ঢাকা   মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৯ আশ্বিন ১৪৩১
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কেই শোধ করতে হবে ১৫ শতাংশ ট্যাক্স এ অর্থ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকেই আদায় করতে হবে : এপিইউবি

রাস্তায় নামবে শিক্ষার্থীরা

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৮ এএম

মুদ্রাস্ফীতি, মূল্যস্ফীতি তথা দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের যখন ত্রাহি দশা, তখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর আরোপ করা হচ্ছে ১৫ শতাংশ ভ্যাট। গতকাল সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে এনবিআর আরোপিত এই ভ্যাট পরিশোধ করতে হবে-মর্মে রায় দিয়েছেন। যদিও সরকারের প্রধান আইন কর্মকর্তা এএম আমিনউদ্দিন জানিয়েছেন, ১৫ শতাংশ ট্যাক্স ধার্য করা হয়েছে মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ের ওপর। এটি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায় করা হবে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এনবিআর’র ১৫ শতাংশ হারে আয়কর আদায় সংক্রান্ত আপিল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি বোরহান উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগীয় বেঞ্চ এ রায় দেন। সরকারপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিনউদ্দিন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট এএফ হাসান আরিফ ও অ্যাডভোকেট খায়রুল আলম চৌধুরী। তবে রায় প্রদানের পরপরই এক প্রতিক্রিয়ায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের এসোসিয়েশন ‘এপিইউবি’র প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন বলেছেন, করের এই টাকা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকেই আদায় করা হবে।

আপিল বিভাগের রায় সম্পর্কে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আমরা লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করি। এ সংক্রান্ত মোট ৪৪টি মামলা ছিল। এগুলোর শুনানি শেষে আপিল বিভাগ লিভ মঞ্জুর করেন। এসব আপিলের শুনানি শেষে উপরোক্ত রায় দেন আপিল বিভাগ। সরকারের শীর্ষ এই আইন কর্মকর্তা বলেন, রাষ্ট্র চালানোর জন্য ট্যাক্স আহরণ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের দৈনন্দিন কাজ। অর্ডিন্যান্স অনুসারে সবার জন্য ট্যাক্স ধার্য করা আছে। ব্যক্তিবর্গের জন্য ২৫ শতাংশ। সেখানে তাদের (প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়) কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এই ১৫ শতাংশের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থীদের কোনো সম্পর্ক নেই। ভ্যাট হলে ছাত্রদের সঙ্গে সম্পর্ক থাকতো। এখন ট্যাক্স ওনাদের (প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে), মালিকদের দিতে হবে। আয়ের ওপরে ১৫ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হবে।

এর আগে ২০২৩ সালের জুন মাসে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরকারের ১৫ শতাংশ হারে আয়কর আদায় সংক্রান্ত আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আয়কর আদায় থেকে বিরত থাকতে আপিল বিভাগের আদেশ বহাল আপিল বিভাগ। সেই সঙ্গে আয়কর আদায় নিয়ে বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে দায়ের করা ৪৬টি রিট হাইকোর্টে চূড়ান্ত শুনানির আদেশ বহাল রাখা হয়।

২০২১ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরকারের ১৫ শতাংশ হারে আয়কর আদায়ের দুই প্রজ্ঞাপন অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি (লিভ টু আপিল) দেন আপিল বিভাগ। সেই সঙ্গে এ আপিল নিষ্পত্তি না পর্যন্ত এ আয়কর আদায় থেকে বিরত থাকতে এনবিআরকে নির্দেশ দেয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ২৮ জুন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। তাতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন অনুমোদিত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এবং অপরাপর বিশ্ববিদ্যালয় যারা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নয়, তাদের উদ্ভূত আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ হারে আয়কর পুনঃনির্ধারণ করা হলো। ১ জুলাই থেকে এটা কার্যকর হবে।

২০১০ সালের ১ জুলাই এনবিআরের আরেকটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। তাতে বলা হয়, ‘পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ, বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ, বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বা শুধু তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ে শিক্ষাদানে নিয়োজিত বেসরকারি কলেজের উদ্ভূত আয়ের ওপর প্রদেয় আয়করের হার হ্রাস করে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হলো।’ এরপর বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এনবিআর’র এ প্রজ্ঞাপন চ্যালেঞ্জ করে পৃথক ৪৬টি রিট করা হয়।

