ঈদের আগে-পরে ১০ দিন

সড়কে ঝরলো শত প্রাণ

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৩ এএম

দেশের সড়ক-মহাসড়কগুলো হয়ে উঠছে মানুষখেকো। দায়িত্বশীলদের অবহেলা, অব্যবস্থাপনা এবং খামখেয়ালির কারণে প্রতিদিন ঝড়ছে প্রাণ। ঈদুল ফিতরের আগে পরে গত ১০ দিনে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন একশ’ মানুষ। গড়ে প্রতিদিন প্রাণ হারিয়েছেন ১০ জন মানুষ।
জানতে চাইলে গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হাদিউজ্জামান মনে করেন, ঈদের আগে অধিক মুনাফার আশায় আনফিট গাড়ি কোনোমতে মেরামত করে মহাসড়কে নামানো হয়। পুরাতন নষ্ট গাড়ি সড়কে নামানোয় ঘটে দুঘর্টনা। দুর্ঘটনার অরো একটি বড় কারণ পরিবহন সংকটে সিটি সার্ভিসও উঠে যায় মহাসড়কে। যেসব চালক এসব গাড়ি চালায় তারাও মহাসড়কে চালানোর মতো দক্ষ নন। স্বল্প দূরত্বে চলাচল করা গাড়ি নিয়েও মহাসড়কে চলে যান চালকরা। তাতেও ঘটে দুর্ঘটনা। ঈদে সড়কে যে মৃত্যুর মিছিল নামে, তার আর্থিক ক্ষতির হিসাব করলে দাঁড়ায় প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা।
সড়কে দীর্ঘ হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এই মৃত্যুর মিছিলে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন নাম। সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাচ্ছে বিভিন্ন বয়সের মানুষ। এবার ঈদের আনন্দ যাত্রা সবার জন্য বয়ে আনেনি অনাবিল আনন্দ। কারও কারও ঈদযাত্রা আবার শবযাত্রায়ও পরিণত হয়। হাসি আনন্দের ঈদে কারও পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া। ঈদকে কেন্দ্র করে রাজধানী ছেড়ে যান এক কোটির বেশি মানুষ। তাছাড়া আত্মীয়ের বাড়ি বেড়ানো বা এক জেলা থেকে অন্য জেলায় ঈদে যাতায়াত করেন প্রায় ৫ কোটি মানুষ। মূলত কোটি মানুষ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে উৎসবের আনন্দ ভাগ করে নিতে ফিরে যান শেকড়ের কাছে। তবে আনন্দের এ যাত্রা সবসময়ই সুখকর হয় না; অনেক সময় তা পরিণত হয় বিষাদে। ঈদযাত্রায় দুর্ঘটনায় পড়ে অনেকেই লাশ হয়ে ফেরেন নিজ পরিবারের কাছে।
ঈদের ছুটিতে সড়কে বেপরোয়া ছিল যানবাহন। বাসের পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে সড়কে ছুটে চলেছে মোটরসাইকেল। ঈদে প্রতিবারই সড়ক দুর্ঘটনার পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। এবারো এর ব্যতিক্রম হয়নি। ঈদের আগেপরে দশ দিনেই সড়ক দুর্ঘটনার নিহত হয়েছেন প্রায় একশজন। আহত হয়েছে প্রায় ৫০০ জন। এবারে সড়কে বেশির ভাগই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটেছে। ফাঁকা রাস্তা পেয়ে উঠতি বয়সী তরুণ এবং যুবকরা ঈদের ছুটিতে বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানোর কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটছে বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিশেষজ্ঞরা।
পুলিশ বলছে, ঈদের ছুটিতে মোটরসাইকেলে ঘোরাঘুরির প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়ে যায়। ঈদের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার, তৃতীয় দিন শনিবার ও রোববারও সারা দেশে বেশ কয়েকটি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বেশির ভাগই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা। এসব দুর্ঘটনায় শুধু নিহতই নয়, আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করার সংখ্যাটিও বেশ উদ্বেগজনক। ১৩ এপ্রিল দুপুর পর্যন্ত মোট তিন দিনে শুধু জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানেই (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসা নিয়েছেন মোট ৪৫৪ জন। ঈদের দিন জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিতে এসেছেন ২৫৬ জন। যাদের মধ্যে ৭৬ জন মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন। আর শুক্রবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অন্তত ১৪০ জন রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে ৫০ জন মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত। বেশির ভাগই ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালসহ রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার সংখ্যাও অনেক। এদের মধ্যে বেশির ভাগই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত তরুণ-যুবক।
জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের আবাসিক চিকিৎসক তপন দেবনাথ বলেন, সাধারণত ঈদ ও ঈদপরবর্তী সময়ে এই হাসপাতালে রোগীর চাপ বেশি থাকে। এখন পর্যন্ত হাসপাতালে আসা রোগীদের বেশির ভাগই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত। জরুরি ওয়ার্ডে জায়গা না হওয়ায় অনেককে বারান্দায় চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।
ঈদের আগেপরে দশ দিনেই সড়ক দুর্ঘটনার নিহত হয়েছেন প্রায় একশজন। একের পর এক সড়ক-মহাসড়কে ঈদ যাত্রায় দুর্ভোগ কমলেও ঠেকানো যাচ্ছে না দুর্ঘটনা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঈদকে সামনে রেখে মহসড়কে অপ্রত্যাশিত যানবাহনের অধিপত্য আর নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতা দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। আর হাইওয়ে পুলিশ বলছে, কাঙ্খিত মাত্রায় না হলেও কমেছে দুর্ঘটনার হার। প্রযুক্তি ব্যবহার, আইন প্রয়োগে চেষ্টা চলছে নিয়ন্ত্রণ।
গতকাল মঙ্গলবার সকালেই যেন স্তব্দ করে দিয়েছে ফরিদপুরের শহরতলীতে বাস-পিকাপের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৪জন নিহতের খবর। তবে খবরের একটু ভেতরে ঢুকলেই মিলেছে ভয়াবহতার আসল চিত্র। নিহতদের সবাই ছিলেন মালবাহী পিকআপ ভ্যানে থাকা যাত্রী। যে গাড়িতে বহন করার কথা মালামাল সেখানে বহন করা হচ্ছিল যাত্রী।
ফরিদপুরের হাইওয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহিনুল আলম জানান, সকাল পৌনে ৮টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের শহরতলীর কানাইপুরের দিপনগর এলাকায় বাস ও পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৪ জন নিহত হন। নিহতরা সবাই পিকআপ ভ্যানের যাত্রী।
দেশের সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনার চিত্রটা প্রতিদিনের, তবে ঈদযাত্রায় সেই সংখ্যা বাড়ে আশঙ্কাজনক হারে। সেই সঙ্গে বাড়ে মৃতের সংখ্যাও। পরিসংখ্যান বলছে, ঈদের আগের চারদিন থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ঈদযাত্রায় আসা-যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনার প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ১০০ জন।
গত কয়েক বছরে সড়ক-মহাসড়কে ঈদযাত্রায় স্বস্তি ফিরলেও দুর্ঘটনা কিংবা তাতে মৃত্যুর হার সেই মাত্রায় কমেনি। এজন্য যানবাহনের আধিক্য আর সমন্বয়ের অভাবকেই দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে হাইওয়ে পুলিশ বলছে, কাঙ্খিত মাত্রায় না কমলেও কমেছে দুর্ঘটনার হার। সীমাবদ্ধতা ছাপিয়ে প্রযুক্তির ব্যবহার আর অপ্রত্যাশিত বাহন নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে আরও সাফল্য আসবে বলে জানিয়েছেন তারা।
গত মার্চ মাসে সারাদেশে ৬২৪টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব দুর্ঘটনায় ৫৫০ জন মানুষ মারা গেছেন। আহত হয়েছেন প্রায় ৬৮৪ জন। এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ)। সম্প্রতি সংস্থটির চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদারের স্বাক্ষরিত সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। বিআরটিএর বিভাগীয় অফিস সারাদেশের সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান সংগ্রহ করা হয়েছে বলেও জানায় সংস্থাটি।
জানা যায়, এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১০৫টি দুর্ঘটনায় ৯৮ জন নিহত এবং ৯০ জন আহত হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে ১২২টি দুর্ঘটনায় ১০৪ জন নিহত এবং ১৫০ জন আহত হয়েছেন; রাজশাহী বিভাগে ১১৯টি দুর্ঘটনায় ১০৩ জন নিহত এবং ৭৮ জন আহত হয়েছেন; খুলনা বিভাগে ৮৪টি দুর্ঘটনায় ৭১ জন নিহত এবং ৮৯ জন আহত হয়েছেন; বরিশাল বিভাগে ৩২টি দুর্ঘটনায় ২৮ জন নিহত এবং ৮৪ জন আহত হয়েছেন; সিলেট বিভাগে ৩৭টি দুর্ঘটনায় ৩৫ জন নিহত এবং ৭৩ জন আহত হয়েছেন; রংপুর বিভাগে ৬৭টি দুর্ঘটনায় ৬০ জন নিহত এবং ৬৫ জন আহত হয়েছেন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৫৮টি দুর্ঘটনায় ৫১ জন নিহত এবং ৫৫ জন আহত হয়েছেন।
