ঢাকা   সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮ আশ্বিন ১৪৩১
আগুনে মৃত্যুর বিভীষিকা

অকার্যকর নির্বাপণ আইন

Daily Inqilab সাঈদ আহমেদ

০৩ মার্চ ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৩ মার্চ ২০২৪, ১২:০১ এএম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধ ও নির্বাপণ আইনে কোনো ভবন বা স্থাপনা ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স ছাড়া বাণিজ্যিক ব্যবহার করলে ৩ বছর কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। আইনটি ২১ বছর আগে প্রণীত হলেও এর প্রয়োগ সচরাচর চোখে পড়ে না। বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ড ঘটলেই খবর হয় আইনের। নড়েচড়ে বসে প্রশাসন ও সংশ্লিষ্টরা। ফলে এ আইনকে ‘কাগুজে আইন’ বলে আখ্যা দিয়েছেন আইনজ্ঞরা। ফলে আইনটিকে যুগোপযোগী করার দাবি জানিয়ে আসছেন তারা।

আইন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ২০০৩ সালে প্রণীত হয় অগ্নি প্রতিরোধ ও নির্বাপণ আইন। ওই বছর ৬ মার্চ গেজেট প্রকাশের মধ্য দিয়ে আইনটি কার্যকর হয়। কিন্তু প্রয়োগ দেখা যায় না সচরাচর। তাছাড়া শাস্তির যে বিধান রয়েছেÑ সেটিও নামমাত্র বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

আইনজ্ঞরা জানান, অগ্নি ও নির্বাপণ আইনের (২০০৩) একটি ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি লাইসেন্সপ্রাপ্ত না হয়ে কোন ভবন বা স্থানকে মালগুদাম বা কারখানা হিসেবে ব্যবহার করেন, তাহলে তিনি সর্বোচ্চ ৩ বছরের কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এছাড়া ওই ভবন বা স্থানের যাবতীয় মালামাল বাজেয়াপ্ত করা যাবে। আইনের এই ধারাটি প্রয়োগে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের তেমন কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি। শুধু এই একটি ধারাই নয়, আইনের অন্যান্য ধারার কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, আইনের যথাযথ প্রয়োগ না হওয়ার কারণেই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বাড়ছে। যদিও ফায়ার সার্ভিস বলছে, আইন প্রয়োগে তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নেই। তারা শুধু নোটিশ করার ক্ষমতা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো: মাইন উদ্দিনের বক্তব্যেও এটি স্পষ্ট হয়েছে। বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডের পর পরিদর্শনে গিয়ে জানিয়েছেন, বেইলি রোডের ওই ভবনটিতে কোনো ফায়ার সেফটি প্ল্যান ছিলো না। এ কারণে ভবন মালিককে অন্ততঃ ৪ বার নোটিশ করা হয়েছিলো। নোটিশে ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিলো।