এদিকে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের এই রায়ের পর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের মাঝে এরই মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রায় সম্পর্কে অ্যাটর্নি জেনারেলের বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করে তারা বলছেন, এনবিআর’র আরোপিত ১৫ শতাংশ ট্যাক্স সরাসরি শিক্ষার্থী এবং শিক্ষার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে। কারণ ভ্যাট বলুন আর ট্যাক্স বলুন, এটি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকেই আদায় করা হবে। অভিভাবকরা মনে করছেন, দেশজুড়ে আর্থিক সঙ্কট এবং দ্রব্যমূল্যের নিয়ন্ত্রণহীন বৃদ্ধির মাঝে শিক্ষার আকস্মিক এই ব্যয় বৃদ্ধি অভিভাবকদেরকে আরো অর্থনৈতিক চাপে ফেলবে। তাছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকগণ প্রত্যেকেই যে অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল এমন ধারণা সঠিক নয়। বরং অধিকাংশই মধ্যবিত্ত। এমনকি নিম্ন মধ্যবিত্তের সন্তানরাও পড়াশুনা করেন। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশি-বিদেশীয় মিলিয়ে প্রায় ৪ লাখ শিক্ষার্থী রয়েছে। এনবিআর’র ধার্যকৃত এই ট্যাক্স উচ্চ শিক্ষার পথকে সংকুচিত করবে। ফলে এ সিদ্ধান্তে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ফের রাজপথে নামার আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে।

শিক্ষার্থীদেরকেই পরিশোধ করতে হবে ট্যাক্স: শেখ কবির আহমেদ
‘এসোসিয়েশন অব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিজ অব বাংলাদেশ’ (এপিইউবি)র প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন গতকাল এ প্রতিবেদককে বলেন, আদালতের রায় সবাইকেই মানতে হবে। রায়ের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর ১৫ শতাংশ ট্যাক্স ধার্য করার আগে এনবিআর’র একটু চিন্তা করা উচিৎ ছিলো। এটি সরাসরি শিক্ষার্থীদের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে। অ্যাটর্নি জেনারেল যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন সেটি গ্রহণযোগ্য নয়। বরং অযথা উত্তেজনা সৃষ্টি করা হলো। তিনি বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনত কোনো লাভজনক প্রতিষ্ঠান নয়। তাই আয় বা লাভের ওপর ট্যাক্স ধার্যের কোনো সুযোগও নেই। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যে বেতন ও ফি নেয়া হয় সেটিতো বিশ্ববিদ্যালয় খাতেই ব্যয় করতে হয়। শিক্ষার্থীর কাছ থেকে বেতন নিয়ে আমরা শিক্ষকদের বেতন পরিশোধ এবং অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজ করি। এখন এটিকে যদি ‘লাভজনক’ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য করা হয় তাহলে আইন পরিবর্তন করতে হবে। সে ক্ষেত্রেও ট্যাক্সের টাকা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকেই আদায় করতে হবে। না হলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ১৫ শতাংশ হারের বাড়তি টাকাটা কোথায় পাবে? সংক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তখন রাস্তায় নামতে পারে-মর্মেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন শেখ কবির হোসেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ধার্য করে। এর ফলে রাজধানী ঢাকা এবং চট্টগ্রামে ছাত্র বিক্ষোভ দেখা দেয়।

সরকারের তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৫-১৬ অর্থ বছরের খসড়া বাজেটে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চশিক্ষার ওপর ১০ শতাংশ মূসক চালুর প্রস্তাব করে। এ নিয়ে তীব্র অসন্তোষ দেখা দেয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের মাঝে। এ প্রেক্ষিতে ভ্যাটের হার সাড়ে ৭ শতাংশ করা হয়। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর করা হয়। পরবর্তীতে ওই বছর ২২ জুন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল করে। মিছিলে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি-দাওয়া নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দিকে রওয়ানা দেয়। কিন্তু পুলিশ মিছিলটি ভণ্ডুল করে দেয়। ওই বছর আগস্টের শুরুতে এনবিআর তথা সরকার মূসক প্রত্যাহারে অসম্মতি জানায়। একই সঙ্গে আরোপিত ভ্যাট শিক্ষার্থীদেরকেই পরিশোধ করতে হবে-মর্মে ঘোষণা দেয়। এ ঘোষণার প্রতিবাদে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাস থেকে রাজপথে নেমে আসে। ২০১৫ সালের ৯ আগস্ট ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা প্রথমে রাজপথে নামে। মিছিল ভণ্ডুল করতে পুলিশ ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়টির অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারসহ ২৩ জন শিক্ষার্থী আহত হয়। যা পরে সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরাও ক্ষোভে বিস্ফোরিত হয়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার শিক্ষার্থী আন্দোলনে সমর্থন জানায়। রাজপথে নেমে অবরোধ কর্মসূচিতে অংশ নেয় তারাও। ওইবছর ১০ সেপ্টেম্বর শিক্ষার্থীরা রাজধানীর মালিবাগ রেল গেট, রামপুরা, শাহজাদপুর ও নতুনবাজার সড়ক অবরুদ্ধ করে। তারা টিউশন ফি’র ওপর আরোপিত মূসক প্রত্যাহারের দাবি জানাতে থাকে। ‘নো ভ্যাট অন এডুকেশন’ প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ করে। শিক্ষার্থীদের ওই ভ্যাট-বিরোধী আন্দোলনে সমর্থন জানায় অভিভাবক ও সাধারণ মানুষ। এই আন্দোলন দমনে পুলিশ অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করে। এর ফলে ধানমন্ডি ২৭ নম্বরে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর দুই দফা হামলা চালায় পুলিশ। অন্যদিকে রাজধানী বনানীর কাকলি মোড়েও শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ। পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করলে সে বছর ১৪ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে ভ্যাট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়। এই আলোকে ওইদিনই অর্থ মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে ভ্যাট প্রত্যাহারের আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেয়। অভিভাবকরা মনে করছেন, ‘ভ্যাট’ কিংবা ‘ট্যাক্স’ যে নামেই ডাকা হোক, এটি মূলত বেসরকারি শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের ওপর বাড়তি অর্থনৈতিক চাপ। সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করায় যখন ২০১৫ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে এসেছিলো সেখানে ১৫ শতাংশ ট্যাক্সতো আরোপিত ভ্যাটের দ্বিগুণ। ফলে এটিও শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার করবে-মর্মে আশঙ্কা তাদের।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