মার্চ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত মোটরযানের মধ্যে মোটরকার/জিপ ৩০টি, বাস/মিনিবাস ৯০টি, ট্রাক/কাভার্ডভ্যান ২০৪টি, পিকআপ ৪০টি, মাইক্রোবাস ১৯টি, অ্যাম্বুলেন্স ৪টি, মোটরসাইকেল ২০৪টি, ভ্যান ২৯টি, ট্রাক্টর ৩০টি, ইজিবাইক ৪১টি, ব্যাটারিচালিত রিকশা ৪৪টি, অটোরিকশা ৭২টি ও অন্যান্য যান ১৪৮টিসহ সর্বমোট ৯৫৫টি যানবাহন রয়েছে।
এগুলোর মধ্যে মোটরকার/জিপ দুর্ঘটনায় ১২ জন, বাস/মিনিবাস দুর্ঘটনায় ৪৬ জন, ট্রাক/কাভার্ডভ্যান দুর্ঘটনায় ৮৫ জন, পিকআপ দুর্ঘটনায় ১৬ জন, মাইক্রোবাস দুর্ঘটনায় ১৩ জন, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৬১ জন, ভ্যান দুর্ঘটনায় ১৫ জন, ট্রাক্টর দুর্ঘটনায় ১৬ জন, ইজিবাইক দুর্ঘটনায় ২২ জন, ব্যাটারিচালিত রিকশা দুর্ঘটনায় ২০ জন, অটোরিকশা দুর্ঘটনায় ৫৯ জন ও অন্যান্য যান দুর্ঘটনায় ৮৪ জনসহ সর্বমোট ৫৫০ জন নিহত হয়।
গবেষণা বলছে, চালকের অদক্ষতা ও বেপরোয়া যানবাহন চালানোর পাশাপাশি ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন, সড়ক ও সেতুর নাজুক অবস্থাও সড়ক দুর্ঘটনার জন্য বহুলাংশে দায়ী। গণপরিবহনে বাড়তি যাত্রী সামাল দিতে গতিসীমার বাইরে দ্রুত গাড়ি চালিয়ে বেশি ট্রিপ দেয়ার অশুভ প্রতিযোগিতা আর বাড়তি মুনাফার লোভে পরিবহন সংস্থাগুলো চালকদের অনেক বেশি সময় কাজ করতে বাধ্য করে। ফলে চালকের ওপর এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক চাপ পড়ে, তাকে বেসামাল হয়ে গাড়ি চালাতে হয়; যা প্রকারান্তরে দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়। লক্কড়-ঝক্কড়, অচল যানবাহনে রঙ লাগিয়ে যেনতেন মেরামত করে রাস্তায় চলাচল করে বিভিন্ন উৎসব-পার্বণের সময়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অতিরিক্ত যাত্রী দূর-দূরান্তে গমনাগমন করে। সড়ক-মহাসড়কে চলে বাস-ট্রাকের মাদকাসক্ত চালকের অমনোযোগী লড়াই। অতি আনন্দে গাড়ি চালানোর সময় তারা ব্যবহার করেন সেলফোন, যা সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হিসেবে চিহ্নিত। পণ্যবাহী যানবাহনে যাত্রী বহন, অদক্ষ চালক ও হেলপার দ্বারা যানবাহন চালানো, বিরামহীন যানবাহন চালানো, মহাসড়কে অটোরিকশা, নসিমন-করিমন ও মোটরসাইকেলের অবাধ চলাচল এবং ব্যস্ত সড়কে ওভারটেকিং, ওভারলোডিং তদারক না করা সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়। ত্রুটিপূর্ণ মহাসড়কের কারণেও দুর্ঘটনা ঘটছে।
৯০ শতাংশ সড়ক দুর্ঘটনার জন্য দায়ী যানবাহনের অতিরিক্ত গতি ও চালকের বেপরোয়া মনোভাব। মহাসড়কে অপরিকল্পিত স্পিডব্রেকার বা গতিরোধকগুলোও দুর্ঘটনার জন্য অনেকাংশে দায়ী। এছাড়া ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন, সড়কের পাশে হাটবাজার বসা, চালকদের পর্যাপ্ত বিশ্রামের অভাব ইত্যাদি কারণেও দুর্ঘটনা ঘটছে। মহাসড়কে যান চলাচলের সর্বোচ্চ গতি বেঁধে দিয়ে এবং গতি পরিমাপক যন্ত্র ব্যবহার করে চালকদের ওই নির্দিষ্ট গতি মেনে চলতে বাধ্য করা হলে দুর্ঘটনা অনেক কমে আসবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে আইনের প্রয়োগ, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দক্ষ চালক এবং সড়কে চলাচল উপযোগী ভালো মানের যানবাহন অবশ্যই প্রয়োজন। তবে একই সঙ্গে জনগণকেও হতে হবে সচেতন।
জানতে চাইলে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, প্রতি ঈদে সড়ক-মহাসড়কে ৩শ’ থেকে ৫শ’ দুর্ঘটনা ঘটে। আর এসব দুর্ঘটনায় প্রাণ যায় ৪০০ এর বেশি মানুষের। পঙ্গু হয়ে পরিবারের বোঝা হয় কয়েক হাজার মানুষ। মূলত ঈদে অযান্ত্রিক যানবাহনের সঙ্গে যান্ত্রিক যানবাহন প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে দুর্ঘটনার সংখ্যা বাড়ছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

