পণ্য নিয়ে প্রতারণার অভিযোগও। কিন্তু এর ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ গড়ে ওঠেনি। এটি হলে ২০২১ সালে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের এত বড় কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটতো না। এ ঘটনায় কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশিত হয়েছে। তবে এর বাইরে আরো অনেক প্রতিষ্ঠান ছিল এবং আছে। বিশেষ করে ফেসবুককেন্দ্রিক পেজ খুলে প্রতারণা করার পর সেটিকে চিহ্নিত করার কিংবা আইনের আওতায় আনার কোনো সুযোগ নেই। ফলে প্রতিনিয়তই এসব ঘটনা ঘটছে। অর্ডার নিয়ে পেজ বন্ধ করে দেয়া, নাম্বার বন্ধ রাখা, এক পণ্যের পরিবর্তে ভিন্ন পণ্য ডেলিভারি দেয়া, ডেলিভারি পেমেন্ট অগ্রিম নিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করার ঘটনা ঘটছে অহরহ। তবে খাতটিকে সম্প্রসারণের সুযোগ করে দেয়ার নাম করে এই লুটপাটের সুযোগ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে সরকারের বিরুদ্ধেই। জানা যায়, ২০২১ সালের ওই কেলেঙ্কারির সময়ে ৩২টি প্রতিষ্ঠানের কাছে গ্রাহকদের পাওনা ছিল ৫৩১ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১৮টি প্রতিষ্ঠান এখনো এক টাকাও ফেরত দেয়নি। বাকিদের কাছ থেকে ৩৮৭ কোটি টাকা আদায় করে গ্রাহকদের দেয়া হয়েছে। এখনো ১৪৪ কোটি টাকা আটকে আছে গ্রাহকদের।
বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশে ই-কমার্স নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনের ঘাটতির সুযোগ নিচ্ছে অনেকে। যে যেভাবে পারছে লুটপাট করছে। এতকিছুর পর এখন পর্যন্ত আইন করা তো দূরের কথা অনলাইন মার্কেটের সংজ্ঞাই ঠিক করতে পারেনি সরকার। যদিও গত বছর আইন করার কথা জানানো হয়েছিল। তারা বলেন, বিগত কয়েক বছর, বিশেষ করে কোভিডকালে যেভাবে অনলাইন কেনাকাটা সম্প্রসারণ হচ্ছিল প্রতারণা না হলে এটি আরো অনেক দূর এগিয়ে যেত। এই ঘটনার পর মানুষ কিছুটা বিমুখ হয়ে গেছে। আবার যারা এটি করেছে তারা জানতো আইনের কোথায় ফাঁক-ফোকর আছে, কিভাবে লুটপাট করলেও আইনের বাইরে থাকবে কিংবা ৬ মাস-১ বছর জেল খেটে বের হয়ে যাওয়া যাবে। এটির সুযোগ তারা নিয়েছে।
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাসের হোসাইন বলেন, ই-কমার্স খাতটিকে ব্যবহার করে যারা অপরাধ করেছে, অর্থ আত্মস্যাৎ করেছে, আইন কিংবা কোনো বিধিমালা না থাকায় তাদের শাস্তি দেয়া যায়নি। এই খাতটিকে বাঁচাতে হলে ক্রেতাদের সুরক্ষা দিতে হবে। তারা যেন সঠিক পণ্যটি পায় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। এটা রাষ্ট্রকেই করতে হবে। কারণ একটি ফেসবুক আইডি ও ফোন নাম্বার হলেই এখন ফেসবুকে পেজ খুলে ব্যবসায়ী হয়ে যাচ্ছে। কয়েক দিন পর ওই নাম্বারটি বন্ধ করে দেয়। আর তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। এই ব্যবস্থার একটি শৃঙ্খলা আনতে হবে। আমরা চাই উদ্যোক্তা তৈরি হোক কিন্তু প্রতারক যাতে তৈরি না হয়। আইন করে হলেও সেটি করতে হবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোহাম্মদ সাঈদ আলী বলেন, এখন ক্যাশ অন ডেলিভারি ছাড়া আর পণ্য ডেলিভারি করা যাবে না। ব্যবসা শনাক্তকরণের প্ল্যাটফর্ম (ডিবিআইডি) করা হয়েছে। এর ফলে ব্যবসা করতে হলে নিবন্ধন করতে হবে। ইতোমধ্যে প্রায় ৯০০টি প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন করেছে। কর্তৃপক্ষ (আইন) করার কাজটি প্রায় চূড়ান্ত। ড্রাফট হয়েছে, সেটি এখন মন্ত্রী সভায় যাবে, সেখানে অনুমোদন পেলে জাতীয় সংসদে পাস হলেই একটি জায়গা তৈরি হবে পুরো বিষয়টি দেখাশোনা করার জন্য।
ই-কমার্স কেলেঙ্কোরির সময়ে এই খাতকে শৃঙ্খলা ফেরাতে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামানকে। তিনি এখন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ২০২১ সালের জুন থেকে এই প্রতারণার বিষয়গুলো সামনে আসতে থাকে। সে সময় মন্ত্রণালয় ডিজিটাল কমার্স সেল গঠন করে আমাকে দায়িত্ব দেয়া হয়, একই সঙ্গে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। যারা প্রতারণা করেন তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়, তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়।