চোটে পড়ে মৌসুম থেকে ছিটকেই গেলেন টের স্টেগেন

চোটে পড়ে মৌসুম থেকে ছিটকেই গেলেন টের স্টেগেন

ইন্টার মায়ামি ছাড়ছেন মেসি?

ইন্টার মায়ামি ছাড়ছেন মেসি?

ডেভিস কাপ দিয়ে কোর্টে ফিরছেন নাদাল

ডেভিস কাপ দিয়ে কোর্টে ফিরছেন নাদাল

দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে না ইউক্রেন

দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে না ইউক্রেন

গাজা-লেবাননে নিহত আরো ২২২

গাজা-লেবাননে নিহত আরো ২২২

আসাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য প্রস্তুত এরদোগান

আসাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য প্রস্তুত এরদোগান

জাবির সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় রায়হানের দোষ স্বীকার

জাবির সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় রায়হানের দোষ স্বীকার

গণহত্যাকারী কোন রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার অধিকার থাকে না: আসাদুজ্জামান রিপন

গণহত্যাকারী কোন রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার অধিকার থাকে না: আসাদুজ্জামান রিপন

ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা জন্য আমাদের লড়াই চলছে : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা জন্য আমাদের লড়াই চলছে : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

ইনসি ইকো প্লাস সিমেন্ট নিয়ে এলো বাংলাদেশের সমূদ্র তীরবর্তী অঞ্চলের উপযোগী করে দীর্ঘস্থায়ী স্থাপনা নির্মাণের সমাধান

ইনসি ইকো প্লাস সিমেন্ট নিয়ে এলো বাংলাদেশের সমূদ্র তীরবর্তী অঞ্চলের উপযোগী করে দীর্ঘস্থায়ী স্থাপনা নির্মাণের সমাধান

হাত-পা ও চোখ বেঁধে ঝুলিয়ে পেটানো হয় --- আবু বাকের

হাত-পা ও চোখ বেঁধে ঝুলিয়ে পেটানো হয় --- আবু বাকের

দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠে" প্রকাশকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ফরিদপুর সাংবাদিক জোটের প্রতিবাদ সভা

দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠে" প্রকাশকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ফরিদপুর সাংবাদিক জোটের প্রতিবাদ সভা

ডাটা সেন্টারের সক্ষমতা বৃদ্ধির তাগিদ তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টার

ডাটা সেন্টারের সক্ষমতা বৃদ্ধির তাগিদ তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টার

শ্রীলঙ্কার চীনপন্থি প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকে কি ভারতের জন্য চ্যালেঞ্জ?

শ্রীলঙ্কার চীনপন্থি প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকে কি ভারতের জন্য চ্যালেঞ্জ?

ফুটবলের মাঠে চমক দেখাতে চান তাবিথ আউয়াল

ফুটবলের মাঠে চমক দেখাতে চান তাবিথ আউয়াল

এবার ফাঁস হলো রাবি শিবির সভাপতির পরিচয়

এবার ফাঁস হলো রাবি শিবির সভাপতির পরিচয়

নদী দখলকারীদের উচ্ছেদে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে - পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নদী দখলকারীদের উচ্ছেদে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে - পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামিম কারাগারে

সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামিম কারাগারে

স্বৈরাচারের পতন হলেও দোসররা এখনো রয়ে গেছে : তারেক রহমান

স্বৈরাচারের পতন হলেও দোসররা এখনো রয়ে গেছে : তারেক রহমান

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি মালিক গ্রেফতার

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি মালিক গ্রেফতার