প্রধান আসামি যুথী : গ্রেফতার শুধু কাজলসহ বিএনপি’র আইনজীবীরা
১০ মার্চ ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১০ মার্চ ২০২৪, ১২:০২ এএম
আইনজীবীদের ওপর বহিরাগতদের নজিরবিহীন হামলা, গণনা ছাড়াই যুবলীগ সভাপতির স্ত্রীকে সম্পাদক হিসেবে বিজয়ী ঘোষণা, অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী ছাড়াও বিএনপি অনুসারী ১৯ আইনজীবীদের বিরুদ্ধে মামলা, ৫ আইনজীবীকে গ্রেফতার এবং রিমান্ডে নেয়ার ঘটনা ঘটেছে। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তিন দিন ধরে সংঘটিত হচ্ছে একের পর এক নাটক। নানা নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে গতকাল বিকেল ৩ টায় শুরু হয় ভোট গণনা। গণনা ছাড়াই আগের রাতে যুথীকে বিজয়ী ঘোষণার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন নির্বাচন পরিচালনা উপ-কমিটির প্রধান অ্যাডভোকেট আবুল খায়ের। নানা ঘটনার জন্ম দিয়ে নজিরবিহীন পুলিশী নিরাপত্তা বেষ্টনীর ভেতর শুরু হয় ভোট গণনা।
যুথীকে বিজয়ী ঘোষণা দিতে বাধ্য করা হয় : সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ভোট গণনার আগেই স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীকে শুক্রবার ভোর রাতে বিজয়ী ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বারের প্রধান নির্বাচন কমিশনার বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট আবুল খায়ের। গতকাল শনিবার দেয়া এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, চাপ প্রয়োগ করে নাহিদ সুলতানা যুথীকে সম্পাদক পদে জয়ী ঘোষণা করতে আমাকে বাধ্য করা হয়েছে।
তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনে (২০২৪-২০২৫) সম্পাদক পদে ফলাফল বিষয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় আমার নামে প্রচারিত ঘোষণাটি সম্পূর্ণরূপে আইনগত ভিত্তিহীন। একটি অনাকঙ্খিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ভোট গণনার পূর্বেই দুঃখজনকভাবে বহিরাগত মাস্তান শ্রেণি আমার ওপর চাপ প্রয়োগ করে লিখিত দিতে বাধ্য করে। যদিও ইহা অর্থহীন ঘোষণা, তবুও তর্ক নিরসনের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সবাইকে তা ইগনোর করতে অনুরোধ করা হলো। ভোট গণনা করে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
হামলা বহিরাগতদের- মামলা বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে : আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে রভাট গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল, হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনায় রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় স্বতন্ত্র থেকে সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোাকেট নাহিদ সুলতানা যুথিসহ ২০ আইনজীবীকে আসামি করা হলেও যুথী ছাড়া প্রায় সবাই বিএনপি প্যানেলের সমর্থক আইনজীবী। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন, বিএনপি প্যানেল থেকে সম্পাদক হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাড. মো: জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ (৫৫), অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ , ব্যারিস্টার উসমান, অ্যাড. আরিফ, অ্যাডভোকেট সুমন, অ্যাডভোকেট তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল (৪০), অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, অ্যাডভোকেট তরিকুল ও অ্যাডভোকেট সোহাগ। এ ছাড়া মামলায় ৩০/৪০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
এজাহারে সাইফ বলেন, আসামিরা ১নং আসামির (নাহিদ সুলতানা যুথী) নির্দেশে এবং প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির নিচ তলার শহিদ শফিউর রহমান মিলনায়তন রুমের দরজা ৩নং আসামি ১, ২, ও ৪ নং আসামির পরামর্শক্রমে সু- কৌশলে ও ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে অডিটোরিয়ামের দড়জা খুলে দিলে অস্ত্র হাতে জোরপূর্বক বেআইনি জনতাবদ্ধে অনাধিকার প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় আমাকেসহ নির্বাচন সাব-কমিটির অন্যান্য সদস্যদের গালিগালাজ করে। ৫ ও নং আসামিদ্বয়ের হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথার মাঝ বরাবর আঘাত করলে আমি বাধা দিতে গেলে আমার বাম পাশের কানের উপরে মাথার অংশে স্বজোরে আঘাত করলে আমি মারাত্মকভাবে জখম হই। অন্যান্য আসামিরা কাঠের লাঠি, কাঠের ও প্লাস্টিকে চেয়ার দিয়ে অতর্কিতভাবে এলোপাথারী মারপিট করে ও পা দিয়ে আঘাত করে আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে । আমার পরিহিত কাপড় ছিড়ে ফেলে। উক্ত আসামিরা আমার সঙ্গীয় ব্যারিষ্টার জাকারিয়া হাবিবকে মারপিট করে আহত করে। একপর্যায়ে ৫নং আসামির হাতে থাকা কাঠের লাঠি দিয়ে ব্যারিষ্টার জাকারিয়া হাবিবকে আঘাত করে তাহার ডান হাতের আঙ্গুল ভেঙ্গে ফেলে। তার পরিহিত কাপড় ছিড়ে ফেলে । তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। ১নং