ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১
সরকারি হাসপাতালে সিন্ডিকেট ‘সেবা’ ঈদের লম্বা ছুটিতে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হবার আশঙ্কা

দালালে ক্লান্ত রোগী

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৩ এএম

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে মিলছে না কাক্সিক্ষত চিকিৎসা সেবা। রোগীদের ভর্তি, সিট বরাদ্দ, টেস্ট রিপোর্ট সংগ্রহ, ট্রলি, হুইল চেয়ার সেবাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। মূলতঃ দালাল ছাড়া মিলছে না সেবা ও প্রয়োজনীয় মূল্যবান ওষুধ। চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বাইরের দালালদের সঙ্গে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। তারা রোগীদের কাছ থেকে চিকিৎসা সেবার নামে হাতিয়ে নিচ্ছেন টাকা। সিন্ডিকেটের বাইরে কোনো কিছু সেবা পাওয়ার সুযোগ নেই।

রাজধানী ঢাকার সরকারি হাসপাতাল, জেলা পর্যায়ের একাধিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনুসন্ধান করে দেখা গেছে প্রতিটিতে সিন্ডিকেট। চিকিৎসা নিতে গেলেই সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হতে হয়। বরাদ্দের চেয়েও কম খাবার পান রোগীরা। টয়লেটগুলো প্রায় ব্যবহার অযোগ্য। অধিকাংশ এক্সরে ও জটিল পরীক্ষাগুলো করাতে হচ্ছে বাইরে থেকে। হাসপাতালের ওষুধগুলো চুরির পর সেগুলো বিক্রি হচ্ছে পাশের ফার্মেসিতে। মাঝে মধ্যে শিশু চুরির ঘটনাও ঘটছে। এছাড়া রোগীদের টাকা-পয়সা, মোবাইল ফোন স্বর্ণালঙ্কার চুরি নিত্যদিনের ঘটনা। এর সাথে জড়িত হাসপাতালগুলোর কতিপয় দুর্নীতিবাজ কর্মচারী। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যদের বিরুদ্ধেও রয়েছে অপরাধের বিস্তর অভিযোগ। হাসপাতালগুলোর অধিকাংশ লিফট যেন মরণফাঁদ। যেখানে মাঝে মধ্যেই ঘটছে দুর্ঘটনা। এছাড়া মানুষের চরম বিপদকে পুঁজি করেও অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটও গড়ে উঠেছে।

জেলা-উপজেলার হাসপাতালগুলোর চিত্র বেশি ভয়াবহ। সেখানে ঠিকমতো থাকেন না চিকিৎসক। অধিকাংশ যন্ত্রপাতি অকেজো। একটু ক্রিটিক্যাল এক্সরেও করাতে হয় বাইরে থেকে। বেসরকারি ল্যাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য রোগী পাঠানোর ফলে বিলের একটি বড় অংশ কমিশন পান চিকিৎসক।
সংশ্লিষ্টদের করা প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে, সরকারি হাসপাতাল থেকে মাত্র কয়েক শতাংশ রোগী ওষুধ পান এবং ১৫ শতাংশ রোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়। বহিঃবিভাগের অবস্থা আরো করুণ। রোগীর তুলনায় রয়েছে চিকিৎসক স্বল্পতা। যে কারণে রোগীকে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণের সুযোগ মেলেনা চিকিৎসকের। রাতে ইন্টার্ণ চিকিৎসকই একমাত্র ভরসা।