জোড়া গোলে মিউনিখে বায়ার্নকে রুখে দিলেন ভিনিসিয়ুস

জোড়া গোলে মিউনিখে বায়ার্নকে রুখে দিলেন ভিনিসিয়ুস

মার্কিন পতাকা নামিয়ে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উড়ল ফিলিস্তিনের ঝান্ডা!

মার্কিন পতাকা নামিয়ে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উড়ল ফিলিস্তিনের ঝান্ডা!

ক্যাডবারি চকোলেটের ওপর মিলল ফাঙ্গাস

ক্যাডবারি চকোলেটের ওপর মিলল ফাঙ্গাস

পেরুতে ৬৫০ ফুট গভীর খাদে পড়ল বাস, হতাহত ৪৫

পেরুতে ৬৫০ ফুট গভীর খাদে পড়ল বাস, হতাহত ৪৫

সেমিকন্ডাক্টর রফতানিতে জাপানের কড়াকড়ি : চীনের উদ্বেগ

সেমিকন্ডাক্টর রফতানিতে জাপানের কড়াকড়ি : চীনের উদ্বেগ

সিনচিয়াংয়ের মরুভূমিতে চলছে ধানচাষ

সিনচিয়াংয়ের মরুভূমিতে চলছে ধানচাষ

পশ্চিমের নিষেধাজ্ঞা উড়িয়ে ভয়ংকর হাতিয়ার বানাল ইরান

পশ্চিমের নিষেধাজ্ঞা উড়িয়ে ভয়ংকর হাতিয়ার বানাল ইরান

রুকু থেকে উঠার সময় ‘সামিআললাহু লীমান হামিদাহ’ বলা প্রসঙ্গে।

রুকু থেকে উঠার সময় ‘সামিআললাহু লীমান হামিদাহ’ বলা প্রসঙ্গে।

যুক্তরাষ্ট্রে আসামি ধরতে গিয়ে গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

যুক্তরাষ্ট্রে আসামি ধরতে গিয়ে গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

ইন্দোনেশিয়ায় ফের আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত

ইন্দোনেশিয়ায় ফের আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত

অতি বাম আর অতি ডান মিলে সরকার উৎখাতে কাজ করছে : প্রধানমন্ত্রী

অতি বাম আর অতি ডান মিলে সরকার উৎখাতে কাজ করছে : প্রধানমন্ত্রী

জার্মানিতে ৬ বছরের নিখোঁজ শিশুর সন্ধানে ১,২০০ জন

জার্মানিতে ৬ বছরের নিখোঁজ শিশুর সন্ধানে ১,২০০ জন

বিশ্ববিদ্যালয়ের আমন্ত্রণ ‘প্রত্যাখ্যান’ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

বিশ্ববিদ্যালয়ের আমন্ত্রণ ‘প্রত্যাখ্যান’ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা রদ কি বৈধ?

কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা রদ কি বৈধ?

পান্নুনকে খুন করতে ‘হিটম্যান’ পাঠিয়েছিল ‘র’ অফিসার!

পান্নুনকে খুন করতে ‘হিটম্যান’ পাঠিয়েছিল ‘র’ অফিসার!

জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান প্রেসিডেন্টের

জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান প্রেসিডেন্টের

২০৩০ সাল নাগাদ চীনে বাণিজ্যিকভাবে আসবে ৬-জি

২০৩০ সাল নাগাদ চীনে বাণিজ্যিকভাবে আসবে ৬-জি

কলম্বিয়ায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ৯ সেনা নিহত

কলম্বিয়ায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ৯ সেনা নিহত

বহির্বিশ্বে মিলল প্রাণের সন্ধান!

বহির্বিশ্বে মিলল প্রাণের সন্ধান!

মোদির ভারতে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা মুসলিমদের

মোদির ভারতে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা মুসলিমদের