আসামী এড, রিনা বেগমকে চরথাপ্পর ও হুমকি দেয়। ১১নং আসামি গলায় চেপে শ্বাস রোধ করে হত্যা করার চেষ্টা করে। অন্যান্য অজ্ঞাতনামা আসামিরা অডিটোরিয়ামের ভিতরে এলোপাথারী ভাংচুর ও অরজকতা সৃষ্টি করে। যাহার ফলে নির্বাচনী দায়িত্বরত সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়ে নির্বাচনী অন্যান্য কার্যক্রম সম্পূর্ণ রূপে ভন্ডুল হয়ে যায়। একপর্যায়ে সকল আসমিসহ ১নং আসামি নিজে অস্ত্রের মুখে নির্বাচন সাব-কমিটির প্রধান বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. আবুল খায়েরকে ভোট গণনা ছাড়াই সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা করার জন্য বাধ্য করে। নির্বাচন সাব-কমিটির সকল সদস্য জীবন বাঁচানোর উদ্দেশ্যে ভোট গণনার কাজ না করেই চলে যেতে বাধ্য হন।
ব্যারিস্টার কাজলসহ গ্রেফতার ছয় :
রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলার পরপরই বিএনপি প্যানেল সমর্থক ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয়। পরে গ্রেফতার করা হয় অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহমেদ, অ্যাডভোকেট তুষার, অ্যাডভোকেট তরিকুল, অ্যাডভোকেট এনামুল হক সুমনকে। পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ তাদের গ্রেফতার করে গতকাল শনিবার আদালতে পাঠায়। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দার তাদের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এদিকে গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টনস্থ চেম্বার থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে বিএনপি সমর্থিত প্যানেল (নীল প্যানেল) থেকে সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজলকে। এজাহারভুক্ত অন্য আসামিদেরও গ্রেফতারে অভিযান চলছে বলে জানা গেছে।
এদিকে বিএনপি সমর্থক আইনজীবীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার ত’ীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ‘জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম, কেন্দ্রীয় কমিটি। সংগঠনের দফতর সম্পদাক মো: জিয়াউর রহমান স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৮ মার্চ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন ২০২৪-২০২৫ এর ভোট গণণনার সময় আওয়ামীপন্থী আইনজীবীদের দুইপক্ষের আন্ত:কোন্দলে সৃষ্ট অনভিপ্রেত ঘটনায় উদ্দেশ্যমূলকভাবে দায়েরকৃত মামলায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম, কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম-সম্পাদক , সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজল, সংগঠনের যুগ্ম-সম্পাদক ও বর্তমান নির্বাচন কমিশন সদস্য মো: কামাল হোসেন, সংগঠনের মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার শেখ আবু মুসা আরিফের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করা হয় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট এজে মোহাম্মদ আলী সংগঠনের মহাসচিব ও বিএনপি’র আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল তীব নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তারা অবিলম্বে হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার এবং গ্রেফতারকৃতদের দ্রুত মুক্তি দাবি করেন।
অবশেষে ভোট গণনা : সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ডে প্রবেশের প্রধান ফটকেই আটকে দেয়া হচ্ছে আইনজীবীদের প্রবেশ। শত শত পুলিশ অবস্থান নিয়েছে এই গেটে। বহু জিজ্ঞাসাবাদ ও আইডি কার্ড দেখে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে কাউকে কাউকে। ৬টি প্রবেশ পথের মধ্যে ৪টিই ছিলো বন্ধ। গোটা সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গন পুলিশের দখলে। মোতায়েন করা হয়েছে ৫ শতাধিক ইউনিফর্মধারী পুলিশ। সাদা পোশাকের পুলিশও ছিলেন শতাধিক। নজিরবিহীন পুলিশী নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে গতকাল শনিবার বিকেল ৩টার পর শুরু হয় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনের ভোট গণনা। আইনজীবী সমিতির অডিটরিয়াম ও বিভিন্ন হলরুমে ভোট গণনা চলে। অ্যাডভোকেট আবুল খায়েরের নেতৃত্বে নির্বাচন পরিচালনা উপ-কমিটির সদস্যরা ভোট গণনা শুরু করেন। এ সময় বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ প্যানেল সমর্থক প্রার্থীদের এজেন্টগণ উপস্থিত ছিলেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত সোয়া ৮টা) ভোট গণনা চলছিলো। নির্বাচন পরিচালনা উপ-কমিটির একজন সদস্য রাত সোয়া ৮টায় জানান, গণনা এখন শেষের দিকে।
এর আগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের দুই দিনব্যাপী নির্বাচনে ভোট গণনা কেন্দ্র করে হট্টগোল ও হাতাহাতির ঘটনায় ভোট গণনার কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যায়। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যরা গতকাল বসে বিকেল ৩টা থেকে ভোট গণনার সিদ্ধান্ত নেন।