তিনি জানান, নতুন এই শিল্পকে প্রথম দিকে সম্প্রসারণের জন্য সুযোগ করে দেয়া হয়। শুরুতেই আইন দিয়ে হাত-পা বেঁধে দিলে বৃদ্ধি হবে না ভেবেই। কিন্তু এরই মধ্যে কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটে। এর পেছনে গ্রাহকদের লোভকেও দায়ী করেন তিনি। সফিকুজ্জামান বলেন, একজন ছাত্র ১০০টি মোটরসাইকেলের অর্ডার দিয়েছে। কেন? এটি দিয়ে সে আবার ব্যবসা করতে চেয়েছে। এভাবে হলে তো মুখ থুবড়ে পড়বেই। গ্রাহকদের বিষয়ে তিনি বলেন, গত ৪ জানুয়ারি একটি অভিযানে পাওয়া যায়, রিয়াজুল জান্নাহর জায়নামাজ একটি প্ল্যাটফর্মে বিক্রি হচ্ছে, এছাড়া জমজমের পানি বিক্রি হচ্ছে। এগুলো কি দেশে বাণিজ্যিকভাবে বিক্রির সুযোগ আছে? গ্রাহকরা কেন কিনছে এভাবে। তাদেরও দায় আছে।
ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জানান, ইতোমধ্যে কিডউকম ৩০৮ কোটি, আলিশা মার্ট ৪০ কোটি ৬৭ লাখ, দালাল প্লাস ১৮ কোটি, ইভ্যালি ১০ কোটি ৪৩ লাখ টাকা ফেরত দিয়েছে। তবে যারা এখনো দেশে আছেন তাদের ব্যবসার সুযোগ দিতে হবে।
তিনি বলেন, কনজ্যুমার কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিসিএমএস) চালু করা হয়েছে। এতে গত ৮ মাসে ২৩ হাজার অভিযোগ জমা হয়েছে। লজিস্টিকসের জন্য একটি অ্যাপসও করা হয়েছে। এর ফলে পণ্য অর্ডার করার পর সেটি কোন অবস্থায় আছে সেটি ট্র্যাক করা যাবে।
ই-ক্যাবের সভাপতি শমী কায়সার ও সেক্রেটারি আব্দুল ওয়াহেদ তমাল গ্রাহকদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, নিজেদের আর্থিক নিরাপত্তার স্বার্থে অস্বাভাবিক অফার দেয়া পণ্য কেনাকাটায় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। যেসব প্রতিষ্ঠান ‘ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নিরর্দেশিকা ২০২১’ প্রতিপালন করছে না সেসব প্রতিষ্ঠান থেকে কেনাকাটা থেকে বিরত থাকার অনুরোধও করেন তারা।
এদিকে ডিজিটাল কমার্স পলিসি, নিবন্ধন প্রক্রিয়া ও সরকারের হস্তক্ষেপের ফলে নতুন করে ফের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে ফিরতে শুরু করেছেন ক্রেতারা। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এই খাতে অস্থিরতা শুরুর পর ক্রেতারা অনলাইন কেনাকাটা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন। তবে বেশ কিছু সিদ্ধান্তের পর থেকে বেশ বাড়তে শুরু করেছে কেনাকাটা। বিশেষ করে প্রতিষ্ঠিত ও অস্থিরতার মধ্যে আস্থা ধরে রাখা বেশ কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান এখন বাজারে জায়গা করে নিতে পেরেছে। এর মধ্যে অন্যতম বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান আলিবাবার বাণিজ্যিক অংশীদার দারাজ ডটকম, চালডাল, ফুডপান্ডা, পাঠাও ফুড, বিক্রয় ডটকমসহ আরও কয়েকটি।
বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, গ্রামের বাজারে বেগুনের কেজি যেখানে ২০ টাকা, সেখানে প্রান্তিক ভোক্তা পর্যায়ে সেটি ১০০ টাকায় কিনতে হয়। এটি কখনো হওয়ার কথা না। অনলাইন মার্কেট শক্তিশালী হলে সেটি ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকায় পৌঁছানো সম্ভব। নায্যমূল্যে পণ্য ও প্রান্তিক পর্যায়ে স্থিতি আনার জন্য এই বাজারের সম্প্রসারণ প্রয়োজন। কারণ এখন দেশে ই-কমার্সের আকার ৬ শতাংশ। আগামী দিনে এই খাতের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এক্ষেত্রে গ্রাহককে সচেতন হতে হবে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী
সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু
রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে
বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে
বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা
লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে
দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা
জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ
উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন
সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।
ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার
রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল
‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড
সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড
শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে