হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী কে?
০৪ মার্চ ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৪ মার্চ ২০২৪, ১২:০১ এএম
পুরান ঢাকার নিমতলী থেকে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ। মাঝখানে কয়েক বছরে চকবাজারের চূড়িহাট্টা, বনানীর এফআর টাওয়ার, আরমানিটোলা, নিউমার্কেট, মগবাজার বিস্ফোরণ, গুলিস্তানের বঙ্গবাজার ট্র্যাজেডিসহ একের পর এক অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। কোনোটির সঠিক তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ পায়নি এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। কেবল বনানীর এফআর টাওয়ারের মালিক এবং ফ্লাটের মালিক বিএনপিপন্থি হওয়ায় ওই অগ্নিকান্ডের দায়ে অভিযুক্তদের কয়েকজনকে জেল খাটতে হয়েছে। কোথাও অগ্নিকাণ্ডে ব্যাপক প্রাণহানি ঘটলে নড়ে প্রশাসনের। অতঃপর আবার ঘুম। বিশেষজ্ঞরা অবশ্য এই সব অগ্নিকাণ্ডকে দুর্ঘটনা বা অগ্নিকাণ্ড বলতে রাজি নন। তাদের বক্তব্য এসব কার্যত হত্যাকাণ্ড। রাসায়নিক দাজ্য পদার্থ, সিলিণ্ডার অপরিকল্পিতভাবে রাখায় এসব ট্র্যাজেডির মুখোমুখি রাজধানীর মানুষকে পড়তে হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে বিল্ডিং নির্মাণ, দাহ্য পদার্থ রাখা, অনিয়ন, অব্যবস্থাপনা দেখভালের দায়িত্ব সিটি কর্পোরেশন, রাজউক নাকি ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষের? ভুক্তভোগীরা বলছেন, রাজউক, সিটি কর্পোরেশন এবং ফায়ার সার্ভিস কোনো সংস্থায় যথাযথ দায়িত্ব পালন করছে না। বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কোটেজ অগ্নিকাণ্ডের পর ফায়ার সার্ভিস দাবি করছে তারা তিন দফায় ভবন মালিককে সতর্কতা নোটিশ দিয়েছে। তিন দফায় সতর্কতা নোটিশ দেয়ার পর তারা কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। তাহলে ফায়ার সার্ভিস কি দায় এড়াতে পারে? এসব অগ্নিকাণ্ড নামের হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী কে?
ফায়ার সার্ভিসের চালানো একটি সমীক্ষা বলছে, রাজধানীর ৯০ শতাংশ ভবন অগ্নিঝুঁকিতে রয়েছে। এর মধ্যে অতি ঝুঁকিপূর্ণ প্রায় ২৩ শতাংশ ভবন। বেশ কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ব্যানার টানাতেও দেখা গেছে ফায়ার সার্ভিসকে। তাতেও টনক নড়েনি কারো। মালিকরাও কর্ণপাত করছে না ফায়ার সার্ভিসের দেয়া চিঠিকে। ফায়ার সার্ভিস অধিদফতরের তথ্য বলছে, বর্তমানে অগ্নিকাণ্ডের জন্য পুরান ঢাকার ৫ শতাধিক প্লাস্টিক কারখানা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের ঢাকা বিভাগের উপ-পরিচালক (ডিডি) মো. ছালেহ উদ্দিন বলেন, ঢাকায় যেসব ঝুঁকিপূর্ণ ভবন রয়েছে, আমরা নিয়মিত তাদের চিঠি দিয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার জন্য অনুরোধ করে থাকি। কিন্তু কেউ সেভাবে এটিকে গুরুত্ব দিতে চান না। একেবারেই যে কোনো কাজ হচ্ছে না সেটি নয়। আমাদের ইন্সপেক্টররা অক্লান্ত পরিশ্রম করে ভবনগুলেঅকে অগ্নিঝুঁকিমুক্ত করার কাজ করে যাচ্ছেন। তবে ফায়ার সার্ভিসের বিচারিক ক্ষমতা থাকলে কাজটি আরও গতি পেতো।