এহেন পরিস্থিতির মধ্যে আসন্ন ঈদ উপলক্ষে রয়েছে সরকারি লম্বা ছুটি। এমনিতেই রয়েছে চিকিৎসক ও নার্স সঙ্কট। এমন বাস্তবতার মধ্যে হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসা সেবা বিঘ্নিত হবার আশঙ্কা রয়েছে।
ঢাকার হাসপাতালগুলোর বড় সমস্যা দালালদের দৌরাত্ম্য। হাসপাতালই যেন তাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। চিকিৎসক-কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ তাদের রয়েছে বিশাল সিন্ডিকেট। সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসা ভালো নয়Ñ সময়মতো চিকিৎসক আসেন না, রয়েছে বেড সঙ্কট। এমন নেতিবাচক কথার পাশাপাশি বাইরের হাসপাতালে স্বল্প খরচে ভালো চিকিৎসার নিশ্চয়তা দেয় দালাল চক্র। তাদের মনভোলানো কথায় আত্মসমর্পণ করেন রোগী। পরে রোগীদের নিয়ে যায় দালালের চুক্তিভিত্তিক ক্লিনিকে। পরে চিকিৎসার নামে ধরিয়ে দেয়া হয় মোটা অঙ্কের বিল। ঢাকার হাসপাতালগুলোতে দালালদের ধরতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিশেষ অভিযান চলে। তারা ধরাও পড়ে। শাস্তিও হয় কখনো কখনো। কিন্তু দালাল সিন্ডিকেট ভাংতে পারেননি কেউ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, দালালদের কাছে জিম্মি সবাই। অপরদিকে সাধারণ মানুষের মধ্যেও রয়েছে সচেতনতার অভাব।
নাগরিকের স্বাস্থ্য অধিকার নিয়ে ডা: রশিদ-ই মাহবুব বলেছেন, সারাদেশেই সরকারি চিকিৎসা সেবায় ঘাটতির সুযোগ নিয়ে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত অনিয়মতান্ত্রিকভাবে শত শত হাসপাতাল ও ক্লিনিক গড়ে উঠেছে। সেজন্য চিকিৎসা সেবার ক্ষেত্রে অব্যবস্থাপনা চরম এক পর্যায়ে পৌঁছেছে।

সরকারি হাসপাতালগুলোকে ঘিরেই স্বল্প দূরত্বেই গড়ে তোলা হয় চিকিৎসার নামে বিভিন্ন ক্লিনিক। যাতে করে দ্রুত রোগীকে বাগিয়ে নেয়া যায়। সরকারি হাসপাতালের অধিকাংশ চিকিৎসকই বাইরের কোন না প্রাইভেট ক্লিনিকে চেম্বার করেন। কেউ কেউ ওইসব ক্লিনিকের অংশীদার কিংবা সরাসরি মালিক।

সংশ্লিষ্টদের দাবি, এটাই চরম সত্য বর্তমানে চাহিদার তুলনায় সরকারিভাবে চিকিৎসা সেবা পর্যাপ্ত নয়। এই চাহিদার প্রেক্ষাপটের কারণেই কিন্তু বেসরকারি পর্যায়ে ক্লিনিক গড়ে উঠছে। ব্যক্তি মালিকানায় গড়ে তোলা এসব প্রতিষ্ঠানগুলোতে সেবার মানসিকতার চেয়ে প্রাধান্য পেয়েছে ব্যবসায়িক চিন্তা।
সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের দুর্বল মনিটরিং ব্যবস্থাসহ একশ্রেণির চিকিৎসকের ‘কমিশন বাণিজ্যের’ কারণেই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

দালালদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যাওয়ায় সম্প্রতি ঢাকার বেশ কিছু সরকারি হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত ৪ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) অভিযান চালিয়ে ৫৮ দালালকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়েছে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। র‌্যাব-৩-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন বলেন, হাসপাতালে আগত রোগীদের ভর্তিসহ বিভিন্ন কাজে হয়রানির মাধ্যমে অর্থ আদায় করছিলেন তাঁরা। এ ছাড়া কমিশন লাভের জন্য ঢাকা মেডিকেলে আসা রোগীদের রাজধানীর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানোর সঙ্গে জড়িত এই দালালেরা। শুধু ঢাকা মেডিকেলেই ১৫০ থেকে ২শ’ দালাল রয়েছে। এর আগে জানুয়ারি মাসে গ্রেফতার হওয়া দুই দালাল নিজেদেরকে হাসপাতালের স্টাফ বলে পরিচয় দিয়েছিলেন।

ঢামেকে পাঁচটি দালাল চক্র সক্রিয়। এর মধ্যে তিনটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক চার নেতা। রোগী বাগিয়ে নেয়ার সময় গত ২৮ ফেব্রুয়ারি শেরেবাংলা নগরের সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল থেকে ১৭ জন, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে ১২, আগারগাঁওয়ের শিশু হাসপাতাল থেকে ৪ ও পঙ্গু হাসপাতাল থেকে ৩ জনসহ ৩৬ জনকে আটক করে। এরা বিশেষ কোড ব্যবহার করে। এক কথায় সরকারি হাসপাতালে দালালদের ভারে ক্লান্ত রোগী ও তাদের স্বজন।