এদিকে অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধ ও নির্বাপণ একেতো যুগোপযোগী নয়। দ্বিতীয়ত, আইনটি বাস্তবায়নে ম্যাজিস্ট্রেসি ছাড়া সম্ভব নয়। এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন অগ্নি নিরাপত্তা বিষয়ক পরামর্শক সেলিম নেওয়াজ ভুঁইয়া। তিনি বলেন, অগ্নি প্রতিরোধ আইনে কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলা রয়েছে। আইনের বিভিন্ন ধারায় জেল-জরিমানার বিধানও রাখা হয়েছে। তারপরও আইন যথাযথভাবে কাজ করছে না। তাই প্রায়ই ঘটছে বঙ্গবাজার, চুড়িহাট্টা কিংবা বেইলি রোডের মতো মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা।
সিনিয়র অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান আইনটির ব্যাখ্যা করে বলেন, একুশ বছর আগে প্রণীত আইনটি অকার্যকর হয়ে যাওয়ার বড় কারণ এটিতে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বিধান নেই। এতে বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি এই আইন বা নির্ধারিত বিধান লঙ্ঘন করে কোনো ভবন বা স্থানে দাহ্য বস্তু সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ, সংকোচন বা বাছাই করেন, তাহলে তিনি সর্বোচ্চ ২ বছরের কারাদণ্ড এবং এর অতিরিক্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন। ওইসব দাহ্য বস্তু সরকার বাজেয়াপ্ত করতে পারবে। আবার কোনো ব্যক্তি যদি এমন কোনো কাজ করেন বা করতে বিরত থাকেন যা এই আইনের কোন বিধান বা বিধানের অধীন প্রদত্ত কোন আদেশ বা নির্দেশ অমান্য করার শামিল। কিন্তু এজন্য এই আইনে কোনো স্বতন্ত্র দণ্ডের ব্যবস্থা রাখা হয়নি। এ কারণে তিনি সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড এবং এর অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত করার বিধান রাখা হয়েছে। কিন্তু প্রাণহানির জন্য কঠোর কোনো শাস্তির বিধান নেই। ঘাটতি রয়েছে আইনটি প্রয়োগের সদিচ্ছার মধ্যেও।
সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মো: রেজাউল করিম বলেন, আইনতো আছেই। কিন্তু সেটির কার্যকারিতা দৃশ্যমান নয়। দৃষ্টান্ত টেনে তিনি বলেন, ধরুন ‘বহুল বা বাণিজ্যিক ভবনের নকশা অনুমোদন’ বিষয়ে অগ্নি ও নির্বাপণ আইন-২০০৩ এর ৭ ধারায় বলা হয়েছে। আপাতত বলবৎ অন্য কোনো আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, অগ্নি প্রতিরোধ, অগ্নি নির্বাপণ এবং এতদ্সম্পর্কিত নির্ধারিত বিষয়াদির ক্ষেত্রে মহাপরিচালকের ছাড়পত্র ব্যতিরেকে কোনো বহুতল বা বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণের নক্শা অনুমোদন বা অনুমোদিত নক্শার সংশোধন করা যাইবে না। তবে শর্ত থাকে যে, নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে মহাপরিচালক ছাড়পত্র সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা ব্যক্তিকে অবহিত করবেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ছাড়পত্র প্রাপ্তির ক্ষেত্রে নানাবিধ হয়রানি ও দুর্নীতির কারণে অনেকেই ছাড়পত্র নিতে আগ্রহী নয়। তথাপি আগ্রহী হতো যদি কঠোর শাস্তির বিধান থাকতো। অন্যান্য নগর বাদ দিন, রাজধানীতেই কয়টি ভবনে ফায়ার সার্ভিসের ছাড়পত্র আছে? খুঁজতে গেলে হাতে গোনা হয়তো কিছু পাওয়া যাবে।
এই আইনজীবী আরো বলেন, লক্ষ্য করা যায়, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পাশাপাশি ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার কথা রয়েছে। বাস্তবে বড় কোনো অগ্নিকাণ্ডের পরই ফায়ার সার্ভিসসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায়। যা বাস্তবিক অর্থে লোকদেখানো তৎপরতায় পর্যবসিত হয়। এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের দাবি, তারা শুধু নোটিশ দিয়ে ভবন মালিককে সতর্ক করার সক্ষমতা রাখেন। কিন্তু আইন মানতে বাধ্য করার এখতিয়ার নেই তাদের।

হাইকোর্টের নির্দেশে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর অগ্নি নির্বাপণের বেশ কিছু যন্ত্রপাতি কিনেছে। কিন্তু ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছে এসব যন্ত্রপাতি প্রয়োগের মতো অবস্থা থাকে না। অগ্নি প্রতিরোধ আইন প্রয়োগে নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে বলে প্রায়ই দাবি করে থাকে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর। কোনো স্থাপনায় অগি-ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণার পর যেন দ্রুত পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে সে লক্ষ্যে ম্যাজিস্ট্রেসি দাবি করছে সংস্থাটি। কিন্তু ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার অপব্যবহারের আশঙ্কা এবং বিভিন্ন আইনি জটিলতার কারণে সেই ক্ষমতা সংস্থাটিকে দেয়নি মন্ত্রণালয়।

কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভস (সিডিআই) উপদেষ্টা ও ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সাবেক কর্মকর্তা সেলিম নেওয়াজ ভূঁইয়া প্রশ্ন রেখে বলেন, আইন অনুযায়ী ফায়ার সার্ভিসের যথেষ্ট ক্ষমতা রয়েছে। তারা যাদের লাইন্সেস দিয়েছে সেগুলোর কোনো শর্ত ভঙ্গ করলে লাইন্সেস বাতিল করতে পারে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কয়টা লাইন্সেস বাতিল করা হয়েছে? আবেদনের প্রেক্ষিতে লাইসেন্স দিলেই হবে না, কোনো শর্ত অমান্য করছে কি না সেটির নজরদারিও থাকতে হবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিভিন্ন বিল্ডিং পরিদর্শন করে অগ্নিঝুঁকি থাকলে নোটিশ দিয়ে বসে থাকছে। শুধু নোটিশ দিয়েই কেন বসে থাকবে? তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স’র সাধারণ সম্পাদক ও পরিকল্পনাবিদ শেখ মুহম্মদ মেহেদী আহসানের মতে, রাজধানীর অধিকাংশ ভবনই অগ্নি প্রতিরোধ আইন গ্রাহ্য করছে না। সংশ্লিষ্টরা আইনের বিধানগুলো কতটা বাস্তবায়ন করছে বড় প্রশ্ন সেটি। আমার মতে, অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে আইনের যথাযথ প্রয়োগে সার্ভিলেন্স থাকতে হবে।

উল্লেখ করা যেতে পারে যে, বেইলি রোডে কাচ্চিভাইয়ের গ্যাস সিলিন্ডার থেকে সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডে সর্বশেষ ৪৬ জন অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছে। এ সংখ্যা আরো বাড়তেও পারে। এর আগে ঘটে গতবছর ৩ এপ্রিল ভোরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে খোদ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের নাকের ডগায়। মাঝেমধ্যেই এ ধরনের অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। এতে বহু প্রাণহানি ও সম্পদ হানি হচ্ছে। বছর তিন আগে সরকারি একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়, ২০১৮ সালে দেশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ১৯ হাজার ৬৪২টি। ২২ দশমিক পাঁচ শতাংশ বেড়ে ২০১৯ সালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে ২৪ হাজার ৭৪টি। এসব অগ্নিকাণ্ডের এক-তৃতীয়াংশই ঘটেছে প্রধানত আবাসস্থলে। সংখ্যার হিসেবে যা ৮ হাজার ৪৬৬টি। প্রধানত, ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিটের কারণে এসব ঘটনা ঘটেছে-মর্মে ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়। প্রতিবেদনে দ্রুত বর্ধিষ্ণু অপরিকল্পিত নগরায়ন এবং ইলেকট্রনিক পণ্যের যথেচ্ছ ব্যবহার অগ্নিকাণ্ড বৃদ্ধির প্রধান কারণ বলে জানানো হয়। তবে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে অগ্নিকাণ্ড ও হতাহতের ঘটনাগুলো সাম্প্রতিক সংযোজন। অগ্নিকাণ্ডের নতুন এই উপকরণকে উদ্বেগজনক হিসেবে উল্লেখ করছেন অগ্নি নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

অমিত শাহ’র বক্তব্যের কড়া প্রতিবাদ বাংলাদেশের

অমিত শাহ’র বক্তব্যের কড়া প্রতিবাদ বাংলাদেশের

ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও নতুন বাংলাদেশ

ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও নতুন বাংলাদেশ

ছাত্র শ্রমিক জনতার গণঅভ্যুত্থানে নিহত ও আহত পরিবারসমূহের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করুন : সাইফুল হক

ছাত্র শ্রমিক জনতার গণঅভ্যুত্থানে নিহত ও আহত পরিবারসমূহের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করুন : সাইফুল হক

দুর্গাপূজায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা থাকবে : আইজিপি

দুর্গাপূজায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা থাকবে : আইজিপি

নব-নির্বাচিত শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনুরা কুমারা-কে বাংলাদেশ ন্যাপ'র অভিনন্দন

নব-নির্বাচিত শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনুরা কুমারা-কে বাংলাদেশ ন্যাপ'র অভিনন্দন

ছাত্র - জনতার গনবিপ্লবে সংগঠিত সকল গনহত্যায় জড়িত শেখ হাসিনার বিচার চাই [ সৈয়দ ফজলুল করিম ]

ছাত্র - জনতার গনবিপ্লবে সংগঠিত সকল গনহত্যায় জড়িত শেখ হাসিনার বিচার চাই [ সৈয়দ ফজলুল করিম ]

লেবাননে ইসরাইলের হামলা যুদ্ধবিস্তারের প্রচেষ্টা : এরদোগান

লেবাননে ইসরাইলের হামলা যুদ্ধবিস্তারের প্রচেষ্টা : এরদোগান

সীতাকুণ্ডে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত জামায়াত নেতার জানাজা সম্পন্ন

সীতাকুণ্ডে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত জামায়াত নেতার জানাজা সম্পন্ন

সিংগাইরে মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে নিখোঁজের ৩ দিনপর এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

সিংগাইরে মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে নিখোঁজের ৩ দিনপর এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

রপ্তানিতে বাংলাদেশকে বড় সুখবর দিলো চীন

রপ্তানিতে বাংলাদেশকে বড় সুখবর দিলো চীন

পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম ও ইসলামী স্কলার অন্তর্ভুক্ত করুন

পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম ও ইসলামী স্কলার অন্তর্ভুক্ত করুন

প্রবাসী কর্মী ও রাষ্ট্রকে জিম্মি করে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করছে রুহুল আমিন স্বপন

প্রবাসী কর্মী ও রাষ্ট্রকে জিম্মি করে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করছে রুহুল আমিন স্বপন

বগুড়ায় এক পশলা বৃষ্টি, জনমনে স্বস্তি...

বগুড়ায় এক পশলা বৃষ্টি, জনমনে স্বস্তি...

পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করার চক্রান্ত সম্মিলিত ভাবে রুখে দিতে হবে

পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করার চক্রান্ত সম্মিলিত ভাবে রুখে দিতে হবে

নবায়নযোগ্য শক্তি খাতে চীনের ব্যাপক সাফল্য

নবায়নযোগ্য শক্তি খাতে চীনের ব্যাপক সাফল্য

যৌথবাহিনীর অভিযানে গ্রেফতার ‘ছাত্র হত্যাকারী চেয়ারম্যান’কে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা

যৌথবাহিনীর অভিযানে গ্রেফতার ‘ছাত্র হত্যাকারী চেয়ারম্যান’কে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা

মির্জাপুরে বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে স্কুল ছাত্রের মৃত্যু

মির্জাপুরে বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে স্কুল ছাত্রের মৃত্যু

কক্সবাজারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার মিছিলে গুলি বর্ষণকারী চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ গ্রেপ্তার -ছড়িয়ে নিতে সন্ত্রাসীদের থানায় হামলা

কক্সবাজারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার মিছিলে গুলি বর্ষণকারী চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ গ্রেপ্তার -ছড়িয়ে নিতে সন্ত্রাসীদের থানায় হামলা

ভ্রমণে সঙ্গী সাপ! হুলুস্থুল কাণ্ড চলন্ত ট্রেনে

ভ্রমণে সঙ্গী সাপ! হুলুস্থুল কাণ্ড চলন্ত ট্রেনে

এপিসি থেকে ফেলা ইয়ামিনকে হত্যায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ

এপিসি থেকে ফেলা ইয়ামিনকে হত্যায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