সরেজমিনে দেখা গেছে, এখনো পুরান ঢাকায় বেশিরভাগ আবাসিক ভবনের নিচতলায় এখনও রাসায়নিক, সুগন্ধি ও প্লাস্টিকের ব্যবসা চলছে। তাছাড়া বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-১৯৯৭ অনুযায়ী, বিপজ্জনক রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে কোনো শিল্প ইউনিট আবাসিক এলাকায় এবং তার আশপাশে কাজ করতে পারে না। কিন্তু সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর দুর্বল মনিটরিংয়ের সুযোগে সেখানে এই ব্যবসা চালু রয়েছে। ২০১৮ সাল থেকে পুরান ঢাকায় কেমিক্যাল ব্যবসায় ট্রেড লাইসেন্স দেয়া বন্ধ রেখেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। এ এলাকায় কোনো রাসায়নিক কারখানা বা গোডাউনের অনুমোদনও দিচ্ছে না বিস্ফোরক পরিদপ্তর। এরপরও এখানে অবৈধ ২০ হাজারের বেশি কেমিক্যাল গোডাউন রয়েছে বহাল তবিয়তে। একের পর এক অগ্নিকাণ্ড ঘটার পরও পুরান ঢাকা থেকে সরছে না কেমিক্যাল গোডাউন। প্রায় ১৪ বছর চেষ্টা করেও এই ঘিঞ্জি এলাকা থেকে ঝুঁকিপূর্ণ এসব গোডাউন সরাতে পারেনি সরকারি প্রশাসন ও প্রতিষ্ঠান। সরকারিভাবে এগুলো ঢাকার শ্যামপুর ও মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে স্থানান্তরের উদ্যোগ নেয়া হলেও তা সফল হয়নি। তাছাড়া শ্যামপুরের গোডাউনের ধারণক্ষমতা এত কম যে, সেখানে পুরান ঢাকার মাত্র ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কেমিক্যাল ব্যবসায়ীর জায়গা হবে। সরকারি, ও ব্যক্তিগত মালিকানাধীন অসংখ্য মার্কেট রয়েছে এই ঢাকায়। মার্কেটগুলোর ভেতরে জঞ্জালে মোড়ানো ঘিঞ্জি অবস্থা ও নকশাবহির্ভূত অসংখ্য অবৈধ দোকানপাটে ঠাসা। আগুন লাগলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়াসহ মার্কেট থেকে সহজে বের হওয়ার বিকল্প পথ নেই। দ্রুত অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা থাকলেও তা নিতান্তই সীমিত। ফলে চুড়িহাট্টা, সিদ্দিকবাজার, বঙ্গবাজার, বেইলি রোডের মতো একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটেই চলছে।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মালিকানাধীন ৫৮ মার্কেট ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে অতি ঝুঁকিপূর্ণ ৯টি, মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ ১৪টি এবং ঝুঁকিপূর্ণ ৩৫টি। তবু সংস্থা দুটি নড়বড়ে মার্কেটে দোকান খোলা রেখে ব্যবসার সুযোগ করে দিয়েছে। ব্যবসায়ী ও কর্মচারীদের কাছ থেকে করপোরেশন নিয়মিত ভাড়াও আদায় করছে। ঝুঁকিপূর্ণ এসব মার্কেট ভবন ধসে যে কোনো সময় বড় দুর্ঘটনার শঙ্কা থাকলেও এ নিয়ে উদ্বেগ নেই দুই সিটির।
দুই সিটির অন্তত ৫০টি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায়। ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত এমনকি পরিত্যক্ত ঘোষিত মার্কেটগুলোতে বছরের পর বছর ধরে জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি নিয়ে চলছে ব্যবসা। গত বছরের এপ্রিলে রাজধানীতে টানা দুই সপ্তাহ অভিযান চালিয়ে ৫৮টি সুপার মার্কেট, শপিংমল ও মার্কেটকে অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা দেয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স।
ফায়ার সার্ভিসের জরিপ বলছে, অতি ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেটের তালিকায় রয়েছে নিউমার্কেট এলাকার গাউছিয়া মার্কেট, ফুলবাড়িয়া বরিশাল প্লাজা, রাজধানী ও নিউ রাজধানী সুপার মার্কেট, লালবাগ এলাকায় আলাউদ্দিন মার্কেট, চকবাজার এলাকায় শাকিল আনোয়ার টাওয়ার ও শহীদুল্লাহ মার্কেট এবং সদরঘাট এলাকায় শরীফ মার্কেট ও মায়া কাটারা মার্কেট। মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেটের তালিকায় রয়েছে জুরাইনের আলম সুপার মার্কেট, খিলগাঁও রেলগেট বাজারের উত্তরা মার্কেট, ডেমরা সারুলিয়ার সালেহা শপিং কমপ্লেক্স ও মনু মোল্লা শপিং কমপ্লেক্স, দোহার জয়পাড়া বাজারের লন্ডন প্লাজা শপিংমল, ওয়ারীর এ কে ফেমাস টাওয়ার ও রোজভ্যালি শপিংমল, নিউমার্কেট এলাকার মেহের প্লাজা, প্রিয়াঙ্গন সুপার মার্কেট, নিউ চিশতিয়া মার্কেট, চিশতিয়া মার্কেট, মিরপুর রোডের নেহার ভবন, এলিফ্যান্ট রোডের ইস্টার্ন মল্লিকা শপিং কমপ্লেক্স ও ইসমাইল ম্যানশন সুপার মার্কেট, সুবাস্তু অ্যারোমা শপিংমল। ঝুঁঁকিপূর্ণ মার্কেটের তালিকায় রয়েছে জুরাইনের বুড়িগঙ্গা সেতু মার্কেট, খিলগাঁও তালতলা সিটি করপোরেশন সুপার মার্কেট, খিলগাঁও সিটি করপোরেশন কাঁচাবাজার মার্কেট, তিলপাপাড়া মিনার মসজিদ মার্কেট, ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার এলাকার হাজি হোসেন প্লাজা, ডেমরা সারুলিয়ার ইসলাম প্লাজা, ডেমরা কোনাপাড়ার নিউ মার্কেট, দোহার জয়পাড়ার আয়েশা শপিং কমপ্লেক্স ও এ হাকিম কমপ্লেক্স, নবাবগঞ্জ বাঘাবাড়ীর শরীফ কমপ্লেক্স, কাফরুলের বাচ্চু মিয়া কমপ্লেক্স ও ড্রিমওয়্যার, মিরপুর-১ নম্বর এভিনিউ এলাকার এশিয়ান শপিং কমপ্লেক্স, মুক্তিযোদ্ধা সুপার মার্কেট, ফেয়ার প্লাজা, তেজগাঁও শিল্প এলাকার শেপাল এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার লিমিটেড, বেগুনবাড়ীর নাসা মেইনল্যান্ড, পুরান ঢাকার দীন মোহাম্মদ রোডের জাকারিয়া ম্যানশন, লালবাগের হাজি আব্দুল মালেক ম্যানশন, ওয়ারীর ইপিলিয়ন হোল্ডিং লিমিটেড, মিরপুর রোডের গ্লোব শপিং সেন্টার, নিউ মার্কেট এলাকার চন্দ্রিমা সুপার মার্কেট ও চাঁদনী চক মার্কেট, নিউ সুপার মার্কেট, নূরজাহান সুপার মার্কেট, হযরত বাকুশাহ হকার্স মার্কেট, ইসলামিয়া বই মার্কেট, গুলিস্তানের ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-১, সিদ্দিকবাজারের হান্নান ম্যানশন, ফুলবাড়িয়ার সিটি প্লাজা, ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২, নগর প্লাজা, সিদ্দিকবাজারের রোজ মেরিনাস মার্কেট ও দুকু টাওয়ারের সাতটি ভবন।
নগর পরিকল্পনাবিদ স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, কেমিক্যাল গোদাম, অপরিকল্পিত ভবনের কারণে সবসময় ঢাকা ঝুঁকিতে থাকে। এই ঝুঁকিমুক্ত হতে সবার আগে ঢাকাবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। পাশাপাশি বিল্ডিং কোড মেনে ভবন নির্মাণ, রাস্তা প্রশস্ত করা, আধুনিক গ্যাস লাইন ব্যবস্থা, ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) অনুযায়ী ঢাকা পুনর্গঠন করতে হবে। একইসঙ্গে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে প্রত্যেক ভবনে বসবাসযোগ্য নবায়নযোগ্য সার্টিফিকেট ব্যবস্থা চালু করতে হবে। নিজের বাড়ি ও প্রতিবেশীর বাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেও বাসিন্দাদের উদ্যোগী হতে হবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, পুরান ঢাকা হতে রাসায়নিক দ্রব্যাদি স্থানান্তর সংক্রান্ত নীতিমালা যেন ব্যবসাবান্ধব