ইতিমধ্যে ঢামেক হাসপাতালের ফার্মাসিস্ট কর্মচারী ও নার্স হাসপাতালের ওষুধ চুরির অভিযোগে কয়েকজন জেলও খেটেছেন । পর্যাপ্ত ওষুধ থাকা সত্ত্বেও রোগীরা সঠিক মত ওষুধ পাচ্ছে না। অফিস সহকারী মনোয়ার হোসেন, সিনিয়র ফার্মাসিস্ট অনন্ত রায়, মনির হোসেন ফার্মাসিস্ট, সিনিয়র ফার্মাসিস্ট তৃতীয় শ্রেণির কল্যাণ সমিতির সভাপতি সাইফুলসহ কর্তব্যরত কিছু আনসার সদস্যও ওষুধ চুরির সিন্ডিকেটে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।

হৃদরোগ হাসপাতালে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত রোগী থাকায় ফ্লোর বা করিডরে স্থান হয় অনেক রোগীর। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় দিনের পর দিন অপেক্ষা করেও বেড পাওয়া যায় না। তবে অভিযোগ রয়েছে, ওয়ার্ড মাস্টার, আনসার, ওয়ার্ড বয়, আয়াদের টাকা দিলে সহজেই সিট পাওয়া যায়। একই অবস্থা জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রেও। ইসিজি ও ইকো করতেও গুনতে হয় অতিরিক্ত টাকা।
পঙ্গু হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, সামান্য একটি আঙ্গুল ক্ষতের অপারেশনের জন্যও বিভিন্ন ওষুধ গজ ও ব্যান্ডেজের বিশাল তালিকা ধরিয়ে দেয় চিকিৎসকের সহকারী। তালিকা অনুযায়ী ওষুধপত্র নেয়ার পরই অপারেশন করা হয়। দেখা যায়, তালিকার উল্লেখিত ওষুধসহ অন্যান্য সামগ্রীর সামান্যই ব্যবহার হয়েছে। অথচ বাকিটা ফেরত দেয়া হয়না। যে কোনো অপারেশনের ক্ষেত্রে সব হাসপাতালেরই একই চিত্র।

মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা অভিযোগের সূত্রমতে, বেপরোয়া বাসের সঙ্গে দুর্ঘটনায় পা হারান মাদারীপুরের অটোরিকশা চালক শাহাবুদ্দিন। ঘটনাটি গত বছর ৫ নভেম্বরের। তিনি যেতে চেয়েছিলেন ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে। সেখানে ঢোকার আগেই দালালের খপ্পরে বিভ্রান্ত হন। দালাল তাকে নিয়ে যায় শ্যামলীর ‘প্রাইম জেনারেল হাসপাতালে ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে’। চিকিৎসার নামে ১৫ দিন তাকে সেখানে রাখার পর বিভিন্ন অযুহাতে তার ৩ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় প্রাইম হাসপাতাল। শেষমেষ তাকে পঙ্গু হাসপাতালেই চিকিৎসা নিতে হয় দীর্ঘদিন।

চিকিৎসা খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশের বেশিরভাগ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারই এই দালাল চক্রের ওপর নির্ভরশীল। দালালরূপী মধ্যস্বত্বভোগীদের কমিশন বন্ধ করে দেওয়া গেলে দেশে চিকিৎসার মান অনেক উন্নত হবে এবং রোগীদের চিকিৎসা খরচও কমবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক এক কর্মকর্তার অভিযোগ, সরকারি হাসপাতালগুলোর ব্যাপারে সরকারের নতুন কোন উদ্যোগ নেই। যে কারণে স্বাস্থ্যখাত বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকের দখলে চলে গেছে। সরকারি খাতটাকে এখন আর উন্নত করার চেষ্টাই করা হচ্ছে না। বড় বড় হাসপাতাল হচ্ছে ঠিকই। কিন্তু সিস্টেম অনুযায়ী উন্নত করা হচ্ছে না। সে কারণে প্রাইভেট খাতের হাতে জিম্মি মানুষ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা যদিও বলছেন, এবার তারা স্বাস্থ্যসেবা খাতে শৃঙ্খলা আনতে কয়েক ধাপের পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নেমেছেন এবং তাতে ফল পাওয়া যাবে, কিন্তু সারা দেশে এধরনের হাজার হাজার ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে নানান দুর্বলতা কাটিয়ে নিয়মনীতির আওতায় আনা কতটা সম্ভব হবে, তা নিয়ে সন্দিহান স্বাস্থ্য সেবার সাথে জড়িত অনেকেই।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে হত্যা মামলায় আরও একজনসহ গ্রেপ্তার ৬

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে হত্যা মামলায় আরও একজনসহ গ্রেপ্তার ৬

সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?

সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?

আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন

আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরীর ইন্তেকাল

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরীর ইন্তেকাল