সংশোধিত শ্রম আইন আগামী অধিবেশনেই পাস হবে
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০২ এএম
সংশোধিত শ্রম আইন আগামী সংসদ অধিবেশনেই পাস হবে। এ তথ্য জানিয়েছেন আইন,বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আসিুল হক। গতকাল বুধবার সচিবালয়ে শ্রম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। সিংশোধিত শ্রম আইন আগামী সংসদ অধিবেশনে উঠবে এবং পাস হবে কি না ? জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, অবশ্যই উঠবে, অবশ্যই পাস হবে।
এর আগে সব প্রক্রিয়া শেষ করলেও বিগত সরকারের শেষ মুহূর্তে সংশোধিত শ্রম আইন জাতীয় সংসদে পাস হয়ে প্রেসিডেন্টের কাছে গেলেও প্রেসিডেন্ট তা অনুমোদন দেননি। শেষ মুহূর্তে আইনের মধ্যে কিছু ত্রুটি ধরা পড়ায় সেটি অনুমোদন না দিয়ে ফেরত পাঠিয়েছিলেন। এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, আইএলও’র (আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা) গভর্নিং বোর্ডের মিটিং আগামী মার্চ মাসে হবে। আমাদের যে অগ্রগতি এবং এই শ্রম আইনের ব্যাপারে কি সব কাজ করছি তার একটা ব্রিফিংয়ের জন্য আজকের মিটিংটা ছিল।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার নিয়েছেন। মন্ত্রণালয়কে তিনি কতটা গুরুত্ব সহকারে দেখেন তারই প্রতিফলন এটা। আমি প্রধানমন্ত্রীকে এ ব্যাপারে ব্রিফ করবো। প্রধানমন্ত্রীকে ব্রিফ করার পরই সবকিছুর আলোচনা আপনাদের সঙ্গে করতে পারি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা না বলে আমি আপনাদের কোনো তথ্য দিতে পারবো না।
গতকালের বৈঠকে শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: এহছানে এলাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো: গোলাম সারওয়ার, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ( সচিবের দায়িত্বে) হাফিজ আহমেদ চৌধুরী সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ট্রেড ইউনিয়ন গঠনে শ্রমিকদের স্বাক্ষরের মাধ্যমে সম্মতি গ্রহণের হার ১০ শতাংশে করার বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, শ্রমিক এবং এমপ্লয়াররা যেটা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন আমার মনে হয় আমাদের দেশের পরিবেশের জন্য সেটাই গ্রহণ করা সমীচীন। শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ক বিষয়ক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশে একটি দুর্ঘটনার পর সরকার শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ উন্নয়নে যে মনোযোগ দিয়েছে এরকম অন্য কোনো দেশে নজির দেখানো খুব কঠিন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১১ বছরে শ্রমিকদের কর্মপরিবেশের জায়গায় আমূল পরিবর্তন হয়েছে এবং উন্নত হয়েছে। সেই জায়গায় যারা এটা নিয়ে কথা বলছেন, যে বিদেশীরা...আমার মনে হয় তাদের আরও এ ব্যাপারে... প্রথমে ২০০৩-২০০৪-২০০৫ সালে কি অবস্থা ছিল, সেটার চিত্র দেখে ২০১২ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত কি উন্নতি হয়েছে, সেটা বিবেচনা করতে হবে। এসব বিবেচনা করেই তাদের কথা বলা উচিৎ।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান
জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত
সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু
আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার
গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান
সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’
বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের
৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল
১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে
ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরীর ইন্তেকাল
ভারতের কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা
মেজর জে. অব. তারেক সিদ্দিকসহ ১০ জনের নামে মামলা
বহিঃশক্তি শকুনের মত শিল্প কলকারখানায় থাবা দেয়ার চেষ্টা করছে : শিমুল বিশ্বাস
বিচার-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বরদাশত করা হবে না: আইন উপদেষ্টা