হয়। স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় ব্যবসায়ীরা যেন উৎসাহিত ও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে, সে বাস্তবতা আমলে নেওয়ার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করছি। আমরা বিশ্বাস করি, এসব বিপজ্জনক রাসায়নিক সামগ্রী পর্যায়ক্রমে স্থানান্তরের মাধ্যমে ঢাকাকে আমরা একটি বাসযোগ্য ও দুর্যোগ সহনশীল নগরীতে পরিণত করতে পারব। এ ধরনের ব্যাপক প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ইমারত নির্মাণ বিধিমালা পূর্ণাঙ্গরূপে বাস্তবায়ন ও পরিপালন একান্ত আবশ্যক।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসির) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিটি মার্কেটে অগ্নি নির্বাপক সিস্টেমসহ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং নির্দিষ্ট সময় অন্তর মনিটরিং করতে হবে। প্রতিটি মার্কেটেই ব্যবসায়ীদের সমিতি রয়েছে। মার্কেটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতিকে আহবান করছি এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। ফায়ার হাইড্রেন্ট স্থাপন করতে হবে। দোকানের কর্মীদের প্রশিক্ষণও প্রদান করতে হবে, যেন অগ্নিকান্ড ঘটলে ফায়ার সার্ভিস পৌঁছানোর পূর্বেই প্রাথমিকভাবে ব্যবস্থা নিতে পারে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
কলাপাড়ায় সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমানের জানাজায় হাজারো মানুষের ঢল।
রওশন, জিএম কাদের ও মজিবুল হককে গ্রেপ্তারের দাবি এলডিপি মহাসচিবের
কুড়িগ্রামের উলিপুরে থেতরাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদ শূন্য ঘোষণা
সাবেক শ্রীমঙ্গল উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা ভানু লাল রায় কারাগারে
ভারতে ইলিশ রপ্তানি করা হচ্ছে, উপহার নয় : রিজওয়ানা হাসান
কোনো উন্নয়ন কাজ বন্ধ করেনি বর্তমান সরকার: উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন
মাগুরায় মাজলিসুল মুফাসসীরিনের জেলা সম্মেলনে ১১সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন
সাকিবের চোট নিয়ে যা বললেন হান্নান
গুমের ঘটনায় শেখ হাসিনা-কামালসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ
অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে ভোলার বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মচারীরা। ভোগান্তিতে গ্রাহকরা।
ছুটির দিনসহ সপ্তাহে ৭ দিনই শিক্ষার্থীদের জন্য বাসে ‘হাফ ভাড়া’
রাজবাড়ীতে সাবেক রেলমন্ত্রীর ভাই কারাগারে
শিবগঞ্জে যুব-স্বেচ্ছাসেবকদলের ২ নেতা জখমের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১
চৌগাছায় প্রতিমা তৈরীতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা
মজিব সভাপতি, সাইফুল সম্পাদক নাঙ্গলকোট প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে একদিনে ৮৭০ মামলা, জরিমানা ৩৫ লাখ ৮০ হাজার
তারাকান্দায় বিদ্যুৎপৃষ্টে কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
দর্শনায় সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল মহাসড়ক অবরোধ
কেপিএম নতুন এমডি মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ যোগদন
কালীগঞ্জে রাস্তার পাশে পড়ে ছিল অজ্ঞাত লাশ