এর আগে গত ৭ ও ৮ মার্চ দুই দিন ব্যাপি ভোট অনুষ্ঠানে মোট ৫ হাজার ৩১৯ জন আইনজীবী ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। ভোট গণনার পর গভীর রাত পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গন ছিলো উত্তেজনা ও উৎসব মুখর। কিন্তু পরে বহিরাগতরা চাপ সৃষ্টি করে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধানকে ভোট গণনা ছাড়াই স্বতন্ত্রী প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীকে বিজয়ী ঘোষণা করতে বাধ্য করেন। পরে গণনা ভন্ডুল হয়ে যায়। নির্বাচন কমিশনার আবুল খায়ের ব্যালট বাক্স পুলিশের জিম্মায় রেখে বার ত্যাগ করেন।
এবারের নির্বাচনে ১৪ জনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি, দুজন সহ-সভাপতি, সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ, দু’জন সহ-সম্পাদক এবং ৭ জন সদস্য নির্বাচিত হয়ে থাকেন। এবারের নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৭ হাজার ৮৮৩ জন। আর প্রার্থী হয়েছেন ৩৩ জন। গুরুত্বপূর্ণ এই নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটির আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো: আবুল খায়ের।
নির্বাচনে এবার আওয়ামী লীগ সমর্থিত বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ (সাদা প্যানেল) থেকে সভাপতি পদে অ্যাডভোকেট আবু সাঈদ সাগর, সম্পাদক পদে শাহ মঞ্জুরুল হক, সহ-সভাপতি পদে রমজান আলী শিকদার ও দেওয়ান মো: আবু ওবাঈদ হোসেন সেতু, কোষাধ্যক্ষ পদে মোহাম্মদ নূরুল হুদা আনসারী, সহ-সম্পাদকের দুটি পদে মো: হুমায়ুন কবির পল্লব ও মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির প্রার্থী হয়েছেন। এছাড়া ৭টি সদস্য পদে মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূইয়া, মাহমুদা আফরোজ, মো: বেলাল হোসেন, খালেদ মোশাররফ, মো: রায়হান রনি, সৌমিত্র সরদার ও রাশেদুল হক খোকন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
পক্ষান্তরে বিএনপি সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল (নীল প্যানেল) থেকে সভাপতি পদে ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন (খোকন), সম্পাদক পদে ব্যারিস্টার মো: রূহুল কুদ্দুস, সহ-সভাপতি পদে মো: হুমায়ুন কবির ও সরকার তাহমিনা বেগম, কোষাধ্যক্ষ পদে মো: রেজাউল করিম, সহ-সম্পাদক পদে মাহফুজুর রহমান ও মো: আবদুল করিম প্রার্থী হয়েছেন। এছাড়া ৭টি নির্বাহী সদস্য পদে ফাতিমা আক্তার, সৈয়দ ফজলে এলাহী, মো: শফিকুল ইসলাম শফিক, মো: রাসেল আহমেদ, মো: আশিকুজ্জামান নজরুল, মহিউদ্দিন হানিফ ও মো: ইব্রাহিম খলিল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
সাদা ও নীল প্যানেলের বাইরে এবার সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছিলেন অ্যাডভোকেট মো: ইউনুছ আলী আকন্দ ও অ্যাডভোকেট মো: খলিলুর রহমান বাবলু (এম কে রহমান)। সম্পাদক পদে প্রার্থী হয়েছিলেন অ্যাডভোকেট ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূইয়া ও অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী। কোষাধ্যক্ষ পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন মো: সাইফুল ইসলাম।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
হাসিনার আমলে মেট্রোরেলের আয় নিয়ে ফেসবুকে সমালোচনা
মাহিয়া মাহির দেড় মিনিটের ভিডিও ভাইরাল, কী আছে এতে
ভারতকে ইলিশ দেওয়া নিয়ে বিতর্ক, যা বলছেন নেটিজেনরা
নতুন সরকারের ঘোষণা ফ্রান্সে
জুলাই বিপ্লবে যারা শহীদ ও আহত তাদেরকে রাষ্ট্রীয় উপাধি দিতে হবে : নূরুল ইসলাম বুলবুল
নৌখাতে দুর্নীতি –অনিয়মে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা : নৌপরিবহন, বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা
সিরাজগঞ্জ শিল্পপার্ক খেয়ে ধরলেন মুন্সিগঞ্জ বিসিক, অতিরিক্ত দায়িত্বে লিটনের আত্মীয় বায়েজিদ
স্কুলছাত্র মারুফ হত্যা মামলায় টাঙ্গাইল পৌরসভার কাউন্সিলর গ্রেপ্তার, একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করছে সরকার : সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
দোকান বরাদ্দের বিষয় খতিয়ে দেখতে কমিটি
শুটিং ফেডারেশন চলছে অপুর নির্দেশেই!
বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে পোশাক কারখানায় ৪৩২ কোটি টাকার বিদেশি বিনিয়োগ
আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের সভাপতি তাজওয়ার আউয়াল
সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ
রংপুর রেঞ্জের নতুন ডিআইজি আমিনুল ইসলাম
গণঅধিকার পরিষদের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার ৯৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি
বগুড়ায় সহযোগী সহ শীর্ষ সন্ত্রাসী সাগরকে নৃশংস কায়দায় হত্যা
শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক
পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ
পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে